যোগব্যায়ামের উপকারিতা কি - যোগব্যায়াম কত প্রকার? বিস্তারিত জেনে নিন?

আজকে আমরা জানবো যে আমাদের শরীর ফিট ও সতেজ রাখার জন্য যোগব্যায়ামের উপকারিতা কি ও কীভাবে এই ব্যায়াম করতে হয়। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে এই যোগব্যায়াম কত প্রকার ও কি কি হয়ে থাকে। যেটির করে আমরা আমাদের শরীর চর্চা করতে পারবো। আসুন জানি?

ভূমিকাঃ

আমরা যখন সারাদিন খাটা খাটনির কাজকাম করে থাকি। তখন দিন শেষে আমাদের শরীর পুরো ভেঙ্গে পরে ব্যাথার কারণে। যেটির কারণে আমরা ঔষুধ কিনে খাই। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে আপনি ঔষুধ না খেয়েও নিজের শরীর ফিট রাখতে পারবেন। তার একমাত্র কৌশল হলো যোগব্যায়াম কিংবা নিজের শরীর চর্চা।

যোগব্যায়ামের-উপকারিতা-কি
যোগব্যায়ামের-উপকারিতা-কি  

তাই আসুন জেনে রাখি যে, আমাদের শরীর ফিট ও সতেজ রাখার জন্য এই যোগব্যায়ামের উপকারিতা কি ও কীভাবে কাজ করে আমাদের শরীরে। যেটির করলে আমাদের শরীর রিলাক্স ফিল করে। ও তার সাথে সাথে এটাও জানুন যে যোগব্যায়াম কত প্রকার ও কীভাবে করতে হয়। নিম্নে বিস্তারিত......।

যোগব্যায়ামের উপকারিতা কিঃ

যোগব্যায়ামের উপকারিতা অনেক মূল্য রাখে আমাদের জীবনে। কারণ এটি আমাদের শরীর সঠিক রাখতে ও মনের সুস্থতার জন্য কাজ করে। আমরা যদি নিয়মিত যোগব্যায়াম করি তাহলে আমাদের শরীরের কৌশলতা বৃদ্ধি পায় যাতে করে আমাদের শরীরের পেশি ও হাড় মজবুত হয়। যোগব্যায়াম দ্বারা মানসিক চাপ কমায়, রাতে ঘুম ভাল হয় এবং শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি হয়। এই ব্যায়াম করলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

আরো পড়ুনঃ ব্যায়াম করে কীভাবে আপনি সহজে পেটের চর্বি কমাবেন জেনে রাখুন?

এমনকি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের কার্যকারিতা উন্নত করে যোগব্যায়াম দ্বারা আমাদের শরীরের স্ট্রেস কমে ও হরমোনের মান কমিয়ে মস্তিষ্ককে প্রশান্ত ও ঠান্ডা রাখে, ফলে উদ্বেগ ও বিষণ্নতা কমে। নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে শরীর ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। তাই, সুস্থ জীবনযাপনের জন্য প্রতিদিন অন্তত ৩০-৪৫ মিনিট যোগব্যায়াম করা অত্যন্ত উপকারী।

যোগব্যায়াম কত প্রকারঃ

যোগব্যায়ামের উপকারিতা কি সেটি আমরা জানলাম। এবার জানবো যে এই যোগব্যায়াম কর প্রকার। আসুন জানি? যোগব্যায়াম মূলত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে আমাদের শরীর, মন এবং আত্মার ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে। শাস্ত্র অনুযায়ী যোগব্যায়ামকে ৬টি প্রধান ভাগে বিভক্ত করা যায় যথাঃ

১। হঠ যোগ (Hatha Yoga)

  1. ব্যায়ামের মধ্য এটি সবচেয়ে প্রচলিত ও শরীর চর্চা করার যোগব্যায়াম, যেখানে আপনার শারীরিক ভঙ্গি (আসন), শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ (প্রাণায়াম) এবং ধ্যানের মাধ্যমে শরীর, মন, ও মানসিক চাপ নিয়তন্ত্রে রাখা হয়।
  2. এই ব্যায়াম দ্বারা আপনি নিজের শরীরকে নমনীয় ও শক্তিশালী করতে পারবেন ও নিজের স্ট্রেস মানসিক চাপ কমিয়ে হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে পারবেন।

২। রাজ যোগ (Raja Yoga)

  1.  নিজের শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে এই রাজ যোগ ব্যায়াম খুবই উপকারি। কেননা রাজ যোগ মূলত মানসিক নিয়ন্ত্রণ ও ধ্যানের মাধ্যমে নিজের আত্মশুদ্ধি অর্জনের চাবিকাঠি।
  2. রাজযোগ ব্যায়াম করলে আপনি নিজের মনের প্রশান্তি, ধৈর্য, মনোযোগ ও মনোবল বাড়াতে পারবেন খুব সহজে।

৩। কার্ম যোগ (Karma Yoga)

  1. কার্ম যোগ দ্বারা আপনি নিজের কর্মের মাধ্যমে আত্মউন্নতি ঘটতে সক্ষম হবেন ও মানুষের সেবা করার সুযোগ পাবেন যাকে বলা হয় কার্ম যোগ।
  2.  আপনি যদি কার্ম যোগ অনুসরণ করতে পারেন তাহলে নিশ্চিত আপনার মন ও মাইন্ড থেকে মানুষের প্রতি স্বার্থপরতা, হিংসা দূর হবে এবং আপনি নিজের মনকে সব সময় ভালো রাখতে পারবেন।

৪। ভক্তি যোগ (Bhakti Yoga)

  1. শাস্ত্র অনুয়ায়ী যোগ ব্যায়াম দ্বারা আপনি সেবা, ভক্তি, সঙ্গীত ও প্রার্থনার মাধ্যমে সহজে আপনি ঈশ্বরের প্রতি ভালোবাসা ও সাধান প্রকাশ করতে পারবেন।
  2. ভক্তি যোগ করা মানে আপনি নিজের মানসিক শান্তি বৃদ্ধি করতে পারবেন ও নিজের প্রতি নেতিবাচক চিন্তা দূর করতে পারবেন এবং নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারবেন ভক্তি যোগ দ্বারা।

৫। জ্ঞান যোগ (Jnana Yoga)

আম্রা যখন কোনো ব্যায়াম করি তাহলে আমাদের শরীরের সাথে সাথে আমাদের মাইন্ড ও রিলাক্স ফিল করে। যাতে করে  এটি আমাদের জ্ঞান ও দর্শনের মাধ্যমে ভক্তি ও শক্তি যোগান দেয়।

যোগব্যায়াম দ্বারা ধ্যান এবং গবেষণার মাধ্যমে আপনি সত্য উপলব্ধি করতে পারবেন এই যোগব্যায়ামের মূল লক্ষ্য হলো জ্ঞানের প্রতিক।

৬। কুণ্ডলিনী যোগ (Kundalini Yoga)

  1. যোগব্যায়াম দ্বারা আমাদের শরীরের শক্তি জাগরণের যোগ হলো এই কুণ্ডলিনী যোগ। যেখানে প্রাণায়াম, ধ্যান ও মন্ত্রের মাধ্যমে আধ্যাত্মিক শক্তি ও ভক্তি উন্নত করা যায়।
  2.   কুণ্ডলিনী যোগ দ্বারা নিজের শরীর ও মনের গভীর অব্দ পৌঁছানো যায় ও শরীরে শক্তি জাগাতে সাহায্য করে। তাই নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী যোগব্যায়ামের ধরণ বেছে নিয়ে চর্চা করলে এটি দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ জীবন ও মানসিক প্রশান্তি এনে দিতে পারে। 

যোগব্যায়াম কিঃ

যোগব্যায়ামের উপকারিতা দ্বারা যোগব্যায়াম হল আমাদের শারীরকে সুস্থ্য ও মানসিক এবং আধ্যাত্মিক প্রশান্তির জন্য কাজ করা যেটি প্রাচীন ভারতীয় অনুশীলন দ্বারা করা হয়। এটি মূলত শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ (প্রাণায়াম), শারীরিক আসন (আসন) এবং ধ্যানের (ধ্যান) সমন্বয়ে গঠিত হয়। প্রতিদিন যোগব্যায়াম ব্যায়াম করলে আমাদের শরীরের কৌশলতা বৃদ্ধি পায়, শরীরের পেশি শক্তিশালী হয় ও রক্তসঞ্চালন উন্নত করে মানসিক চাপ কমায়।

আরো পড়ুনঃ কীভাবে আপনি নিজের শরীরের ওজন কমাবেন ও শরীর ফিট রাখবেন জেনে নিন?

এটি শুধু আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্যই নয়, বরং মনে  প্রশান্তি, মনোযোগ বৃদ্ধি এবং আত্মিক উন্নয়নের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে যোগব্যায়াম। তাই প্রতিদিন ৩০-৪৫ মিনিট যোগব্যায়াম করা অত্যন্ত উপকারী আমাদের শরীরের জন্য।

সমাসন ব্যায়ামের উপকারিতাঃ

যোগব্যায়ামের উপকারিতা কি আমরা উপরের তথ্য থেকে জেনেছি। এবার জানুন সমাসন ব্যায়াম হল এক ধরনের যোগব্যায়াম, যেখানে আপনি নিজের শরীরকে স্থির ও আরামদায়ক অবস্থানে রেখে ধ্যান, শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ এবং মানসিক প্রশান্তি অর্জন করতে পারবেন নিশ্চিত। তাহলোঃ

  • সমাসন ব্যায়াম মানসিক প্রশান্তি বৃদ্ধি করে ধ্যান ও শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শরীরের স্ট্রেস, ও মানসিক চাপ কমায়।
  •  দেহের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য সমাসন ব্যায়াম করা খুবই উপকারি। কেননা নিজের শরীর স্থিতিশীল ও নমনীয়তা কিংবা পেশির হাঁডের শক্তি বাড়ানোর জন্য এই ব্যায়াম করা দরকার।
  • সমাসন ব্যায়াম দ্বারা রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং একটি নির্দিষ্ট ভঙ্গিতে বসার কারণে আমাদের শরীরের হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় এবং শরীরের রক্ত সঞ্চালন উন্নত ঘটায়।
  • যেকোনো ব্যায়াম দ্বারা হজমশক্তি বাড়ে কিন্তু বিশেষজ্ঞ্রা বলেছেন যে এই সমাসন ব্যায়াম করলে এটি পরিপাকতন্ত্র করে শরীরকে সক্রিয় ও সতেজ রাখে।
  •  সমাসন ব্যায়াম করার সময় যখন আমরা গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ে থাকি তখন নিঃস নেওয়ার ফলে আমাদের শরীরের ফুসফুসের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং ফুসফুসকে শক্তিশালী করে শ্বাসজনিত সমস্যা কমায়।
  •  শারীরিক ও মানসিক স্থিতিশীলতা আনে – সমাসন যোগ দ্বারা আপনি খুব সহজে মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে পারবেন যার কারণে আপনার মধ্য ধৈর্য বাড়াবে এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক করবে।
  •  সমাসন ব্যায়াম দ্বারা আপনার শরীর ধ্যান এবং অন্যান্য যোগব্যায়ামের জন্য শক্তিশালী ও দিক নিদের্শনের প্রতীক হবে।

যোগব্যায়াম কখন করা উচিতঃ

যোগব্যায়ামের উপকারিতা কি শুধু সেটি জানলে হবে না তার সাথে সাথে এটাও জানতে হবে আপনাকে এই ব্যায়্যাম করা করতে হয়। এই যোগব্যায়াম করার সর্বোত্তম সময় হলো সকালে সূর্যোওঠার আগে বা সূর্যোডুবার পর। কারণ এই সময় আমাদের শরীর ও মন পুরোপুরি শান্ত ও সতেজ থাকে এবং পরিবেশ নিঃশব্দ থাকে।

যোগব্যায়াম-কখন-করা-উচিত
যোগব্যায়াম-কখন-করা-উচিত  

ফলে সকালে যোগব্যায়াম করলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায় ও নিজের মনোযোগ বাড়ে যেকোনো কাজের প্রতি। এছাড়া, যোগব্যায়ামের মাধ্যমে সকালবেলা শরীরে অক্সিজেন গ্রহণের পরিমাণ বাড়ে, যা মস্তিষ্ক ও অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য পায় ও দিন ভালভাব শুরু হয়। আপনি যদি সকালে ব্যায়াম না করতে পারেন তাহলে সন্ধ্যায়ও যোগব্যায়াম করা যায় তবে খাবারের অন্তত ৩-৪ ঘণ্টা পর করবেন।

আরো পড়ুনঃ যেসব খাবার খাওয়া উচিত আমাদের শরীর ফিট রাখার জন্য তা জেনে নিন?

ব্যায়াম দ্বারা শরীরের সারা দিনের ক্লান্তি দূর হয় ও মানসিক চাপ কমে এবং ঘুমের মান উন্নত করে। তাই নিয়মিত নির্দিষ্ট সময়ে যোগব্যায়াম করলে এটি শরীরের সাথে মানিয়ে নিতে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদে ভালো ফল পাওয়া যায়। 

যোগব্যায়াম করার প্রদ্ধতিঃ

যোগব্যায়াম করার জন্য সঠিক নিয়ম ও পদ্ধতি অনুসরণ করা জরুরি তার সাথে আপনাকে ব্যায়ামের উপকারিতা কি এটাও জানতে হবে। যাতে করে এটি আপনার কাছে সর্বোচ্চ উপকারীতা বয়ে আনে এবং শরীর ও মনকে সুস্থ্য রাখতে পারেন। তা নিম্নে উদাহরণঃ

  •  সঠিক সময় ও স্থান নির্বাচন করুনঃ

  1. প্রতিদিন আপনি যদি সকালে বা সন্ধ্যায় যোগব্যায়াম করতে পারেন তাহলে এটি সবচেয়ে ভালো। তবে খেয়াল রাখবেন আপনার পেট যেন খালি না থাকে।
  2. যোগব্যায়াম করার জন্য আপনি সর্বদা শান্ত, খোলা ও বাতাসপূর্ণ পরিবেশ যাবেন। যাতে আপনার মনোযোগ ও মনে শান্তি বজায় থাকে।

  • ওয়ার্ম-আপ করুনঃ

  1.  যোগব্যায়াম শুরুর আগে আপনি হালকা নিজের শরীরে স্ট্রেচিং বা শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করতে পারেন। যাতে আপনার শরীরক পুরোপুরি ভাবে প্রস্তুত হয়ে যায়।

  • সঠিক আসন ও শ্বাস-প্রশ্বাস মেনে চলাঃ

  1. যোগব্যায়াম করার ক্ষেত্রে সব সময় আপনি প্রথমে সহজ আসন বেঁছে নিবেন। যেমনঃ
  2. পদ্মাসন যোগব্যায়াম করলে আপনার ধ্যান ও মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে।
  3. ভ্রুজঙ্গাসন যোগব্যায়াম করলে আপনার মেরুদণ্ড শক্তিশালী প সোজা হবে।
  4. পশ্চিমোত্তানাসন যোগব্যায়াম করলে আপনার পেটের ব্যাথা ও পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।
  5. বজ্রাসন যোগব্যায়াম এটি দ্বারা আপনার হজমশক্তি খাবারের চাহিদা উন্নত করবে।
  6. যেকোনো আসন করার সময় ধীরে ধীরে নিজের শ্বাস নিবেন ও ছাড়বেন। এতে আপনার শরীরের অক্সিজেন গ্রহণ ক্ষমতা বাড়বে এবং মস্তিষ্ক শান্ত থাকবে।

  • ধ্যান (Meditation) করুনঃ

  1. প্রতিদিন কমপক্ষে ৫-১০ মিনিট চোখ বন্ধ করে শান্ত জাইগায় ধ্যান করুন। এতে আপনার মানসিক চাপ কমবে এবং মনোদৃষ্টি বাড়বে।

  •  নিয়মিত করুন ও ধৈর্য ধরুনঃ

  1. সকালে প্রতিদিন ৩০-৪৫ মিনিট যেকোনো যোগব্যায়াম করলে শরীরের পেশি ও হাড় মজবুত হয় এবং ভাল ফল পাওয়া যায়।
  2.   ধৈর্য ধরে ধীরে ধীরে প্রতিদিন কঠিন যোগব্যায়াম  আসন অনুশীলন করুন। এতে করে আপনার যোগব্যায়ামের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ বাড়বে।
  3. এই গুলো যোগব্যায়ামের নিয়ম মেনে চললে আপনার শরীরের কোনো ধরনের ব্যাথা থাকবে না বরং আপনার যেকোনো কাজে মনোযোগ আসবে ও পৃথিবীতে চলার ক্ষেত্রে মনোবল বাড়বে।

লেখকের মক্তব্যঃ

আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে শরীরকে সতেজ রাখার জন্য যোগব্যায়ামের উপকারিতা কি ও তার সাথে সাথে এটাই জানলেন যে যোগব্যায়াম কত প্রকার ও কীভাবে কাজ করে।

প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন..................... www.stylishsm.com



( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )





















এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url