ঠোঁটে কি দিলে ঠোঁট গোলাপি হয় - ঠোঁট গোলাপি করার লিপবাম? জেনে রাখুন?

আজকে আমরা জানবো যে আমাদের মুখের সাথে সাথে এই আমাদের ঠোঁটে কি দিলে ঠোঁট গোলাপি হয় সহজে। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে এই ঠোঁট গোলাপি করার লিপবাম গুলো কি কি হয়ে থাকে ও কীভাবে ব্যবহার করতে হয়। আসুন জানি? 

ভূমিকাঃ

আমরা আমাদের মুখ যতই পরিষ্কার বা সুন্দর রাখি না কেন আমাদের যদি ঠোঁট কালো থাকে। তাহলে আমাদের চেহেরার সাথে মানানসই খাই না। শুধু মুখ সুন্দর বা ফর্সা রাখলে হবে না। মুখের সাথে সাথে আমদের ঠোঁটের ও যত্ন নিয়ে হবে। যাতে করে আমরা যখন কোনো কথা বলবো। তখন মানুষ যেন আমাদের ঠোঁটকে নোটিশ করে।

ঠোঁটে-কি-দিলে-ঠোঁট-গোলাপি-হয়
ঠোঁটে-কি-দিলে-ঠোঁট-গোলাপি-হয় 

তাই আসুন জেনে রাখি যে, আমাদের মুখের সাথে সাথে আমাদের এই ঠোঁটে কি দিলে ঠোঁট গোলাপি হয় খুব সহজ উপায়ে। জাতে করে আমাদের মুখের সাথে মানানসই খায়। ও তার সাথে সাথে এটাও জানুন যে এই ঠোঁট গোলাপি করার লিপবাম গুলো কি কি ও কীভাবে ব্যবহার করতে হয়। নিম্নে বিস্তারিত......।

ঠোঁটে কি দিলে ঠোঁট গোলাপি হয়ঃ

ঠোঁট গোলাপি করতে প্রাকৃতিক উপায়ে যত্ন নেওয়া সবচেয়ে কার্যকর। ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করতে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ঠোঁটে নারকেল তেল, লিপবাম, অলিভ অয়েল, বা মধু লাগান। এটি ঠোঁটকে ময়েশ্চারাইজ করে নরম এবং গোলাপি করে তোলে। লেবুর রস এবং চিনি মিশিয়ে ঠোঁটের মরা কোষ দূর করার জন্য স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করুন। প্রাকৃতিক গোলাপি ঠোঁটে ভাব পেতে বিটরুট বা গাজরের রস ঠোঁটে লাগাতে পারেন।

এতে থাকা প্রাকৃতিক রঞ্জক ঠোঁটের রং উজ্জ্বল করে। দিনে পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং শুষ্কতা এড়াতে লিপবাম ব্যবহার করুন। সূর্যের রশ্মি ঠোঁটের রং কালচে করতে পারে। তাই সানস্ক্রিনযুক্ত লিপবাম ব্যবহার করুন। ধূমপান এড়িয়ে চলুন, কারণ এটি ঠোঁট কালচে করার অন্যতম কারণ। স্বাস্থ্যকর খাবার এবং নিয়মিত ত্বকের যত্নের মাধ্যমে ঠোঁট প্রাকৃতিকভাবে গোলাপি এবং আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।

ঠোঁট গোলাপি করার লিপবামঃ

ঠোঁটকে গোলাপি ও মসৃণ রাখতে লিপবাম ব্যবহার অত্যন্ত কার্যকর। বাজারে বিভিন্ন লিপবাম পাওয়া যায়, যা ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং প্রাকৃতিক গোলাপি আভা ঠোঁটে এনে দেয়। নিচে কয়েকটি লিপবামের বিবরণ দেওয়া হলোঃ

১। লাইলাক লিপবামঃ

এই লিপবামটি ঠোঁটকে ইনস্ট্যান্ট ময়েশ্চারাইজড এবং সফট করে। এতে থাকা মিনারেল অয়েল ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং পেট্রোল্যাটাম ঠোঁটের কালচে ভাব কমিয়ে প্রাকৃতিক গোলাপি আভা এনে দেয়। 

২। পিকেজ সিক্রেট লিপবামঃ

এই লিপবামটি ১০০% প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি, যা ঠোঁটের শুষ্কতা কমায় এবং নরম গোলাপি ঠোঁট পেতে সাহায্য করে। এটি শীতে ঠোঁট ফাটা বন্ধ করতেও কার্যকর। 

৩। ক্লাসি মিসি লিপবামঃ

এই লিপবামটি ঠোঁটের রুক্ষতা দূর করে, কালো দাগ কমায় এবং ঠোঁটে প্রাকৃতিক গোলাপি রং নিয়ে আসে। এতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ বেরি মিক্স কমপ্লেক্স রয়েছে, যা ঠোঁটকে ময়েশ্চারাইজ রাখে। 

৪। লিপবাম ব্যবহারের টিপসঃ

  1. প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে লিপবাম লাগান, যাতে ঠোঁট সারা রাত ময়েশ্চারাইজড থাকে।
  2. শীতকালে বা শুষ্ক আবহাওয়ায় লিপবাম ব্যবহার বাড়িয়ে দিন।
  3. সানস্ক্রিনযুক্ত লিপবাম ব্যবহার করুন, যাতে সূর্যের রশ্মি থেকে ঠোঁট সুরক্ষিত থাকে।
  4. লিপবাম ব্যবহারের আগে ঠোঁট পরিষ্কার রাখুন এবং সপ্তাহে একবার ঠোঁটের স্ক্রাব ব্যবহার করে মৃত কোষ দূর করুন।

৫। সতর্কতাঃ

  1. কেমিক্যালযুক্ত লিপবাম ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন, কারণ সেগুলো ঠোঁটের ক্ষতি করতে পারে।
  2. লিপবাম ব্যবহারের পর যদি কোনো অ্যালার্জি বা প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তাহলে ব্যবহার বন্ধ করে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

ঠোঁটের সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্য বজায় রাখতে নিয়মিত লিপবাম ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত লিপবামগুলো ঠোঁটকে ময়েশ্চারাইজড রাখার পাশাপাশি প্রাকৃতিক গোলাপি আভা এনে দেয়। যা আপনার হাসিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে।

ঠোঁট গোলাপি করার ফার্মেসি ক্রিমঃ

ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করে প্রাকৃতিক গোলাপি আভা ফিরিয়ে আনতে ফার্মেসিতে কিছু কার্যকর ক্রিম পাওয়া যায়। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ক্রিমের বিবরণ দেওয়া হলো পড়ে নিন?

  • Scru Cream (লিপ স্ক্রাব)

এই ক্রিমটি ঠোঁটের উপর হালকা করে ম্যাসাজ করতে হয়, যা মরা চামড়া দূর করে এবং ঠোঁটকে নরম ও গোলাপি করে তোলে। ব্যবহারের সাথে সাথেই পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। 

  • Dermasol Ointment

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের এই মলমটি ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ দূর করতে ব্যবহৃত হয়। কিছু ব্যবহারকারী এটি ঠোঁটের কালচে ভাব কমাতে সহায়ক বলে উল্লেখ করেছেন। 

  • Permecy Cream

এই ক্রিমটি ঠোঁটের প্রাকৃতিক রং ফিরিয়ে আনতে সহায়ক। নিয়মিত ব্যবহারে ঠোঁটের কালচে ভাব কমিয়ে গোলাপি আভা প্রদান করে যেটি আমাদের জন্য সুবিধা জনক।

  • Clovet N Cream

এই ক্রিমটি ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করতে ব্যবহৃত হয়। নিয়মিত ব্যবহারে ঠোঁটের রং উজ্জ্বল করে। 

  • ব্যবহারের টিপসঃ

  1. প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ক্রিমটি পরিষ্কার ঠোঁটে লাগান।
  2. নিয়মিত ব্যবহারে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ফলাফল দেখতে পাবেন।
  3. ক্রিম ব্যবহারের পাশাপাশি প্রচুর পানি পান করুন এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখুন।

  • সতর্কতাঃ

  1. কোনো ক্রিম ব্যবহারের আগে ত্বকের একটি ছোট অংশে পরীক্ষা করে নিন, যাতে অ্যালার্জি বা প্রতিক্রিয়া না হয়।
  2. যদি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তাহলে ব্যবহার বন্ধ করে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

ঠোঁটের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বজায় রাখতে এবং কালচে ভাব দূর করতে উপরে উল্লেখিত ক্রিমগুলো ব্যবহার করতে পারেন। তবে, প্রাকৃতিক উপাদান এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের মাধ্যমেও ঠোঁটের রং উজ্জ্বল রাখা সম্ভব।

ঠোঁট গোলাপি করার দোয়াঃ

ঠোঁট গোলাপি করার জন্য ইসলামে কোনো নির্দিষ্ট দোয়া উল্লেখ নেই। তবে শরীরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং যেকোনো সমস্যার সমাধানের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা যেতে পারে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করার মাধ্যমে মানসিক শান্তি এবং শারীরিক সৌন্দর্যে উন্নতি আশা করা যায়।

নিচে একটি সাধারণ দোয়া উল্লেখ করা হলো, যা ঠোঁটের সৌন্দর্যসহ যে কোনো সমস্যার সমাধানের জন্য পড়া যেতে পারে। 

  • দোয়াঃ ( পর্ব ১ )

"আল্লাহুম্মা কামা হাসানতা খালকী ফাহাসিন খুলুকী।"

বাংলা অর্থঃ

হে আল্লাহ! যেমন আপনি আমার সৃষ্টিকে সুন্দর করেছেন, তেমনই আমার চরিত্র এবং অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্যকেও সুন্দর করুন।

ঠোঁট-গোলাপি-করার-দোয়া
  ঠোঁট-গোলাপি-করার-দোয়া 

  • অন্য দোয়াঃ ( পর্ব ২ )

"ইয়া নূর, ইয়া মুজাম্মিল, ইয়া জামীল, ইয়া বদীউস সামাওয়াতি ওয়াল আরদ।"

বাংলা অর্থঃ

হে আল্লাহ, যিনি সর্বোচ্চ সুন্দর! আমাকে আপনার সৌন্দর্যের একটি অংশ দান করুন এবং আমাকে মানুষের কাছে সুন্দর দেখান।

  • উপদেশঃ

  1. প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ত্বকের যত্নের জন্য আল্লাহর প্রতি ধৈর্য এবং বিশ্বাস রাখুন।
  2. প্রতিদিন নামাজে আল্লাহর কাছে নিজের শারীরিক এবং মানসিক শান্তি কামনা করুন।
  3. পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস এবং প্রাকৃতিক উপাদানের যত্ন গ্রহণ করুন।

আল্লাহর কাছে দোয়া করা সব সমস্যার সমাধানে সহায়ক হতে পারে। নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন এবং শারীরিক সৌন্দর্য বাড়াতে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন। প্রাকৃতিক রূপ এবং সৌন্দর্য আল্লাহর দেয়া একটি আশীর্বাদ, তাই এটি রক্ষা করার জন্য যত্নবান হওয়া প্রয়োজন।

ঠোঁট লাল করার ঘরোয়া উপায়ঃ

ঠোঁট লাল এবং গোলাপি করার জন্য কিছু কার্যকর ঘরোয়া উপায় রয়েছে, যা প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে ঠোঁটের রং উজ্জ্বল এবং আকর্ষণীয় করতে সাহায্য করে। নিচে কিছু সহজ ঘরোয়া পদ্ধতি উল্লেখ করা হলোঃ

১। বিটরুটের রসঃ
  1. বিটরুটে প্রাকৃতিক লাল রঙ রয়েছে, যা ঠোঁটকে গোলাপি আভা দেয়।
  2. বিটরুট থেঁতলে রস বের করে ঠোঁটে লাগান এবং ১০-১৫ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন।
  3. নিয়মিত ব্যবহার করলে ঠোঁট প্রাকৃতিকভাবে লালচে হবে।
২। লেবু এবং মধুঃ
  1. লেবু প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট এবং মধু ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে।
  2. লেবুর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ঠোঁটে লাগান এবং সারা রাত রেখে দিন।
  3. এটি ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করে এবং প্রাকৃতিক লাল রং নিয়ে আসে।
৩। নারকেল তেলঃ
  1. ঠোঁট নরম এবং মসৃণ করতে নারকেল তেল খুব কার্যকর।
  2. প্রতিদিন রাতে ঠোঁটে কিছুটা নারকেল তেল লাগান।
  3. এটি ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং লালচে আভা আনে।
৪। চিনি এবং মধুর স্ক্রাবঃ
  1. এক চামচ চিনি এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে ঠোঁটে হালকাভাবে ঘষুন।
  2. এটি ঠোঁটের মরা চামড়া দূর করে এবং ঠোঁটকে উজ্জ্বল ও লালচে করে।
৫। গাজরের রসঃ
  1. গাজরের রস ঠোঁটে প্রাকৃতিক লালচে আভা আনে।
  2. গাজরের রস বের করে ঠোঁটে লাগান এবং ১৫ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন।
৬। অ্যালোভেরা জেলঃ
  1. তাজা অ্যালোভেরা জেল ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং ঠোঁটকে নরম ও উজ্জ্বল করে।
  2. প্রতিদিন রাতে এটি ঠোঁটে লাগান।
৭। ঠান্ডা দুধঃ
  1. ঠান্ডা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোঁটে লাগান।
  2. এটি ঠোঁটের রং উজ্জ্বল করতে সহায়ক।
৮। পর্যাপ্ত পানি পান করুনঃ
  1. ঠোঁটকে ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচাতে প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
  2. এটি ঠোঁটকে প্রাকৃতিকভাবে নরম এবং উজ্জ্বল রাখে।
৯। উপদেশঃ
  1. ঠোঁটে সরাসরি রাসায়নিক সমৃদ্ধ লিপস্টিক ( মেয়েদের ক্ষেত্রে ) কম ব্যবহার করুন।
  2. ধূমপান এবং ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন, কারণ এটি ঠোঁট কালচে করে তোলে।
  3. ঠোঁট শুষ্ক হলে ময়েশ্চারাইজার বা লিপবাম ব্যবহার করুন।
ঠোঁট লাল এবং গোলাপি করার জন্য নিয়মিত যত্ন এবং প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো নিয়মিত অনুসরণ করলে ঠোঁট প্রাকৃতিকভাবেই উজ্জ্বল, নরম এবং আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।

ঠোঁট কীভাবে সুন্দর করা যায়ঃ

ঠোঁট সুন্দর করার জন্য নিয়মিত যত্ন এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাস মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমেই ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করতে প্রতিদিন লিপবাম বা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন, যা ঠোঁটকে নরম এবং মসৃণ রাখবে। রাতে ঘুমানোর আগে ঠোঁটে নারকেল তেল বা মধু লাগান, এটি ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখে এবং প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আনে।
ঠোঁট-কীভাবে-সুন্দর-করা-যায়
ঠোঁট-কীভাবে-সুন্দর-করা-যায় 

প্রতিবার ঠোঁটে লিপস্টিক ব্যবহার করার আগে লিপ বাম বা সানস্ক্রিনযুক্ত পণ্য ব্যবহার করুন। যা ঠোঁটকে রোদ এবং রাসায়নিকের ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে সুরক্ষা দেয়। সপ্তাহে একবার চিনি এবং মধু দিয়ে ঠোঁটের মরা কোষ দূর করার জন্য স্ক্রাব করুন। এছাড়া, ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করতে বিটরুট বা গাজরের রস ব্যবহার করা যেতে পারে।

ধূমপান এবং অতিরিক্ত ক্যাফেইন থেকে বিরত থাকুন, কারণ এগুলো ঠোঁট কালচে করে তোলে। পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন, যা ঠোঁটকে প্রাকৃতিকভাবে সুন্দর রাখতে সহায়ক। নিয়মিত এই অভ্যাসগুলো অনুসরণ করলে ঠোঁট নরম, মসৃণ এবং আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।

অলিভ অয়েল তেল ঠোঁটে দিলে কি হয়ঃ

ঠোঁটে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে ঠোঁট নরম, মসৃণ এবং স্বাস্থ্যকর হয়। অলিভ অয়েলে থাকা ভিটামিন ই এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে এবং আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। এটি ঠোঁটের কালচে ভাব কমিয়ে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আনতে কার্যকর। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ঠোঁটে অলিভ অয়েল লাগালে ঠোঁট ফাটা বন্ধ হয় এবং ঠোঁট আরও কোমল এবং সুন্দর হয়।

লেখকের মক্তব্যঃ

আসা করি যে আপনি বুঝত পেরেছেন আমাদের মুখের সাথে সাথে এই ঠোঁটে কি দিলে ঠোঁট গোলাপি হয়। ও তার সাথে সাথে এটাও জানলেন যে এই ঠোঁট গোলাপি করার লিপবাম গুলো কেমন হয়।

প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন.................. www.stylishsm.com




( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
















এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url