মুখের তিল কীভাবে দূর করে - মুখের তিল দূর করার ক্রিম? জেনে নিন?

আজকে আমরা জানবো যে আমাদের মুখের সৌন্দর্যের জন্য এই মুখের তিল কীভাবে দূর করে ন্যাচ্রালি। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে মুখ ল্কিন রাখার জন্য এই মুখের তিল দূর করার ক্রিম গুলো কি কি হয়ে থাকে ও কীভাবে ব্যবহার করতে হয়। আসুন জানি?

ভূমিকাঃ

ছেলে হোক কিংবা মেয়ে সবাই চাই যে তার মুখ সবার থেকে আলাদা হবে। তার মুখের ভাব সবার থেকে ভিন্ন হবে। তার জন্য মানুষ হাজার হাজার টাকা নষ্ট করে থাকে বিভিন্ন পার্লারে ও ফেসিয়ালের দোকানে। মুখ তিল থাকা ভাল কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় যে এই তিলের জন্য প্রায় কিছু মানুষ নিজেকে সৌন্দর্য দেখাতে পারে না সবার কাছে।

মুখের-তিল-কীভাবে-দূর-করে
মুখের-তিল-কীভাবে-দূর-করে   

তাই আসুন জেনে রাখি যে, মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য এই মুখের তিল কীভাবে দূর করে নিজের সৌন্দর্য সবার কাছে তুলে ধরবেন তার সম্পর্কে ব্যাসিক জানবো। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে এই মুখের তিল দূর করার ক্রিম কি ধরনের ব্যবহার করা উচিত ও কোন গুলো ব্যবহার করলে আমাদের মুখ আরো সৌন্দর্য হয়ে ওঠবে। নিম্নে বিস্তারিত.........।

মুখের তিল কীভাবে দূর করেঃ

মুখের তিল দূর করার জন্য প্রাকৃতিক উপায় এবং চিকিৎসার পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়। তিল সাধারণত ত্বকের উপর রঙ্গক কোষের জমাট বাঁধার কারণে সৃষ্টি হয়। যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্বাভাবিক এবং ক্ষতিকর নয়। তবে কেউ যদি তিল দূর করতে চান, তাহলে ঘরোয়া প্রতিকার এবং চিকিৎসার পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। যদি তিল দ্রুত এবং স্থায়ীভাবে দূর করতে চান।

তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী লেজার থেরাপি বা সার্জিকাল প্রক্রিয়া অবলম্বন করা যেতে পারে। তিল দূর করার আগে অবশ্যই ত্বকের বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ কিছু তিল ত্বকের সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে। সুতরাং, মুখের তিল দূর করার জন্য প্রাকৃতিক এবং চিকিৎসার উভয় পদ্ধতি কার্যকর হতে পারে। তবে নিজের ত্বকের প্রকার এবং তিলের প্রকৃতি অনুযায়ী সঠিক পদ্ধতি বেছে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

মুখের তিল দূর করার ক্রিমঃ

মুখের তিল দূর করতে বিভিন্ন ক্রিম ব্যবহৃত হয়, যা ত্বকের রং হালকা করে এবং তিলের উপস্থিতি কমাতে সহায়তা করে। নিচে কিছু পরিচিত ক্রিমের তালিকা দেওয়া হলো পড়ে নিন?

১। ল্যানবেনা স্কার রিমুভাল স্ট্রেচ মার্কস ক্রিমঃ

এই ক্রিমটি ত্বকের তিল এবং দাগ দূর করতে সহায়ক। এটি ত্বকের টোন উন্নত করে এবং তিলের রং হালকা করে।

২। ফেনি ভিটামিন সি হোয়াইটেনিং ক্রিমঃ

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই ক্রিমটি ত্বকের তিল হালকা করতে এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।

৩। বায়োকেয়ার সুদিং ফ্রেকেল ক্রিমঃ

এই ক্রিমটি ত্বকের বাদামী তিল এবং কালো দাগ দূর করতে কার্যকর। এটি ত্বককে ফর্সা করে এবং ডার্ক স্পট কমায়। 

৪। বায়োকুয়া পিওর স্কিন রিমুভাল ক্রিমঃ

এই ক্রিমটি তিল দূর করতে এবং ত্বকের মসৃণতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

৫। লাইকো ফেড স্পটস নাইট ক্রিমঃ

এই নাইট ক্রিমটি ত্বকের দাগ এবং তিল হালকা করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।

এই ক্রিমগুলো ব্যবহারের আগে ত্বকের বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ তিলের প্রকৃতি এবং ত্বকের ধরন অনুযায়ী চিকিৎসা ভিন্ন হতে পারে। এছাড়া, ক্রিম ব্যবহারের সময় ত্বকে কোনো প্রতিকূল প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবহার বন্ধ করে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা প্রয়োজন।

মুখের তিল দূর করার হোমিও ঔষুধঃ

মুখের তিল দূর করতে হোমিওপ্যাথিতে কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ ব্যবহৃত হয়, যা ত্বকের তিলের আকার ও রং হ্রাস করতে সহায়তা করে। নিচে কয়েকটি প্রচলিত হোমিওপ্যাথিক ওষুধের বিবরণ দেওয়া হলোঃ

  • থুজা অক্সিডেন্টালিস (Thuja Occidentalis)  এই ওষুধটি সাধারণত অর্জিত তিলের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি শরীরের আবৃত অংশে প্রদর্শিত তিলের উপর কার্যকর এবং তিলের আকার কমাতে সাহায্য করে। 
  • লাইকোপোডিয়াম ক্ল্যাভাটাম (Lycopodium Clavatum)  মুখ এবং নাকের বাম দিকে বাদামী দাগ বা তিলের ক্ষেত্রে এই ওষুধটি ব্যবহৃত হয়। এটি তিলের রং হালকা করতে সহায়তা করে।
মুখের-তিল-দূর-করার-হোমিও-ঔষুধ
 মুখের-তিল-দূর-করার-হোমিও-ঔষুধ 
  • অ্যাসিড ফ্লুরিকাম (Acid Fluoricum)  শুষ্ক, ফাটা ত্বকের সাথে প্রাপ্তবয়স্কদের এবং শিশুদের সাধারণত অর্জিত তিলের জন্য এই ওষুধটি ব্যবহৃত হয়। এটি তিলের আকার ও রং কমাতে সহায়ক। 
  • বেলিস পেরেনিস (Bellis Perennis)  এই ওষুধটি ত্বকের কোষগুলিকে কমাতে সাহায্য করে। যা তিল সৃষ্টি করে। এটি ত্বকের গভীর টিস্যুর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। 
  • বারবেরিস অ্যাকুইফোলিয়াম (Berberis Aquifolium)  মুখের রঙ পরিষ্কার করার জন্য এই ওষুধটি ব্যবহৃত হয়। এটি গাঢ় পিগমেন্টেশন কমাতে এবং ত্বকের বর্ণ উন্নত করতে সহায়তা করে। 

এই ওষুধগুলোর সঠিক ডোজ এবং ব্যবহারের পদ্ধতি নির্ধারণের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তিলের প্রকৃতি এবং ত্বকের ধরন অনুযায়ী চিকিৎসা ভিন্ন হতে পারে। 

মুখের কালো তিল দূর করার ঘরোয়া উপায়ঃ

মুখের কালো তিল দূর করার জন্য কিছু কার্যকর ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে, যা প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে তিলের রং হালকা করতে সাহায্য করে। নিচে এমন কিছু সহজ ও কার্যকর ঘরোয়া উপায় উল্লেখ করা হলোঃ

১। লেবুর রস এবং মধুঃ

  1. এক চামচ লেবুর রসের সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে তিলের ওপর প্রয়োগ করুন।
  2. এটি ত্বকের রং হালকা করে এবং তিলের চেহারা কমাতে সাহায্য করে।
  3. ১৫-২০ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২। অ্যালোভেরা জেলঃ

  1. তাজা অ্যালোভেরা পাতা কেটে জেল বের করে তিলের ওপর লাগান।
  2. এটি ত্বককে শীতলতা প্রদান করে এবং তিলের আকার ও রং কমাতে সাহায্য করে।
  3. দিনে ২ বার এটি ব্যবহার করতে পারেন।

৩। পেঁয়াজের রসঃ

  1. পেঁয়াজ কেটে তার রস বের করে তিলের ওপর লাগান।
  2. এটি ত্বকের পিগমেন্টেশন হালকা করতে সাহায্য করে।
  3. ১০-১৫ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৪। বেকিং সোডা এবং ক্যাস্টর অয়েলঃ

  1. এক চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।
  2. এটি তিলের ওপর লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন এবং সকালে ধুয়ে ফেলুন।
  3. এটি নিয়মিত ব্যবহার করলে তিল হালকা হতে শুরু করবে।

৫। রসুনঃ

  1. তিলের ওপর তাজা রসুন থেঁতলে লাগান এবং ব্যান্ডেজ দিয়ে ঢেকে রাখুন।
  2. এটি তিলের কোষগুলোকে ভাঙতে সাহায্য করে।
  3. তবে রসুন ব্যবহারে ত্বকে জ্বালাপোড়া হলে তাৎক্ষণিক বন্ধ করুন।

৬। আলুর রসঃ

  1. তিলের ওপর আলুর রস লাগান।
  2. এটি ত্বকের রং হালকা করে এবং তিলের উপস্থিতি কমায়।
  3. ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।

৭। আপেলের ভিনেগারঃ

  1. তুলোতে আপেলের ভিনেগার নিয়ে তিলের ওপর লাগান।
  2. এটি ত্বকের মৃত কোষ অপসারণ করে এবং তিল হালকা করে।
  3. দিনে ১-২ বার এটি ব্যবহার করুন।

এই ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো ত্বকের তিল কমাতে কার্যকর হতে পারে, তবে সময় সাপেক্ষ। এই পদ্ধতিগুলো ব্যবহারের আগে ত্বক পরিষ্কার করুন এবং কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে অবিলম্বে ব্যবহার বন্ধ করুন। যদি তিল থেকে মুক্তি পেতে দ্রুত সমাধান চান, তাহলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম।

মুখে বড় কালো তিল দূর করার নিয়মঃ

মুখের বড় কালো তিল দূর করার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতি, প্রাকৃতিক উপাদান এবং চিকিৎসাগত পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে। বড় তিল সাধারণত রঙের ঘনত্ব এবং কোষের অতিরিক্ত পিগমেন্টেশনের কারণে হয়। এগুলো দূর করতে ধৈর্য এবং নিয়মিত চর্চা প্রয়োজন। নিচে কার্যকর কিছু নিয়ম দেওয়া হলো। যেমনঃ

  • ঘরোয়া উপায়ঃ 

১। লেবুর রস

  1. এক চামচ লেবুর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে তিলের ওপর লাগান।
  2. এটি পিগমেন্টেশন হালকা করে এবং তিলের আকার ছোট করতে সাহায্য করে।
  3. ২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২। অ্যালোভেরা জেল

  1. তিলের ওপর তাজা অ্যালোভেরা জেল প্রয়োগ করুন।
  2. এটি ত্বকের পুনর্গঠন করে এবং তিলের রঙ হালকা করতে সাহায্য করে।

৩। আপেলের ভিনেগার

  1. তুলোতে কয়েক ফোঁটা আপেলের ভিনেগার নিয়ে তিলের ওপর লাগান।
  2. এটি ত্বকের কোষ ভাঙতে এবং তিল সরাতে সহায়ক।
  3. দিনে ১ বার এটি ব্যবহার করুন।

৪। রসুনের পেস্ট

  1. রসুন থেঁতলে তিলের ওপর লাগান এবং কিছুক্ষণ রেখে দিন।
  2. এটি তিলের কোষ ভাঙতে সাহায্য করে।
  3. তবে ত্বকে জ্বালাপোড়া হলে তাৎক্ষণিক বন্ধ করুন।
মুখে-বড়-কালো-তিল-দূর-করার-নিয়ম
 মুখে-বড়-কালো-তিল-দূর-করার-নিয়ম

  • চিকিৎসাগত পদ্ধতিঃ

১। লেজার থেরাপি

  1. বড় তিল দ্রুত এবং স্থায়ীভাবে দূর করার জন্য লেজার থেরাপি একটি কার্যকর পদ্ধতি।
  2. এটি তিলের কোষ ধ্বংস করে এবং ত্বকের উপরিভাগ মসৃণ করে।

২। ক্রায়োথেরাপিঃ

  1. এই পদ্ধতিতে তরল নাইট্রোজেন ব্যবহার করে তিল ফ্রিজ করা হয় এবং এটি ধীরে ধীরে পড়ে যায়।

৩। সার্জিকাল অপসারণ

  1. বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাহায্যে তিল কেটে ফেলা হয়।
  2. এটি বড় তিলের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি।

  • সতর্কতাঃ

  1. বড় তিলের রং বা আকার হঠাৎ পরিবর্তন হলে দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
  2. ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করার সময় ত্বকে জ্বালাপোড়া বা লালচে ভাব হলে তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করুন।
  3. চিকিৎসাগত পদ্ধতি গ্রহণের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

সর্বশেষ, মুখের বড় কালো তিল দূর করার জন্য ধৈর্য এবং সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। প্রাকৃতিক উপাদানের সাহায্যে তিল হালকা করা সম্ভব হলেও দ্রুত ফলাফল পেতে চিকিৎসাগত পদ্ধতির সাহায্য নেওয়া উত্তম।

মুখের তিল দূর করার দোয়াঃ

মুখের তিল দূর করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দোয়া ইসলামী ধর্মগ্রন্থে উল্লেখ নেই। তবে, শারীরিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং যে কোনো সমস্যার সমাধানের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা যেতে পারে। এই প্রার্থনা শারীরিক বা মানসিক শান্তি নিয়ে আসতে পারে এবং আল্লাহর কৃপা লাভের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হতে পারে।

নিচে একটি সাধারণ দোয়া উল্লেখ করা হলো, যা মুখের সৌন্দর্য এবং যে কোনো শারীরিক সমস্যার সমাধানের জন্য পড়া যেতে পারে তাহলোঃ

  • দোয়াঃ

"আল্লাহুম্মা ইয়্যাহসানুল খালিকীন, আহসিন খালকী ওয়াযহাব আযযা।"

বাংলা অর্থঃ

হে আল্লাহ! যিনি সর্বোত্তম স্রষ্টা, আমার সৃষ্টিকে সুন্দর করুন এবং আমার কষ্ট দূর করুন।

  • কোরআনের আয়াতঃ

আপনার সমস্যার সমাধানের জন্য কোরআনের নিম্নলিখিত আয়াতটি পড়তে পারেন:

"রব্বি ইন্নি মাসসানিয়াদ্দুরُّ, ওয়ান্তা আরহামুর রাহিমীন।"

(সূরা আম্বিয়া, ২১ঃ৮৩)

বাংলা অর্থঃ

হে আমার প্রভু! আমাকে কষ্ট স্পর্শ করেছে, আর আপনি পরম দয়ালু।

  • উপদেশঃ

  1. এই দোয়াগুলো পড়ার পাশাপাশি আল্লাহর প্রতি গভীর বিশ্বাস রাখুন।
  2. চিকিৎসার প্রয়োজন হলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
  3. নিয়মিত নামাজ আদায় করুন এবং নিজের জন্য প্রার্থনা করুন।

আল্লাহর কাছে দোয়া ও প্রার্থনার মাধ্যমে আপনি মানসিক শান্তি পেতে পারেন এবং আল্লাহর কৃপায় সমস্যার সমাধান সম্ভব। চিকিৎসার পাশাপাশি এই দোয়াগুলো পড়ে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করুন।

লেখকের মক্তব্যঃ

আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন মুখের সৌন্দর্যের জন্য এই মুখের তিল কীভাবে দূর করে মানুষ। ও তার সাথে সাথে এটাও জানলেন যে এই মুখের তিল দূর করার ক্রিম গুলো কি ও কীভাবে ব্যবহার হয়।

প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন..................www.stylishsm.com



( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )


















এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url