লিচু গাছ লাগানোর নিয়ম - লিচু গাছে কখন মুকুল আসে? বিস্তারিত জেনে নিন?
আজকে আমরা জানবো যে লিচু গাছ লাগানোর নিয়ম গুলো কি কি হয়ে থাকে মাটিতে ও কীভাবে লিচু গাছ লাগানো প্রয়োজন। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে এই লিচু গাছে কখন মুকুল আসে। ও কোন মৌসুমে আসে। আসুন জানি?
ভূমিকাঃ
সর্বপ্রথম কথা হচ্ছে যে গাছ দ্বারা মানুষ জাতি বেঁচে আছে। গাছ দ্বারা আমরা নিঃশ্বাস পেয়ে থাকি বলে আজ আমরা পৃথিবীর বুকে বেঁচে আছি। ফল দেওয়া গাছ গুল থেকে আমরা অনেক উপকার পেয়ে থাকি। যেমনঃ বাতাস, ফুল,ফল ইত্যাদি। তাই প্রত্যেক বাড়িতে গাছ থাকা দরকার হোক সেটি ফুল বা ফলের।
লিচু-গাছ-লাগানোর-নিয়ম |
তাই আসুন জেনে রাখি যে আপনি যদি আসেপাশে গাছ লাগাতে চান তাহলে আপনি এই লিচু গাছ বেঁছে নিতে পারে। তাই জানুন যে এই লিচু গাছ লাগানোর নিয়ম গুলো কি কি ও কীভাবে লাগাতে হয়। তার সাথে সাথে এটাও জানুন যে এই লিচু গাছে কখন মুকুল আসে বা কোন মৌসুমে ফুল,ফল ধরে। নিম্নে বিস্তারিত...।
লিচু গাছ লাগানোর নিয়মঃ
লিচু গাছ কেবল একটি ফলের উৎস নয়, এটি পরিবেশবান্ধব এবং ছায়াযুক্ত একটি বৃক্ষ। এটি বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং পরিবারের জন্য সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল সরবরাহ করে। তবে সঠিক পদ্ধতিতে লিচু গাছ লাগানো হলে এর বৃদ্ধি ভালো হয় এবং ফলনও বেশি হয়। লিচু গাছ লাগানোর জন্য উপযুক্ত সময় হলো গ্রীষ্মকালের শেষ থেকে বর্ষাকালের শুরু।
আরো পড়ুনঃ আনারস গাছ কীভাবে লাগাবেন ও চাষাবাদের জন্য রক্ষণাবেক্ষণ করবেন জেনে নিন?
সাধারণত জুন থেকে আগস্ট মাসের মধ্যে লিচুর চারা রোপণ করলে তা দ্রুত মাটির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে এবং ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়। লিচু গাছ লাগানোর জন্য এমন একটি স্থান নির্বাচন করুন যেখানে প্রচুর রোদ পৌঁছায়। লিচু গাছের জন্য উর্বর, পানি নিষ্কাশনের সুবিধাযুক্ত, এবং দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে ভালো। এছাড়া গাছের চারপাশে পর্যাপ্ত খোলা জায়গা থাকতে হবে, যাতে গাছটি অবাধে বৃদ্ধি পেতে পারে।
- চারা রোপণের পদ্ধতিঃ
- প্রথমে একটি গভীরতা ও প্রশস্ততায় ২-৩ ফুট গর্ত খনন করুন।
- গর্তের নিচে জৈব সার মেশানো মাটি দিয়ে পূরণ করুন।
- এরপর লিচুর চারা সাবধানে গর্তে বসান এবং গাছের গোড়ায় মাটি চাপ দিয়ে শক্ত করে দিন।
- চারা রোপণের পরপরই পানি দিন, তবে মাটি যেন জলাবদ্ধ না হয়ে থাকে,সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
লিচু গাছ লাগানোর পর নিয়মিত যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। মাটির আর্দ্রতা বজায় রাখতে মাঝেমধ্যে পানি দিতে হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী জৈব সার এবং কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। আগাছা পরিষ্কার রাখা এবং সময়মতো ছাঁটাই করা গাছের দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
লিচু গাছে কখন মুকুল আসেঃ
লিচু গাছে মুকুল আসা একটি মৌসুমি প্রক্রিয়া, যা মূলত আবহাওয়া এবং গাছের বয়সের উপর নির্ভর করে। সাধারণত, লিচু গাছে মুকুল আসে শীতকাল শেষে এবং বসন্তকালের শুরুতে, অর্থাৎ জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসের মধ্যে। এই সময়ে দিনের তাপমাত্রা এবং রাতের ঠান্ডা পরিবেশ মুকুল গঠনের জন্য উপযুক্ত হয়ে ওঠে। মুকুল আসার জন্য লিচু গাছে শীতল আবহাওয়া প্রয়োজন। শীতকালে গাছ একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কম তাপমাত্রায় থাকলে এটি মুকুল ধরা প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করে তোলে।
আরো পড়ুনঃ কীভাবে আপনি তরমুজ চাষ প্রদ্ধতি ব্যবহার করে ভাল মানের তরমুজ চাষ করবেন?
এছাড়া বসন্তে তাপমাত্রা একটু বাড়লে এবং পর্যাপ্ত সূর্যের আলো পাওয়া গেলে মুকুল দ্রুত বৃদ্ধি পায়।লিচু গাছে সাধারণত রোপণের তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে মুকুল আসতে শুরু করে। তবে এটি নির্ভর করে গাছের প্রজাতি এবং যত্নের উপর। সঠিকভাবে সার প্রয়োগ, পানি দেওয়া, এবং সময়মতো ছাঁটাই করলে গাছের শক্তি বৃদ্ধি পায়, যা মুকুলের পরিমাণ বাড়ায়।
মুকুল আসার সময় লিচু গাছের শাখাগুলোতে ছোট ছোট কুঁড়ির মতো গঠন দেখা যায়। এগুলো ধীরে ধীরে ফুলে পরিণত হয়, যা পরবর্তীতে ফল ধরার প্রাথমিক ধাপ। মুকুল আসার সময় গাছে পর্যাপ্ত পুষ্টি সরবরাহ করা জরুরি, যাতে ফলন ভালো হয়। লিচু গাছে মুকুল আসার এই সময়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক পরিচর্যা এবং আবহাওয়ার প্রতি নজর রাখলে লিচুর ফলন বাড়ানো সম্ভব।
লিচু গাছে সার প্রয়োগ প্রদ্ধতিঃ
লিচু গাছের স্বাস্থ্য এবং ভালো ফলন নিশ্চিত করার জন্য সঠিকভাবে সার প্রয়োগ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সার গাছকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে, যা গাছের বৃদ্ধি, মুকুল ধরা এবং ফল ধরার জন্য প্রয়োজন। লিচু গাছে সঠিক সময়ে এবং সঠিক পরিমাণে সার প্রয়োগ করলে ফলন বেশি হয় এবং গাছ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। লিচু গাছে মূলত জৈব সার, নাইট্রোজেন, ফসফরাস, এবং পটাশের মিশ্রণ প্রয়োজন।
- সার প্রয়োগঃ
- জৈব সারঃ কম্পোস্ট বা গোবর সার মাটির উর্বরতা বাড়ায় এবং গাছের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান সরবরাহ করে।
- নাইট্রোজেনঃ গাছের পাতা ও ডালপালা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
লিচু-গাছে-সার-প্রয়োগ-প্রদ্ধতি |
- ফসফরাসঃ গাছের মুকুল ধরা এবং শিকড়ের মান উন্নতিতে ভূমিকা রাখে।
- পটাশঃ ফলের আকার বড় করতে এবং মিষ্টত্ব বাড়াতে সাহায্য করে।
- সার প্রয়োগঃ লিচু গাছে বছরে তিনবার সার প্রয়োগ করা ভালো। বর্ষাকালের শেষে, অর্থাৎ সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে। মুকুল আসার আগে, জানুয়ারি মাসে। ফল সংগ্রহের পর, জুন-জুলাই মাসে।
সার প্রয়োগের সময় গাছের চারপাশে মাটি একটু খুঁড়ে একটি বৃত্তাকারে সার ছড়িয়ে দিতে হবে। এরপর মাটি দিয়ে ঢেকে দিয়ে পানি দিতে হবে, যাতে সার গাছের শিকড়ের কাছে পৌঁছায়। সঠিকভাবে সার প্রয়োগ করলে লিচু গাছ দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ থাকবে এবং প্রতিবার ভালো ফলন দেবে।
টবে লিচু গাছ চাষ প্রদ্ধতিঃ
আজকাল শহরাঞ্চলে জায়গার অভাবে অনেকেই টবে লিচু গাছ চাষ করতে আগ্রহী। এটি কেবল বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না, বরং নিজে হাতে ফল চাষের আনন্দও দেয়। টবে লিচু চাষ করার জন্য বিশেষ কিছু পদ্ধতি এবং যত্নের প্রয়োজন হয়, যা গাছকে সুস্থভাবে বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। লিচু গাছের জন্য বড় আকারের এবং গভীর টব ব্যবহার করা প্রয়োজন। টবটির গভীরতা কমপক্ষে ২০-২৪ ইঞ্চি এবং প্রশস্ততা এমন হতে হবে যাতে গাছের শিকড় অবাধে ছড়াতে পারে।
আরো পড়ুনঃ মাল্টা গাছ রোপন প্রদ্ধতি জানুন ও কীভাবে চাষাবাদ করবেন তার কৌশল জেনে নিন?
মাটির মিশ্রণ তৈরি করার সময় দো-আঁশ মাটি, জৈব সার (কম্পোস্ট বা পচা গোবর), এবং বালি একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। মাটির পানি টবের নিচ থেকে বের হওয়ার ব্যবস্থা থাকা জরুয়। যাতে জলাবদ্ধতা এড়ানো যায়। লিচু গাছ নিয়মিত পরিচর্যার প্রয়োজন। টবের মাটি শুকিয়ে গেলে তবেই পানি দিন, কারণ অতিরিক্ত পানি শিকড় পচানোর কারণ হতে পারে। গাছটি পর্যাপ্ত সূর্যের আলোতে রাখতে হবে। তবে অতিরিক্ত গরমের সময় ছায়া দেওয়া উচিত।
টবে চাষ করা লিচু গাছে প্রতি তিন মাসে জৈব সার এবং সামান্য পরিমাণ রাসায়নিক সার (যেমনঃ নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশ) ব্যবহার করুন। তবে মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। গাছের ডালপালা ছেঁটে দিলে তা নতুন শাখা গজাতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধের জন্য নিয়মিত কীটনাশক বা প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করুন। টবে লিচু গাছ চাষ করতে ধৈর্য ধরতে হয়। সাধারণত ৩-৫ বছরের মধ্যে ফল আসতে শুরু করে। সঠিক যত্ন নিলে টবেও লিচু গাছ ভালো ফলন দিতে সক্ষম।
টবে লিচু গাছ চাষ করে নিজের বাসায় সতেজ এবং পুষ্টিকর লিচু ফলানোর অভিজ্ঞতা সত্যিই অনন্য। সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনিও এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারেন।
লিচু গাছ কোন মাটিতে ভাল হয়ঃ
লিচু গাছ সাধারণত উর্বর, দো-আঁশ মাটিতে ভালোভাবে বৃদ্ধি পায় ও বেড়ে ওঠতে সক্ষম। এই মাটিতে পানি ধারণ এবং নিষ্কাশনের ক্ষমতা সুষম হওয়ায় গাছের শিকড় সহজে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে। এছাড়া লিচু গাছের জন্য মাটির pH মান ৫.৫ থেকে ৭.৫- এর মধ্যে রাখা উত্তম। লবণাক্ত বা জলাবদ্ধ মাটি লিচু গাছের বৃদ্ধি এবং ফলনের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই দো-আঁশ মাটির পাশাপাশি পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকা মাটিতে লিচু গাছ চাষের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত।
লিচু গাছের বৈশিষ্ঠ্যঃ
বিশেজ্ঞরা বলেগেছেন যে, লিচু গাছ একটি বহুবর্ষজীবী, চিরসবুজ এবং মাঝারি আকারের ফলগাছ, যা গ্রীষ্মকালীন ফল হিসেবে পরিচিত। এটি মূলত চীনে উদ্ভূত হলেও বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন উষ্ণ অঞ্চলে ব্যাপকভাবে চাষ করা হয় বিশেষ করে গ্রামে। লিচু গাছের উচ্চতা সাধারণত ৩০-৪০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। এর পাতা দীর্ঘাকার, সবুজ এবং চকচকে হয়।
আরো পড়ুনঃ ছাদে কীভাবে সহজ উপায়ে আঙ্গুর চাষ করবেন ও কীভাবে রক্ষণাবেক্ষণ জেনে নিন?
গাছের ডালপালা ঘন এবং ছায়াযুক্ত হয়, যা পরিবেশ শীতল রাখতে সাহায্য করে। বসন্তকালে গাছে ছোট ছোট সাদা ফুল ধরে, যা পরে রসালো লিচু ফলে পরিণত হয়। লিচুর খোসা লালচে, ভেতরে রসালো সাদা শাঁস এবং একটি বীজ থাকে। এটি কেবল সুস্বাদু নয়, বরং পুষ্টিগুণেও সমৃদ্ধ, যা লিচু গাছকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ফলগাছ হিসেবে চিহ্নিত করে।
লিচু গাছ বড় হতে কত সময় লাগেঃ
লিচু গাছ বড় হতে এবং পূর্ণ বিকাশ লাভ করতে সাধারণত ৫-৭ বছর সময় লাগে। তবে এটি গাছের প্রজাতি, মাটির গুণমান, আবহাওয়া এবং যত্নের উপর নির্ভর করে। চারা রোপণের পর প্রথম দুই-তিন বছর গাছটি শিকড় গজানো এবং ডালপালা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দেয়। এরপরে ধীরে ধীরে গাছের উচ্চতা ও প্রস্থ বাড়তে শুরু করে।
লিচু-গাছ-বড়-হতে-কত-সময়-লাগে |
সাধারণত, রোপণের ৪-৫ বছরের মধ্যে গাছে মুকুল ধরে এবং ফলন শুরু হয়। সঠিক পরিচর্যা, সার প্রয়োগ এবং পানির যোগান দিলে লিচু গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং ভালো ফলন দেয়।
লিচু গাছের রোগ প্রতিকারঃ
লিচু গাছ বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে, যা গাছের বৃদ্ধি, মুকুল ধরা এবং ফলনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এর মধ্যে প্রধান রোগসমূহ হলোঃ
- রোগঃ
- গুঁড়া রোগ (Powdery Mildew) এটি একটি ছত্রাকজনিত রোগ। যা গাছের পাতা, ফুল এবং ডালপালায় সাদা আবরণ তৈরি করে।
- অ্যানথ্রাকনোজ (Anthracnose) এই রোগের ফলে গাছের পাতা এবং ফলে কালো দাগ দেখা যায়।
- জলসেচজনিত পচন (Root Rot) অতিরিক্ত পানি বা জলাবদ্ধতার কারণে শিকড় পচে যেতে পারে।
- লিচুর ফল ফেটে যাওয়াঃ এটি সাধারণত অনিয়মিত পানি সরবরাহ বা খরার কারণে ঘটে থাকে।
- প্রতিকারঃ
- গুঁড়া রোগ প্রতিকারঃ নিয়মিত গাছের ডালপালা ছেঁটে পরিষ্কার রাখতে হবে। প্রয়োজনে সালফার বা ছত্রাকনাশক স্প্রে ব্যবহার করতে হবে।
- অ্যানথ্রাকনোজ প্রতিকারঃ গাছের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ ছেঁটে ফেলা এবং কপারযুক্ত ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করা যেতে পারে গাছে।
- জলসেচজনিত পচন প্রতিকারঃ গাছের পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে এবং মাটি কখনোই অতিরিক্ত ভিজে অবস্থায় রাখা উচিত নয়।
- ফল ফেটে যাওয়া প্রতিকারঃ নিয়মিত ও সুষম পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ করে ফল ধরার সময়।
- যত্নঃ গাছের আশেপাশের আগাছা পরিষ্কার রাখুন। নিয়মিত জৈব সার প্রয়োগ করে গাছের পুষ্টি নিশ্চিত করুন। মাটির আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং শুষ্ক মৌসুমে পর্যাপ্ত পানি দিন।
সঠিক পরিচর্যা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে লিচু গাছকে রোগমুক্ত রাখা সম্ভব। এর ফলে গাছ সুস্থ থাকবে এবং ফলন বৃদ্ধি পাবে।
লেখকের মক্তব্যঃ
আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে গাছপালা লাগানোর ক্ষেত্রে এই লিচু গাছ লাগানোর নিয়ম গুলো কি। ও তার সাথে সাথে এটাও জানলনে যে লিচু গাছে কখন মুকুল আসে ও কোন মৌসুমে।
প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।
আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন..............................www.stylishsm.com
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url