ছাদে আঙ্গুর চাষ পদ্ধতি - আঙ্গুর গাছে কি কি সার দিতে হয়? জেনে রাখুন?

আজকে আমরা জানবো যে গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে যেকোনো ছাদে আঙ্গুর চাষ পদ্ধতি কীভাবে সহজ উপায়ে করা যায়। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে এই আঙ্গুর গাছে কি কি সার দিতে হয়। যেন আঙ্গুর গাছ ভালোভাবে বেড়ে ওঠতে পারে। আসুন জানি?

ভূমিকাঃ

গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে আমরা সব সময় সজাগ থাকি। কেননা গাছ আমাদের পরিবেশের জন্য খুবই মুল্যবান একটি জিনিস। গাছ ছাড়া আমরা আমাদের বেঁচে থাকার নিঃশ্বাস নিতে পারবো না। গাছ আপনি যেখানে সেখানে লাগিয়ে পরিবেশ রক্ষা করতে পারেন। বাড়ি হোক কিংবা পরিবেশ গাছ লাগানো আমাদের কর্তব্য। 

ছাদে-আঙ্গুর-চাষ-পদ্ধতি
ছাদে-আঙ্গুর-চাষ-পদ্ধতি        

তাই আসুন জেনে রাখি যে আমরা যদি আঙ্গুর গাছ নিয়ে চাষাবাদ করতে চাই। বা যেকোনো ছাদে আঙ্গুর চাষ পদ্ধতি ব্যবহার করতে চাই। তাহলে আমাদেরকে কি কি করা উচিত। ও তার সাথে সাথে এটাও জানুন যে এই আঙ্গুর গাছে কি কি সার দিতে হয়। যেন আঙ্গুর গাছ ভালোভাবে ফলন দেয় ও অতিদ্রুত বেড়ে ওঠে। নিম্নে বিস্তারিত জেনে নিন?

ছাদে আঙ্গুর চাষ পদ্ধতিঃ

ছাদে আঙ্গুর চাষ করতে হলে সঠিক পদ্ধতি এবং পরিকল্পনা মেনে চলা জরুরি। প্রথমে একটি বড় এবং গভীর টব বা ড্রাম নির্বাচন করুন, যার গভীরতা অন্তত ১৮-২৪ ইঞ্চি। টবের নিচে ছিদ্র রাখতে হবে, যাতে পানি জমে না থাকে। দো-আঁশ মাটি, বালি এবং পচা গোবর বা কম্পোস্ট মিশিয়ে মাটি তৈরি করতে হবে, যা আঙ্গুরের শিকড়ের জন্য আদর্শ।

আরো পড়ুনঃ বেদানা গাছ কীভাবে খুব সহজে চিনবেন ও চাষ প্রদ্ধতি গুলো জানবেন জেনে রাখুন

উন্নত জাতের আঙ্গুরের চারা বা গুটি কলম ব্যবহার করুন। টবের মাঝখানে চারা রোপণ করে হালকা পানি দিন। গাছটি ছাদে এমন জায়গায় রাখুন যেখানে পর্যাপ্ত সূর্যের আলো পৌঁছায়, কারণ আঙ্গুর গাছের ভালো বৃদ্ধির জন্য দিনে ৬-৮ ঘণ্টা রোদ প্রয়োজন।

আঙ্গুর গাছ বাড়ার সাথে সাথে লতাগুলোকে ছাদে তার বা মাচার সাহায্যে ছড়িয়ে দিন। নিয়মিত পানি দিতে হবে। তবে মাটি যেন অতিরিক্ত ভিজে না থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে। প্রতি দুই মাস পর পর জৈব সার এবং সামান্য পরিমাণ রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে হবে। সঠিক পরিচর্যা করলে ছাদে আঙ্গুর গাছ থেকে ২-৩ বছরের মধ্যে ফল পাওয়া সম্ভব।

আঙ্গুর গাছে কি কি সার দিতে হয়ঃ

আঙ্গুর গাছে সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সার প্রয়োজন, যা গাছের বৃদ্ধি, মুকুল ধরা এবং ফলনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আঙ্গুর গাছে মূলত জৈব সার এবং রাসায়নিক সার উভয়ই ব্যবহার করা হয়। নিম্নে দেখে নিন?

  1. জৈব সারঃ পচা গোবর, কম্পোস্ট, এবং ভার্মিকম্পোস্ট ব্যবহার করলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায় এবং গাছ প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায়।
  2. নাইট্রোজেন সার ইউরিয়াঃ  গাছের পাতা এবং লতাপাতা বৃদ্ধির জন্য নাইট্রোজেন সার অপরিহার্য। এটি বছরে দুইবার প্রয়োগ করা উচিত।
  3. ফসফরাস সার (টিএসপি)  মুকুল ধরা এবং শিকড় মজবুত করার জন্য ফসফরাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
  4. পটাশ সার (এমওপি)  ফলের আকার বড় করা এবং মিষ্টত্ব বাড়ানোর জন্য পটাশ সার ব্যবহার করতে হয়।
  5. মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টসঃ জিঙ্ক, বোরন, এবং ম্যাগনেসিয়াম আঙ্গুর গাছে প্রয়োগ করলে ফলের গুণগত মান উন্নত হয়।

সার প্রয়োগের সঠিক পদ্ধতি হলো বছরে তিনবার—বসন্তে নতুন লতা গজানোর সময়, ফুল ধরার সময়, এবং ফল পরিপক্ক হওয়ার আগে। সার দেওয়ার পর মাটিতে তা মিশিয়ে দিয়ে পানি দিতে হবে। সঠিক সময় ও পরিমাণে সার প্রয়োগ করলে আঙ্গুর গাছ থেকে ভালো ফলন পাওয়া যায়।

আঙ্গুরের চারা কোথায় পাওয়া যায়ঃ

আঙ্গুরের চারা সাধারণত বিভিন্ন কৃষি নার্সারি, সরকারি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, এবং স্থানীয় চারা বাজারে পাওয়া যায়। নার্সারি থেকে উন্নতমানের এবং রোগমুক্ত চারা সংগ্রহ করা সবচেয়ে নিরাপদ। সরকারি কৃষি বিভাগ পরিচালিত নার্সারিগুলোতে উচ্চফলনশীল জাতের আঙ্গুরের চারা পাওয়া যায়।যেমনঃ "ব্ল্যাক গ্রেপ," "থম্পসন সিডলেস," এবং "ক্যানাডা গ্রেপ।

আঙ্গুরের-চারা-কোথায়-পাওয়া-যায়
   আঙ্গুরের-চারা-কোথায়-পাওয়া-যায়    

এছাড়া, এখন অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকেও আঙ্গুরের চারা অর্ডার করে কেনা যায়। তবে অনলাইন থেকে চারা কেনার আগে বিক্রেতার বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করা জরুরি। চারা কেনার সময় এটি নিশ্চিত করতে হবে যে চারা স্বাস্থ্যকর, সবুজ, এবং শক্তিশালী শিকড়যুক্ত। সঠিকভাবে রোপণ এবং পরিচর্যার মাধ্যমে এসব চারা থেকে কয়েক বছরের মধ্যেই ভালো ফলন পাওয়া সম্ভব।

আঙ্গুর গাছের চারা কীভাবে তৈরি হয়ঃ

আঙ্গুর গাছের চাষ প্রদ্ধতি আমরা উপরের তথ্য থেকে জানলাম। এবার জানবো যে আঙ্গুর গাছের চারা সাধারণত কাটিং এবং গুটি কলম পদ্ধতির মাধ্যমে তৈরি করা যায়। এই দুটি পদ্ধতি সহজ এবং কার্যকর, যা আঙ্গুরের গুণগত মান বজায় রেখে নতুন গাছ উৎপাদনে সহায়তা করে। নিম্নে উদাহরণ...।

  • কাটিং পদ্ধতি

  1. প্রথমে একটি পরিণত ও সুস্থ আঙ্গুর গাছ থেকে ৮-১০ ইঞ্চি লম্বা একটি ডাল কেটে নিন।
  2. ডালের নিচের অংশটি কেটে তীর্যক করুন এবং পাতাগুলো ছেঁটে দিন।
  3. কাটিংটি একটি মাটির মিশ্রণ (দো-আঁশ মাটি, বালি, এবং জৈব সার) ভর্তি টবে বা নার্সারির ব্যাগে রোপণ করুন।
  4. এটি ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন এবং নিয়মিত পানি দিন।
  5. প্রায় ৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে কাটিং থেকে শিকড় বের হবে এবং চারা তৈরি হবে।

  • গুটি কলম পদ্ধ।।

  1. সুস্থ একটি ডাল বেছে নিন এবং ডালের চারপাশের ছাল সামান্য তুলে নিন।
  2. সেই অংশে ভেজা কাই বা মাটি জড়িয়ে পলিথিন দিয়ে ভালোভাবে বেঁধে দিন।
  3. কয়েক সপ্তাহ পর সেখানে শিকড় গজালে ডালটি কেটে মাটিতে রোপণ করুন।

এই দুটি পদ্ধতির মাধ্যমে আঙ্গুর গাছের চারা তৈরি করা সহজ এবং কম খরচে করা সম্ভব। সঠিক যত্ন নিলে এই চারা দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং কয়েক বছরের মধ্যেই ফল দিতে শুরু করে।

আঙ্গুর গাছের পরিচর্যাঃ

আঙ্গুর গাছের ভালো ফলন নিশ্চিত করতে সঠিক পরিচর্যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গাছটি পর্যাপ্ত সূর্যের আলো পছন্দ করে। তাই এটি এমন জায়গায় রাখতে হবে যেখানে প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা রোদ পৌঁছায়। নিয়মিত সেচ দিতে হবে, তবে মাটি যেন অতিরিক্ত ভিজে না থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ, জলাবদ্ধতা শিকড় পচিয়ে দিতে পারে।

আরো পড়ুনঃ লিচু গাছ লাগানোর প্রদ্ধতি জানুন ও কীভাবে সহজ উপায়ে চাষবাদ করবেন জেনে নিন?

গাছের দ্রুত বৃদ্ধি ও ফলন বাড়াতে বছরে তিনবার সঠিক পরিমাণে জৈব সার এবং রাসায়নিক সার (ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি) প্রয়োগ করতে হবে। আগাছা পরিষ্কার রাখা এবং লতাগুলো মাচা বা তারে ছড়িয়ে দিতে হবে, যাতে গাছটি সঠিকভাবে বৃদ্ধি পায়।

আঙ্গুর গাছ ছত্রাক বা পোকামাকড়ের আক্রমণের ঝুঁকিতে থাকতে পারে। তাই সময়মতো কীটনাশক ও ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করা উচিত। এছাড়া গাছের পুরনো বা রোগাক্রান্ত ডাল ছেঁটে ফেললে নতুন ডালপালা গজায় এবং গাছ সুস্থ থাকে। সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে আঙ্গুর গাছ থেকে কয়েক বছরের মধ্যেই ভালো মানের এবং উচ্চ ফলন পাওয়া সম্ভব।

টবে আঙ্গুর চাষ প্রদ্ধতিঃ

টবে আঙ্গুর চাষ আধুনিক কৃষি পদ্ধতির একটি অংশ, যা বিশেষ করে শহরাঞ্চলে সীমিত জায়গার মধ্যেও ফল চাষ করার সুযোগ করে দেয়। সঠিক পদ্ধতি ও পরিচর্যার মাধ্যমে টবেও আঙ্গুর চাষ করে সুস্বাদু ফল উৎপাদন সম্ভব। আঙ্গুর চাষের জন্য বড় এবং গভীর টব ব্যবহার করতে হবে। টবটির গভীরতা অন্তত ১৮-২৪ ইঞ্চি হওয়া উচিত, যাতে শিকড় সহজে ছড়াতে পারে।

টবে-আঙ্গুর-চাষ-প্রদ্ধতি
টবে-আঙ্গুর-চাষ-প্রদ্ধতি    

টবের নিচে ছিদ্র থাকতে হবে, যাতে অতিরিক্ত পানি জমে না থাকে। মাটির টব বা প্লাস্টিকের টব উভয়ই ব্যবহার করা যায়, তবে মাটির টব গাছের জন্য ভালো। আঙ্গুর গাছের জন্য উর্বর মাটি প্রয়োজন। মাটির মিশ্রণে ৫০% দো-আঁশ মাটি, ৩০% জৈব সার (কম্পোস্ট বা পচা গোবর), এবং ২০% বালি মিশিয়ে মাটি প্রস্তুত করতে হবে। মাটিতে পুষ্টি ধরে রাখার জন্য টবে সময়মতো সার প্রয়োগ করা জরুরি।

আরো পড়ুনঃ মাল্টা গাছ রোপন প্রদ্ধতি জানুন ও কীভাবে চাষবাদ করবেন তার ব্যাসিক টিপস জানুন?

  • চারা রোপণের পদ্ধতি

  1. উন্নতমানের গুটি কলমের চারা বা কাটিং ব্যবহার করুন।
  2. টবটি প্রস্তুত মাটি দিয়ে ভরাট করুন এবং মাঝখানে চারা রোপণ করুন।
  3. রোপণের পরপরই পানি দিন এবং প্রথম কয়েকদিন ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন।
  4. আঙ্গুর গাছ পর্যাপ্ত সূর্যের আলোতে রাখতে হবে। কারণ গাছের বৃদ্ধির জন্য দিনে ৬-৮ ঘণ্টা রোদ দরকার।
  5. মাটি শুকিয়ে গেলে পানি দিন, তবে অতিরিক্ত পানি দেওয়া এড়িয়ে চলুন।
  6. প্রতি দুই মাসে জৈব সার এবং সামান্য পরিমাণে রাসায়নিক সার (ইউরিয়া, টিএসপি, পটাশ) প্রয়োগ করুন।
  7. আঙ্গুর গাছের লতাগুলো টবের চারপাশে মাচা বা তারের সাহায্যে ছড়িয়ে দিতে হবে। এটি গাছের লতাগুলোকে সঠিকভাবে ছড়াতে এবং ফলের মান বজায় রাখতে সাহায্য করে।

আঙ্গুর গাছ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে পোকামাকড় বা ছত্রাকের আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে কীটনাশক বা ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করতে হবে। টবে আঙ্গুর গাছ সাধারণত ২-৩ বছরের মধ্যে ফল দিতে শুরু করে। ফল পরিপক্ক হলে তা সংগ্রহ করতে হবে। টবে আঙ্গুর চাষ সঠিক পদ্ধতিতে করলে এটি সহজ এবং লাভজনক। ছাদের সৌন্দর্য বাড়ানোর পাশাপাশি এটি পরিবারের জন্য নিরাপদ এবং পুষ্টিকর ফল সরবরাহ করে। 

আঙ্গুর গাছের কাটিংঃ

আঙ্গুর গাছের কাটিং পদ্ধতি নতুন চারা তৈরি করার একটি সহজ এবং কার্যকর উপায়। এটি মূলত একটি পরিণত গাছের ডাল থেকে অংশ কেটে রোপণ করে নতুন গাছ তৈরি করার পদ্ধতি। কাটিং তৈরি করার জন্য সঠিক ডাল এবং সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নে উদাহরণঃ

  • ডাল নির্বাচনঃ

একটি সুস্থ ও পরিণত আঙ্গুর গাছ থেকে ৮-১০ ইঞ্চি লম্বা একটি ডাল বেছে নিন। ডালটি মাঝারি শক্ত হওয়া উচিত, যাতে এটি সহজে শিকড় গজাতে পারে।

  • কাটাঃ

ডালের নিচের অংশটি কেটে তীর্যক করুন এবং উপরের অংশটি সমান রাখুন। ডালের নিচের দিকে থাকা কয়েকটি পাতা ছেঁটে ফেলুন।

  • কাটিং রোপণঃ

একটি টব বা নার্সারির ব্যাগে দো-আঁশ মাটি, জৈব সার এবং বালি মিশিয়ে মাটি প্রস্তুত করুন। তারপর ডালের নিচের অংশটি ২-৩ ইঞ্চি গভীর করে মাটিতে পুঁতে দিন।

  • পানি দেওয়াঃ

কাটিং রোপণের পরপরই হালকা পানি দিন এবং মাটিকে আর্দ্র রাখুন।

  • পরিচর্যাঃ

কাটিংটি প্রথম কয়েকদিন ছায়াযুক্ত স্থানে রাখুন এবং নিয়মিত পানি দিন। প্রায় ৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে কাটিং থেকে শিকড় গজাতে শুরু করবে।

  • শিকড় গজানোর পরে যত্নঃ

শিকড় গজানোর পর কাটিংটিকে সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখা উচিত। নিয়মিত পানি ও পুষ্টি নিশ্চিত করলে কাটিং দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং কয়েক মাসের মধ্যেই এটি একটি সুস্থ আঙ্গুর গাছে পরিণত হবে।

এই পদ্ধতি সহজ এবং কার্যকর, যা কম খরচে নতুন আঙ্গুর গাছ তৈরি করতে সাহায্য করে।

লেখকের মক্তব্যঃ

আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে এই ছাদে আঙ্গুর চাষ পদ্ধতি গুলো কি কি। ও তার সাথে সাথে এটাও জানলেন যে এই আঙ্গুর গাছে কি কি সার দিতে হয় গাছের পুষ্টির জন্য।

প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন..............................www.stylishsm.com



( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )


























এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url