স্টক মার্কেট কীভাবে কাজ করে - স্টক মার্কেট বলতে কি বোঝায়? বিস্তারিত জেনে নিন?

আজকে আমরা জানবো যে অনলাইনের দুনিয়ায় এই স্টক মার্কেট কীভাবে কাজ করে ও এখান থেকে কীভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে এই স্টক মার্কেট বলতে কি বোঝায়। আসুন জানি?

ভূমিকাঃ

আজকের দুনিয়ায় প্রায় সব মানুষ অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চাই। যার জন্য অনলাইনে হাজার হাজার সেক্টর খুলা আছে টাকা ইনকাম করার জন্য। তার মধ্য জনপ্রিয় হলো এই স্টক মার্কেট।

স্টক-মার্কেট-কীভাবে-কাজ-করে
স্টক-মার্কেট-কীভাবে-কাজ-করে            

তাই আসুন জেনে রাখি যে এই স্টক মার্কেট কীভাবে কাজ করে থাকে অনলাইনের দুনিয়ায় যেটি দ্বারা সব মানুষ টাকা ইনকাম করছে। ও তার সাথে সাথে এটাও জানুন যে স্টক মার্কেট বলতে কি বোঝায়। নিম্নে জেনে নিন স্টক মার্কেট সমন্ধে......। 

স্টক মার্কেট কীভাবে কাজ করেঃ

স্টক মার্কেট একটি অর্থনৈতিক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কোম্পানির শেয়ার বা স্টক কেনা-বেচা করা হয়। এটি মূলত একটি বাজার যেখানে বিনিয়োগকারীরা পাবলিক কোম্পানির মালিকানার অংশ ক্রয় বা বিক্রয় করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। নিম্নে উদাহরণঃ

  • স্টক মার্কেটের কাজের ধাপসমূহঃ
  • প্রাথমিক বাজার (Primary Market)  একটি কোম্পানি প্রথমবারের মতো সাধারণ মানুষের কাছে শেয়ার বিক্রয়ের জন্য যখন আসে, তখন তা প্রাথমিক বাজারে আইপিও (Initial Public Offering) এর মাধ্যমে বিক্রি করা হয়। কোম্পানি শেয়ার বিক্রয় করে মূলধন সংগ্রহ করে, যা তারা ব্যবসার উন্নয়নে ব্যয় করে থাকে।
  • দ্বিতীয়িক বাজার (Secondary Market)  যখন কোম্পানির শেয়ারগুলো বাজারে লেনদেন হতে থাকে, তখন তা দ্বিতীয়িক বাজারে পরিচালিত হয়। এখানে বিনিয়োগকারীরা একে অপরের থেকে শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করতে পারে। যেমনঃ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ।
  • বাজারের চালনা ও মূল্য নির্ধারণঃ  স্টক মার্কেটে শেয়ারের দাম নির্ধারণ করা হয় সরবরাহ ও চাহিদার ভিত্তিতে। যদি কোনও কোম্পানির শেয়ারের চাহিদা বেশি হয় তবে তার মূল্য বৃদ্ধি পায়, আর চাহিদা কম হলে দাম কমে যায়।
  • বিনিয়োগকারীদের সিদ্ধান্তঃ  বিনিয়োগকারীরা কোম্পানির শেয়ার কেনা বা বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করেন। যেমনঃ কোম্পানির আয়ের রিপোর্ট, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, অর্থনৈতিক অবস্থা এবং অন্যান্য বিষয়।
  • ব্রোকারেজ এবং ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মঃ  সাধারণ বিনিয়োগকারীরা সরাসরি স্টক মার্কেটে ট্রেড করতে পারেন না। এজন্য ব্রোকারেজ কোম্পানি বা অনলাইন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে তাদের বিনিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
  • বিনিয়োগের লাভ ও ঝুঁকিঃ  স্টক মার্কেট বিনিয়োগে লাভের সম্ভাবনা থাকলেও ঝুঁকি থাকে। শেয়ারের মূল্য বেড়ে গেলে বিনিয়োগকারীরা লাভবান হন। তবে শেয়ারের দাম পড়ে গেলে তারা ক্ষতিগ্রস্তও হতে পারেন।

স্টক মার্কেট অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা কোম্পানি ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি সমন্বয় হিসেবে কাজ করে এবং সাধারণ অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

স্টক মার্কেট বলতে কি বোঝায়ঃ

স্টক মার্কেট এমন একটি বাজার যেখানে কোম্পানির শেয়ার কেনা-বেচা করা হয়। এখানে বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার কিনে সেই কোম্পানির আংশিক মালিকানা অর্জন করেন। যখন কোনও কোম্পানি প্রাথমিকভাবে বাজারে আসে, তখন তারা তাদের শেয়ার প্রথমবারের মতো আইপিও (Initial Public Offering) এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রি করে মূলধন সংগ্রহ করে।

আরো পড়ুনঃ স্টক মার্কেট থেকে আপনি কীভাবে ট্রেডিং শুরু করবেন বিস্তারিত জানুন?

এর পর থেকে সেই শেয়ারগুলি  স্টক মার্কেটে শেয়ারের দাম নির্ধারণ হয় মূলত সরবরাহ ও চাহিদার উপর ভিত্তি করে। চাহিদা বেশি হলে দাম বাড়ে এবং কম হলে দাম পড়ে। বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন অর্থনৈতিক তথ্য, যেমনঃ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন, বাজারের অবস্থা, এবং অন্যান্য বিশ্লেষণ করে শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত নেন।

স্টক মার্কেটে ব্রোকারেজ ও অনলাইন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা শেয়ার লেনদেন করেন। শেয়ার মূল্য বৃদ্ধি পেলে বিনিয়োগকারীরা লাভবান হন, তবে ঝুঁকিও থাকে কারণ মূল্য কমে গেলে ক্ষতি হতে পারে। স্টক মার্কেটের এই ক্রিয়া-প্রক্রিয়া অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটি কোম্পানিগুলোর ব্যবসায়িক উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে সহায়ক।

শেয়ার বাজার থেকে আয়ঃ

শেয়ার বাজার থেকে আয় করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল ও ধারাবাহিক পদক্ষেপ অনুসরণ করা প্রয়োজন। শেয়ার বাজারে আয় করার দুটি মূল উপায় রয়েছে। মূল্য বৃদ্ধি থেকে লাভ (Capital Gains) এবং ডিভিডেন্ড আয়। মূল্য বৃদ্ধি থেকে লাভ হল সেই আয়।

যা তখন হয় যখন বিনিয়োগকৃত শেয়ারগুলির মূল্য সময়ের সাথে বৃদ্ধি পায় এবং আপনি সেই বাড়তি দামে শেয়ার বিক্রি করেন। অন্যদিকে, ডিভিডেন্ড হল কোম্পানির মুনাফার একটি অংশ, যা তারা শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করেন।

  • শেয়ার বাজার থেকে আয় করার ধাপসমূহ

  1. বাজার বিশ্লেষণ এবং তথ্য সংগ্রহঃ বিভিন্ন কোম্পানির আর্থিক বিবরণী, লাভ-ক্ষতির পরিসংখ্যান এবং বাজার বিশ্লেষণ করে কোন শেয়ারগুলিতে বিনিয়োগ করবেন তা নির্ধারণ করা জরুরি।
  2. লং-টার্ম বিনিয়োগঃ দীর্ঘমেয়াদে ভালো পারফর্ম করা কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করলে সময়ের সাথে সাথে শেয়ারের মূল্য বাড়ে এবং লাভের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
  3. ডিভিডেন্ড প্রাপ্তির লক্ষ্যঃ ডিভিডেন্ড আয় করা একটি দীর্ঘমেয়াদী আয়ের কৌশল। কিছু কোম্পানি নিয়মিত ডিভিডেন্ড দেয়, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি স্থায়ী আয়ের উৎস হিসেবে কাজ করে।
  4. বাজারের সময়নুবর্তিতা বোঝাঃ বাজার কখন ঊর্ধ্বমুখী ও কখন নিম্নমুখী হবে, তা বুঝে শেয়ার কেনা-বেচা করলে লাভের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তবে, বাজার বিশ্লেষণ একটি জটিল কাজ এবং এটি সফলতার জন্য ধৈর্য ও অভিজ্ঞতা প্রয়োজন।
  5. বিনিয়োগ পরিকল্পনা ও বৈচিত্র্যঃ বিভিন্ন কোম্পানি ও সেক্টরে বিনিয়োগের মাধ্যমে ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব। এভাবে, একক শেয়ারের উপর নির্ভর না করে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি কমে এবং আয় বৃদ্ধির সম্ভাবনা বাড়ে।

শেয়ার বাজার থেকে আয় করতে হলে ধৈর্য, সঠিক বাজার বিশ্লেষণ ও একটি কার্যকরী বিনিয়োগ পরিকল্পনা জরুরি। সফল বিনিয়োগের জন্য নিয়মিত বাজারের তথ্য সংগ্রহ এবং গবেষণা গুরুত্বপূর্ণ।

স্টক মার্কেট বিজনেস ফর্মূলাঃ

স্টক মার্কেটে সফলভাবে বিনিয়োগ ও ব্যবসা করতে হলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফর্মুলা ও কৌশল জানা প্রয়োজন আপনাকে। নিচে কিছু সাধারণ স্টক মার্কেট ফর্মুলা ও কৌশল তুলে ধরা হলোঃ

১। PE Ratio (Price-to-Earnings Ratio): স্টক মূল্যের সাথে কোম্পানির আয়ের অনুপাত হিসাব করে। এটি দেখায় যে বিনিয়োগকারীরা ১ টাকা আয়ের জন্য কত টাকা দিতে প্রস্তুত। PE রেশিও কম হলে শেয়ারটি কম মূল্যায়িত হতে পারে, আর বেশি হলে অধিক মূল্যায়িত।

২। EPS (Earnings Per Share): এটি একটি কোম্পানির মোট আয়কে প্রতি শেয়ারে ভাগ করে বের করা হয়, যা কোম্পানির লাভজনকতার সূচক।

স্টক মার্কেট বিজনেস ফর্মূলাঃ

                                              

                                                       Net Income − Dividends on Preferred Stock
                                     EPS=      ..........................................................................

                                                        Average Outstanding Shares
                                  

আরো পড়ুনঃ সার্চ ইঞ্জিন কীভাবে কাজ করে ও এটি কীভাবে ব্যবহার করবেন তা জেনে নিন?

৩। Dividend Yield: কোম্পানির বার্ষিক ডিভিডেন্ড প্রদানের হারকে প্রতি শেয়ারের মূল্যের সাথে ভাগ করে বের করা হয়। এটি শেয়ার থেকে বার্ষিক আয় বোঝায়।

                                                                    

                                                         Annual Dividends Per Share

                                 Dividend Yield= .......................................................×100

                                                         Price Per Share

স্টক-মার্কেট-বিজনেস-ফর্মূলা
          স্টক-মার্কেট-বিজনেস-ফর্মূলা                 

৪। Return on Equity (ROE): শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগ থেকে কতটা আয় হচ্ছে তা পরিমাপ করে। ROE বেশি থাকলে এটি কোম্পানির ভালো ব্যবস্থাপনার সূচক হিসেবে ধরা হয়।

                                                     Net Income

                                      ROE=    ...................................................×100                 

                                                    Shareholder’s Equity

৫। Debt-to-Equity Ratio:  এটি একটি কোম্পানির ঋণ এবং ইকুইটির অনুপাত, যা একটি কোম্পানির ঋণ বা মূলধন ব্যবস্থাপনার স্থিতিশীলতা বোঝায়।

                                                                       Total Liabilities

                                Debt-to-Equity Ratio=...................................................................

                                                                       Shareholder’s Equity

৬। Current Ratio: কোম্পানির বর্তমান সম্পদ এবং বর্তমান দায়ের অনুপাত, যা কোম্পানির স্বল্পমেয়াদী আর্থিক স্থিতিশীলতা নির্দেশ করে।

                                                                      Current Assets

                                           Current Ratio=..........................................................

                                                                      Current Liabilities

আরো পড়ুনঃ লোকাল এসইও কীভাবে কাজ করে অনলাইনে ও ব্যবসার ক্ষেত্রে জেনে নিন?

৭। Moving Average (MA): স্টক মার্কেটের মুভমেন্ট পর্যবেক্ষণ করতে গত ৫০ দিন বা ২০০ দিনের চলমান গড় ব্যবহার করা হয়, যা ট্রেন্ড চিহ্নিত করতে সাহায্য করে।

৮। Price-to-Book Ratio (P/B Ratio): এটি একটি শেয়ারের মূল্যকে কোম্পানির বুক ভ্যালুর সাথে তুলনা করে এবং কম রেশিও মানে শেয়ারটি কম মূল্যায়িত হতে পারে। 

এছাড়াও, নিয়মিত বাজারের খবর, অর্থনৈতিক প্রবণতা এবং সংস্থার আর্থিক অবস্থা বিশ্লেষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। এই ফর্মুলা ও কৌশলগুলো ব্যবহার করে বিনিয়োগকারীরা স্টক মার্কেটে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন।

শেয়ার বাজার একাউন্ট খোলার নিয়মঃ

শেয়ার বাজারে একাউন্ট খোলার জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়। বাংলাদেশে সাধারণত ব্রোকারেজ হাউজ বা অনুমোদিত মার্চেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে শেয়ার বাজারে একাউন্ট খোলা যায়। নিচে প্রতিটি ধাপ ব্যাখ্যা করা হলোঃ

  • একটি ব্রোকার বা মার্চেন্ট ব্যাংক নির্বাচন করুনঃ প্রথমে একটি নির্ভরযোগ্য ব্রোকারেজ হাউজ বা মার্চেন্ট ব্যাংক নির্বাচন করতে হবে, যেটি শেয়ার কেনা-বেচা করার জন্য অনুমোদিত।
  • ডিম্যাট বা বিও (BO) একাউন্ট খোলাঃ শেয়ার কেনা-বেচা করতে একটি ডিপোজিটরি একাউন্ট বা বিও একাউন্ট খোলার প্রয়োজন হয়। এই একাউন্টের মাধ্যমে শেয়ারগুলো ইলেকট্রনিক ফর্মে সংরক্ষণ করা হয়। ব্রোকারেজ হাউজে আবেদন ফর্ম পূরণ করে একাউন্টটি খোলা যায়।
  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিনঃ একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হয়। যেমনঃ

                          1. জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি (NID)

                           2. পাসপোর্ট সাইজের ছবি,

                           3. ব্যাংক একাউন্টের চেক বইয়ের পাতা বা একাউন্ট স্টেটমেন্ট,

                            4. টিন সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।

  • একাউন্ট খোলার ফি প্রদানঃ ডিপোজিটরি একাউন্ট খোলার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি জমা দিতে হয়, যা ব্রোকারেজ হাউজ বা মার্চেন্ট ব্যাংক অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে।
  • ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড প্রাপ্তিঃ একাউন্ট খোলার পর ব্রোকারেজ হাউজ থেকে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দেওয়া হয়, যার মাধ্যমে অনলাইনে শেয়ার কেনা-বেচা করতে পারবেন।
  • বাজার ও শেয়ারের ব্যাপারে জ্ঞান অর্জন করুনঃ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের আগে কিছু প্রাথমিক শিক্ষা ও বাজার বিশ্লেষণ দক্ষতা অর্জন করা জরুরি।
  • লেনদেন শুরু করুনঃ একাউন্ট একবার চালু হয়ে গেলে আপনি অনলাইন বা অফলাইনে শেয়ার কেনা-বেচা শুরু করতে পারেন।

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের পূর্বে সাবধানতার সাথে বাজার বিশ্লেষণ করা এবং একটি সঠিক বিনিয়োগ পরিকল্পনা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

শেয়ার বাজারে সর্বনিম্ন কতটাকা বিনিয়োগ করা যায়ঃ

বাংলাদেশের শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের জন্য নির্দিষ্ট কোনো সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারিত নেই, তবে সাধারণত ছোট আকারে বিনিয়োগ শুরু করতে চাইলে ৫০০-১,০০০ টাকার মতো দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যেতে পারে। তবে এই টাকায় শেয়ার কেনার জন্য আপনি সেসব কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারবেন যেগুলোর শেয়ারের দাম অপেক্ষাকৃত কম।

আরো পড়ুনঃ টেকনিক্যাল এসইও ব্যবহার করে কীভাবে নিজের কাজ সহজ করে তুলবেন জানুন?

শেয়ার বাজারে ছোট বিনিয়োগের সুবিধা হলো, এটি নতুন বিনিয়োগকারীদের জন্য ঝুঁকি কম রাখতে সহায়তা করে এবং তারা অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন। বিনিয়োগের আগে মার্কেট বিশ্লেষণ করা এবং বিনিয়োগের পরিকল্পনা থাকা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ বিভিন্ন শেয়ারের দাম এবং বাজারের পরিস্থিতি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হতে থাকে।

লেখকের মক্তব্যঃ

আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে এই অনলাইনের দুনিয়ায় স্টক মার্কেট কীভাবে কাজ করে থাকে। ও তার সাথে সাথে এটাও জানলেন যে স্টক মার্কেট বলতে কি বোঝায় বাজারে।

প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন...............www.stylishsm.com



( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )






















এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url