মেকাপ করার নিয়ম কি - মেকাপ কত প্রকার? সুন্দর ভাবে জেনে নিন?
আজকে আমরা জানবো যে কিভাবে মেকাপ করার নিয়ম মেনে চলবেন। কিভাবে মেকাপ করলে আপনি আরো বেশি পরিমাণে সুন্দর দেখাবেন। তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে আপনার সাদা মুখে মেকাপ করার উপায় গুলো কেমন হয়। আসুনশুরু করা যাক?
ভূমিকাঃ
আজকের এই দুনিয়াতে সবাই সুন্দর হতে চাই। সুন্দর হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে থাকে। বাইরে ঘুরতে গেলে মুখে মেকাপ করে থাকে সুন্দর দেখার জন্য।
মেকাপ-করার-নিয়ম-কি |
তাই আজকে আমরা জানবো যে মেকাপ কিভাবে করলে মুখ সুন্দর দেখায়। এবং কি তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে সাদা মুখে মেকাপ করলে নিয়মাবলী কিছু অসাধারণ টিপস।
মেকাপ করার নিয়ম কিঃ
মেকাপ করার কিছু নিয়মাবলী রয়েছে। যেটি আপনি মেনে চলতে পারলে আপনাকে মেকাপ করে আরো বেশী পরিমাণে অ্যাট্রাক্টিভ দেখাবে। আসুন জেনে নি...।
- মুখ পরিষ্কার করা
মেকআপ শুরু করার আগে মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। একটি মাইল্ড ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে যাতে মুখের ধুলা-ময়লা এবং তেল দূর হয়।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে আপনি খুব সহজে ফর্সা হতে পারবেন তার কিছু কৌশল জেনে নিন?
- ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার
মুখ ধোয়ার পর একটি ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। এটি ত্বককে আর্দ্র রাখে এবং মেকআপের জন্য ত্বককে প্রস্তুত করে।
- প্রাইমার লাগানো
প্রাইমার ত্বকের পোর ছোট করে এবং মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী করে। তাই মেকআপের ভিত্তি হিসেবে প্রাইমার ব্যবহার করা উচিত।
- ফাউন্ডেশন
আপনার ত্বকের রঙের সাথে মিলিয়ে ফাউন্ডেশন নির্বাচন করুন। ফাউন্ডেশন ব্রাশ বা স্পঞ্জ দিয়ে সারা মুখে সমানভাবে ফাউন্ডেশন লাগান। এটি ত্বকের অসমতা ঢেকে দেয়।
- কনসিলার ব্যবহার
যদি চোখের নিচে বা মুখের অন্যান্য স্থানে কোনো দাগ বা দাগ থাকে, তবে কনসিলার ব্যবহার করুন। কনসিলার ফাউন্ডেশনের পর ব্যবহার করতে হবে।
- পাউডার ব্যবহার
তেলতেলে ত্বক হলে, ফাউন্ডেশন ও কনসিলার সেট করতে ট্রান্সলুসেন্ট পাউডার ব্যবহার করুন। এটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নেয় এবং মেকআপকে দীর্ঘস্থায়ী করে।
- আইলাইনার ও কাজল লাগানো
চোখের সৌন্দর্য বাড়াতে আইলাইনার এবং কাজল ব্যবহার করুন। পাতলা বা গাঢ় যেভাবে পছন্দ তেমন করে লাগাতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ শরীরের কালো দাগ দূর করার সহজ নিয়ম ও উপায় জেনে রাখুন কাজে দেবে?
- মাসকারা ব্যবহার
মাসকারা দিয়ে চোখের পাপড়িগুলোকে ঘন ও লম্বা করুন। এটি চোখকে বড় দেখাতে সাহায্য করে।
- ব্লাশ অন প্রয়োগ
গালে হালকা ব্লাশ অন ব্যবহার করুন। এটি ত্বকে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা এনে দেয়।
- লিপস্টিক লাগানো
লিপস্টিক দিয়ে ঠোঁটের রঙ সুন্দর করে তুলুন। আপনার মেকআপের সাথে মানানসই রঙের লিপস্টিক ব্যবহার করুন।
- সেটিং স্প্রে
মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী করতে শেষে একটি সেটিং স্প্রে ব্যবহার করুন। এটি মেকআপকে সারাদিন স্থির রাখতে সাহায্য করে।
এই ধাপগুলো অনুসরণ করে সহজেই মেকআপ করতে পারেন। প্রতিটি ধাপ মনোযোগ দিয়ে করলে মেকআপ সুন্দর এবং দীর্ঘস্থায়ী হবে। আপনি অবশ্যই ট্রাই করবেন।
সাদা মুখে মেকাপ করার উপায়ঃ
সাদা মুখে মেকআপ করার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধাপ অনুসরণ করতে হবে যাতে ত্বক উজ্জ্বল এবং প্রাকৃতিক দেখায়। প্রথমে মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে এবং একটি হালকা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে, যা ত্বককে আর্দ্র এবং কোমল রাখে। এরপর একটি প্রাইমার ব্যবহার করতে হবে, যা ত্বকের পোর ছোট করে এবং মেকআপকে দীর্ঘস্থায়ী করে।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের চিকন হওয়ার কিছু ন্যাচ্রাল টিপস ও কৌশল জেনে রাখুন?
ফাউন্ডেশন প্রয়োগের সময় ত্বকের সঠিক শেড বেছে নিতে হবে, যাতে মুখের রং প্রাকৃতিক দেখায়। এরপর কনসিলার ব্যবহার করে চোখের নিচের কালো দাগ এবং মুখের অন্যান্য দাগ ঢেকে দিতে হবে। হালকা পাউডার দিয়ে ফাউন্ডেশন ও কনসিলার সেট করতে হবে। আইশ্যাডো, আইলাইনার এবং মাসকারা ব্যবহার করে চোখের মেকআপ সম্পন্ন করতে হবে। ব্লাশ অন দিয়ে গালে হালকা রঙ আনতে হবে এবং শেষে লিপস্টিক প্রয়োগ করতে হবে।
সবশেষে একটি সেটিং স্প্রে ব্যবহার করে মেকআপকে দীর্ঘস্থায়ী করতে হবে। এই ধাপগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করলে সাদা মুখে মেকআপ প্রাকৃতিক এবং উজ্জ্বল দেখাবে। এই গুলো টিপস আপনি মেনে চলতে পারলে আপনার সাদা মুখে মেকাপ করলে ভাল লাগবে।
মেকাপ কত প্রকারঃ
মেকআপ সাধারণত বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে এবং এটি বিভিন্ন প্রয়োজনে বা উপলক্ষ্যে ব্যবহার করা হয়। মেকআপের প্রধান ধরণগুলো নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
- ডে মেকাপঃ ব্যবহার করার জন্য আপনি দিনের বেলা সাধারণত হালকা মেকআপ ব্যবহার করা হয়, যা খুবই প্রাকৃতিক এবং সামান্য কমপ্লেক্সন উন্নত করে। এতে হালকা ফাউন্ডেশন, ব্লাশ, মাসকারা এবং হালকা লিপস্টিক ব্যবহার করা হয়।
- ইভিনিং মেকাপঃ এটি সাধারণত সন্ধ্যায় বা রাতে বেশি গ্ল্যামারাস লুক পেতে সাহায্য করে। এতে একটু ভারী ফাউন্ডেশন, ড্রামাটিক আইশ্যাডো, আইলাইনার, মাসকারা, ব্লাশ এবং গাঢ় লিপস্টিক ব্যবহার করা হয়।
- ব্রাইডাল মেকাপঃ বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী এবং খুবই গ্ল্যামারাস হয়। এতে ফাউন্ডেশন, কনসিলার, ব্রোঞ্জার, হাইলাইটার, আইশ্যাডো, আইলাইনার, মাসকারা, ব্লাশ, লিপস্টিক এবং মেকআপ সেটিং স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন।
- পার্টি মেকাপঃ বিভিন্ন পার্টি বা অনুষ্ঠানের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত ইভিনিং মেকআপের মতো হলেও একটু বেশি গ্ল্যামারাস হতে পারে।
- এজিং মেকাপঃ বয়স বৃদ্ধির ফলে ত্বকের পরিবর্তনগুলো ঢাকতে ব্যবহৃত হয়। এতে হালকা ফাউন্ডেশন, হাইলাইটার এবং কনসিলার ব্যবহার করে ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত ও অ্যাট্রাক্টিভ দেখানো হয়।
- ফ্যাশন ও রাম্পওয়াক মেকাপঃ ফ্যাশন শো বা রাম্পের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি খুবই ড্রামাটিক এবং এক্সপেরিমেন্টাল হতে পারে।
- ফটোশুট মেকাপঃ ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত হয়। এতে মুখের সব দাগ ছোপ ঢেকে ফ্ললেস লুক তৈরী করা হয়।
- ক্যারেক্টর ও থেয়েটার মেকাপঃ নাটক বা থিয়েটার শোয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ক্যারেক্টরের প্রয়োজন অনুযায়ী করা হয় এবং অনেকটা এক্সপ্রেসিভ হয়।
- মুভি ও টিভি মেকাপঃ সিনেমা বা টেলিভিশন শোয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ক্যামেরার জন্য উপযুক্ত করে করা হয় এবং সাধারণত অনেক সময় ধরে ঠিক থাকে।
প্রতিটি মেকআপের ধরণের নিজস্ব বিশেষত্ব রয়েছে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী এই ধরণগুলো ব্যবহার করা হয়।
মেকাপ ফেটে যায় কেনঃ
মেকাপ ফেটে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে যা ত্বকের ধরন, মেকাপ প্রোডাক্টের মান এবং মেকাপ করার পদ্ধতির উপর নির্ভর করে। প্রথমত, শুষ্ক ত্বক মেকাপ ফেটে যাওয়ার একটি প্রধান কারণ। ত্বক যদি পর্যাপ্ত আর্দ্র না হয়, তবে মেকাপ ঠিকমতো বসে না এবং ফেটে যায়। দ্বিতীয়ত, মেকাপের পূর্বে ত্বক পরিষ্কার করা, ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা এবং প্রাইমার লাগানো জরুরি।
যদি এই ধাপগুলি ঠিকমতো পালন করা না হয়, তাহলে মেকাপ দীর্ঘস্থায়ী হয় না এবং সহজেই ফেটে যায়। তৃতীয়ত, নিম্নমানের মেকাপ প্রোডাক্ট ব্যবহারে মেকাপ টেকসই হয় না। এছাড়া, অতিরিক্ত মেকাপ প্রোডাক্ট ব্যবহার করলেও তা ফেটে যেতে পারে। তাপমাত্রার পরিবর্তন বা আর্দ্রতার কারণে মেকাপের অবস্থা খারাপ হতে পারে। এছাড়া, ত্বকের ধরন অনুযায়ী সঠিক মেকাপ প্রোডাক্ট ব্যবহার না করাও মেকাপ ফেটে যাওয়ার কারণ হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ মুখে তেল তেল ভাব দূর করতে চান তাহলে জেনে নিন কিছু ন্যাচ্রাল কৌশল?
সঠিকভাবে সেটিং পাউডার বা স্প্রে ব্যবহার না করলে মেকাপ স্থায়ী হয় না এবং ফেটে যেতে পারে। এইসব কারণগুলো বিবেচনা করে মেকাপ করলে এবং সঠিক নিয়ম মেনে চললে মেকাপ ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। তাই মেকাপ করার সময় সঠিক মেকাপ ছেনে নিন। যাতে করে আপনার ফেসে কোনো ধরনের ক্ষতি না হয়
মেকাপ তোলার সঠিক উপায়ঃ
মেকাপ তোলার সঠিক উপায় ত্বককে সুস্থ এবং উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করে। মেকাপ তোলার সঠিক পদ্ধতি হলোঃ
- মেকাপ রিমুভার ব্যবহার করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ভালো মানের মেকাপ রিমুভার বা মাইসেলার ওয়াটার ব্যবহার করুন। একটি কটন প্যাডে মেকাপ রিমুভার নিয়ে মুখের মেকাপ আস্তে আস্তে মুছে নিন। বিশেষ করে চোখ এবং ঠোঁটের মেকাপ ভালোভাবে তুলে ফেলুন।
- ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে আপনি মেকাপ রিমুভার দিয়ে মেকাপ তোলার পর, একটি জেন্টল ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এটি ত্বকের গভীর থেকে ময়লা এবং তেল দূর করবে।
- টোনার ব্যবহার করে আপনি অবশেষে একটি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এটি ত্বককে হাইড্রেটেড রাখবে এবং নরম ও মসৃণ করে তুলবে।
- আই ক্রিম ব্যবহার করবেন যদি প্রয়োজন হয়। তাহলে চোখের নিচের ত্বকের জন্য একটি আই ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। এটি চোখের চারপাশের ত্বককে পুষ্টি যোগায় এবং শুষ্কতা দূর করে।
- ময়েশ্চারাইজার লাগানোর পাশাপাশি আপনি টোনার ব্যবহারের পর একটি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এটি ত্বককে হাইড্রেটেড রাখবে এবং নরম ও মসৃণ করে তুলবে।
- লিপ বাম অবশ্যই ব্যবহার করবেন। এটি ব্যবহার করলে আপনার ঠোঁটকে শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা করতে লিপ বাম বেশ কার্জকর।
- আপনি যদি এই নিয়ম গুলো মেনে চল্যে পারেন। তাহলে দেখবেন যে আপনি খুব সহজে আপনার মুখ থেকে মেকাপ তুলতে সক্ষম হবেন।
মেকাপ দিয়ে রুপচর্চাঃ
মেকাপ দিয়ে রূপচর্চা হলো ত্বককে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করার একটি শিল্প। মেকাপের মাধ্যমে ত্বকের খুঁত ঢেকে ফেলা যায় এবং মুখের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যকে আরও উজ্জ্বল করা সম্ভব। সঠিকভাবে মেকাপ করার জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার, যা ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে। তারপর প্রাইমার ব্যবহার করে ত্বকের পোরগুলো ঢেকে ফেলা হয়, যাতে ফাউন্ডেশন সহজে বসে এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়।
মেকাপ-দিয়ে-রুপচর্চা |
ফাউন্ডেশন দিয়ে ত্বকের রঙ সমান করে নেওয়া হয় এবং কনসিলার দিয়ে ডার্ক সার্কেল এবং অন্যান্য খুঁতগুলো ঢেকে ফেলা হয়। ব্রাশ বা স্পঞ্জের সাহায্যে মেকাপ ভালোভাবে বেছে নেওয়া প্রয়োজন, যাতে মুখে একটি প্রাকৃতিক লুক আসে। এরপর ব্লাশ দিয়ে গালকে হালকা লালচে আভা দেওয়া হয় এবং কন্ট্যুরিংয়ের মাধ্যমে মুখের গঠনকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা হয়। আইশ্যাডো, আইলাইনার, এবং মাসকারা দিয়ে চোখের মেকাপ সম্পন্ন করা হয়।
আরো পড়ুনঃ নিমপাতা আমাদের শরীরের জন্য কতটা ঔষুধি হিসাবে ব্যবহার করা হয় জানুন?
এইসব পণ্যের সঠিক ব্যবহার চোখের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে। ঠোঁটে লিপস্টিক বা লিপগ্লস দিয়ে পুরো লুক সম্পূর্ণ করা হয়। মেকাপ তোলার জন্য মেকাপ রিমুভার ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে ত্বক শ্বাস নিতে পারে এবং সুস্থ থাকে। মেকাপ দিয়ে রূপচর্চা একটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া, যা সঠিকভাবে করলে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে এবং সৌন্দর্যকে আরও ফুটিয়ে তোলে।
মেকাপ আইটেমের নামঃ
- প্রাইমারঃ ত্বকের পোর ঢেকে মেকাপ দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করে।
- ফাউন্ডেশনঃ ত্বকের রঙ সমান করতে ব্যবহৃত হয়।
- কনসিলারঃ ত্বকের দাগ, ডার্ক সার্কেল এবং খুঁত ঢাকতে ব্যবহৃত হয়।
- ফেস পাউডারঃ তেলতেলে ভাব দূর করে মেকাপ সেট করতে সাহায্য করে।
- ব্লাশঃ গালকে লালচে আভা দিতে ব্যবহৃত হয়।
- কন্ট্যুরিং পাউডার/স্টিকঃ মুখের গঠনকে আরও নির্দিষ্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
- হাইলাইটারঃ ত্বকের নির্দিষ্ট অংশ উজ্জ্বল করতে ব্যবহৃত হয়।
- আইশ্যাডোঃ চোখের পাতা রাঙাতে ব্যবহৃত হয়।
- আইলাইনারঃ চোখের পাতা বেঁধে দিতে ব্যবহৃত হয়।
- মাসকারাঃ চোখের পাপড়ি ঘন এবং লম্বা করতে ব্যবহৃত হয়।
- আইব্রো পেন্সিল/পাউডারঃ ভ্রু পরিষ্কার এবং নির্দিষ্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
- লিপস্টিক/লিপগ্লসঃ ঠোঁট রাঙাতে ব্যবহৃত হয়।
- লিপ লাইনারঃ ঠোঁটের সীমা নির্দিষ্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
- ব্রাশ ও স্পঞ্জঃ মেকাপ অ্যাপ্লাই এবং ব্লেন্ড করতে ব্যবহৃত হয়।
- সেটিং স্প্রেঃ মেকাপ দীর্ঘস্থায়ী করতে ব্যবহৃত হয়।
লেখকের মক্তব্যঃ
আসা করি আপনি মেকাপ করার নিয়ম কি সব কিছু ভালোভাবে বুঝতে পেরেছনে। তার সাথে এটাও জানতে পেরেছেন যে সাদা মুখে মেকাপ করার উপায় ধরনের হয়ে থাকে। সব কিছু বিস্তারিত জেনেছেন আপনেরা।
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করে দিবেন যাতে সবাই এই টিপস গুলো কাজে লাগাতে পারে।
আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন.........www.stylishsm.com
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url