ব্যাকলিং এর কাজ কি - ব্যাকলিং কেন করবেন? সবকিছু বিস্তারিত জেনে নিন?
আজকে আমরা জানবো যে ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে এই ব্যাকলিং এর কাজ কি হয়ে থাকে। এই ব্যাকলিং দ্বারা কি করা যায়। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে ব্যাকলিং কেন করবেন ওয়েবসাইটে। আসুন জানি?
ভূমিকাঃ
অনলাইনের দুনিয়াতে সবাই এখন যে করে হোক টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছে। তার জন্য বিভিন্ন ধরনের কাজ করছে। যেমনঃ অনলাইন জব, ফিন্যান্সিং, ডিজিটাক মার্কেটিং ইত্যাদি।
ব্যাকলিং-এর-কাজ-কি |
কিন্তু এই সব কাজের জন্য একটা মূল বিষয় হলো ব্যাকলিং। এই ব্যাকলিং দ্বারা আপনি মানুষকে নিজের ওয়েবসাইটে খুব সহজে নিয়ে আসতে পারবেন। ও গুগোলের কাছে আপনার যেকোনো ওয়েবসাইট আরো জনপ্রিয় হয়ে ওঠবে। আসুন জানি যে এই ব্যাকলিং এর কাজ কি ও ব্যাকলিং কেন করবেন। নিম্নে বিস্তারিত.....
ব্যাকলিং এর কাজ কিঃ
ব্যাকলিঙ্ক (Backlink) হলো এমন একটি লিঙ্ক, যা অন্য কোনো ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসে। এটি এসইও (SEO) এর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ গুগল ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন ব্যাকলিঙ্ককে একটি "বিশ্বাসযোগ্যতার সংকেত" হিসেবে গণ্য করে। যখন একটি উচ্চমানের ওয়েবসাইট আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করে। তখন সার্চ ইঞ্জিন ধরে নেয় যে আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট মূল্যবান এবং প্রাসঙ্গিক।
আরো পড়ুনঃ অন পেজ এসইও দ্বারা কিভাবে আপনার ওয়েবসাইট রাঙ্কিং পাবে জেনে রাখুন?
ব্যাকলিঙ্কের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ট্রাফিক বাড়ে, যা সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্কিংয়ে সহায়ক হয়। এর ফলে ওয়েবসাইটটি গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের শীর্ষ রেজাল্টে আসার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। তাই, ব্যাকলিঙ্ক ওয়েবসাইটের দৃশ্যমানতা ও র্যাঙ্কিং উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্যাকলিং কেন করবেনঃ
ব্যাকলিঙ্ক (Backlink) কেন করবেন তার অনেক কারণ রয়েছে, যা আপনার ওয়েবসাইটের সার্বিক কার্যকারিতা এবং সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্কিং বাড়াতে সাহায্য করে থাকে তা নিম্নে দেখে নিন?
- সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্কিং বাড়ায়ঃ গুগল ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন ব্যাকলিঙ্ককে ওয়েবসাইটের প্রাসঙ্গিকতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতার ইঙ্গিত হিসেবে বিবেচনা করে। যদি আপনার ওয়েবসাইটে অন্যান্য মানসম্পন্ন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিঙ্ক থাকে। তাহলে সার্চ ইঞ্জিন আপনার ওয়েবসাইটকে আরও গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রাসঙ্গিক মনে করে, যা সার্চ র্যাঙ্কিং উন্নত করে।
- ট্রাফিক বৃদ্ধিঃ ব্যাকলিঙ্কের মাধ্যমে অন্য ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি ভিজিটর আসতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক থাকলে, সেই সাইটের ভিজিটররা আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটে আসবে, যা অর্গানিক ট্রাফিক বাড়াবে।
- বিশ্বাসযোগ্যতা এবং সুনাম বৃদ্ধিঃ যেসব ওয়েবসাইট উচ্চমানসম্পন্ন বা প্রতিষ্ঠিত, তাদের থেকে লিঙ্ক পাওয়া মানে আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট মানসম্মত এবং গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার সাইটের সুনাম ও বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াবে।
- তাড়াতাড়ি ইনডেক্সিংঃ গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলো ব্যাকলিঙ্কের মাধ্যমে নতুন ওয়েবসাইটগুলো দ্রুত ক্রল করে এবং ইনডেক্স করে। তাই ব্যাকলিঙ্ক থাকলে আপনার সাইটের পৃষ্ঠাগুলো দ্রুত ইনডেক্স করা হতে পারে।
- ব্র্যান্ড সচেতনতা বৃদ্ধিঃ যখন আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক অন্য ওয়েবসাইটে থাকে, তখন আপনার ব্র্যান্ড আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছায়। এটি আপনার ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়ায় এবং ভিজিটরদের মনে একটি ভালো ধারণা তৈরি করে।
এ কারণে ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা ওয়েবসাইটের সার্বিক সাফল্যে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
ব্যাকলিং কত প্রকারঃ
ব্যাকলিঙ্ক (Backlink) মূলত দুই প্রকারের হয়, এবং প্রতিটিরই আলাদা আলাদা কার্যকারিতা রয়েছে:
১। ডু-ফলো ব্যাকলিঙ্ক (Do-Follow Backlink)
এই ধরনের ব্যাকলিঙ্ক সার্চ ইঞ্জিনের কাছে ওয়েবসাইটের জন্য পজিটিভ সংকেত দেয়। যখন কোনো উচ্চমানসম্পন্ন ওয়েবসাইট আপনার ওয়েবসাইটের দিকে ডু-ফলো ব্যাকলিঙ্ক দেয়, তখন সার্চ ইঞ্জিন সেই লিঙ্ককে বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করে এবং আপনার ওয়েবসাইটের র্যাঙ্কিং বাড়ানোর জন্য তা সাহায্য করে। এটি সবচেয়ে মূল্যবান ব্যাকলিঙ্ক, কারণ এটি সার্চ ইঞ্জিনকে সরাসরি আপনার সাইটের গুণগত মান সম্পর্কে জানায়।
আরো পড়ুনঃ অফ পেজ এসইও দ্বারা কিভাবে আপনি নিজের কাজ সহজ করে তুলবেন জানুন?
২। নো-ফলো ব্যাকলিঙ্ক (No-Follow Backlink)
নো-ফলো ব্যাকলিঙ্কগুলো সার্চ ইঞ্জিনকে নির্দেশ দেয় যে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে না, অর্থাৎ এটি ওয়েবসাইটের র্যাঙ্কিংয়ে সরাসরি প্রভাব ফেলে না। সাধারণত, ব্লগের মন্তব্য, ফোরাম পোস্ট, বা বিজ্ঞাপনী লিঙ্কে নো-ফলো ট্যাগ ব্যবহার করা হয়। যদিও এই ধরনের লিঙ্ক সরাসরি র্যাঙ্কিং বাড়াতে সহায়ক নয়, তবে এটি সাইটে ট্রাফিক আনতে এবং ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
সর্বশেষ, ব্যাকলিঙ্কের গুণমান এবং প্রকার নির্ধারণ করে একটি ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্কিং কতটা উন্নত হবে। ডু-ফলো লিঙ্ক সার্চ ইঞ্জিনে র্যাঙ্কিং বাড়াতে সরাসরি সহায়ক, যেখানে নো-ফলো লিঙ্ক ট্রাফিক বৃদ্ধি এবং ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
ব্যাকলিং কিঃ
ব্যাকলিঙ্ক (Backlink) হলো একটি ওয়েবসাইট থেকে অন্য একটি ওয়েবসাইটের দিকে নির্দেশিত লিঙ্ক। এটি এসইও (SEO) এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কারণ সার্চ ইঞ্জিনগুলো ব্যাকলিঙ্ককে একটি "ভোট" হিসেবে গণ্য করে, যা বলে যে আপনার ওয়েবসাইটটি মূল্যবান এবং প্রাসঙ্গিক। বিশেষত, উচ্চমানের ওয়েবসাইট থেকে আসা ডু-ফলো ব্যাকলিঙ্কগুলো সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েবসাইটের র্যাঙ্কিং বাড়াতে সহায়ক হয়।
ব্যাকলিং কিভাবে তৈরি করবেনঃ
ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করা একটি গুরুত্বপূর্ণ এসইও কৌশল, যা ওয়েবসাইটের র্যাঙ্কিং বাড়াতে সাহায্য করে। ভালো মানের ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করার কিছু কার্যকর পদ্ধতি নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
- গেস্ট পোস্টিংঃ
আপনার ইন্ডাস্ট্রির সাথে সম্পর্কিত অন্য ওয়েবসাইটে গেস্ট পোস্ট লিখে সেখানে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক যুক্ত করতে পারেন। এটি একটি জনপ্রিয় ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করার পদ্ধতি, যা কন্টেন্ট শেয়ারের মাধ্যমে ট্রাফিকও বাড়ায়।
আরো পড়ুনঃ আপনার ওয়েবসাইটের জন্য টেকনিক্যাল এসইও কতটা গুরুত্বপূর্ণ জেনে নিন?
- ব্লগ কমেন্টিংঃ
বিভিন্ন ব্লগে গঠনমূলক মন্তব্য করুন এবং সেই মন্তব্যের মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক যুক্ত করুন। তবে স্প্যাম মন্তব্য এড়িয়ে চলুন, নাহলে কিন্তু এটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
- ইনফ্লুয়েন্সার আউটরিঃ
আপনার সাইটের জন্য সম্পর্কিত ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং তাদের থেকে আপনার কন্টেন্ট বা পণ্যের ওপর রিভিউ বা লিঙ্ক দেওয়ার জন্য অনুরোধ করুন। এটি প্রাসঙ্গিক এবং মানসম্পন্ন ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করতে সহায়ক।
- লোকাল ডিরেক্টরিতে সাইট সাবমিট করাঃ
বিভিন্ন লোকাল ডিরেক্টরি বা বিজনেস লিস্টিং সাইটে আপনার ব্যবসা বা ওয়েবসাইট সাবমিট করুন, যা আপনার লোকাল এসইওতেও সহায়ক হবে।
- ব্রোকেন লিঙ্ক বিল্ডিংঃ
ইন্টারনেটে যে ওয়েবসাইটগুলোর লিঙ্ক ভাঙা বা কাজ করছে না, সেগুলো খুঁজে বের করে সেগুলোর মালিকদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক যুক্ত করতে বলুন। এটি একটি কার্যকরী ব্যাকলিঙ্ক তৈরি কৌশল।
আরো পড়ুনঃ আর ভয় নেই কিওয়ার্ড রিসার্চ নিয়ে এর ব্যাসিক টিপস ও কৌশল জেনে নিন?
- উচ্চমানের কন্টেন্ট তৈরি করুনঃ
এমন কন্টেন্ট তৈরি করুন, যা অন্যরা নিজেদের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করতে এবং লিঙ্ক দিতে আগ্রহী হবে। ইনফোগ্রাফিক, গবেষণামূলক প্রতিবেদন, এবং ওয়েল-রিসার্চড ব্লগপোস্ট এই ধরনের কন্টেন্টের উদাহরণ।
ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করার সময় মানসম্পন্ন এবং প্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইট থেকে লিঙ্ক পাওয়ার উপর জোর দিতে হবে, কারণ স্প্যামি বা নিম্নমানের লিঙ্ক আপনার এসইওতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
ব্যাকলিং কিভাবে কাজ করেঃ
ব্যাকলিঙ্ক (Backlink) এমন একটি লিঙ্ক, যা অন্য কোনো ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসবে এবং এটি সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনে (SEO) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্যাকলিঙ্ক কাজ করে গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনকে সংকেত দেয় যে আপনার ওয়েবসাইটটি বিশ্বাসযোগ্য এবং প্রাসঙ্গিক আছে।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনের দুনিয়ায় সার্চ ইঞ্জিনকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে টাকা আয় করবেন জানুন?
সার্চ ইঞ্জিনের অ্যালগরিদম ব্যাকলিঙ্ককে "ভোট" হিসেবে গণ্য করে। অর্থাৎ যত বেশি মানসম্মত এবং প্রাসঙ্গিক হবে সাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটে লিঙ্ক যত আসে সার্চ ইঞ্জিন ততই ধরে নেয় যে আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট মানসম্মত। বিশেষত ডু-ফলো ব্যাকলিঙ্ক সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্কিং বাড়াতে সরাসরি সহায়ক করে থাকে।
কারণ এগুলো গুগলকে আপনার ওয়েবসাইটের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য উৎসাহিত করে। এছাড়া, ব্যাকলিঙ্কের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে নতুন ট্রাফিক আসার সুযোগ তৈরি হয়। যা ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা এবং সার্চ ইঞ্জিনে র্যাঙ্কিং উন্নত করে।
ব্যাকলিং কেন গুরুত্বপূর্ণঃ
ব্যাকলিঙ্ক (Backlink) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি একটি ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্কিং উন্নত করতে সরাসরি ভূমিকা পালন করে থাকে। ব্যাকলিঙ্ককে সার্চ ইঞ্জিনগুলো একটি "বিশ্বাসযোগ্যতার ভোট" হিসেবে বিবেচনা করে গুগোল। যা নির্দেশ করে যে অন্য ওয়েবসাইটগুলো থেকে আপনার কন্টেন্টকে মূল্যবান ও প্রাসঙ্গিক মনে করে।
আরো পড়ুনঃ আপনার ওয়েবসাইটে কি ধরনের অপ্টিমাইজেশম করবেন লোকাল এসইও দ্বারা জানুন?
যত বেশি মানসম্পন্ন ও বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার সাইটে ব্যাকলিঙ্ক আসবে গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলো ততই আপনার ওয়েবসাইটকে উচ্চ র্যাঙ্কে স্থান দিয়ে থাকে। ব্যাকলিঙ্কের মাধ্যমে অর্গানিক ট্রাফিক বাড়ানো যায়, কারণ ব্যবহারকারীরা সেই লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার সাইটে প্রবেশ করে।
এছাড়া, গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলো ব্যাকলিঙ্ককে ক্রলিং এবং ইনডেক্সিংয়ের সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ সংকেত হিসেবে গণ্য করে, যা ওয়েবসাইটকে দ্রুত ইনডেক্স করতে সাহায্য করে। সঠিক এবং প্রাসঙ্গিক ব্যাকলিঙ্ক থাকা ওয়েবসাইটগুলো সার্চ ইঞ্জিনে আরও ভালো পারফরম্যান্স করে এবং নির্ভরযোগ্যতা বাড়ায়, যা ব্যবসায়িক সাফল্যেও সহায়ক।
লেখকের মক্তব্যঃ
আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে ওয়েবসাইটে ভাল ফলাফল পেতে হলে আমাদের অবশ্যই ব্যাকলিং করা লাগবে। এই ব্যাকলিং এর কাজ কি ও ব্যাকলিং কেন করবেন আসা করি বুঝলেন।
প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।
আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন...............www.stylishsm.com
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url