কম্পিউটারের আবিষ্কার কে - কম্পিউটারেরে কাজ কি? বিস্তারিত জেনে নিন?
আজকে আমরা জানবো যে পৃথিবীর একটি শ্রেষ্ঠ জিনিস এই কম্পিউটারের আবিষ্কার কে ছিলেন। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে এই কম্পিউটারেরে কাজ কি-কি আমাদের বাস্তব জীবনে? আসুন জানি।
ভূমিকাঃ
কম্পিউটার হচ্ছে একটি সাইন্স দ্বারা তৈরি করা মাস্টার মাইড ব্রেণ, যা মানুষের কাজ গুলো অনেক সহজ করে তুলেছে। কম্পিউটার দ্বারা মানুষ এখন বাইরে না গিয়ে বাসায় বসে কাজ করতে পারে।
কম্পিউটারের-আবিষ্কার-কে |
তাই আজকে আমরা জানবো যে এই টেকনোলজি কম্পিউটার কোন ব্যাক্তি আবিষ্কার করেছেন। ও তার সাথে সাথে এটাও জেনে নিবো যে সাইন্সের তৈরি এই কম্পিউটারেরে কাজ কি আমাদের জীবনে। নিম্নে বিস্তারিত......।
কম্পিউটারের আবিষ্কার কেঃ
কম্পিউটারের আবিষ্কারক হিসেবে চার্লস ব্যাবেজ (Charles Babbage) কে গণ্য করা হয়। তিনি ১৮৩০-এর দশকে "ডিফারেন্স ইঞ্জিন" এবং "অ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন" নামে যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরির ধারণা দিয়েছিলেন। তার এই অ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিনকে আধুনিক কম্পিউটারের প্রাথমিক মডেল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এজন্য তাকে "কম্পিউটারের জনক" বলা হয়।
যদিও তার জীবদ্দশায় তিনি সম্পূর্ণরূপে একটি কার্যকরী কম্পিউটার তৈরি করতে পারেননি, তবে তার ধারণাগুলো পরবর্তী কম্পিউটার আবিষ্কারের জন্য ভিত্তি স্থাপন করেছে।
কম্পিউটারেরে কাজ কিঃ
কম্পিউটারের কাজ হলো দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে বিভিন্ন তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ করা। কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে গাণিতিক হিসাব-নিকাশ, ডেটা এন্ট্রি, ডকুমেন্ট তৈরি, ইমেইল পাঠানো, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, গেম খেলা, ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স ইত্যাদি এবং বিভিন্ন সফটওয়্যার পরিচালনা করা যায়। এটি বড় পরিসরে ডেটা সংরক্ষণ করতে পারে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সেই ডেটা পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম।
কম্পিউটার অফিস, শিক্ষা, বিজ্ঞান, ব্যবসা, বিনোদনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। সংক্ষেপে, কম্পিউটার মানুষের দৈনন্দিন কাজকে সহজ, দ্রুত এবং কার্যকর করতে সাহায্য করে। তাই এখন প্রত্যেকটি মানুষ কম্পিউটারের উপর নির্ভশীল।
কম্পিউটারের বৈশাষ্ঠ্যঃ
কম্পিউটারের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা এটিকে অন্যান্য যন্ত্রের তুলনায় অনন্য করে তোলে। নিচে কম্পিউটারের কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলোঃ
- দ্রুত গতিঃ কম্পিউটার অত্যন্ত দ্রুতগতিতে কাজ করতে সক্ষম। এটি প্রতি সেকেন্ডে লক্ষ লক্ষ হিসাব-নিকাশ করতে পারে।
- নির্ভুলতাঃ কম্পিউটার নির্ভুলভাবে কাজ সম্পন্ন করে থাকে। সঠিক নির্দেশনা দেওয়া হলে এটি কোনো ভুল ছাড়াই কাজ করে।
- বহুমুখিতাঃ কম্পিউটার বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারে। যেমনঃ গাণিতিক হিসাব, ডেটা প্রক্রিয়াকরণ, ডকুমেন্ট তৈরি, ইমেল পাঠানো, ছবি সম্পাদনা, এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিং।
- সংরক্ষণ ক্ষমতাঃ কম্পিউটারে বড় প্রসেসোরে ডেটা সংরক্ষণ করা যায়। এটি দীর্ঘ সময় ধরে তথ্য সংরক্ষণ করতে সক্ষম এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সেই তথ্য পুনরুদ্ধার করা যায়।
- স্বয়ংক্রিয়তাঃ কম্পিউটার নির্দিষ্ট প্রোগ্রামের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে। যা মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই কাজ সম্পন্ন করে।
- বিশাল মেমরিঃ কম্পিউটারের মেমরি বা স্মৃতিশক্তি মেধা শক্তি অনেক বেশি। যা প্রচুর তথ্য সঞ্চয় করে রাখতে সক্ষম।
- বুদ্ধিমত্তঃ কম্পিউটারকে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম এবং সফটওয়্যার দিয়ে এমনভাবে তৈরি করা যায়। যা একে কার্যকরী বুদ্ধিমত্তার সাথে কাজ করতে সহায়তা করে।
- নেটওয়ার্কিং ক্ষমতাঃ কম্পিউটার ইন্টারনেট বা লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের (LAN) মাধ্যমে অন্যান্য কম্পিউটার ও ডিভাইসের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারে।
এই বৈশিষ্ট্যগুলো কম্পিউটারকে একটি শক্তিশালী এবং বহুমুখী যন্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, যা বিভিন্ন ক্ষেত্রের কাজকে সহজতর করে তুলেছে।
কম্পিউটারের ব্যবহারঃ
কম্পিউটার বিভিন্ন ক্ষেত্রে বহুল ব্যবহৃত হয় এবং আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। কম্পিউটারের কিছু প্রধান ব্যবহার নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
- শিক্ষাঃ কম্পিউটার শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় অনলাইন ক্লাস, ই-বুক পড়া, প্রেজেন্টেশন তৈরি, এবং শিক্ষণীয় সফটওয়্যার ব্যবহারের জন্য। শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে গবেষণা এবং বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে পারে খুব সহজে।
- অফিস ও ব্যবসাঃ অফিস ও ব্যবসায়িক কাজে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় ডেটা এন্ট্রি, রিপোর্ট তৈরি, ইমেইল ব্যবস্থাপনা, এবং হিসাব-নিকাশের জন্য। কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে অফিসের কাজগুলো দ্রুত ও সঠিকভাবে সম্পন্ন করা যায়।
কম্পিউটারের- ব্যবহার |
- বিনোদনঃ কম্পিউটার বিনোদনের জন্য ব্যবহৃত হয় গান শোনা, মুভি দেখা, গেম খেলা, এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় কাটানোর জন্য। এছাড়া, অনলাইন স্ট্রিমিং সার্ভিসের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বিনোদন উপভোগ করা যায়।
- ইন্টারনেট ব্রাউজিংঃ কম্পিউটার ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্রাউজিং, তথ্য অনুসন্ধান, অনলাইন কেনাকাটা, এবং সামাজিক যোগাযোগ করা যায়।
- ডিজাইন ও ক্রিয়েটিভ কাজঃ কম্পিউটার ডিজাইন ও ক্রিয়েটিভ কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, মোভি এডিটিং, অ্যানিমেশন, এবং ফটোশপের মাধ্যমে ছবি সম্পাদনা।
- স্বাস্থ্যসেবানঃ স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহৃত হয় রোগীদের তথ্য সংরক্ষণ, চিকিৎসার রেকর্ড তৈরি, এবং চিকিৎসা গবেষণার জন্য।
- ব্যাংকিং ও ফিন্যান্সঃ ব্যাংকিং এবং আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় টাকা পাঠানো, ব্যালেন্স চেক করা, এবং অনলাইন ব্যাংকিংয়ের জন্য।
- গবেষণা ও উন্নয়নঃ বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও উন্নয়নের কাজে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ ডেটা বিশ্লেষণ, সিমুলেশন, এবং বিভিন্ন জটিল গাণিতিক হিসাব।
- যোগাযোগঃ কম্পিউটার ব্যবহার করে ইমেইল, ভিডিও কনফারেন্স, এবং মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যায়।
- সরকারি কাজঃ সরকার ও প্রশাসনিক কাজকর্মের জন্য কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়, যেমন ডকুমেন্ট সংরক্ষণ, ই-গভর্নেন্স, এবং তথ্য ব্যবস্থাপনা।
এইসব ক্ষেত্র ছাড়াও কম্পিউটার আরও বহু কাজে ব্যবহৃত হয়, যা আমাদের জীবনের বিভিন্ন দিককে সহজ, দ্রুত এবং কার্যকর করে তুলেছে।
কম্পিউটারে কি কি যন্ত্র থাকেঃ
কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র বা হার্ডওয়্যার থাকে, যা একসাথে কাজ করে কম্পিউটারকে কার্যকরী করে তোলে। নিচে কম্পিউটারের প্রধান যন্ত্রাংশগুলো উল্লেখ করা হলো জেনে নিন?
মাদারবোর্ড (Motherboard) মাদারবোর্ড হলো কম্পিউটারের মূল সার্কিট বোর্ড, যেখানে সিপিইউ, র্যাম, এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশ সংযুক্ত থাকে।
সিপিইউ (CPU - Central Processing Unit) সিপিইউকে কম্পিউটারের মস্তিষ্ক বলা হয়। এটি সমস্ত গণনা এবং তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে।
র্যাম (RAM - Random Access Memory) র্যাম হলো অস্থায়ী মেমরি, যেখানে কম্পিউটার প্রোগ্রাম এবং ডেটা সংরক্ষণ করে, যা কাজ করার সময় প্রয়োজন হয়।
হার্ড ড্রাইভ (Hard Drive) হার্ড ড্রাইভ হলো স্থায়ী মেমরি, যেখানে ডেটা, সফটওয়্যার, এবং অপারেটিং সিস্টেম সংরক্ষণ করা হয়।
পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট (Power Supply Unit - PSU) পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট কম্পিউটারের সমস্ত যন্ত্রাংশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে।
গ্রাফিক্স কার্ড (Graphics Card) গ্রাফিক্স কার্ড কম্পিউটারে গ্রাফিক্স প্রসেসিং বা ছবি, ভিডিও, এবং অ্যানিমেশন প্রদর্শনের কাজ করে।
কীবোর্ড (Keyboard) কীবোর্ড একটি ইনপুট ডিভাইস, যার মাধ্যমে কম্পিউটারে ডেটা ইনপুট করা হয়।
মাউস (Mouse) মাউসও একটি ইনপুট ডিভাইস, যার মাধ্যমে পয়েন্টার ব্যবহার করে কম্পিউটারে কাজ করা যায়।
মনিটর (Monitor) মনিটর হলো একটি আউটপুট ডিভাইস, যার মাধ্যমে কম্পিউটারের কাজ এবং ডেটা প্রদর্শিত হয়।
সাউন্ড কার্ড (Sound Card) সাউন্ড কার্ডের মাধ্যমে কম্পিউটারে শব্দ প্রক্রিয়াকরণ করা হয় এবং স্পিকারের মাধ্যমে শব্দ আউটপুট দেওয়া হয়।
অপটিক্যাল ড্রাইভ (Optical Drive) অপটিক্যাল ড্রাইভের মাধ্যমে সিডি, ডিভিডি বা ব্লু-রে ডিস্ক থেকে ডেটা পড়া বা লেখা যায় (যদি কম্পিউটারে এটি অন্তর্ভুক্ত থাকে)।
নেটওয়ার্ক কার্ড (Network Card) নেটওয়ার্ক কার্ডের মাধ্যমে কম্পিউটারকে ইন্টারনেট বা লোকাল নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করা যায়।
এই যন্ত্রাংশগুলো একসাথে কাজ করে কম্পিউটারকে কার্যকরী এবং ব্যবহারযোগ্য করে তোলে।
কম্পিউটারে ভাইরাস হলে কি কি করণীয়ঃ
কম্পিউটারে ভাইরাস হলে তা দ্রুত নিরাময় করা এবং ডেটা সুরক্ষিত রাখা গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কম্পিউটারে ভাইরাস হলে কী কী করণীয় তা উল্লেখ করা হলোঃ
- এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল ও আপডেট করুনঃ কম্পিউটারে ভালো মানের এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল করুন এবং সেটি আপডেট রাখুন। এন্টিভাইরাস দিয়ে সম্পূর্ণ সিস্টেম স্ক্যান করুন এবং শনাক্ত হওয়া ভাইরাসগুলি মুছে ফেলুন।
- সেফ মোডে চালানঃ কম্পিউটারকে Safe Mode-এ চালু করুন। এতে ভাইরাস কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে এবং সহজে মুছে ফেলা যায়।
- অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করুনঃ ভাইরাসযুক্ত বা সন্দেহজনক কোনো সফটওয়্যার থাকলে তা আনইনস্টল করুন। এটি ভাইরাসের বিস্তার রোধ করতে সাহায্য করবে।
- ফাইল ব্যাকআপ নিনঃ গুরুত্বপূর্ণ ডেটা নিরাপদ রাখতে ফাইলগুলোর ব্যাকআপ নিন। ভাইরাস দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত ফাইল পুনরুদ্ধার করা সম্ভব না হলে ব্যাকআপ ফাইল কাজে আসবে।
- সিস্টেম রিস্টোর ব্যবহার করুনঃ যদি সমস্যা গুরুতর হয়, তবে System Restore ব্যবহার করে কম্পিউটারের পূর্ববর্তী সুস্থ অবস্থায় ফিরে যান।
- অটো-রান ডিসেবল করুনঃ ইউএসবি বা অন্য ডিভাইস থেকে ভাইরাস সংক্রমণ রোধ করতে Auto-Run অপশন ডিসেবল করুন।
- ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুনঃ ভাইরাস সংক্রমিত হলে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হবে। যাতে ভাইরাস অন্য ডিভাইসে ছড়িয়ে না পড়ে এবং হ্যাকারদের জন্য আপনার ডেটা প্রবেশগম্য না থাকে।
- ম্যালওয়্যার রিমুভাল টুলস ব্যবহার করুনঃ এন্টিভাইরাসের পাশাপাশি Malwarebytes বা অন্যান্য ম্যালওয়্যার রিমুভাল টুলস ব্যবহার করুন। যা ভাইরাসের সাথে সাথে ম্যালওয়্যারও দূর করতে সাহায্য করবে।
- ওএস (অপারেটিং সিস্টেম) পুনরায় ইনস্টল করুনঃ যদি ভাইরাস সমস্যার সমাধান না হয়, তবে শেষ পর্যন্ত অপারেটিং সিস্টেম পুনরায় ইনস্টল করতে হতে পারে। তবে ইনস্টল করার আগে অবশ্যই ডেটার ব্যাকআপ নিন।
- সতর্ক থাকুনঃ ভবিষ্যতে ভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে অজানা ইমেইল, লিঙ্ক, বা সন্দেহজনক ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা ফাইল খোলার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।
এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে কম্পিউটারের ভাইরাস সমস্যা সমাধান করা যাবে এবং ভবিষ্যতে ভাইরাস আক্রমণ থেকে কম্পিউটারকে রক্ষা করা সম্ভব হবে।
কম্পিউটার চালু করার নিয়মঃ
কম্পিউটার চালু করার জন্য প্রথমে কম্পিউটার এবং মনিটরের পাওয়ার বোতামটি চাপতে হবে। সাধারণত, কম্পিউটার এবং মনিটরের পিছনে বা সামনে পাওয়ার বোতামটি থাকে। পাওয়ার বোতাম চাপার পর কম্পিউটার চালু হবে এবং মনিটরেও ডিসপ্লে দেখা যাবে। এরপর কম্পিউটার বুট হতে কিছু সময় নেবে এবং অপারেটিং সিস্টেম লোড হবে।
যদি পাসওয়ার্ড মারা থাকে তাহলে সেটি দিয়ে লগইন করতে হয়। তাহলে পাসওয়ার্ড ইনপুট করে লগইন করতে হবে। কম্পিউটার সম্পূর্ণ চালু হলে ডেস্কটপ স্ক্রিনে কাজ করার জন্য প্রস্তুত থাকবে এবং প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার বা ফাইল ব্যবহার করা যাবে।
লেখকের মক্তব্যঃ
আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেনে যে সাইন্সের এই দুনিয়ায় এই কম্পিউটারের আবিষ্কার কে। ও তার সাথে সাথে এটাও জানলেন যে কম্পিউটারেরে কাজ কি আমাদের জীবনে।
প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।
আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন............www.stylishsm.com
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url