কাঁচা হলুদ মুখে মাখলে কি হয় - কাঁচা হলুদ দিয়ে রুপচর্চা করার নিয়ম? বিস্তারিত জেনে নিন?
আজকে আমরা জানবো যে কীভাবে আপনি খুব সহজে কাঁচা হলুদ মুখে মাখবেন। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে কাঁচা হলুদ দিয়ে রুপচর্চা করার নিয়ম গুলো কি কি? আসুন জেনে নি?
ভূমিকাঃ
আমরা যদি ন্যাচ্রাল ভাবে আমাদের দেহ ফর্সা করতে চাই বা কাঁচা হলুদ দিয়ে নিজের রুপচর্চা করতে চাই তাহলে আমাদেরকে অবশ্যই কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে হবে।
কাঁচা-হলুদ-মুখে-মাখলে-কি-হয় |
কাঁচা হলুদ মুখে মাখলে কি হয়ঃ
কাঁচা হলুদ মুখে মাখলে ত্বকের জন্য অনেক উপকার পাওয়া যায়। হলুদের প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ থাকে যা ত্বকের ব্রণ, দাগ এবং অন্যান্য ত্বকের সমস্যা কমাতে সহায়ক। এটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে এবং ত্বককে আরো উজ্জ্বল করে তোলে। কাঁচা হলুদ ত্বকের পিগমেন্টেশন কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে ত্বকের রং সমান হয় এবং উজ্জ্বলতা বাড়ে।
এছাড়াও, এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং ত্বককে মসৃণ ও কোমল রাখে। তবে, হলুদ ব্যবহার করার সময় সতর্ক থাকা উচিত, কারণ এটি ত্বকে হলুদ দাগ তৈরি করতে পারে, যা পরিষ্কার করতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। তাই সহজ উপায়ে ফর্সা হতে চাইলে এই কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে হবে।
কাঁচা হলুদ দিয়ে রুপচর্চা করার নিয়মঃ
কাঁচা হলুদ দিয়ে নিজের রূপচর্চা করতে হলে কিছু সহজ ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করা যায়। নিচে কয়েকটি কার্যকর পদ্ধতি দেওয়া হলোঃ
- হলুদ এবং মধুর প্যাকঃ
- একটি ছোট টুকরো কাঁচা হলুদ বেটে নিন।
- এতে ১-২ চামচ মধু মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন।
- এই পেস্টটি মুখে মেখে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন।
- এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং ব্রণ কমাতে সাহায্য করে।
- হলুদ এবং দইয়ের প্যাকঃ
- ২ চামচ দইয়ের সাথে ১ চামচ বাটা কাঁচা হলুদ মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন।
- পেস্টটি মুখে ও ঘাড়ে সমানভাবে মেখে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
- শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে মসৃণ ও কোমল করতে সহায়ক ও গায়ের রং ফর্সা করে তোলে।
- হলুদ এবং বেসনের প্যাকঃ
- ২ চামচ বেসন এবং ১ চামচ কাঁচা হলুদের রস মিশিয়ে নিন।
- এতে একটু দুধ বা গোলাপজল মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করুন।
- প্যাকটি মুখে, হাতে এবং ঘাড়ে মেখে ২০ মিনিট রেখে দিন।
- শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
- হলুদ এবং লেবুর রসঃ
- ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা এবং ১ চামচ লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান।
- ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের দাগ ও পিগমেন্টেশন কমাতে সাহায্য করে থাকে।
- হলুদ এবং নারকেল তেলের মিশ্রণঃ
- ১ চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে ১ চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে মুখে ও ত্বকে ম্যাসাজ করুন।
- ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কার্যকর।
এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করে নিয়মিত কাঁচা হলুদ দিয়ে রূপচর্চা করলে ত্বক উজ্জ্বল, মসৃণ এবং দাগহীন থাকবে। তবে, হলুদ ব্যবহারের পর ত্বকে হলুদ দাগ থাকতে পারে, তাই মুখ ধোয়ার সময় এটি ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
কাঁচা হলুদ এর উপকারিতাঃ
কাঁচা হলুদ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য একটি অত্যন্ত উপকারী প্রাকৃতিক উপাদান। এর মধ্যে থাকা প্রধান সক্রিয় উপাদান কারকিউমিন বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সমাধানে কার্যকরী। নিচে কাঁচা হলুদের কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা তুলে ধরা হলোঃ
- প্রদাহ নিরোধকঃ কাঁচা হলুদের কারকিউমিন প্রদাহ কমাতে সহায়ক। এটি আথ্রাইটিস বা গাঁটের ব্যথা এবং অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ কাঁচা হলুদ একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে আমাদের শরীরে। যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
- হজম শক্তি বৃদ্ধিঃ কাঁচা হলুদ হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমাতে সহায়ক। এটি পেট ফাঁপা বা অম্লতা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
- লিভার সুরক্ষাঃ কাঁচা হলুদ লিভারকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে এবং লিভারের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। এটি টক্সিন দূর করে লিভারকে সুস্থ রাখে কাঁচা হলুদ।
- ত্বকের যত্নঃ কাঁচা হলুদ ত্বকের দাগ, ব্রণ এবং পিগমেন্টেশন কমাতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে মসৃণ ও কোমল করে তোলে।
- রক্ত পরিষ্কারঃ কাঁচা হলুদ রক্তকে পরিষ্কার করে এবং রক্তের প্রবাহ উন্নত করে। এটি হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়ক
- ওজন নিয়ন্ত্রণঃ কাঁচা হলুদ মেটাবলিজম বাড়িয়ে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে। যা ওজন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ কাঁচা হলুদ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
- ক্যান্সার প্রতিরোধঃ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁচা হলুদের কারকিউমিন ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি কমাতে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
- আলঝাইমার প্রতিরোধঃ কাঁচা হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাগুণ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং আলঝাইমার রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
এই উপকারিতাগুলো ছাড়াও, কাঁচা হলুদ সাধারণ সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা, এবং ছোটখাটো আঘাতের চিকিৎসায়ও ব্যবহৃত হয়। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কাঁচা হলুদ যোগ করলে শরীর সুস্থ ও শক্তিশালী থাকে। তবে, অতিরিক্ত পরিমাণে কাঁচা হলুদ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
কাঁচা হলুদ এর অউপকারিতাঃ
যদিও কাঁচা হলুদ স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী, তবে অতিরিক্ত পরিমাণে বা কিছু বিশেষ অবস্থায় এটি খেলে কিছু অপকারিতা দেখা দিতে পারে। নিচে কাঁচা হলুদের কিছু সম্ভাব্য অপকারিতা তুলে ধরা হলোঃ
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বৃদ্ধিঃ অতিরিক্ত কাঁচা হলুদ খেলে পাকস্থলীতে অম্লতা বেড়ে যেতে পারে। যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এটি পাকস্থলীতে অস্বস্তি বা পেটে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
- রক্ত পাতলা হওয়াঃ কাঁচা হলুদের রক্ত পাতলা করার গুণ রয়েছে। যারা রক্ত পাতলা করার ওষুধ গ্রহণ করছেন, তাদের জন্য কাঁচা হলুদ অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
- লিভারের সমস্যাঃ অত্যধিক কাঁচা হলুদ খেলে লিভারের উপর চাপ পড়তে পারে এবং লিভারের কার্যকারিতায় সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে যারা লিভারজনিত রোগে ভুগছেন, তাদের জন্য এটি ক্ষতিকর হতে পারে।
- গর্ভাবস্থায় ঝুঁকিঃ গর্ভবতী নারীদের জন্য অতিরিক্ত কাঁচা হলুদ খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এটি গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং গর্ভস্থ শিশুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় হলুদ খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
- এলার্জিঃ কিছু মানুষের জন্য কাঁচা হলুদ এলার্জির কারণ হতে পারে। এটি ত্বকে চুলকানি, ফুসকুড়ি বা লালভাব সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়াও, হলুদের গন্ধ বা স্বাদে অস্বস্তি বোধ হতে পারে।
- আঁশযুক্ত সমস্যার ঝুঁকিঃ কাঁচা হলুদ অতিরিক্ত খেলে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে আঁশযুক্ত সমস্যা (স্টোন) হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। এটি কিডনি বা পিত্তথলিতে স্টোন গঠনের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
- বমি বমি ভাবঃ অনেক সময় অতিরিক্ত কাঁচা হলুদ খেলে বমি বমি ভাব বা মাথা ঘোরা অনুভব হতে পারে। বিশেষ করে যারা প্রথমবারের মতো কাঁচা হলুদ খাচ্ছেন, তাদের এই ধরনের প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
এই কারণে, কাঁচা হলুদ খাওয়ার সময় পরিমিত পরিমাণ বজায় রাখা জরুরি। সাধারণত প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় স্বাভাবিক পরিমাণে হলুদ ব্যবহার করা নিরাপদ, তবে অতিরিক্ত বা নিয়মিত কাঁচা হলুদ খাওয়ার আগে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
কাঁচা হলুদ খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়ঃ
কাঁচা হলুদ প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়ক হলেও সরাসরি ত্বক ফর্সা করার জন্য এটি নির্দিষ্ট কোনো উপাদান নয়। কাঁচা হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাগুণ ত্বকের প্রদাহ কমাতে, দাগ-ছোপ দূর করতে, এবং ত্বককে উজ্জ্বল ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত হলুদ ব্যবহার ত্বকের টোন সমান করতে পারে।
কাঁচা-হলুদ-খেলে-কি-ত্বক-ফর্সা-হয় |
যার ফলে ত্বক কিছুটা উজ্জ্বল ও মসৃণ দেখাতে পারে। তবে, ত্বক ফর্সা করার ক্ষেত্রে এটি কোনো জাদুকরী সমাধান নয়, বরং স্বাস্থ্যকর ত্বক বজায় রাখতে সহায়ক একটি প্রাকৃতিক উপাদান।
কাঁচা হলুদের ফেসপ্যাক তৈরির পদ্ধতিঃ
কাঁচা হলুদের ফেসপ্যাক ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে, ব্রণ কমাতে, এবং ত্বককে মসৃণ রাখতে অত্যন্ত কার্যকর। নিচে কয়েকটি সহজ কাঁচা হলুদের ফেসপ্যাক তৈরির পদ্ধতি দেওয়া হলো। যেটি ব্যবহার করলে আপনি খুব সহজে আপনার ত্বক ফর্সা করতে পারবেন। আসুন জেনে নি?
- উপকরণঃ
- ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা
- ১ চামচ মধু
- কাঁচা হলুদ ও মধু একসাথে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন।
- পেস্টটি মুখে ও ঘাড়ে সমানভাবে মেখে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
- শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ও ব্রণ কমাতে সহায়ক।
- কাঁচা হলুদ ও দইয়ের ফেসপ্যাকঃ
- ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা
- ২ চামচ দই
- হলুদ ও দই মিশিয়ে একটি মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন।
- এই প্যাকটি মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন।
- এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে ও উজ্জ্বল করে তোলে।
- কাঁচা হলুদ ও বেসনের ফেসপ্যাকঃ
- ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা
- ২ চামচ বেসন
- সামান্য দুধ বা গোলাপজল
- কাঁচা হলুদ, বেসন এবং দুধ মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করুন।
- প্যাকটি মুখে, ঘাড়ে এবং হাতে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন।
- শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে এবং ত্বককে মসৃণ রাখতে সাহায্য করে।
- কাঁচা হলুদ ও নারকেল তেলের ফেসপ্যাকঃ
- ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা
- ১ চামচ নারকেল তেল
- হলুদ ও নারকেল তেল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন।
- এটি ত্বকে মেখে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন।
- এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
এই প্যাকগুলো ত্বকের যত্নে নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক হবে উজ্জ্বল, মসৃণ এবং স্বাস্থ্যকর। তবে, ফেসপ্যাক ব্যবহারের পর ত্বকে হলুদের কিছুটা দাগ থাকতে পারে। তাই ভালোভাবে মুখ ধুয়ে পরিষ্কার করা জরুরি। এই সব নিয়ম আপনি মেনে চলতে পারলে আপনি কিছু দিনের মধ্য ফর্সা হতে ওঠবেন।
লেখকের মক্তব্যঃ
আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে কাঁচা হলুদ মুখে মাখলে কি হয় আমাদে ত্বকের জন্য। ও তার সাথে সাথে এটাও জানলেন যে কাঁচা হলুদ দিয়ে রুপচর্চা করার নিয়ম গুলো কি-কি?
প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।
আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন.........www.stylishsm.com
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url