টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে? বিস্তারিত জানুন?
টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে এটা নিয়ে আপনার হইতো অনেক খোঁজা খুঁজি করেছেন। আর আপনার মনের মতো কোথাই হইতো পান নি। তাই আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি। টাইটানিকের সাথে যুক্ত কিছু রহস্যময় কথা। টাইটানিক আমাদের প্রত্যক মানুষের কাছে চেনা। তাই আসুন জেনে নি টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার প্রকৃত রহস্য?
তাই আমরা আরো কিছু জানাবো পুরো পোস্ট জুড়ে। যে টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে।
এবং কি এর উদ্দ্যশ্য কি ছিলো। সেটি আপনি জানতে পারবেন আমাদের পোস্ট জুড়ে। চলুন জেনে নি যে টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার প্রকৃত রহস্য?
ভূমিকাঃ
টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে সেটি ছিল একটি রহস্যময় কথা। যুগ যুগ ধরে পুরানো ইতিহাসের খাতাতে লিখা ছিলো একটি শক্তিশালী দেবতার কথা। যিনি টাইটান নামে প্রচলিত ছিল পুরো পৃথিবীতে। আর তার এই দেবতার নাম অনুযায়ী এই জাহাজটির নাম রেখেছিলেন টাইটানিক। আসলে এই জাহাজটির নাম তার সংক্ষিপ্ত আকারে রাখা হয়েছিল।
আমাদের এই টাইটানিক জাহাজটি পৃথিবীর মধ্যে সেরা একটি জাহাজ নামে প্রচালিত ছিল। যাকে পৃথিবীর সকল মানুষের আঙ্গে আঙ্গে লেগে আছে। এই জাহাজটি বিশাল আকৃতির ছিলো। এই জাহাজটি সাধারণত ইংল্যান্ডে তৈরি করা হয়েছিলো।
এই জাহাজটির বিষয়ে গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড এ ইতিহাসের খাতায় লেখা আছে। যে টাইটানিকের নাম এই দেবতার অনুযায়ী লিখা রয়েছে। তাই আজকে আমরা জানবো যে টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে। আরো জানবো যে টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার প্রকৃত রহস্য?
টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে |
টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার প্রকৃত রহস্যঃ
টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে তা এখন আমরা জানবো। আমাদের এই এম এস টাইটানিক একটি রহস্যময় যা ইতিহাস খাতাতে লেখা আছে এই জাহাজটির সমন্ধে। আটলান্টিক মহাসাগরের এই জাহাজটি প্রথম যাত্রা ছিল। এই জাহাজটি রওনা দিয়েছিল ইংল্যান্ডের সিটির একটি শহর সদম্পাটন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে ভেবে।
তখন যাবার সময় সেই জাহাজটি একটি ১২৫ মিটার ও ৪১০ ফুট উচ্চ দীর্ঘ আইসবার এর সাথে ধাক্কা খায়।যা সে আঘাতের ধাক্কা সহ্য করতে না পারে টাইটানিক জাহাজটি ১৫ এপ্রিল 1912 সালে মধ্যরাতে জাহাজটি ডুবে যায় মধ্যে রাতে আটলান্টিক মহাসাগরে।
টাইটানিক জাহাজ কিভাবে ডুবে গেছেঃ
বিশেষজ্ঞরা বলে গেছেন যে টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে তা ইতিহাস থেকে জানা যায়। এই জাহাজটি ১৯১২ সালে ১৪ এপ্রিল শীতল ঠান্ডা রাতে জোসনা আলোতে জাহাজটি রওনা দিয়েছিল। হঠাৎ করে জাহাজটির সামনে ১২৫ মিটার ও ৪১০ ফুট উচ্চ দীর্ঘ একটি আইস বার চলে আসে।
সেটির সাথে এই টাইটানিক জাহাজটি বিকট পরিমাণে ধাক্কা খেয়ে থাকে। এই আইস বার্থটির ধাক্কা সহ্য করতে না পেরে টাইটানিক জাহাজটি আস্তে আস্তে ডুবতে থাকে। প্রাই ৩ ঘন্টা জাবত এই জাহাজটি ডুবতে থাকে। আমরা আরো জেনেছি যে।টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার প্রকৃত রহস্য কি?
টাইটানিক জাহাজটির জনক কে ছিলেনঃ
আপনাদের আগেই জানানো হয়েছে যে। এই এম এস টাইটানিক জাহাজটি আমাদের পুরো পৃথিবী জুড়ে লোকের কাছে পরিচত। এবং কি এটি গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড এর ইতিহাসে লেখা আছে। আর এই ইতিহাস জনিত জাহাজটি নির্মাণ করেছিলেন। বর্তমানে ইংল্যান্ড দেশের নির্মাতা (হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফ শিপাইয়াড বেলফাস্ট )
টাইটানিকের ওজন কতো ছিলোঃ
টাইটানিক ছিল বিশ্বের সেরা একটি জাহাজ। তাই ইতিহাস আনুজায়ি জানা গেছে যে। এই টাইটানিকের ওজন ছিল প্রায় ৬০ হাজার টন এবং কি এর দৈর্ঘ্য মাপলে পাবা যায় ২৭৫ মিটার। এই জাহাজটি তৈরি করতে মোট টাকা বাই হয়েছিল প্রায় ৭৫ লাখ ইউ এস ডলার।
টাইটানিক জাহাজে কতজন যাত্রী ছিলঃ
আমাদের জানা বিশ্বের সেরা নামে পরিচয় ছিলো এই টাইটানিক জাহাজটি। টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে আমরা তা জানি। কিন্তু টাইটানিকে কতজন যাত্রী ছিলো সেটী এখন আমরা জানবো।
ইতিহাস আনুযায়ি জানা গেছে যে এই টাইটানিকে মোট ১৫০০ এর বেশী যাত্রী জাহাজটিতে যাত্রা করছিলো। টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার প্রকৃত রহস্য এর মধ্যে এটাও কম বেশী ভাগিদারি অংশ।
টাইটানিকের কিছু আঙ্গ বিশেষঃ
টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে তা আমরা সকলে জানি। এই জাহাজটির ধ্বসের কারণ ছিল ওই বরফ জমা আইসবার। যেটিতে লেগে টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার প্রকৃত রহস্য গড়ে ওঠেছিলো। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে টাইটানিক জাহাজটি এখন প্রযন্ত ধ্বংসের আঙ্গ বিশেষ কিছু পরে আছে।
ক্যানেডার নিউফাউন্ডল্যান্ড উপদ্বীপ থেকে প্রায় ৪০০ মাইল ৬৪০ কিলমিটার পূবের দক্ষিণে এক জাইগাই। যেখানে মহাসাগরের গভীরতা মেপে পাওয়া গেছে যে ৩.৮ কিলোমিটার ও তাঁর ফুট ধরা হয়েছিলো ১২৫০ যা গভীর মাত্রাই বড়।
টাইটানিক জাহাজটি কতক্ষন সময় নিয়ে ডুবেছিলোঃ
বিশেষজ্ঞরা বলে গেছেন এই টাইটানিক জাহাজটি সমুদ্রের বেশ মাঝামাঝি এবং গভীর রাতে ডুবে গিয়েছিল। সেদিন ছিল সোমবারের দিন ১৫ এপ্রিল একটি ইতিহাস ডোবার গভীর মনের কষ্টের দিন।
এই জাহাজটিলা মহাসাগরে ডুবে গিয়েছিল। এর ঢুকতে প্রায় সময় লেগেছিল ২ ঘণ্টা যাবত 40 মিনিট ধরে এই জাহাজটি ডুবতে থাকে গভীর রাতে আটলান্টিক মহাসাগরে।
টাইটানিকের শেষ কথাঃ
ইতিহাসের খাতায় লেখা এ জাহাজটির একটি শেষ কথা ছিল জ্যাক ও রোজের কথা। তাদের বিনিময়ে এই জাহাজটি নিয়ে একটি ছবি করা হয়েছিল। জ্যাক ও রোজের কথা আমাদের এই টাইটানিকের ডুবে যাওয়ার এবং এর রহস্যময়ের কথা সবাই জানা একটি বিষয়।এমন কি এদের কথা ইতিহাসের খাতাতে লেখা আছে। হয়তো তারা আমাদের মাঝে এখন আর নেই।
কিন্তু আমাদের মনে সবারই তাদেরকে চেনা। আর এই টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে? সেটা আর নতুন করা বলার কিছুই নেই। টাইটানিকের কথা মাথায় ভাবলে মনে আসে যে। কিছু রহস্যময় কথা নিয়ে তৈরি করা হয়েছিল এই ভালবাসার জাহাজটি। কিন্তু ভালবাসা ইতিহাসের খাতায় রয়ে গেল। যা এখন পর্যন্ত প্ররনা পাই নি।
লেখক এর মক্তব্যঃ
আমাদের সেরা এম এস টাইটানিক জাহাজ যেটি বিশ্বের মধ্যে একটি বিখ্যাত জাহাে। সেটা জানতে হয়তো আপনি আর্টিকেলটি পুরোপুরি ভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন। আপনার যদি আরো কিছু জানতে ইচ্ছে করে যে। টাইটানিক জাহাজ কি ভাবে ডুবে গেছে। তা আমরা আরো কিছু বিস্তারিত জানতে চাই।
তাহলে আপনি কমেন্টের মাধ্যমে আমাকে জানাতে পারেন। আমি আপনাকে সেটি দেওয়ার পুরোপুরি ভাবে চেষ্টা করব। এই জাহাজ দাঁরা আমরা কিছু সময়ের জন্য মনে হয় যে। আবার আমরা হয়তো পুরানো ইতিহাসে ফিরে যাই আমাদের মন। তাই এই টাইটানিককে আমাদের বিশ্বের সেরা পুরানো জাহাজ হিসাবে গননা করে থাকি। আরো কিছু জানতে www.stylishsm.com এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url