পাসপোর্ট করার নিয়ম কি - পাসপোর্ট কত প্রকার? বিস্তারিত জেনে নিন?

আজকে আমরা জানবো যে কিভাবে খুব সহজে আপনি পাসপোর্ট করার নিয়ম হুলো জানতে পারবেন। এবং তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে। বিস্তারিত...।

ভূমিকাঃ

পাসপোর্ট করার নিয়ম কি? পাসপোর্ট করার স্বপ্ন সব মানুষের হয়ে থাকে, কিন্তু হয়তো সবাই জানি না যে সঠিক নিয়মে কিভাবে পাসপোর্ট করতে হয়।

পাসপোর্ট-করার-নিয়ম
পাসপোর্ট-করার-নিয়ম            

এজন্য বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন যে পাসপোর্ট করার নিয়ম কি এবং তার সাথে সাথে এটাও জানুন যে ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে। আসুন সব কিছু জানিয়ে দি?

পাসপোর্ট করার নিয়মঃ 

পাসপোর্ট করার নিয়ম হয়তো সবাই জানেন না। পাসপোর্ট করতে কি-কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হয়। আসুন বিস্তারিত জেনে নিন?

  • অনলাইনে আবেদনঃ

  1. প্রথমে, বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট এবং পাসপোর্ট সংস্থার ওয়েবসাইট বা কোনো দোকানে যান।
  2. "Apply Online" অথবা "নতুন আবেদন" ক্লিক করুন।
  3. প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন এবং আপনার একটি প্রোফাইল তৈরি করুন।

  •  ফরম পূরণঃ

  1. অনলাইনে প্রয়োজনীয় ফরম পূরণ করুন।
  2. আবেদন ফরমে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, জন্ম তারিখ, ঠিকানা, পরিচয়পত্রের তথ্য ইত্যাদি পূরণ করতে হবে।
  3. সঠিকভাবে ফরম পূরণ করার পর ফরমটি সাবমিট করুন।

  • আবেদন ফি প্রদানঃ

  1. আবেদন ফি প্রদান করুন। আপনি অনলাইনে বা ব্যাংকের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে পারেন।
  2. ফি প্রদানের রসিদ সংরক্ষণ করুন।
  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহঃ

  1. জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম সনদপত্র।
  2. পাসপোর্ট সাইজের ছবি (অনলাইনে আবেদন করলে প্রিন্টেড কপি প্রয়োজন হবে না)।
  3. পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)।
  4. আবেদন ফি প্রদানের রসিদ।

  • বায়োমেট্রিক তথ্য ও সাক্ষাৎকারঃ

  1. নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক তথ্য (আঙুলের ছাপ ও ছবি) প্রদান করুন।
  2. সাক্ষাৎকার নিন এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমা দিন।

  • পাসপোর্ট সংগ্রহঃ

  1. আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে পাসপোর্ট প্রস্তুত হওয়ার মেসেজ বা ই-মেইল পাবেন।
  2. নির্দিষ্ট পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন।

আবেদন প্রক্রিয়ায় নির্দিষ্ট সময়সীমা এবং নিয়মাবলী অনুসরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করুন। আসা করি আপনি পাসপোর্ট করার নিয়ম গুলো জানতে পারলেন।

১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগেঃ

বাংলাদেশে ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করার জন্য ফি নির্ভর করে পাসপোর্টের ধরন এবং প্রসেসিং টাইমের উপর। সাধারণত, তিন ধরণের ফি নির্ধারিত আছে, সাধারণ, জরুরি, এবং অতিজরুরি।

  •  সাধারণ ফিঃ

  1. ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট (৪৮ পৃষ্ঠা): ৫,৭৫০ টাকা
  2. আর আপনি যদি মানুষ ধরে পাসপোর্ট করতে চান। তাহলে ৮,০০০ টাকা পরতে পারে।
  3. ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট (৬৪ পৃষ্ঠা): ৯,২০০ টাকা

  •  জরুরি ফিঃ

  1. ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট (৪৮ পৃষ্ঠা): ৯,২০০ টাকা
  2. ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট (৬৪ পৃষ্ঠা): ১৩,৮০০ টাকা

  •  অতিজরুরি ফিঃ

  1. ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট (৪৮ পৃষ্ঠা): ১৩,৮০০ টাকা
  2. ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট (৬৪ পৃষ্ঠা): ২০,৭০০ টাকা

এই ফিগুলি পরিবর্তিত হতে পারে, তাই আবেদন করার আগে সর্বশেষ ফি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট এবং পাসপোর্ট সংস্থার ওয়েবসাইট থেকে তথ্য যাচাই করুন। তার পরে পাসপোর্ট করতে দিন। তাহলে আপনি ঠকবেন না।

পাসপোর্ট কত প্রকারঃ

পাসপোর্ট করার নিয়ম গুলো জানার সাথে সাথে আপনাকে এটাও জানতে হবে যে পাসপোর্ট কত প্রকার ও কি-কি হতে পারে। আসুন জেনে নি? 

সাধারণ পাসপোর্ট (Ordinary Passport)  

এটি সাধারণ নাগরিকদের জন্য ইস্যু করা হয়। অধিকাংশ লোক এই পাসপোর্ট ব্যবহার করে বিদেশ ভ্রমণ করে। এটি সবুজ রঙের হয়ে থাকে।

পাসপোর্ট-কত-প্রকার
পাসপোর্ট-কত-প্রকার            

অফিসিয়াল পাসপোর্ট (Official Passport)

এটি সরকারি কর্মচারী এবং কর্মকর্তাদের জন্য ইস্যু করা হয়, যারা সরকারী কাজের জন্য বিদেশে যাত্রা করেন। এটি ধূসর রঙের হয়ে থাকে।

 কূটনৈতিক পাসপোর্ট (Diplomatic Passport)

এটি কূটনীতিকদের, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ইস্যু করা হয়। এটি লাল রঙের হয়ে থাকে।

এই পাসপোর্টগুলোতে ভিন্ন ভিন্ন ধরণের সুবিধা এবং ব্যবহারের উদ্দেশ্য থাকে, এবং নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে ইস্যু করা হয়।

পাসপোর্ট এর জন্য আবেদনঃ

পাসপোর্ট করার নিয়ম জানা থাকলে আপনি খুব সহজে পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।পাসপোর্ট একটি সেন্সসেটিভ জিনিস। একটু ভুল করলে আপনার পাসপোর্ট আর তৈরি হবে না। তাই আসুন জেনে নি পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে হলে কি-কি করতে হয়। পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে প্রথমে নির্দিষ্ট কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে।

প্রথমত, পাসপোর্ট আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে, যা অনলাইনে পাওয়া যায়। ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করার পর, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, জন্ম সনদ, শিক্ষাগত সনদপত্র এবং চারটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি সঙ্গে জমা দিতে হবে। এরপর নির্ধারিত পাসপোর্ট অফিসে আবেদন ফর্ম ও কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং আবেদন ফি জমা দিতে হবে।

জমা দেওয়ার পর আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক তথ্য যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি নেওয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট প্রস্তুত হবে এবং আপনাকে জানানো হবে পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য। এ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার মাধ্যমে আপনি সহজেই পাসপোর্ট পেতে পারেন এবং বিদেশ ভ্রমণের জন্য প্রস্তুত হতে পারেন। 

পাসপোর্ট তথ্যঃ

পাসপোর্ট করার নিয়ম গুলো জানতে হলে আপনাকে পাসপোর্ট এর তথ্য গুলো ভালোভাবে জানতে হবে। যে কি-কি করলে আপনি খুব সহজে পাসপোর্ট তথ্য পাবেন। পাসপোর্ট হলো একটি সরকার কর্তৃক প্রদত্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি যা একজন নাগরিকের পরিচয় এবং জাতীয়তা প্রমাণ করে এবং তাকে বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি দেয়। পাসপোর্টে সাধারণত পাসপোর্টধারীর নাম, ছবি, জন্মতারিখ, জাতীয়তা এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকে।

এটি আন্তর্জাতিক ভ্রমণে বাধ্যতামূলক এবং প্রতিটি দেশের নিজস্ব নিয়ম এবং নিয়মাবলী অনুযায়ী জারি করা হয়। বাংলাদেশে পাসপোর্ট আবেদন করতে হলে নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হয়, যার সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্মসনদ, শিক্ষাগত সনদপত্র এবং পাসপোর্ট সাইজের ছবি জমা দিতে হয়। এছাড়া, বায়োমেট্রিক তথ্য যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি নেওয়া হয়। আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট প্রস্তুত করতে হয়।

এবং আবেদনকারীকে জানানো হয় পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য। পাসপোর্ট ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ সম্ভব নয় এবং এটি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভ্রমণকারীর নিরাপত্তা ও পরিচয় নিশ্চিত করতে ব্যবহৃত হয়। পাসপোর্টের মেয়াদ সাধারণত ৫ থেকে ১০ বছর হয় এবং মেয়াদ শেষ হলে তা নবায়ন (Recovery) করতে হয়। আসা করি আপনি পাসপোর্ট করার নিয়ম ও তথ্য গুলো বুঝতে পেরেছেন।

পাসপোর্ট হয়েছে কিনা কিভাবে চেক করবোঃ

পাসপোর্ট করার নিয়ম আপনার যদি জানা থাকে। তাহলে আপনি খুব সহজে পাসপোর্ট হয়েছে কিনা সেটি চেক করতে পারবেন। আসুন জেনে নি?

  •  অনলাইনে চেক করুনঃ

  1. প্রথমে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারে গিয়ে পাসপোর্ট অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান। বাংলাদেশে, এটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন বিভাগের ওয়েবসাইট।
  2. ওয়েবসাইটে গেলে "পাসপোর্ট স্ট্যাটাস" বা "চেক পাসপোর্ট স্ট্যাটাস" নামক একটি অপশন পাবেন। এই অপশনে ক্লিক করুন।
  3. আপনার আবেদন নম্বর বা রিসিপ্ট নম্বর, জন্ম তারিখ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করুন।
  4. "সাবমিট" বা "চেক স্ট্যাটাস" বোতামে ক্লিক করুন। আপনার পাসপোর্টের বর্তমান স্ট্যাটাস দেখানো হবে।

  • এসএমএস সেবা ব্যবহার করুনঃ

  1. আপনার মোবাইল থেকে মেসেজ অপশনে যান।
  2. টাইপ করুন 'Past <space> আপনার পাসপোর্ট আবেদন নম্বর।
  3. এটি ০৬৯৬৯ নম্বরে পাঠান।
  4. কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার পাসপোর্ট স্ট্যাটাস সম্পর্কে একটি উত্তর এসএমএস পাবেন।

  • পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করুনঃ

  1. আপনি সরাসরি আপনার এলাকার পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আপনার পাসপোর্ট স্ট্যাটাস সম্পর্কে জানতে পারেন।
  2. আবেদন নম্বর, রিসিপ্ট এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য সঙ্গে নিয়ে যান।

উপরের কোনো একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে সহজেই আপনি আপনার পাসপোর্টের স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।

পাসপোর্ট এর ফরমঃ

পাসপোর্ট করার নিয়ম অনেক গুলো রয়েছে যেটি আপনাকে খুব সাবধানতার সাথে পূরণ করতে হবে। নিম্নে পাসপোর্ট এর ফরম পূরণ করার কিছু বিশেষ টিপস দেওয়া হলোঃ

  • ব্যক্তিগত তথ্যঃ

  1. পূর্ণ নাম (পাসপোর্টে প্রদর্শিত হবে)
  2. বাবার নাম
  3. মায়ের নাম
  4. স্বামী/স্ত্রীর নাম (যদি প্রযোজ্য হয়)
  5. জন্ম তারিখ
  6. জন্মস্থান
  7. জাতীয়তা
  8. লিঙ্গ
  9. রক্তের গ্রুপ

  • বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানাঃ

  1. বর্তমান ঠিকানা
  2. স্থায়ী ঠিকানা
  3. ফোন নম্বর
  4. ইমেইল ঠিকানা (যদি থাকে)

  • পেশাগত তথ্যঃ

  1. পেশা
  2. কাজের ঠিকানা

  • পাসপোর্টের ধরণঃ

  1. পাসপোর্টের প্রকার (নতুন পাসপোর্ট/পুনর্নবীকরণ/হারানো/চুরি যাওয়া)
  2. ই-পাসপোর্ট বা এমআরপি (Machine Readable Passport) পাসপোর্ট নির্বাচন

  • আগের পাসপোর্ট তথ্যঃ

  1. যদি পূর্বে কোনো পাসপোর্ট থাকে, তাহলে পাসপোর্ট নম্বর, ইস্যু তারিখ, এবং ইস্যু করার স্থান

  • জরুরি যোগাযোগঃ

  1. জরুরি অবস্থায় যোগাযোগের নাম ও ফোন নম্বর

  • নিরাপত্তা ও অন্যান্য তথ্যঃ

  1. আপনার পূর্বে কোনো অপরাধমূলক কার্যকলাপে জড়িত থাকার ইতিহাস (যদি থাকে)
  2. অন্য কোনো দেশে প্রবাসী হওয়ার ইতিহাস (যদি থাকে)

  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টঃ

  1. জন্ম সনদ / জাতীয় পরিচয়পত্র
  2. পূর্বের পাসপোর্ট (যদি থাকে)
  3. নাগরিকত্বের সনদ (যদি প্রযোজ্য হয়)
  4. চারটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  5. ফি প্রদানের রসিদ
  6. ফরম পূরণের নির্দেশাবলী:

  • অনলাইন আবেদনঃ

  1. পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন ফরম ডাউনলোড করুন।
  2. অনলাইনে ফরম পূরণ করে প্রিন্ট করুন।
  3. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংযুক্ত করুন এবং নির্ধারিত অফিসে জমা দিন।

  • অফলাইন আবেদনঃ

  1. আপনার নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিস থেকে ফরম সংগ্রহ করুন।
  2. সাবধানে ফরমটি পূরণ করুন।
  3. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংযুক্ত করে পাসপোর্ট অফিসে জমা দিন।

ফরম পূরণ করার সময় সতর্ক থাকতে হবে যাতে সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করা হয়। ভুল তথ্য প্রদান করলে আপনার আবেদন বাতিল হতে পারে।

লেখকের মক্তব্যঃ

আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন পাসপোর্ট করার নিয়ম গুলো কি-কি হয়। পাসপোর্ট করার জন্য কি-কি ডকোমেন্ট দরকার হয় সব বুঝতে পেরেছেন। তার সাথে সাথে এটাও জানলেন যে ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে।

ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করে দিবেন আপনার বন্ধু-বান্ধবীর ও প্রিয় মানুষের কাছে।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন.........www.stylishsm.com






( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
































এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url