কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগে - কার ড্রাইভিং লাইসেন্স? বিষয় গুলো জেনে রাখুন?

আজকে আমরা জানবো যে কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগে। অনেকেই আছে যারা এই বিষয় গুলো জানা না। তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে কার ড্রাইভিং লাইসেন্স কি? সব কিছু বিস্তারিত...।

ভূমিকাঃ

কার চালানোর শখ ও ইচ্ছা প্রায় সব মানুষেরই থাকে। কিন্তু হয়তো তারা জানে না যে কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগে এবং কিভাবে খুব সহজে চালানো যায়।

কার-ড্রাইভিং-শিখতে-কতদিন-সময়-লাগে
কার-ড্রাইভিং-শিখতে-কতদিন-সময়-লাগে            

তাই আজকে আমরা জানবো যে কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগে কিভাবে শিখতে হয়। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে কার ড্রাইভিং লাইসেন্স কিভাবে করতে হয়। আসুন জেনে নি?

কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগেঃ

কার ড্রাইভিং শিখতে সাধারণত কতদিন সময় লাগে তা নির্ভর করে ব্যক্তির শিখতে আগ্রহ, শিখার ক্ষমতা এবং আগের অভিজ্ঞতার উপর। একজন সম্পূর্ণ নতুন ড্রাইভার সাধারণত ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে মৌলিক ড্রাইভিং দক্ষতা অর্জন করতে পারে, তবে নিয়মিত অনুশীলন ও সঠিক গাইডলাইনের অধীনে শিখলে আরও কম সময়ে ড্রাইভিং শিখা সম্ভব। ড্রাইভিং স্কুলগুলোতে নির্দিষ্ট কোর্স থাকে যা সাধারণত ২০ থেকে ৩০ ঘণ্টার মধ্যে শেষ হয়। 

আরো পড়ুনঃ মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স করার ক্ষেত্রে কি-কি প্রয়োজনীয়?

তবে, সড়ক নিরাপত্তা ও আইন মেনে চলার জন্য আরও বেশি অনুশীলন ও বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রয়োজন। শিখার সময় ড্রাইভিং এর বিভিন্ন নিয়ম, ট্রাফিক সিগনাল, পার্কিং এবং জরুরী পরিস্থিতি মোকাবেলা করার দক্ষতা অর্জন করাও জরুরি। সঠিক গাইডেন্স ও পর্যাপ্ত অনুশীলনের মাধ্যমে একজন নতুন ড্রাইভার দক্ষতার সাথে ড্রাইভিং করতে সক্ষম হয়। এ জন্য কার চালানো মনোযোগ সহকারে শিখতে হবে।

কার ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কি লাগেঃ

কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগে এটা আপনার জানা অবশ্যই প্রয়োজনীয় একটি দিক। তার সাথে এটি জানুন যে কার ড্রাইভিং লাইন্সেন্স করতে কিছু নির্দিষ্ট ধাপ এবং ডকুমেন্টস প্রয়োজন। বাংলাদেশে কার ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবেঃ

  • প্রাথমিক ধাপঃ

  1. সর্বপ্রথম লার্নার্স পারমিট নিতে হবে।
  2. বয়সঃ কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে।
  3. আবেদন ফরমঃ নির্ধারিত ফরম পূরণ করতে হবে।
  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
  1. জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
  2. পাসপোর্ট সাইজের ছবি (আবেদন ফরম অনুযায়ী সংখ্যা)
  3. শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ (সর্বনিম্ন এসএসসি পাস বা সমমান)
  4. চিকিৎসকের সনদ (চোখের পরীক্ষা সহ)

লার্নার্স পরীক্ষাঃ নির্দিষ্ট সময় পরে সাধারণত ১ মাসের মধ্যে লার্নার্স পারমিটের জন্য লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা দিতে হয়।

  • স্থায়ী লাইসেন্সঃ

  1. ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তিঃ অনুমোদিত ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তি হতে হবে এবং নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রশিক্ষণ ঘণ্টা পূরণ করতে হবে।
  2. প্র্যাকটিসঃ লার্নার্স পারমিট নিয়ে নির্ধারিত সময় ধরে প্র্যাকটিস করতে হবে। সাধারণত ২ থেকে ৩ মাস।

  • ফাইনাল পরীক্ষাঃ

  1. লিখিত পরীক্ষাঃ ট্রাফিক নিয়ম, সাইন, সিগনাল সম্পর্কিত পরীক্ষা। 
  2. ড্রাইভিং পরীক্ষাঃ গাড়ি চালানোর সক্ষমতা প্রদর্শন করতে হবে।
  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
  1. আবেদন ফরমঃ নির্ধারিত ফরম পূরণ করতে হবে।
  2. লার্নার্স পারমিটের কপি।
  3. জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি।
  4. শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ।
  5. পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  6. চিকিৎসকের সনদ (চোখের পরীক্ষা সহ)।
  7. ড্রাইভিং স্কুলের প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট (যদি প্রযোজ্য হয়)।
  8. আবেদন ফিঃ নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে।
এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে একজন প্রার্থী কার ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে পারেন। প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সময় ও নির্ধারিত নিয়ম মেনে চলা জরুরি।

কার ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টারঃ

কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগে এটি আপনি ভালোভাবে জানতে পারবেন যখন কোনো ট্রেনিং সেন্টরে যাবেন। বাংলাদেশে কার ড্রাইভিং শিখতে বিভিন্ন অনুমোদিত ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে। এসব সেন্টার থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেন। নিচে কিছু জনপ্রিয় ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টারের নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করা হলোঃ

ঢাকাঃ

BRAC Driving School

ঠিকানাঃ মিরপুর-১, ঢাকা। 

যোগাযোগঃ +880 2-9881265

Bangladesh Road Transport Authority (BRTA) Driving Training School

ঠিকানাঃ ইস্কাটন গার্ডেন, ঢাকা।

যোগাযোগঃ +880 2-9571333

Automobile Association of Bangladesh (AAB) Driving School

ঠিকানাঃ ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা।

যোগাযোগঃ +880 2-9831113

কার-ড্রাইভিং-ট্রেনিং-সেন্টার
কার-ড্রাইভিং-ট্রেনিং-সেন্টার        

চট্টগ্রামঃ

Bangladesh Road Transport Authority (BRTA) Driving Training School

ঠিকানাঃ আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম।

যোগাযোগঃ +880 31-715501

Chittagong Motor Training School

ঠিকানাঃ খুলশী, চট্টগ্রাম।

যোগাযোগঃ +880 31-654321

রাজশাহীঃ

Rajshahi Driving Training School

ঠিকানাঃ সাহেব বাজার, রাজশাহী।

যোগাযোগঃ +880 721-774455

BRTA Rajshahi Driving Training School

ঠিকানাঃ কোর্ট স্টেশন, রাজশাহী।

যোগাযোগঃ +880 721-774411

সিলেটঃ

Sylhet Driving Training School

ঠিকানাঃ আম্বরখানা, সিলেট।

যোগাযোগঃ +880 821-726543

BRTA Sylhet Driving Training School

ঠিকানাঃ রিকাবিবাজার, সিলেট।

যোগাযোগঃ +880 821-723333

বরিশালঃ

Barishal Driving Training School

ঠিকানাঃ নবগ্রাম রোড, বরিশাল।

যোগাযোগঃ +880 431-660123

BRTA Barishal Driving Training School

ঠিকানাঃ সদর রোড, বরিশাল।

যোগাযোগঃ +880 431-660111

খুলনাঃ

Khulna Driving Training School

ঠিকানাঃ শিববাড়ি মোড়, খুলনা।

যোগাযোগঃ +880 41-760321

BRTA Khulna Driving Training School

ঠিকানাঃ গল্লামারি, খুলনা।

যোগাযোগঃ +880 41-761234

এই ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টারগুলোতে ভর্তি হয়ে আপনি পেশাদার ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন এবং দক্ষ ড্রাইভার হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারেন।

রাস্তায় গাড়ি চালানোর নিয়মঃ

রাস্তায় গাড়ি চালানোর নিয়মাবলী মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি শুধুমাত্র নিজের এবং অন্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে না, বরং সুষ্ঠভাবে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাও নিশ্চিত করে। প্রথমত গাড়ি চালানোর আগে লাইসেন্স ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে রাখা জরুরি। এবং সময় মত সেটি আপডেট করতে হবে। দ্বিতীয়ত, সিটবেল্ট বাধ্যতামূলকভাবে পরতে হবে, এটি নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য।

তৃতীয়ত, নির্ধারিত গতিসীমা মেনে চলা উচিত এবং কোনো অবস্থাতেই তা অতিক্রম করা উচিত নয়। চতুর্থত, রাস্তার ট্রাফিক সাইন ও সংকেত মেনে চলা জরুরি, যেমন লাল আলোতে থামা, সবুজ আলোতে চলা ইত্যাদি। পঞ্চমত, মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে, কারণ এটি চালকের মনোযোগ বিভ্রান্ত করে।

এছাড়া, ওভারটেক করার সময় নির্দিষ্ট সংকেত দিতে হবে এবং অন্য যানবাহনের জন্য যথেষ্ট জায়গা রাখতে হবে। রাস্তায় গাড়ি চালানোর সময় সবসময় সচেতন ও সতর্ক থাকা উচিত, যাতে নিজে এবং অন্যরাও নিরাপদে থাকে।

কার ড্রাইভিং আবেদন ফরমঃ

কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগে এই প্রশ্ন হয়তো আপনাকে জিজ্ঞাসা করতে পারে কার ড্রাইভিং আবেদনে। তাই জেনে রাখুন বাংলাদেশে কার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হবে। সাধারণত, ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন ফরম ড্রাইভিং লাইসেন্স কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) অফিস থেকে পাওয়া যায়। এছাড়াও, বিআরটিএ-এর ওয়েবসাইট থেকেও আবেদন ফরম ডাউনলোড করা যায়।

নিচে একটি সাধারণ ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরমের ধাপগুলো উল্লেখ করা হলোঃ

  • আবেদন ফরমের ব্যক্তিগত তথ্যঃ

  1. নাম (বাংলা ও ইংরেজিতে)
  2. পিতা/মাতার নাম
  3. জন্ম তারিখ
  4. জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর
  5. বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা

  • যোগাযোগের তথ্যঃ

  1. মোবাইল নম্বর
  2. ই-মেইল ঠিকানা

  • চালকের শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ

  1. শিক্ষাগত যোগ্যতার বিবরণ দিতে হবে।

  • গাড়ির ধরণঃ

  1. কোন ধরনের গাড়ির জন্য লাইসেন্স প্রয়োজন (যেমন প্রাইভেট কার, মোটরসাইকেল, পিকআপ ইত্যাদি)

  • স্বাস্থ্য পরীক্ষাঃ

  1. স্বাস্থ্য পরীক্ষা সনদ
  2. রক্তের গ্রুপ

  • ফটো এবং সাইনঃ

  1. আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি (সাধারণত ৪ কপি)
  2. সাইনেচার (দুই জায়গায় স্বাক্ষর করতে হবে)

  • আবেদন ফিঃ

  1. নির্ধারিত ফি ব্যাংকে জমা দিয়ে চালানের কপি সংযুক্ত করতে হবে।

  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

  1. জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  2. শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের ফটোকপি
  3. পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  4. স্বাস্থ্য পরীক্ষা সনদ
  • আবেদন ফরম জমা দেওয়ার প্রক্রিয়াঃ
  1. সঠিকভাবে পূরণকৃত আবেদন ফরমসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করুন।
  2. বিআরটিএ-এর নির্ধারিত অফিসে আবেদন ফরম জমা দিন।
  3. অফিস থেকে রিসিপ্ট সংগ্রহ করুন এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ছবি তোলার তারিখ জানুন।
  4. নির্ধারিত তারিখে গিয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ছবি তুলুন।
  5. পরে, একটি লিখিত পরীক্ষা এবং ড্রাইভিং টেস্ট দিতে হতে পারে।
  6. পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে কিছুদিনের মধ্যে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু করা হবে।

বিস্তারিত জানতে এবং আবেদন ফরম ডাউনলোড করতে বিআরটিএ-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন।

কার ড্রিভিং প্রশিক্ষণঃ

কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগে এটি হয়তো আপনি ভালোভাবে বুঝে নিয়েছেন। কার চালানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ রয়েছে। কিন্তু আপনাকে সঠিক প্রশিক্ষণটি বেছে নিতে হবে। বাংলাদেশে কার ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য বেশ কিছু প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। একটি ভাল ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্বাচন করে আপনি গাড়ি চালানোর সঠিক নিয়ম, নিরাপত্তা ও ট্রাফিক আইন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো সাধারণত নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করে প্রশিক্ষণ প্রদান করে। তাহলোঃ

  • ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ ধাপসমূহঃ

  1. থিওরেটিক্যাল ক্লাস করতে হবে
  2. ট্রাফিক সিগন্যাল ও চিহ্ন সম্পর্কে জ্ঞান
  3. ট্রাফিক আইন ও বিধি
  4. গাড়ির মৌলিক যন্ত্রাংশ ও তাদের কার্যপ্রণালী
  5. প্রথমিক চিকিৎসা ও জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলার কৌশল

  • প্রাকটিক্যাল ক্লাসঃ

  1. গাড়ির স্টার্টিং, স্টপিং, এবং গিয়ার পরিবর্তনের পদ্ধতি
  2. স্টিয়ারিং নিয়ন্ত্রণ ও গাড়ির দিক পরিবর্তন
  3. ব্রেকিং ও এক্সেলেটিং কৌশল
  4. গাড়ি পার্কিং ও রিভার্সিং
  5. শহুরে এবং হাইওয়ে ড্রাইভিং

  • ড্রাইভিং সিমুলেশনঃ

  1. সিমুলেটরের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সড়ক পরিস্থিতির অভিজ্ঞতা অর্জন

  • ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রস্তুতিঃ

  1. লিখিত ও প্রাকটিক্যাল পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি
  2. মক ড্রাইভিং টেস্ট

  • প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্বাচন করার সময় কিছু বিবেচ্য বিষয়ঃ
  1. প্রশিক্ষণের মানঃ প্রশিক্ষকদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা যাচাই করুন।
  2. প্রশিক্ষণের সময়সীমাঃ আপনার সময়সূচির সাথে মিল রেখে প্রশিক্ষণের সময় নির্ধারণ করুন।
  3. ফিঃ বিভিন্ন কেন্দ্রের ফি তুলনা করে দেখুন।
  4. প্রশিক্ষণের পরিবেশঃ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিবেশ ও অবকাঠামো পরিদর্শন করুন।
ভাল ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনি নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারেন এবং সড়কে নিরাপদভাবে গাড়ি চালাতে সক্ষম হবেন।

লেখকের মক্তব্যঃ

আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছনে যে কার ড্রাইভিং শিখতে কতদিন সময় লাগে এবং কিভাবে শিখার অভিজ্ঞতা করতে হয়। তার সাথে সাথে আপনি জানতে পারলেন যে কার ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি-কি লাগে।

ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে?

আরো কিছু জান্তেবা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন............www.stylishsm.com





( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )


















এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url