ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয় - ব্লাড ক্যান্সার এর লক্ষণ কি? বিস্তারিত জেনে নিন?
আজকে আমরা জানবো যে মানুষের ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়। এটি কোন কোন কারণে হয়ে থাকে। এবং তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে ব্লাড ক্যান্সার এর লক্ষণ গুলো কি-কি? আসুন জেনে নি?
ভূমিকাঃ
আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ-বালায় হয়ে থাকে। কিন্তু এই ক্যান্সার হলে মানুষের বাঁচে থাকা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।
ব্লাড-ক্যান্সার-হলে-কি-হয় |
তাই আজকে আমরা জানবো যে ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়। কিভাবে এই রোগ থেকে খুব সহজে মুক্তি পাওয়া যায়। এবং তার সাথে জানবো যে ব্লাড ক্যান্সার এর লক্ষণ কি কি হতে পারে। আসুন জানি?
ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়ঃ
ব্লাড ক্যান্সার, যাকে লিউকেমিয়া বলা হয়, হলে রক্তের কোষগুলোর মধ্যে অস্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটে এবং ক্যান্সার কোষগুলো দ্রুত বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে লোহিত রক্তকণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা ও প্লাটিলেটের অভাব দেখা দেয়, যা শরীরের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে। সাধারণত ব্লাড ক্যান্সারের ফলে রক্তস্বল্পতা, দুর্বলতা, ক্লান্তি, বারবার সংক্রমণ, রাতে বেশি-বেশি ঘাম বের হাওয়া,গায়ে ছোট-ছোট লাল ধরনের দাগ হাওয়া ইত্যাদি।
আরো পড়ুনঃ আপনার শরীরে জন্ডিস দেখা দিলে আপনার যা যা করণীয় কাজ?
এ সবের কারণে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত রোগীর ওজন কমে যেতে পারে এবং শরীরে হাড় ও সন্ধির ব্যথা হতে পারে। চিকিৎসা না করা হলে এই রোগ মারাত্মক হতে পারে এবং রোগীর জীবন হুমকির মুখে পড়তে পারে। তাই, ব্লাড ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
ব্লাড ক্যান্সার এর লক্ষণঃ
ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয় বিভিন্ন ধরনের রোগ আমাদের শরীরে দেখা দিতে পারে। এবং এটি ব্লাড ক্যন্সারের লক্ষণ হতে পারে। আসুন জানি ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণগুলো সাধারণত রোগের ধরণ এবং অগ্রগতির উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারণ লক্ষণগুলো নিম্নরূপঃ
- অতিরিক্ত ক্লান্তি ও দুর্বলতাঃ রোগীর শরীরে অক্সিজেনবাহী লোহিত রক্তকণিকার পরিমাণ কমে গেলে ক্লান্তি ও দুর্বলতা দেখা দেয়।
- বারবার সংক্রমণঃ রোগীর শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা কমে যায় বা অস্বাভাবিক হয়ে যায়, ফলে বারবার সংক্রমণ হতে পারে।
- জ্বর ও ঘামঃ বিশেষত রাতের বেলায় অতিরিক্ত ঘাম হওয়া এবং শরীরে স্থায়ী জ্বর থাকা।
- ওজন কমে যাওয়াঃ কোনো সুস্পষ্ট কারণ ছাড়াই শরীরের ওজন কমে যেতে পারে।
- হাড় ও সন্ধির ব্যথাঃ ক্যান্সার কোষ হাড়ের মজ্জায় বৃদ্ধি পেলে হাড় ও সন্ধির ব্যথা হতে পারে।
- ফোলা লিম্ফ নোডঃ ঘাড়, বগল বা কুঁচকিতে লিম্ফ নোড ফুলে যেতে পারে।
- বিভিন্ন স্থানে রক্তক্ষরণঃ বিশেষ করে মাড়ি বা নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ, এবং ত্বকে ক্ষুদ্র লাল বা বেগুনি দাগ (পিটেকিয়া) দেখা দিতে পারে।
- শ্বাসকষ্টঃ শরীরে অক্সিজেনবাহী রক্তকণিকার পরিমাণ কমে গেলে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
উপরোক্ত লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করা জরুরি।
ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়ঃ
ব্লাড ক্যান্সার (লিউকেমিয়া) হওয়ার প্রধান কারণগুলো এখনও পুরোপুরি জানা যায়নি, তবে বেশ কিছু কারণ এর সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। ব্লাড ক্যান্সার সাধারণত রক্তের কোষগুলোতে অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ফলে হয়। রক্তের লোহিত রক্তকণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা, এবং প্লেটলেট—এ তিন ধরনের কোষ মজ্জায় তৈরি হয়। লিউকেমিয়া হলে এই কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায় এবং স্বাভাবিক কোষগুলোর স্থান দখল করে নেয়।
ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাব্য কারণগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
- জেনেটিক পরিবর্তনঃ কিছু জেনেটিক পরিবর্তন বা মিউটেশন রক্তের কোষে অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটাতে পারে।
- প্রদাহজনিত রোগঃ দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনিত রোগ রক্তের কোষে পরিবর্তন ঘটাতে পারে।
- কেমিক্যাল এক্সপোজারঃ বেনজিন বা অন্যান্য কেমিক্যালের এক্সপোজার রক্ত ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
- বিকিরণঃ উচ্চমাত্রার বিকিরণের এক্সপোজার রক্ত ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
- ভাইরাসঃ কিছু ভাইরাস, যেমন HTLV-1, রক্তের কোষে পরিবর্তন ঘটাতে পারে।
- পারিবারিক ইতিহাসঃ পরিবারে লিউকেমিয়া থাকলে এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
এছাড়া, বয়স, ধূমপান, এবং পূর্বের ক্যান্সার চিকিৎসা রক্ত ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। উপরোক্ত কারণগুলো রক্ত ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাব্যতা বাড়ায়, তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং সচেতনতা জরুরি।
ব্লাড ক্যন্সার হলে মানুষ কতদিন বাঁচেঃ
ব্লাড ক্যান্সার হলে মানুষের বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরাক্ষা করতে হয়। ব্লাড ক্যান্সার (লিউকেমিয়া) হলে মানুষ কতদিন বাঁচবে তা নির্ভর করে বিভিন্ন ফ্যাক্টরের ওপর। যেমন ক্যান্সারের ধরন, পর্যায়, রোগীর বয়স, স্বাস্থ্যের অবস্থা এবং চিকিৎসার কার্যকারিতা। কিছু রোগী দীর্ঘ সময় ধরে সুস্থ থাকতে পারে আবার কিছু রোগীর ক্ষেত্রে রোগ দ্রুত অগ্রসর হতে পারে।
তবে, আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি এবং উন্নত থেরাপির কারণে এখন অনেকেই দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে পারেন এবং স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন।
কিছু পরিসংখ্যান অনুযায়ী, লিউকেমিয়ার চিকিৎসায় ৫ বছরের সারভাইভাল রেট উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। উদাহরণস্বরূপঃ
- একিউট লিম্ফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া ব্লাড ক্যান্সার (ALL) ৫ বছরের সারভাইভাল রেট প্রায় ৭০-৮০%।
- একিউট মাইলোজেনাস লিউকেমিয়া ব্লাড ক্যান্সার (AML) ৫ বছরের সারভাইভাল রেট প্রায় ২৫-৩০%।
- ক্রনিক লিম্ফোসাইটিক লিউকেমিয়া ব্লাড ক্যান্সার (CLL) ৫ বছরের সারভাইভাল রেট প্রায় ৮০-৮৫%।
- ক্রনিক মাইলোজেনাস লিউকেমিয়া ব্লাড ক্যান্সার (CML) ৫ বছরের সারভাইভাল রেট প্রায় ৭০-৯০%।
তবে, এই পরিসংখ্যানগুলি সাধারণ এবং নির্দিষ্ট কোনো রোগীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নাও হতে পারে। চিকিৎসকরা রোগীর নির্দিষ্ট অবস্থা অনুযায়ী সারভাইভাল রেট সম্পর্কে আরও সঠিক তথ্য দিতে পারেন। চিকিৎসার দ্রুত শুরু এবং নিয়মিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলে অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর জীবনযাত্রার মান উন্নত হতে পারে।
কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়ঃ
ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয় সেটি হয়তো সবাই জানি না। এবং কি খেলে এই ভয়ানক ব্লাড ক্যান্সার হয় এস্টি আজকে আমরা জানবো?
ব্লাড ক্যান্সার বা লিউকেমিয়া সরাসরি কোনো খাবার খাওয়ার কারণে হয় না। তবে, কিছু খাদ্যাভ্যাস ও পরিবেশগত ফ্যাক্টর ক্যান্সার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে উচ্চমাত্রার প্রক্রিয়াজাত খাবার, রেড মিট এবং চিনি বেশি খাওয়া ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এছাড়া, অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন এবং ধূমপানের সাথেও ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ার সম্পর্ক রয়েছে।
কি-খেলে-ব্লাড-ক্যান্সার-হয় |
ব্লাড ক্যান্সারের ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু খাবার খাওয়ার সরাসরি প্রভাব নেই, তবে সামগ্রিক স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। সবুজ শাকসবজি, ফলমূল, পুরো শস্য এবং প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে। এছাড়া, খাদ্যাভ্যাসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করা, যেমন বেরি, বাদাম, এবং মটরশুটি ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।
আরো পড়ুনঃ ব্রেন টিউমার রোগ থেকে কিভাবে খুব সহজে রক্ষা পাবেন জেনে রাখুন?
সুতরাং, ব্লাড ক্যান্সার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পরিমিত পরিমাণে খাবার খাওয়া এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন মেনে চলা উচিত। তবে, ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ব্লাড ক্যান্সার কত প্রকারঃ
ব্লাড ক্যান্সার হলে বেশির ভাগ দেখা যায় যে এটি রক্ততে ধরা পড়ে। এই ব্লাড ক্যান্সার সাধারণত ৩ প্রকার হয়ে থাকে। আসুন জেনে নি ব্লাড ক্যান্সারের প্রকারভেদঃ
- লিউকেমিয়াঃ
(Leukemia): এটি রক্ত ও অস্থিমজ্জার ক্যান্সার। লিউকেমিয়া মূলত সাদা রক্তকণিকার (White Blood Cells) অস্বাভাবিক বৃদ্ধি বা মিউটেশন দ্বারা হয়। এটি আবার বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। যেমনঃ
- একিউট লিম্ফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া ব্লাড ক্যান্সার (Acute Lymphoblastic Leukemia - ALL)
- একিউট মাইলয়েড লিউকেমিয়া ব্লাড ক্যান্সার (Acute Myeloid Leukemia - AML)
- ক্রনিক লিম্ফোসাইটিক লিউকেমিয়া ব্লাড ক্যান্সার (Chronic Lymphocytic Leukemia - CLL)
- ক্রনিক মাইলয়েড লিউকেমিয়া ব্লাড ক্যান্সার (Chronic Myeloid Leukemia - CML)
- লিম্ফোমাঃ
(Lymphoma): এটি লিম্ফোসাইট নামক শ্বেত রক্তকণিকার ক্যান্সার। লিম্ফোমা দুই ধরনের হতে পারে।
- হজকিনের লিম্ফোমা ব্লাড ক্যান্সার (Hodgkin's Lymphoma)
- নন-হজকিনের লিম্ফোমা ব্লাড ক্যান্সার (Non-Hodgkin's Lymphoma)
- মাল্টিপল মাইলোমাঃ
- (Multiple Myeloma): এটি প্লাজমা সেলের ক্যান্সার। প্লাজমা সেলগুলি শ্বেত রক্তকণিকার একটি প্রকার, যা অস্থিমজ্জায় থাকে এবং অ্যান্টিবডি তৈরি করে।
এই তিনটি প্রধান প্রকারের ব্লাড ক্যান্সারের প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন লক্ষণ, কারণ এবং চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে। এই রোগগুলির সঠিক নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
ব্লাড ক্যান্সার রোগের ঔষুধ - চিকিৎসাঃ
ব্লাড ক্যান্সার হলে মানুষ বুঝতে পারে না যে। সে কোন ধরনের ঔষুধ বা চিকিৎসা করবে। তাই আসুন জেনে নি যে এই ধরনের রোগ হলে আপনি কি-কি করণীয় কাজ। ব্লাড ক্যান্সার বা রক্তের ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন ধরনের ঔষধ ও চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে প্রধান ঔষধ ও চিকিৎসা পদ্ধতিগুলো হলোঃ
- কেমোথেরাপি (Chemotherapy) এটি ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করার জন্য রাসায়নিক ঔষধ ব্যবহার করা হয়। এই ঔষধগুলি সরাসরি ক্যান্সার কোষের ওপর প্রভাব ফেলে এবং তাদের বৃদ্ধি বা মিউটেশন থামাতে সহায়তা করে।
- রেডিওথেরাপি (Radiotherapy) রেডিওথেরাপিতে উচ্চ শক্তির রশ্মি ব্যবহার করে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করা হয়। এটি সাধারণত কেমোথেরাপির সাথে বা কেমোথেরাপির পর ব্যবহার করা হয়।
- টাইরোসিন কিনেজ ইনহিবিটার (Tyrosine Kinase Inhibitors) এই ঔষধগুলি ক্রনিক মাইলয়েড লিউকেমিয়া (CML) এবং কিছু অন্যান্য ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ইমাটিনিব (Imatinib)।
- ইমিউনথেরাপি (Immunotherapy) এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগীর নিজস্ব ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, CAR-T সেল থেরাপি।
- বায়োলজিকাল থেরাপি (Biological Therapy) এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগীর ইমিউন সিস্টেমকে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বিশেষ প্রোটিন বা কোষ ব্যবহার করা হয়।
- স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্ট (Stem Cell Transplant) ব্লাড ক্যান্সারের রোগীদের অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করা হয়। এতে কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপির মাধ্যমে ধ্বংস হওয়া ক্যান্সার কোষগুলো প্রতিস্থাপিত হয়।
লেখকের মক্তব্যঃ
আসা করি যে আপনি ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয় তা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এবং এই রোগ দেখা দিলে আপনার কি-কি করণীয় কাজ গুলো জানতে পেরেছনে। তার সাথে সাথে এটাও জানলেন যেব্লাড ক্যান্সার এর লক্ষণ কি-কি?
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের কাছে।
আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন.........www.stylishsm.com
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url