কিভাবে পেটের মেদ কমানো যায় - কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায়? জেনে নিন বিস্তারিত?
আজকে আমরা বিস্তারিত ভাবে জানবো যে কিভাবে পেটের মেদ কমানো যায় খুব সহজে। এবং কি তার সাথে সাথে আমরা এটাও জানবো যে আমার আমাদের নিত্যদিনের কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায়?
ভূমিকাঃ
আমরা আমাদের নিত্যদিনের জীবনে কিভাবে পেটের মেদ কমানো যায়। এই সমস্যায় পড়ে ভুগছি ও তার সাথে সাথে আমরা কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায় সেটি নিয়েও নানান ধরনের সমস্যায় আছি।
কিভাবে-পেটের-মেদ-কমানো-জায় |
তাই আজকে আমরা পেটের সমন্ধে সব কিছু ভালভাবে সম্পূর্ণ ভাবে জানার চেষ্টা করবো। তাই আমাদের সঙ্গে থাকুন। আসুন শুরু করা যাক?
কিভাবে পেটের মেদ কমানো যায়ঃ
পেটের মেদ কমানো একটি বড় চ্যালেঞ্জের কাজ হতে পারে। তবে এটি কিছু অসম্ভব নয়, পেটের মেদ কমানোর জন্য আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাবার, এবং কি কিছু কিছু নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কিছু নিয়মাবলী...।
- আপনাকে প্রতিদিন আপনার খাদ্য তালিকায় প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি ফলমূল ভিটামিন শর্করা ইত্যাদি এসব খাবার রাখতে হবে।
- আপনি চেষ্টা করবেন উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার খাওয়ার যেমন, ওটস, চিয়া, সিডোস, ইত্যাদি এই সব খাবার অনেক সময় ধরে পেট ভরা রাখে।
- অতিরিক্ত চিনি যুক্ত খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
- কোমল পানীয় এবং মিষ্টি খাবার ফাস্টফুড ইত্যাদি এসব খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন।
- যেগুলো খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যালরি থাকে। সেইসব খাবার কম পরিমাণে খেতে হবে।
- আপনি যে খাবার প্রস্তুত করে খাবেন। সে খাবারে যেন তেল ও মসলা এর পরিমাণ কম থাকাটাই ভালো।
- আপনার মেদ ও কিডনি দুটি জিনিসই সুস্থ রাখার জন্য প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন যেমন। দৌড়ানো, হাটা,সাইকেলিং করা, সাঁতার কাটা, ইত্যাদি।
- নিয়মিত যোগব্যায়াম করবেন যোগব্যায়ামের দ্বারা পেটের মেদ কমতে সাহায্য করে এবং আমাদের শরীরে মানসিক চাপ কমাতে সক্ষম হয়।
- প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গেলাস পানি পান করবেন পানি পান করলে আমাদের শরীর থেকে টক্সিন নামের রোগকে বের করে ফেলে। এবং আমাদের শরীরে বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে যা আমাদের শরীর সুস্থ রাখার একটি মাধ্যম।
- আমরা অনেক সময় ৭-৮ ঘন্টা এর কম ঘুমিয়ে থাকে ঘুম কম হলে আমাদের মানসিক চাপ বাড়ে আমাদের ক্ষুধা বৃদ্ধি পায় এবং কি মেদ বাড়তে সাহায্য করে। তাই আমাদের প্রতিদিন ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত ঘুম হলে আমাদের শরীর সুস্থ থাকে ও পেটের মেদ ধীরে ধীরে কমতে থাকে।
পেটের মেদ কমানোর জন্য আপনাকে দীর্ঘস্থায়ী প্রতিক্রিয়া ধৈর্য ও কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং কি আপনার খাবার মান বন্টন চেঞ্জ করতে হবে মানসিক চাপ নেওয়া যাবে না। এগুলো জিনিস যদি আপনি আপনার আয়ত্তে আনতে পারেন তাহলে আপনার পেটের মেদ কমতে অনেক সহায়তা করবে।
কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায়ঃ
পেটের চর্বি কমানোর জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে ধৈর্য ও পরিকল্পনামূলক কাজ করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম স্বাস্থ্যকর খাবার এগুলো কিছু নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে। নিচে কিছু পেটের চর্বি কমানোর থেরাপি দেওয়া হলঃ
আমাদের পেটে খুব অল্প সময়ের মধ্যে চর্বি জমে যাওয়া সম্ভব এর জন্য তেমন কিছু করার নেই। এই পেটের চর্বি গুরুতর স্বাস্থ্যের সমস্যার কারণ হতে পারে। তাই পেটে চর্বি জমলে শরীরের যে কোন জায়গার চর্বির চেয়ে বেশি বিপদজনক কারণ হতে পারে। এই চর্বির ফলে আমাদের শরীরে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ও লিভারের সমস্যা হতে পারে। তাই আপনি যদি আপনার শরীরের চর্বি কমাতে চান।
তাহলে সকালবেলায় এক গ্লাস লেবু পানি খেয়ে শুরু করুন। হালকা গরম পানি নিন, এর সাথে লেবু মিশিয়ে রস তৈরি করে খেয়ে ফেলুন। লেবুর রস খেলে আমাদের শরীর থেকে হাইড্রেট ও হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যেটা চর্বি কমাতে খুবই সহায়তা করে আমাদের শরীরে। আপনাকে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি, ফলমূল,খাবার অভ্যাস করতে হবে। এবং কি উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার গুলো বেছে নিতে হবে। এই সব খাবারে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে সেসব খাবার খাওয়া কমিয়ে ফেলতে হবে।
কেননা ক্যালরিযুক্ত খাবার খেলে আমাদের পেটে চর্বি জমে যাবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই চর্বি কমানোর জন্য আপনাকে নিয়মিত প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে হবে। যেমন, জগিং, দৌড়ানো, হাটা, সাইকেলিং করা, সাঁতার কাটা, ফুটবল খেলা, ইত্যাদি। আপনাকে নিয়মিত প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে। ঘুম হচ্ছে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার ও চর্বি কমানোর একটি থেরাপি।
পরিমাণ মতো ঘুম হলে আমাদের শরীরের হরমোন নিয়ন্ত্রণ থাকে। এবং কি কোন ধরনের শরীর বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তাই এগুলো নিয়মাবলী আপনি যদি মেনে চলতে পারেন। তাহলে অবশ্যই আপনি পেটের চর্বি কমাতে সক্ষম হবেন।
কিভাবে পেটের গ্যাস কমানো যায়ঃ
পেটের গ্যাস একটি সাধারণ সমস্যা ও ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু কিছু কিছু খাদ্যব্যাস পরিবর্তন করলে পেটের গ্যাস নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। তাই আসুন জেনে নিই পেটের গ্যাস কমানোর কিছু নিয়মাবলী...।
- বিউলি ব্রকলি বাঁধাকপি ফুলকপি শিম কোলড্রিংস এগুলো জনিত খাবার আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে।
- অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত মসলাযুক্ত তেলযুক্ত ইত্যাদি এসব খাবার খাবার খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে।
- খাবার খাওয়ার সময় মনে রাখবেন যে, খাবারটিকে ধীরে ধীরে ও ভালোভাবে চিবিয়ে খান। যাতে সে খাবারের সাথে অতিরিক্ত বাতাস আমাদের পেটে না ঢুকে।
- যে কোন খাবার একবারে বেশি পরিমাণে খাবেন না। সে খাবারটিকে অল্প অল্প করে খাবার চেষ্টা করবেন।
- আপনি সারাদিনে বেশি বেশি করে না খেয়ে সেই খাবারটিকে সারাদিনে কয়েকবার অল্প অল্প করে খাবার চেষ্টা করবেন।
- যে কোন খাবার আস্তে ধীরে খাবার ফলে আমাদের পেটের ওপর চাপ কম পড়ে। এবং কি গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।
- আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে ও হাঁটাচলা করতে হবে সারাদিনে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট হাঁটাচলা ও ব্যায়াম করবেন।
- হাঁটাচলা ও ব্যায়াম করার ফলে আমাদের শরীরের খাবারের হজমের প্রতিক্রিয়া ব্যাপক উন্নতি হয় এবং কি গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যায়।
- দই ছানা কেফির ইত্যাদি এগুলো সমদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এগুলো খেলে আমাদের পেটের গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।
- চুইংগাম চাবানো বা স্টিক দিয়ে পানি পান করা এগুলো কাজ থেকে নিজেকে এড়িয়ে চলবেন। কেননা এসব দ্বারা আমাদের পেটে অতিরিক্ত পরিমাণে বাতাস ঢুকে যায়। যেটি আমাদের পেটে গ্যাস করার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
- অতিরিক্ত ধূমপান থেকে নিজেকে বিরতি রাখবেন ধূমপান আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ও পেটের জন্য খুবই ভয়াবহ একটি রোগ।
আপনি যদি এগুলো কার্যকলাপ মেনে চলতে পারেন। তাহলে অতি শীঘ্রই আপনি পেটের গ্যাসের রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
কিভাবে পেটের ভুঁড়ি কমানো যায়ঃ
আমাদের জীবনে শুধু পেটের ভুরি বা চর্বি কমানো এটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না। বরং এটি আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা অতিরিক্ত আমাদের পেটে চর্বি থাকায় আমরা স্বাস্থ্যগত দিক দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পড়তে পারি। যেমন, ডায়াবেটিস রোগ ও অন্যান্য রোগের। তাই পেটের ভুড়ি কমানোর জন্য নিচে কিছু নিয়মাবলী অনুসরণ করে চলুন?
কিভাবে-পেটের-ভুড়ি-কমানো-জায় |
আপনাকে প্রতিদিন আপনার খাদ্য তালিকায় প্রোটিন যুক্ত খাবার রাখতে হবে। যেমন, ডাল, মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদি। প্রোটিন যুক্ত খাবারের পাওয়া যায় মেটাবোলিজম যা আমাদের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এসব খাবারের পাশাপাশি আপনাকে ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। যেমন, শাক-সবজি ফলমূল বাদাম বীজ এগুলো খাবারে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা আমাদের শরীরে প্রতিক্রিয়া উন্নতি করে এবং আমাদের শরীরে ওজন কমায়।
আপনার পেটের ভুড়ি কমানোর জন্য আপনাকে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। যেমন ক্যান্ডি, কেক, পেষ্টি, ফাস্টফুড, ইত্যাদি এসব খাবারের প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে যা আমাদের পেটে চর্বি ও ভুরি বাড়াতে সক্ষম। তাই এগুলো খাবার থেকে বিরত রাখতে হবে নিজেকে। পেটের ভুড়ি কমানোর জন্য আপনাকে এসব খাবারের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে জিমে গিয়ে। পুশ আপ, সিট আপস, ক্রাঞ্চেস, প্ল্যাঙ্ক, এই গুলো করতে হবে।
এগুলো ব্যায়াম দ্বারা আমাদের শরীরে ক্যালরি ফুরিয়ে যায় এবং কি পেটের চর্বি ও পেটের ভুড়ি কমতে শুরু করে। প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করবেন। পানি আমাদের শরীরে খুবই আবশ্যক আমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য ও ভুড়ি কমানোর জন্য। তারপর সারাদিনে আপনি ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করবেন। তাহলে দেখবেন আপনার শরীর সুস্থ হয়ে উঠবে এবং কি আপনার শরীরের থেকে চর্বি ও ভুড়ি কমতে শুরু করবে।
তাই এগুলো নিয়মাবলী আপনি যদি মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনার পেটের ভুড়ি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবেন।
৭ দিনে পেটের মেদ কমানোর উপায়ঃ
৭ দিনে পেটের মেদ কমানো সম্ভব হলেও এটি বেশ কঠিনও চ্যালেঞ্জের একটি কাজ। তবে কিছু থেরাপি নিয়ম পালন করলে আপনি ৭ দিনে পেটের মেদ কমাতে পারবেন খুব সহজে আসুন জেনে নেওয়া যাক?
- আপনাকে প্রতিদিন সকালের নাস্তার সাথে ফাইবার ও প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে।
- খাওয়া-দাওয়া শেষে আপনাকে ৩০ মিনিটের কার্ডিও ব্যায়াম করতে হবে।
- দুপুরে খাবার সময় আপনাকে শাকসবজি ফলমূল এর সাথে মধ্যাহ্ন ভজন করতে হবে।
- পেটের কিছু বিশেষ ব্যায়াম রয়েছে যেমন, ক্রাঞ্চেস, প্ল্যাঙ্ক এই গুলো আপনাকে করার চেস্টা করতে হবে।
- প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গেলাস পানি পান করতে হবে এবং যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন করতে হবে। এগুলো ব্যায়াম খুবই প্রয়োজনীয় আমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য।
- রাতে যে কোন খাবারের সাথে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার অবশ্যই রাখা জরুরি।
- খাওয়া-দাওয়া শেষে আপনাকে কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটাচলা করতে হবে যাতে করে আমাদের খাবারটি হজম হয়ে যায়।
- তারপর সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুম অবশ্যক। ঘুম আমাদের শরীর ক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এবং পেটের চর্বি, ও ভুড়ি কমাতে সাহায্য করে।
- পুষ্টিকর খাদ্য বাস আমাদেরকে বজায় রাখার চেষ্টা করতে হবে এবং কি মানসিক চাপ এড়িয়ে চলতে হবে।
এগুলো নিয়মাবলী আপনি যদি মেনে চলতে পারেন তাহলে সাত দিনে পেটের মেদ কমানো সম্ভব হবে।
পেটের মেদ কমানোর খাবারের তালিকাঃ
পেটের মেদ কমানোর খাবার তালিকা নিচে বিশ্লেষণ করা হলো...।
আপনি যদি এ খাবারগুলো মেনটেন করে চলতে পারেন। তাহলে দেখবেন যে আপনার পেটের মেদ আস্তে আস্তে কমতে শুরু করবে।
তল পেটে চর্বি কমানোর উপাযঃ
তলপেটে চর্বি কমানোর উপায় সম্পর্কে সবাইকে জানা আবশ্যক কেননা শরীরের সৌন্দর্য ফিটনেসের জন্য নিজের শরীর থেকে চর্বি ভুড়ি কমে রাখা এগুলো একটি নিজস্ব কাজ। তাই আসুন জেনে নেই তলপেটের চর্বি কিভাবে কমাবেন?
তলপেটের চর্বি কমানোর জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে। যেমন ডিম মাছ মুরগির মাংস বাদাম দই ইত্যাদি এগুলো খাবার প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। এসব খাবারের পাশাপাশি ফাইবার যুক্ত খাবার। যেমন শাকসবজি মটরশুটি ফলমূল এসব ফাইবারযুক্ত খাবার এইসব খাবার যদি আপনি প্রতিদিন খেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ আপনার শরীরে জন্ডিস দেখা দিলে যা যা করণীয়?
তাহলে এগুলো আমাদের তলপেটে চর্বি কমাতে সাহায্য করে। খাবারের পাশাপাশি আপনাকে নিয়মিত দেন করতে হবে। যেমন দৌড়ানো সাইকেলিং করা সাঁতার কাটা ফুটবল খেলা হাটা ইত্যাদি এসব ব্যায়াম রেগুলার করতে হবে। এগুলো ব্যায়াম করলে আমাদের পেটের চর্বি কমতে সহায়তা করে। এর পাশাপাশি আপনি লেগ রেইজ ব্যায়াম করতে পারেন এই ব্যায়ামের দ্বারা তলপেটের পেশী মজবুত হয়। আপনার শরীর থেকে স্ট্রেস কমায়।
যেটি কমানো সম্ভব হয়ে থাকে যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন এগুলো ব্যায়ামের দ্বারা। এগুলো ব্যায়াম করলে আমাদের তলপেটে চর্বি কমতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালবেলা উঠে লেবু পানি খাবার বা গ্রিন টি খাবার চেষ্টা করবেন। এইসব পানীয় জিনিস খেলে আমাদের শরীর থেকে টক্সিন রোগ দূর হয় এবং আমাদের পেটের মেদ ও চর্বি কমতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন তিন বেলা খাবার চেয়ে আপনি সে খাবারটি সারাদিনে পাঁচবার খান। এতে হবে কি আমাদের শরীরে ফ্যাক্ট জমবে না। এবং আমাদের তলপেটের চর্বি কমতে শুরু করবে। যাতে করে আমাদের শরীরে চর্বি জমে না।
লেখকের মক্তব্যঃ
কিভাবে পেটের মেদ কমানো যায় আসা করি আপনেরা ভালকরে বুঝতে পেরেছেন। তার সাথে সাথে আপনেরা এটাও বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায়? আসা করি আপনি সব কিছু ভাল করে বুঝতে পেরেছেন।
ভাল লাগলে সবার মাঝে শেয়ার করে দিবেন।
আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন.....www.stylishsm.com
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url