হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ? বিস্তারিত জেনে নিন?
হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ আমাদের কি কি কাজে লাগে আমরা সেটা ভালোভাবে সবাই জানি। আবার অনেকে ভাল করে জানি না। আমাদের দৈহিক জীবনে নানা ধরনের সমস্যা থেকে থাকে। যেটি এই হোমিও ওষুধ দ্বারা ঠিক হয়ে থাকে।
তাই আমার আজকে জানবো যে হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ কি ঘটে থাকে আমাদের জীবনে ও তার সাথে এটাও জানবো যে। হোমিওপ্যাথি ওষুধের মোট তালিকা কত প্রকার ও কি কি।
হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ |
ভূূমিকাঃ
হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ এটা আমাদের প্রত্যেকে জনাতে হবে। এই ওষুধ আমাদের জীবনে নানান ধরনের সমস্যা দূর করে থাকে। কিন্তু অনেকে বলে থাকে যে। এই হোমিও ওষুধ খেলে নাকি অনেক কিছু খাঁওয়া যাই না। পানি খাওয়া যাই না। এটা পুরোপুরি ভুল কথা।আপনি হোমিও ওষুধের সাথে লিমিটেড ভাবে সব কিছু খেয়ে থাকতে পারবেন। অনেকে আছে যারা ভুল ভাল তথ্য দিয়ে থাকে। এই জন্য আপনার রোগের জন্য কোন ডাক্তার ভালো হবে। সেটি আগে বেছে নিবেন তার পরে চিকিংসা করাবেন।
আরো পড়ুনঃ ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাদের কি খাওয়ানো উচিৎ?
ডাক্তারের মতে, হোমিও ওষুধ খেলে আপনি টক,ঝাল,মিষ্টি,মাংস ইত্যাদি খেতে পারবেন। কিন্তু খেয়াল রাখবেন যে ওষুধ খাবার সাথে সাথে এই সব খাবার খাবেন না। হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ জেনে আপনি কিছুক্ষন পরে বলতে ১-২ ঘন্টা পরে খেলে কোনো প্রকার ক্ষতি হবে না। হিং এবং কুব্র আর উব্র এটি অনেক তৃব্য একটি জিনিস।
তাই ওষুধ খাওয়ার আগে এই সব খাবার না খাওয়াই ভাল। তার সাথে সাথে এটাও জেনে রাখবেন যে হোমিওপ্যাথি ওষুধের মোট তালিকা কিছু নিয়ম আপনাকে মানতে হবে।
হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ জেনে আপনাকে কিছু কিছু জিনিস মেনে চলতে হবে। আপনার কি ধরনের রোগ আছে। সেই হিসাবে আপনাকে ওষুধ গ্রহন করতে হবে।
হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ জেনে আপনাকে কিছু কিছু জিনিস মেনে চলতে হবে। আপনার কি ধরনের রোগ আছে। সেই হিসাবে আপনাকে ওষুধ গ্রহন করতে হবে।
ওষুধ গ্রহন করার কিছু ডাক্তারের পরামর্শ...।
হোমিও প্যাথি মেডিসিন ৩টি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ সেটি হচ্ছে...
- ডাইলোসেন লিকুইড।
- বায়ট্রমিক ট্যাবলেট।
- ম্যালাট্টিনঞ্জার।
আসুন এবার জেনে নি হোমিও ওষুধ খাবার নিয়ম। হোমিওপ্যাথি ওষুধের মোট তালিকা...।
- হোমিও ওষুধ খালি পেটে খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাই।
- যেদিন আপনি হোমিও ওষুধ খাবেন। তার আগের দিন রাতে ভালো ভাবে ব্রাশ করে নিবেন।
- সকালে অল্প পানি দিয়ে মুখটি ভাল করে ধুয়ে সামান্য পরিমান ২০০ এম এল পানি খাবেন। তার ২-৩ মিনিট পরে ডাক্তার যেভাবে ওষুধ খেতে বলেছে। সেই ভাবে ওষুধ খান।
- ওষুধ খাবার ৩০-৬০মিনিট পরে আপনি যেকোনো খাবার খেতে পারবেন।
- হোমিও মেডিসিন ওষুধ কখনো হাতে ঢেলে খাবেন না।
- হাতে ঢেলে ওষুধটি খেলে ওষুধের কার্জকারিতা নষ্ট হয়।
- যারা পান, গুল,সিগারেট খান তারা হোমিও ওষুধ খাবার আগে অব্যশই মুখ ভাল করে পরিষ্কার করে নিবেন। তার পরে ৩০ মিনিট পর ওষুধ সেবন করবেন।
- যারা পান খান তারা খেয়াল রাখবেন যে আপনাদের জিব্বহার উপর একটা লাল আস জমে থাকে।সেটি ভাল ভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। না হলে ওষুধ ভাল ফলাফল দিবে না।
- হোমিও ওষুধ খাবার আগে কোনো ধরনের নেশা করা যাবে না।
- এই সব নিয়ম মেনে আপনাকে হোমিও ওষুধ খেতে হবে।
হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজঃ
আমরা আমাদের দৈহিক শরীরের ছোট ছোট রোগের জন্য এই হোমিও ওষুধ সেবন করে থাকে। এই হোমিও ওষুধ বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। আমরা আমদের রোগ অনুযায়ী এই ওষুধ সেবন করি। এর কাজ আমাদের শরীরের রোগ নিয়ন্ত্রন করা। এখন আমরা সেটি জানব যে হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ কি ধরনের হয়ে থাকে।আরনিকাঃ
শরীরের ব্যাথা সারতে এটি কাজে লাগে। এটি আপনি পানির মত লিকুইড আকারে বা ক্যাপ্সুল আকারে খেতে পারবেন। এই ওষুধ হোমিও প্যাথের সবার জানা একটি ওষুধ। অনেক আগে সবার বাডিতে এই ওষুধ পাওয়া যেত।
টপিক্যাল আরনিকাঃ
টপিক্যাল আরনিকাঃ
আগের ওষুধ অনুযায়ী এই ওষুধের কাজ মোটামটি একই ধরনের। যেহেতু আগের ওষুধটি ছিল পান করার। আর এই টপিক্যাল আরনিকা হচ্ছে ক্রিম আকৃতির। যেটি কোনো জাইগা কেটে গেলে বা ব্যাথা বিশ করলে এই ওষুধটি ব্যবহার করা যাবে। যাতে সেই জাইগা আরাম পাবে।
নুক্স ভূমিকা ৩০ঃ
এই নুক্স ভূমিকা ওষুধ সাধারণত পেটের গ্যাস কমতে ভালভাবে কাজে লেগে থাকে। রাতে ঘুমানোর আগে এই ওষুধ ৩-৪ ফোট খেতে পারেন। দেখবেন কিছুদিন পর যাবত আপনার সমস্যা দূর হয়ে যাবে। কিন্তু ওষুধটি কি পরিমানে খেতে হবে বা বেশি খেলে কি ক্ষতি হতে পারে। সেটি ডাক্তারের কাছে ভাল করে জেনে নিবেন।
আচনিটে ৩০ঃ
আচনিটে ৩০ঃ
এই আচনিটে ওষুধ সাধারণত হাঁচি, কাশি বা জ্বর হলে খাবাতে পারবেন। এই হোমিও ওষুধ এই সব রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে থাকে। তাই এই ওষুধটি সবার বাডিতে বাডিতে রাখা উচিত।
হোমিওপ্যাথি ওষুধের মোট তালিকাঃ আমরা জেনেছি যে আমাদের শরীরে কোনো ধরনের রোগ দেখা দিলে সেটির জন্য আমরা হোমিও প্যাথি ওষুধ সেবন করে থাকি। তাই এখন আমরা দেখবো কিছু হোমিও প্যাথি ওষুধের তালিকা। এই তালিকা থেকে আপনি জানতে ও বুঝতে পারবেন হোমিও প্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ। তাই আমাদের সঙ্গে থাকুন...।
হোমিও প্যাথি ওষুধের উপকারঃ
আপনাদের শরীরের মধ্যে বেশ কিছু বিভিন্ন ধরনের জীবাণু ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যাই। যেটি আমরা খাঁলি চোখে দেখতে পারি না। কিন্তু আমাদের শরীরের মধ্যে ইমিউন সিস্টেমাটি নামক একটি হরমোন থাকে। যেটি আমাদের শরীরকে সব ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করে থাকে।
এবং কি এই ইমিউন সিস্টেমাটি নিজের ক্ষমতা দিয়ে সমস্যার সমাধান করতে পারে। তা ছাড়া হোমিও প্যাথি ওষুধ আপনাকে রক্ষা করতে পারে। সকল প্রকার রোগ জীবাণু থেকে। হোমিও প্যাথি ওষুধকে রেমেডি বলা হয়ে থাকে। এই ওষুধটি ন্যাচ্রাল ওষুধ।
এবং কি এই ইমিউন সিস্টেমাটি নিজের ক্ষমতা দিয়ে সমস্যার সমাধান করতে পারে। তা ছাড়া হোমিও প্যাথি ওষুধ আপনাকে রক্ষা করতে পারে। সকল প্রকার রোগ জীবাণু থেকে। হোমিও প্যাথি ওষুধকে রেমেডি বলা হয়ে থাকে। এই ওষুধটি ন্যাচ্রাল ওষুধ।
হোমিও প্যাথি ওষুধ বেশি খেলে কি হয়ঃ
হোমিও প্যাথি ওষুধ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ন্যাচ্রাল ইউরবেদ দিয়ে তৈরি করা হয়। মানুষের জীবনে শারীরিক সমস্যা ও অসুস্থ্যতা দূর করার জন্য। তাই মানুষ এই হোমিও প্যাথি ওষুধ সেবন করে থাকে।আজকে আমরা জানবো যে হোমিওপ্যাথি ওষুধের মোট তালিকা অনুযায়ী হোমিও প্যাথি ওষুধ বেশী খেলে কি হয়।
- ডাক্তার যেভাবে বলবে নিয়ম-কানুন বলবে। ঠিক সেই ভাবে ওষুধ গ্রহন করতে হবে। ওষুধ খাওয়ার সময় কম- বেশী করা যাবে না।
- অনেক সময় দেখা যাই যে মানুষ এই ঔষধকে মেলা মেলা খেয়ে নেয়। যাতে করে তাদের রোগ তারা তারি সারবে বলে। এই সব করা যাবে না। কেননা ডাক্তার যে অসুবিধার ওষুধ দিয়েছে আর যতটুকু দিয়েছে। ঠিক ততটুকু খাওয়া উচিত মানুষের জন্য। না হলে মানুষের শরীরে সাইড এফেক্ট পরতে পারে।
- ডাক্তার যদি আপনাকে ওষুধ দেওয়ার ৮-১২ দিন পর আবার ডাকে। তাহলে আপনি সময় নষ্ট না করে যত দ্রুত পারেন ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। যাতে করে ডাক্তার বুঝতে পারেবন যে আপনার শরীর কি পরিমানে আছে। আপনাকে সেই ওষুধটি সেবন করে জেতে হবে পরবর্তি নিধারণ ভালো না হয়ে যাবা প্রযন্ত।
- সকালে ডাক্তার যদি আপনাকে ওষুধ সেবন করতে বলে। তাহলে মনে রাখবেন যে সকালে ওঠে কখনো ব্রাশ বা পেস্ট জাতীয় জিনিস দিয়ে মুখ ধুবেন না। ওষুধ সেবন করার আগে আপনি যদি ব্রাশ বা মুখ ধুয়ে ফেলেন। তাহলে ওষুধের কার্জকারিতা নিম্ন মানের হয়ে যাই।
- ওষুধ সেবন করার পর আপনি ২৫-৩০ মিনিট পরে খাবার খেতে পারবেন।
- বিশেষজ্ঞেরা বলে গেছেন যে হোমিও প্যাথি ওষুধ খেলে পিঁয়াজ, রসুন, কফি ইত্যাদি খাবা নিষেধ। কিন্তু এই গুলো হোমিও থ্যারাপি ওষুধ। আপনি এই গুলো খেতে পারবেন ওষুধ সেবন করার ২০-৩০ মিনিট পরে।
- ওষুধ খাবার সময় মনে রাখবেন যে ওষুধ কখনো চুবিয়ে খাবেন না। ডাক্তাররা পরামর্শ দিয়েছেন যে ওষুধ যতক্ষণ আপনার জিভার ওপর থাকবে। তত ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
- নোংরা হাতে ওষুধ স্পর্শ বা নোংরা জাইগাই কখনো ওষুধ রাখবেন না।
- আপনি যদি কোনো দিন ওষুধ খেতে ভুলে জান। তাহলে পরের দিন একসাথে দু-দিনের ডোজ খাওয়ার চেষ্টা করবেন না। না হলে সাইড-এফেট পরতে পারে। তাই প্রতিদিনের ডোজ প্রতিদিন খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- হোমিও প্যাথি ওষুধের যে মিষ্টি জাতের ক্যাপ্সুল থাকে। বাচ্চারা সেটি খেতে খুব পছন্দ করে। তারা না বুঝে খেয়ে নিতে পারে। তাই হোমিও প্যাথি ওষুধ বাচ্চাদের থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করবেন।
- মনে রাখবেন যে যারা ধূমপান, মদ্যপান, গুল, পান জাতীয় খাবার খান। তাদের শরীরে এই হোমিও প্যাথি ওষুধ ভালোভাবে কাজ করতেনপারে না। এই জন্য এই গুলো জিনিস আপনাকে ত্যাগ করতে হবে।
- পাউডার জাতীয় যদি হোমিও প্যাথি ওষুধ আপনাকে দেয়। তাহলে আপনি ওষুধটিকে কাঁচের গ্লাসে মেশানোর চেষ্টা করবেন। কাঁচের গ্লাসে কোনো প্রকার ধাতি থাকে না। যাতে করে ওষুধ পুরোপুরি ভাবে ন্যাচ্রাল থাকে। আর হাঁ ভুল করেও হোমিও প্যাথি ওষুধ কখনো ফ্রিজে রাখবেন না।
হোমিওপ্যাথি ফর্সা হবার ক্রিমঃ
হোমিওপ্যাথি ওষুধ মানুষ তার শরীরিক সমস্যার জন্য ব্যবহার বা সেবন করে থাকে। এই ওষুধ যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। এই হোমিওপ্যাথি ওষুধ বিভিন্ন ধরনের ন্যাচ্রাল প্রদ্ধতি দ্বারা তৈরি করা হয়। মানুষ সেটি সেবন করে থাকে বিভিন্ন রোগ বা শরীরিক সমস্যা হলে। কিন্তু এই হোমিওপ্যাথি ওষুধ দিয়ে আপনি ফর্সা হতে পারবেন।
নিচে কিছু ওষুধের নাম বলা হলো। যেটি সেবন বা ব্যবহার করে আপনার স্কিন ন্যাচ্রাল ফর্সা করতে পারবেন। তা নিম্নরূপ...।
- বারবেরিস অ্যাকুই
- সারসাপারিলা
- মসৃণ
- সুন্দর্জা ক্রিম
- গ্লোয়িন বিউটি ক্রিম
- ফেয়ার টাচ
- গ্ল্যামার ক্রিম
- কমপ্লেক্রন ক্রিম
তার সাথে আপনি আরো ব্যবহার করতে পারেন। ( Berberis aquifolium Q )
এটি ব্যবহার করলে আপনি পাবেন অনেক সমস্যা থেকে সমাধান। যেমন...।
- কালো দাগ ফর্সা করে
- ওপেন পোর দূর করে থাকে
- ব্রণের দাগ মিশিয়ে ফেলে
- ব্লাকহেড কালো দাগ দূর মুখ করে তোলে হোয়াট
- সকল ব্রণের জন্য কার্জকর
- এর ব্যবহারের ফলে মুখের কালো ব্রণের দাগ দূর হয়ে যায়।
দীর্ঘ সময় ধরে সহবাস করার হোমিও ওষুধের নামঃ
আমরা আগেই জেনেছি যে হোমিও প্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ কি। এই হোমিও ওষুধ কার না কারো কাজে লেগেই থাকে। আমাদের পরিবেশে এই রকম অনেকে আছে যারা দীর্ঘ সময় ধরে সহবাস করতে চান। কিন্তু কিছু শারীরিক সমস্যার জন্য তা পূর্ণতা পাই না। বয়স্ক ব্যাক্তিদের ভিতরে যৌবন থাকে সহবাস করার জন্য।তাই শববাস করার জন্য হোমিও প্যাথি ওষুধ হচ্ছে ( লাইকোপডিয়াম ) এই ( লাইকোপডিয়াম ) একটি হোমিও ওষুধ। যেটি সহবাস করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই হোমিও ওষুধ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজে লেগে থাকে।
লেখকের মক্তব্যঃ
আমাদের এই গল্প পরে আপনি নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ কি ধরনের হয়ে থাকে। আবার এর তালিকা পরে হয়তো বুঝতে পেরেছেন যে কোন সমস্যার কোন ওষুধ খেতে হবে। আমরা চেষ্টা করেছি আপনাদের মনের মত কিছু তথ্য দেওয়ার। তাই আসা করি আপনি অনেক কিছু বুঝতে পেরেছেন।আপনাদের আরো কিছু জানার থাকলে আমাকে কমেন্ট করে বলবেন। আমি চেষ্টা করবো আপনার হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ কি সেটা ইচ্ছা মতো পূরণ করার। আর হাঁ হোমিও প্যাথি ওষুধ খুবই একটি ন্যাচ্রাল ওষুধ। তাই এটী সবাই সেবন করতে পারবেন। ভাল থাকবেন সবাই। আরো কিছু জানতে হলে www.stylishsm.com এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url