ঘরে বসে ইনকাম করার উপায় কি - ৫০,০০০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়? বিস্তারিত জেনে নিন?

ঘরে বসে ইনকাম করার উপায় কি এবং তার সাথে সাথে আমরা এটাও জানবো যে। কিভাবে মাসে ৫০,০০০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায় কি ধরনের প্রদ্ধতি বয়ে আনে আমাদের জীবনে।

এইখানে সব কিছু বিস্তারিত জানতে পারবেন। আসুন শুরু করা যাক?

ভূমিকাঃ

আজকে আমরা জানবো যে কিভাবে খুব সহজে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি যদি একটু বুদ্ধি লাগান কোনো কাজে। তাহলে দেখবেন যে আপনিও মাসে ৫০,০০০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারছেন।  

ঘরে-বসে-ইনকাম-করার-উপায়
ঘরে-বসে-ইনকাম-করার-উপায়            

আজকাল সবাই ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে চাইছে। কিন্তু সঠিক ডিসিশন নিতে পারছেন না যে। কোনটা করলে তাদের জন্য ভাল হবে। তাই আজকে নিলে আসলাম আপনাদের জন্য যে কিভাবে খুব সহজে আপনি ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ঘরে বসে ইনকাম করার উপায়ঃ

বর্তমানে আজকের এই প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে মানুষ ঘরে বসে ইনকাম করার উপায় বের করেছে। ঘরে বসে ইনকাম করা এখন খুবই সহজলভ্য হয়ে উঠেছে মানুষের কাছে তা কিছু নিম্নরূপ...।

ফ্রিল্যান্সিং করে আয়ঃ

  1. ফ্রিল্যান্সিং করে মানুষ আজকের দিনে ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করে মাসে লক্ষ টাকা আয় করতে সম্ভব হয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু কাজ।
  2. আপনি লেখালেখি করে ব্লগ, আর্টিকেল, কন্টেন্ট রাইটিং, এসব থেকে মাসের লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন খুব সহজে ঘরে বসে।
  3. আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ শিখে লোগো, ব্যানার, পোস্টার ডিজাইন, লোগো সেল, ব্যানার সেল, বিভিন্ন ধরনের লোগোর অ্যাড দেখিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
  4. ফ্রিল্যান্সিং জগতে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদা বেশ অনেক। ওয়েব ডেভেলপের কাজ হচ্ছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং সেই সাইটগুলোকে উন্নত মানের করে তোলা। এগুলো করে যদি একটি আপনি ভাল ধরনের সাইট তৈরি করতে পারেন। তাহলে আপনাকে টাকা নিয়ে কোন চিন্তা করা লাগবে না।
  5. আরো আছে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এফিলেট মার্কেটিং, এগুলো আপনি মার্কেটিং করে যে কোন প্রোডাক্ট এর উপরে এড দেখিয়ে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তারপরে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে পেয়ে যাবেন ( SEO, SEM ) এই গুলো শিখতে পারলে টাকা ইনকাম করা যাবে খুব সহজে।


ইউটিউবিং করে আয়ঃ

  1. আজকের যুগে প্রত্যেকটা ছেলে মেয়ের একটা একটা ইউটিউব চ্যানেল আছে। হয় আর সেখান থেকে তারা ছোট ছোট ভিডিও বানিয়ে খুব সহজে টাকা ইনকাম করে নিয়েছে। আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে চান। তাহলে এই বেসিক জিনিস গুলোর উপরে খুলেন। তাহলে আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
  2. টিউটোরিয়াল ভিডিও থেকে আপনি যে বিষয়গুলো তুলে ধরবেন সেগুলো হল। শিক্ষা প্রশিক্ষণমূলক বিভিন্ন ধরনের বিষয়ের জ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান, এগুলো ধরনের আপনি ভিডিও বানিয়ে বেশ অল্প সময়ের মধ্য টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
  3. ব্লগিং করতে পারেন আপনার নিজের ফোনে যেমন আপনার ব্যক্তিগত জীবনের ভ্রমণ। কোন ধরনের রান্না করা বা আপনার ব্যক্তিগত জীবনে আপনি কি করছেন। কোন ভাল জায়গাতে বেড়াতে গেলে সেখানকার একটি ব্লগ বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করা। এসব থেকে আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
  4. আপনি যেকোন কোম্পানির প্রোডাক্ট নিজের ইউটিউব চ্যানেলে অ্যাড দেখিয়ে সে প্রোডাক্টটি সেল করাতে পারলে সেখান থেকে আপনি আয় করতে পারবেন। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট সেলার পরিচালনা বিভিন্ন ধরনের রিভিউ গুলোর ভিডিও বানিয়ে আপনি সাবস্ক্রাইবার ও আপনার ফ্যান ফ্লাওয়ার বাড়িয়ে থাকেন ইনকাম করতে পারবেন।

ব্লগিং করে এ করার নিয়মঃ

  1. গুগল এডসেন্স ব্লগে আর্টিকেল রাইটিং লিখে সে ব্লগে গুগল এডসেন্স থেকে বিভিন্ন ধরনের এড দেখায়। যার বিনিময়ে আপনি খুব সহজে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সে এড থেকে যদি কোন ব্যক্তি সে প্রোডাক্টটি কিনে। তাহলে আপনি এস্টা আরো টাকা খুব সহজেই আয় করতে পারবেন।
  2. এফিলিট মার্কেটিং এর মধ্যে পড়ে যে আপনি অন্য কোন কোম্পানির যেকোনো প্রোডাক্ট যদি সেল করাতে পারেন বা প্রচার প্রচলনা করতে পারেন। আপনার ইউটিউব চ্যানেল বা আপনার ব্লগ সাইট দ্বারা। তাহলে আপনি সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং কি কোন প্রোডাক্ট এর উপরে কমিশন নির্ধারিত আছে আপনার। কোন প্রোডাক্ট সেল করাতে পারলে আপনি টাকা পেয়ে যাবেন। 
  3. স্পন্সরশিপ যে কোন কোম্পানির গ্রহণ করে আপনি টাকায় করতে পারবেন। এমন অনেক কোম্পানি আছে যারা নিজেদের প্রোডাক্ট প্রচার-প্রচারণা করার জন্য এসব স্পন্সরশিপ এদেরকে টার্গেট করে। তাদের বিজ্ঞাপন চালানোর জন্য আর সেখান থেকে আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ই-কমার্স করে আয়ঃ

ই-কমার্স প্লাটফর্ম হচ্ছে যে আপনি নিজের পণ্য নিজেই বিক্রি করতে পারবেন অনলাইনে খুব সহজে আপনার যে ইউটিউব চ্যানেল বা ব্লগিং সাইট আছে সেখানে আপনি আপনার প্রোডাক্টের এড বা বিজ্ঞাপন দেখিয়ে সেখান থেকেও বিক্রি করতে পারবেন আপনার পণ্য এগুলো সেল করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম রয়েছে যেমনঃ  Amazon, ebay, Etsy ইত্যাদিতে আপনি নিজের দোকান খুলে যেকোনো প্রডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন খুব সহজে।

সোশাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করে আয়ঃ

এরকম হাজার হাজার কোম্পানিও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান আছে যারা তাদের নিজের প্রোডাক্ট বিজ্ঞাপন বা অ্যাড দেখানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া পেজ ও লোক খুঁজে বেড়াই। যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি প্লাটফর্মে পেজ ম্যানেজারের হিসেবে কাজ করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ড্রপশিপিং করে আয়ঃ

ড্রপ শিপিং বাজার হল এমন একটি ব্যবসায়ী জায়গা যেখানে আপনি নিজে পূর্ণ কিনে কোথাও ছোটাছুটি না করে খুব সহজে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন। এই ড্রপশপিং ব্যবসা শুরু করা যায় যথাঃ Shopify, E- Commerce ইত্যাদি।

এই এতগুলো প্ল্যাটফর্মের মধ্যে আপনি যেকোনো একটি প্ল্যাটফর্ম যদি টার্গেট করে কাজ করা শুরু করেন। তাহলে আপনি ঘরে বসে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।

মাসে ৫০,০০০ হাজার টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়ঃ

আজকের যুগে বর্তমান প্রযুক্তি ইন্টারনেটের দ্বারা উন্নতির সাথে সাথে আমাদের ঘরে বসে আয় করার সুযোগটাও আরো বেড়ে গেছে। আগে মানুষকে ছোট ছোট চাকরির জন্য অনেক ছুটে বেড়াতে হতো। কিন্তু আজকের যুগে এখন তা হয় না। এখন অনলাইনের যুগ এখন মানুষ ঘরে বসে থেকেই খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারে। তার জন্য কিছু বেসিক জিনিস শিখতে হয় তা হল...।

আপনার মধ্যে যদি কোন ধরনের দক্ষ থাকে। আর আপনার মধ্যে যদি ট্যালেন্ট থাকে, ইচ্ছা থাকে, যে আমি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারব। এবং একটি মেন্টেন্স তৈরি করে বিক্রি করতে পারব। তাহলে আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখেন।
মাসে-৫০,০০০-হাজার-টাকা-ইনকাম-করার-উপায়
মাসে-৫০,০০০-হাজার-টাকা-ইনকাম-করার-উপায়            

আপনি যদি কম্পিউটারে বসে থেকে যেকোনো ভালো ধরনের লোগো, বা কোন স্কুল কলেজের জন্য ব্যানার, বা কোন প্রচার প্রচারণার জন্য বিভিন্ন ধরনের ডিজাইনার পোস্টার তৈরি করতে পারেন। তাহলে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ শিখুন। এটি শিখলে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন ঘরে বসে।

আপনি যদি আপনার ফোনে আপনার জীবনের বেশ কিছু মূল কথা বা ভালো জায়গার কোনো দৃশ্য তুলে ধরতে চাই। আপনি যদি লিখালেখি করতে ভালোবাসেন বা অন্য কোন ব্যক্তির জন্য আপনি লেখালেখি করতে পারবেন। তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এ ফিন্যান্সিং কোর্সটি করুন। তাহলে আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


আপনার কাছে যদি ভাল ফোন বা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ যেটায় থাকুক না কেন। আপনি যদি কোন প্রোডাক্টের এড বা প্রচার-প্রচারণা আপনার দ্বারা করাতে পারেন। তাকে বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স। এটি দ্বারা আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কোন প্রোডাক্ট সেল করে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তারপরে আপনি অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট আছে যেমন Upwork, Freelancer, Fiverr ইত্যাদি এই সব প্ল্যাটফর্মে আপনার একাউন্ট খুলে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে ইউটিউব চ্যানেল থেকেও খুব সহজে টাকা আয় করতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী যেমন আপনি যদি কোন টিচার হন।

তাহলে আপনি শিক্ষনীয় ভিডিও নিয়ে কাজ করবেন। সে উদ্দেশ্যে লক্ষ করে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। তারপরে সেখানে আপনার ভিডিও আপলোড করতে হবে। আস্তে আস্তে আপনার ভিডিওগুলো কাস্টমাইজ হতে শুরু করবে ইউটিউবে। তারপরে আপনার ১০০০০ সাবস্ক্রাইবার পূরণ হলে আপনি সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে শুরু করবেন।

আবার আপনার যে ইউটিউব চ্যানেল আছে সেখানে বড় বড় কোম্পানিরা তাদের রিভিউ করার  বিভিন্ন ধরনের এড দেখানোর অনেক ইউটিউবারদেরকে টাকা দিয়ে থাকে। আপনি চাইলে সে কোম্পানির প্রোডাক্ট বা এড দেখিয়ে আপনার চ্যানেলে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি লেখালেখি করতে ভালোবাসেন তাহলে একটি ডোমেন,হোস্টিং, কিনে গুগলে আপনার একটি ওয়েবসাইট তৈরি করুন।
আপনার ওয়েবসাইটে রেগুলার ২-৩ কন্টেন্ট পাবলিশ করুন। আস্তে আস্তে গুগল আপনাকে অ্যাপ্রভাল দিবে। যখন আপনার আর্টিকেলের উপরে প্রতিদিন ১০০ টা করে ক্লিক আসবে। তখন গুগল থেকে আপনাকে একটি এডসেন্স দিবে। আপনার ব্লকের উপরে এখন গুগল তার বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন দেখাবে। আর সেখান থেকে আপনি খুব সহজে ঘরে বসে থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তার মানে বলা যায় যে, বাংলা আর্টিকেল লিখে মাসে লক্ষ টাকায় করতে পারবেন খুব সহজে।

আপনার কাছে যদি হালকা পরিমাণ টাকা থেকে থাকে। তাহলে আপনি ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ই-কমার্স ব্যবসাতে প্রথমে অনলাইনে নিজের একটি দোকান খুলবেন। যেমন amazon,Ebay, Etsy. ইত্যাদি। সেখান থেকে আপনি বাইরের পণ্য কিনে এখানে আপনি খুব সহজে বিক্রি করতে পারবেন উচ্চ দামে। তার মানে ঘরে বসে আপনি কম্পিউটারের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করে নিলেন।

আপনি যদি কোন ধরনের অনলাইনে কোর্স করে থেকে থাকেন আর সে কোর্স শিখে আপনি নিজে কোর্স তৈরি করে বিক্রি করতে চান সেটি থেকে আপনি ভালো ধরনের ইনকাম করতে পারবেন আপনি কোর্স বিক্রি করার জন্য Udemey, Coursera, Teachable, এসব প্লাটফর্মে আপনার ওয়েবসাইটটি কোর্সটি আপলোড করে দিন। যার ভালো লাগবে সে আপনার কাছ থেকে এই কোর্সটি কিনে নেবে।

মাসে ২০,০০০ টাকা ইনকাম করার সহজ নিয়মঃ

আজকের যুগে মাসে বিশ হাজার টাকা ইনকাম করাটা বেশি পরিশ্রম বা কঠিন এর কাজ না। তার সবচেয়ে বড় মূল পদ্ধতি হলো প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার জানলে আপনি ঘরে বসে খুব সহজে বিশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। তার জন্য কিছু বেসিক জিনিস জানতে হবে।

আপনাকে ফিনান্সিং জগতে ঢুকতে হবে সেখানে মেলাগুলো টাকা ইনকাম করার সেক্টর রয়েছে। সেই সেক্টরের মধ্যে থেকে যেমন কন্টেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, ডিজিটাল মার্কেটিং, এরকম নানান ধরনের সেক্টর আছে। এই সেক্টর থেকে আপনাকে একটি সেক্টর বেছে নিতে হবে। তারপরে আপনি যে কোন জায়গায় একটা কোর্স করে নিন। তারপর আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মাসে-2০,০০০-হাজার-টাকা-ইনকাম-করার-উপায়
মাসে-2০,০০০-হাজার-টাকা-ইনকাম-করার-উপায়            

এছাড়া যে ব্যাক্তি পড়াশোনাতে বেশি পরিমাণে দক্ষ অর্জন করেছেন। সে ব্যক্তি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সে তার দক্ষতা অর্জন দেখাতে পারে জনগণের সামনে। একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে টিউটর হিসেবে তারপরে সেখানে আপনি আপনার নিবন্ধন করুন। এছাড়া আপনি বিভিন্ন ধরনের লেকচার শিক্ষা নিয়োগ ভিডিও কথা এগুলো সেখানে আপলোড করতে থাকুন।

আরো পড়ুনঃ নিজের ফোন কাজে লাগিয়ে টাকা ইনকাম করার ব্যাসিক টিপস জেনে রাখুন?

এক সময় আপনার ভিডিও মনেটাইজেশন হয়ে যাবে। সেখান থেকে  আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে তাই বসে না থেকে আজই শুরু করুন। যেমন Chegg, Tutar.com, YouTube ইত্যাদি।আপনার মধ্যে যদি কোন ধরনের যোগ্যতা থাকে। বা আপনার হাতের কোন বিকল্প কাজের যোগ্যতা থাকে। তাহলে আপনি ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের প্যাকেট, জামার উপরে ডিজাইন, সেলাই মেশিনের কাজ, এবং কি আরো বিভিন্ন ধরনের কাজ আছে।

যেগুলো ঘরে বসেই খুব সহজে হাত দিয়ে করা যায়। এগুলোর মধ্য যদি কোন একটা যোগ্যতা আপনার মধ্যে থাকে। তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি কোনো কাজ শুরু করুন। এবং আপনার ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, এগুলোর মাধ্যমে সেগুলো প্রচার-প্রচারণা করুন। তাহলে দেখবেন আপনি মাসে ২০,০০০ টাকা খুব সহজেই করে নিয়েছেন। আজকের যুগে টাকা ইনকাম করাটা সবার জন্য হয়ে গেছে জাদু খেলার মত। যে যেরকম ভাবে পারছে সে তেমন ভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করে তাদের জীবনযাত্রা শুরু করেছে।

তাহলে সবাই পারলে আপনি কেন পারবেন না তাই ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হন। এবং নিজের দক্ষতা অনুযায়ী একটা কাজ বেছে নিন দিয়ে আপনিও কাজ শুরু করেন। দেখবেন আপনি এক সময় যে ঠিক সফলতা অর্জন করে নিয়েছেন।

কিভাবে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করা যায়ঃ

ফেসবুক বর্তমানে এখনকার সমাজে যোগাযোগ মাধ্যম নয় বরং এটি টাকা আয়ের উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে পৃথিবীর কাছে। এখনে কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করে হলো। যেটি আপনার টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি বাড়িয়ে তুলবে। আসুন শুরু করা যায়...।

স্পন্সর পোস্ট এটি দ্বারা আপনি বিভিন্ন কোম্পানির পেইজে তাদের পূর্ণ প্রচারণা করার জন্য তাদের কাছ থেকে টাকা নিতে পারবেন খুব সহজে।

ফেসবুক-থেকে-টাকা-ইনকাম
ফেসবুক-থেকে-টাকা-ইনকাম            

ফেসবুকের সবচেয়ে বড় মার্কেটিং হয়েছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এটি কাজ হল। অন্য কারও পণ্য নিয়ে আপনি আপনার প্রচার-প্রচারণা দ্বারা অ্যাড দ্বারা বা ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনি তার পূর্ণ অন্যের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। তাহলে সেখান থেকে আপনি একটা পারসেন্টেন্স পাবেন। এটি দ্বারা খুব সহজে আপনি টাকা ইনকাম করার মাধ্যম।

আরো পড়ুনঃ স্টক মার্কেট কীভাবে আপনি এনলাইসিস করবেন তার সহজ উপায় জেনে রাখুন?

আপনার যদি নিজস্ব কোন প্রোডাক্ট বা পণ্য থেকে থাকে। তাহলে আপনি ফেসবুক পেজের দ্বারা সেটি প্রচারণা করতে পারেন। এবং সেই পেজের মাধ্যমে আপনি মানুষের কাছে আপনার পণ্যটা খুব সহজেই বিক্রি করতে পারবেন। এগুলো হচ্ছে ফেসবুকের মার্কেটিং এর মজা।

ফেসবুক পেজঃ

আপনাকে সর্বপ্রথম ফেসবুক পেজ খুলতে হবে এবং সেই গ্রুপের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি কমিটি এবং যারা ব্যবসা করতে আগ্রহী তাদের কিছু সদস্যদের কে নিয়ে এই গ্রুপে জড়িত হতে হবে তাহলে আপনি সেখান থেকে আয়ের উৎসাহ দেখতে পারবেন। আপনি সেই গ্রুপে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির প্রিমিয়ার কনটেন্ট বা এক্সক্লুসিভ সদস্যদের জন্য গ্রুপে এড দেওয়ার জন্য তাদের কাছে ফিরি নিতে পারেন। 

ফেসবুকে গ্রুপে পেজের মাধ্যমে আপনি যেসব এডমিন থাকবেন তাদের কাছ থেকে কোন ধরনের পণ্যের প্রচার করানোর জন্য আপনি টাকা চার্জ করতে পারবেন। আপনার যদি একটি ভিডিও কন্টেন্ট ক্রেটার পেজ থাকে। তাহলে আপনি সেখানে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করবেন। তাহলে ফেসবুক অ্যাড ব্রেকসের এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। এখান থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার ফেসবুক পেজে কম করে হলেও ১০,০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে।

এবং কি আপনার পেজে যে ভিডিওগুলো আপলোড করা আছে। সেগুলো ৬০ দিনে কমপক্ষে ৩০,০০০ মিনিট ভিডিও জানে মানুষ দেখে। তাহলে কি হবে আপনার পেজটি মনিটাইজেশন হয়ে যাবে। এবং আপনার যেকোনো প্রচার-প্রচারণা মানুষের কাছে দূরত্ব যায় ছড়াবে। আপনার তৈরি করা ফেসবুক পেজটি যদি মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে থাকে। তাহলে বড় বড় কোম্পানির সেই পেজের সাথে মার্কেটিং করতে চাইবে।

৫৪৫৪ আরো পড়ুনঃ কীভাবে আপনি স্টক মার্কেট বুঝে সেখান থেকে ইচ্ছা মতো টাকা আয় করবেন জানুন?

এবং আপনার প্রোফাইল দ্বারা সে নিজের ব্র্যান্ড বা কোম্পানির যেকোন প্রোডাক্ট বা পণ্যের প্রচারণা করতে চাইবে। যার বিনিময়ে আপনি সে কোম্পানির কাছ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে। আপনি যদি মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে যখন কোন জিনিসের বা নিজের লাইফ করবেন। তখন কিন্তু মানুষ আপনাকে দেখবে আর আপনি যদি সে লাইফ দ্বারা কোন প্রোডাক্ট বা পণ্যের সার্ভিসের প্রচার প্রচারণা করেন।

কোন লাইভ স্ট্রিম এর মাধ্যমে কোন কোম্পানিকে স্পন্সারশিপ নিয়ে দিতে পারেন। এছাড়া লাইভে ভক্তদের কাছ থেকে সরাসরি যদি কোন ধরনের টিপস বা আপনার দান সরবরাহ দেখাতে পারেন। যে কোনো কোম্পানি করো সাহায্য করছে। তাহলে আপনি সেখান থেকে অনেক অনেক ফলোয়ার পাবেন। এবং কি যেসব কোম্পানির প্রচার-প্রচারণা করবেন। সেখান থেকে টাকা আয় করতে পারবেন খুব সহজে।

আপনার যদি কোন ধরনের ব্লক সাইট থেকে থাকে। তাহলে আপনি ফেসবুকে আর্টিকেল শেয়ার করুন। তাহলে আপনি দেখবেন ফেসবুকের দ্বারা আপনার ব্লগে অনেক মানুষ গেছে আপনার আর্টিকেল পড়ার জন্য। আর যেসব মানুষ আপনার ব্লগে যাবে আর্টিকেল পড়ার জন্য আর আপনার ওয়েবসাইট যদি গুগল এডসেন্স অ‍্যাপ্রুভাল হয়ে থাকে। তাহলে আপনার ব্লকে যারা যারা যাবে তাদেরকে গুগল তাদের অ্যাড দেখাবে। অ্যাড দেখানোর মাধ্যমে আপনার একাউন্টে টাকা এড হতে থাকবে।

তার মধ্যে কোন ব্যক্তি যদি সে অ্যাড দেখে সেখান থেকে কোন প্রোডাক্ট বা পণ্য কিনে থাকে। তাহলে আপনি আরো বেশি পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন খুব সহজে। ফেসবুক থেকে আয় করা আজকের যুগে খুবই একটা সহজলভ্য কাজ হয়ে উঠেছে। একটু যদি ধৈর্য ধরেন আপনি যদি আপনার নিয়মিত কাজ করে যান নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করতে থাকেন।

আপনার বন্ধুবান্ধবকে আপনার ব্লগ সাইটে যদি নিয়ে আসতে পারেন। তাহলে দেখবেন আস্তে আস্তে আপনি 'গ্রো' করবেন। এবং টাকা ইনকাম করার চাহিদা আরো বেড়ে যাবে। যেটি আপনাকে আপনি সফলতা বয়ে এনে দিবেন।

কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করা যায়ঃ

আজকের যুগে চলে এসেছে ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি যেটা ব্যবহার করে মানুষ লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করে যাচ্ছে। এই ইউটিউব আজকের যুগে খুবই জনপ্রিয় উঠেছে। কেননা এটি একটি শেয়ার প্ল্যাটফর্ম। যেখানে খুব সহজে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আর ইউটিউব চ্যানেল শুধু বিনোদনের জন্য নয়, আপনি এখানে মানুষকে হাসিয়ে, শিখিয়ে, পড়িয়ে, আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যা যা করা লাগবে,,

ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামঃ

আপনার ইউটিউব চ্যানেলে কম করেও ১০০০ সাবস্ক্রাইবার হতে হবে। 

আপনি যে ইউটিউব চ্যানেলে আপনার ভিডিও আপলোড করবেন সেগুলো ১২ মাসে আপনার চ্যানেলে অত্যন্ত চার হাজার ঘন্টা ভিডিও ওয়াচ টাইম মানুষ যেন দেখে সে রেকর্ড রাখতে হবে। তাহলে আপনি চ্যানেলটি মনিটাইজেশন হয়ে যাবে এবং টাকা আয় করার জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে। 

তারপরে আপনার চ্যানেলটি যখন মোনেটাইজেশন হয়ে যাবে। তখন গুগোল আপনাকে এডসেন্স দিবে।তার মানে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপনি যদি কোনো ধরনের ভিডিও আপলোড করেন। সেই ভিডিওতে গুগোল তার প্রডাক্টের অ্যাড দেখাবে। তার বিনিময়ে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে ঘরে বসে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার প্রদ্ধতিঃ

আপনি যে ইউটিউব চ্যানেলে আপনার ভিডিওগুলো আপলোড করবেন। সেখানে অনেকেই এসে রিভিউ দিবে। যেমন বড় বড় কোম্পানি বড় বড় প্রোডাক্টের বা প্রচার-প্রচারণের জন্য আপনাকে টার্গেট করবে। সেখানে আপনার কর্মনীয় কাজ হবে যে। সে পণ্যের অ্যাড আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওতে দেখাবেন এটিকে বলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

অন্যের পণ্যের অ্যাড দেখিয়ে আপনি নিজের একাউন্টে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যখন কেউ সে পণ্যটি কিনবে সেটির কমিশন আপনি আলাদা পাবেন। যেমন অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েটিং, সেয়ারএসেল, এই গুলো খুবই জনপ্রিয় মানুষের কাছে। এগুলো সব হচ্ছে মার্কেটপ্লেস যেখানে খুব সহজে কেনাবেচা করা যায়।

অ্যাফিলিয়েট-মার্কেটিং-করে-টাকা-ইনকাম
অ্যাফিলিয়েট-মার্কেটিং-করে-টাকা-ইনকাম                

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি যদি নির্দিষ্ট পরিমাণে সাবস্ক্রাইবার ও ওয়াচ টাইম কমপ্লিট করা থাকে। তাহলে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে মেম্বারশিপ চালু করে রাখতে পারেন। এটির মানে আপনার দর্শকেরা যদি আপনার কাছ থেকে কোন জিনিস শিখতে চাই বা জানতে চাই। তাহলে আপনি সেখানকার ফি দিয়ে আপনার সাথে এক্সক্লুসিভ ভাবে কন্টেন্ট সুবিধা পাওয়ার আশা করবে।

যার বিনিময়ে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি নিজস্ব কোন ব্র্যান্ড বা চ্যানেলের মার্চেন্ডাইজ করতে পারেন যেমনঃ টি-শার্ট,মগ,ক্যাপ ইত্যাদি আরো বিভিন্ন ধরনের জিনিস আপনি যদি নিজে তৈরি করে আপনার ব্র্যান্ডকে আরো এগাতে চান। তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল দ্বারা এই ধরনের বিজ্ঞাপন দেখাতে হবে। মানুষ যাতে করে সে বুঝতে পারে এগুলো জিনিস আপনার কাছে পাওয়া যাচ্ছে।

তাহলে আপনি যেহেতু একজন লাইফস্টিম করা জনপ্রিয় মানুষের কাছে। এজন্য আপনাকে বেশি হাইলাইট করবে আপনার জিনিস পত্রের উপর। যেটি দ্বারা আপনি খুব সহজে এই মার্চেন্ডাইজ শেলফের মাধ্যমে আপনার পণ্য খুব সহজে বিক্রি করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনাকে আপনার ভিডিওতে কনটেন্ট সঠিক পরিমাণে রাখতে হবে। প্রতিদিন নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে আপনার ইউটিউব চ্যানেল। আপনাদের দর্শকদের কাছে আকর্ষণীয় করার জিনিসগুলো আপনাকে টার্গেট করতে হবে।

তারা কি চাইছে তারা কি ধরনের ভিডিও আপনার কাছে আশা করছে। সেগুলো নিয়ে বেশি বেশি করে কাজ করতে হবে। আর হ্যাঁ ধৈর্য ধরুন, আর পরিশ্রম করুন, তাহলে দেখবেন ইউটিউব চ্যানেল থেকে আপনি আপনার জীবন খুব সহজভাবে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

মার্কেটিং করে খুব সহজে টাকা ইনকাম করার উপায়ঃ

এখন বর্তমান যুগ চলছে ডিজিটাল যুগ ও  ( Ai ) artificial intelligence এর দ্বারা সমৃদ্ধ। আজকের দিনে মার্কেটিং করাটা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মানুষের কাছে যে কোন মার্কেটিং করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন যেমনঃ

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ হল কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট বা পণ্য আপনি যদি আপনার প্রচার প্রচারণা দ্বারা সেল করাতে পারেন। তাহলে আপনি সেখান থেকে কিছু কমিশন পাবেন। অ্যাফিলিয়েট করার জন্য আগে আপনাকে অ্যাফিলিয়েট গ্রুপে যোগদান করতে হবে।যেমন, আমাজন, শেয়ারএসল, ক্লিক ব্যাংক, উল্লেখযোগ্য।

তারপর আপনি যে পূর্ণটি প্রচার-প্রচারণা করবেন সেটি আগে ভালোভাবে নির্বাচন করুন। এবং সে পণ্যটির গুণগান মান কেমন বা চাহিদা কেমন সেটি আগে নিয়ে কাজ করুন। পণ্যটি নির্বাচিত হয়ে গেলে আপনার ব্লক সোশ্যাল, সাইট সোশ্যাল মিডিয়াতে ইউটিউব চ্যানেল টুইটার, whatsap, এগুলোতে সে পণ্যর মূলভাব দ্বারা এক প্রচারণা করুন মানুষের কাছে। তাহলে দেখবেন কিছু সময়ের মধ্যে সেই পণ্যটি বিক্রি হয়ে যাবে।

আপনি ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম টুইটার ইত্যাদি এসব প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ফেসবুকে গিয়ে আপনি একটি পেজ ও গ্রুপ তৈরি করুন। সে পেজটি নিয়মিত আপডেট দিন তার পরে বিভিন্ন কোম্পানির বড় বড় মানুষ আপনার সাথে যোগদান করবে। তারপরে সে কোম্পানি চাইবে যে আপনার পেইজে তাদের পণ্য বা প্রোডাক্টটি অ্যাড দেখানোর। যার মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে।

তারপরে আপনি যদি মনে করেন যে সে পণ্যের পোস্ট আমি নিজের মত করে করবেন। তাহলে আপনি সেটি নিয়ে আরো আকর্ষণীয় করে সবার মাঝে শেয়ার করতে পারেন। যাতে করে আপনের টাকার অ্যামাউন্টটা বেড়ে যাবে। আপনাকে টার্গেট রাখতে হবে যে। কোন ধরনের প্রোডাক্ট বা পণ্যগুলো বেশি বেশি পরিমাণ সেল হচ্ছে বা মানুষে কিনছে। আপনাকে সেগুলো টার্গেট করে ফেসবুক অ্যাড ইনস্টাগ্রাম এড এর ব্যবহার করে সে টার্গেট গুলোর কাছে যে পৌঁছাতে হবে।

আপনি চাইলে ইমেইল মার্কেটিংঃ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। ইমেইল মার্কেটিং এর কাজ হল পণ্য বা সেবা প্রচার করা মানুষের কাছে। আপনাকে প্রথমে ইমেইল মার্কেটিং এর দ্বারা টার্গেট করতে হবে যে এডসেন্সের ইমেইল সংগ্রহ করা। আপনাকে ইমেইলের দ্বারা মানুষদেরকে নতুন নতুন আপডেট এড এবং প্রোডাক্টের নিউ ভার্সন সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে হবে। 

আপনি কাস্টমারকে বিভিন্ন ধরনের অফার ও ডিসকাউন্ট এর রেগুলারিটি জানিয়ে তাদের কাছ থেকে প্রফেশনাল ইমেইল পাঠিয়ে তাদের কাছ থেকে অর্ডার নিতে পারেন। আপনি যখন রেগুলার সব কাস্টমারদের কে ইমেইল এর মাধ্যমে বিভিন্ন অফার বা ডিসকাউন্ট এর ব্যাপারে জানাবেন তখন প্রায় অধিকাংশ মানুষই আপনার প্রোডাক্ট নিতে আগ্রহী হবে। 

তারপর আপনি একাউন্টিং মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। একাউন্টিং মার্কেটিং হলো যে একটা মানসম্পন্ন অ্যাকাউন্ট তৈরি করে যেকোনো পণ্য বা প্রডাক্ট মানুষের কাছে সেল বা বিক্রি করা।আপনি কন্টেন্ট মার্কেটিং চাইলে ব্লক থেকেও তৈরি করতে পারেন যেমন আপনার যদি কোন ব্লক সাইট থাকে। তাহলে সে ব্লগে আপনার পণ্যের রিভিউ, টিপস, অ্যাড, প্রোডাক্ট , এর ডিসকাউন্ট ইত্যাদি সব ধরনের গাইডলাইন নিয়ে একটি কন্টেন্ট লিখুন।

তারপর আপনার যদি কোন ধরনের ইউটিউব চ্যানেলঃ থাকে। আর সেই চ্যানেলে যদি ১০০০ প্লাস সাবস্ক্রাইবার থাকে। তাহলে আপনি সে ভিডিওতে আপনার কনটেন্ট রিভিউ প্রোডাক্ট বা যে কোন প্রোডাক্টের অ্যাড দেখিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং আপনি কি ধরনের সেবা মানুষকে দিচ্ছেন। সেই সম্পর্কে আলোচনা করুন আপনার কন্টেন্ট ও ভিডিওতে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনঃ এটা বেশিরভাগ গুগলকে নিয়ে কাজ করাকে বোঝায় গুগলে সার্চ করা জানতে পারলে আপনি খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন এর কিছু পদ্ধতি আছে তাহলো,,,

আপনাকে সর্ব প্রথমে গুগলে গিয়ে কীওয়ার্ড সার্চ করা শিখতে হবে। আর দেখতে হবে যে মানুষ কোন বিষয় নিয়ে কিওয়ার্ড বেশি সার্চ করে। এবং সেই সার্চ করে আপনি একটা উপযুক্ত কিওয়ার্ড বেছে নিন। এবং তার উপরে কনটেন্ট লিখুন। কনটেন্ট লেখার পরে এসইও করার জন্য আপনি যে কনটেন্ট লিখেছেন সে কনটেন্টে আপনার টাইটেল, মেটা ডিস্ক্রিপশন, এবং হেডিং এগুলো সব সঠিক মাত্রায় রাখতে হবে।

যাতে করে কেউ যদি আপনার টাইটেল অনুযায়ী সার্চ করে। তাহলে আপনাকে সরাসরি খুঁজে পাই।অন্যান্য যারা উচ্চমানের ওয়েবসাইট আছে তাদের কাছ থেকে আপনি ব্যাকলিন লিংক লিন। ব্যাকলিন হল, আপনার যে ওয়েবসাইট আছে আর তার উচ্চমানের যে ওয়েবসাইট আছে। কেউ যদি উচ্চমানের ওয়েবসাইটে ঢুকে আপনার ব্যাকলিংকের উপরে ক্লিক করে। তাহলে সে ব্যক্তি সরাসরি আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসবে একে বলে ব্যাকলিং।

এইভাবে আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আজকের যুগে টাকা ইনকাম করাটা ফ্যাশন হয়েগেছে। যে যেরকম পারছে। সে সেভাবে টাকা ইনকাম করছে। তাহলে আপনি কান পারবেন না। চেস্টা করতে থাকেন। একদিন আপনিও সফলতার মুখ দেখবেন।

লেখকের মক্তব্যঃ

ঘরে বসে ইনকাম করার উপায় কি ধরনের ও তার সাথে সাথে আমরা এটাও জানলাম যে কিভাবে মাসে ৫০,০০০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায় খুব সহজে। আসা করি আপনি টাকা ইনকাম করার জন্য পুরোপুরি ভাবে প্রস্তুত হয়ে গেছেন। 

আপনার যদি এই টাকা ইনকাম করার দিক ভাল লাগে। তাহলে সবার মাঝে শেয়ার করে দিবেন।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন......www.stylishsm.com



( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )









এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url