অল্প বয়সে চুল পরার কারণ কি - নতুন চুল গজানোর ঔষুধ কি? বিস্তারিত জেনে নিন?
আজকে আমরা জানবো যে কিভাবে অল্প বয়সে চুল পরার কারণ গুলো কি কি হতে পারে। এবং তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে নতুন চুল গজানোর ঔষুধ কি ভাবে ব্যবহার করা যাতে পারে। সব বিস্তারিত...।
ভূমিকাঃ
আমাদের জীবনে চুল পড়া বিষয়টা খুব স্বাভাবিক একটা বিষয়। বয়সের সাথে সাথে মানুষের চুল পড়াতে শুরু করে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় যে বসয় না হলে অনেক ব্যাক্তির চুল পড়ে যাচ্ছে।
অল্প-বয়সে-চুল-পড়ার-কারণ |
এর কারণ কি হতে পারে। সেটি নিয়ে আজকে আমাদের পুরো বিষয় থাকবে। তাই আমাদের সঙ্গে থাকুন। আর জেনে নিন বিস্তারিত ভাবে যে আসলে চুল পরার কারণ কি হতে পারে।
অল্প বয়সে চুল পরার কারণঃ
অল্প বয়সে চুল পড়ার সমস্যা অনেকের কাছেই পরিচিত। এটি বেশ কিছু কারণের জন্য হতে পারে। প্রথমত, জিনগত প্রভাব একটি প্রধান কারণ হতে পারে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে চুল পড়ার প্রবণতা থাকলে, এটি পরবর্তী প্রজন্মেও দেখা যায়। দ্বিতীয়ত, হরমোনের পরিবর্তনও চুল পড়ার একটি সাধারণ কারণ। কিশোর-কিশোরীদের ক্ষেত্রে হরমোনের পরিবর্তন চুলের গঠনে প্রভাব ফেলতে পারে।
কিভাবে খুব সহজে আপনি হেয়ার ট্র্যান্সপ্লান্ট করাবেন জেনে নিন?
তৃতীয়ত, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ চুলের স্বাস্থ্য নষ্ট করতে পারে। অতিরিক্ত চাপ চুলের ফলিকলকে দুর্বল করে দেয়, যার ফলে চুল পড়ে যায়। চতুর্থত, পুষ্টির অভাবও একটি কারণ। সঠিক পুষ্টি না পেলে চুল দুর্বল হয়ে পড়ে এবং পড়ে যায়। এছাড়া, অ্যালোপেশিয়া অ্যারাটা এবং থাইরয়েডের সমস্যাও চুল পড়ার কারণ হতে পারে।
চুলের যত্নে সঠিকভাবে পরিচর্যা না করা, যেমন অতিরিক্ত কেমিক্যাল ব্যবহার, হিট স্টাইলিং, এবং অপরিষ্কার স্ক্যাল্পও চুল পড়ার কারণ হিসেবে কাজ করতে পারে। সুতরাং, অল্প বয়সে চুল পড়া রোধ করতে হলে উপযুক্ত পুষ্টি গ্রহণ, মানসিক চাপ কমানো, এবং সঠিক চুলের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয় গুলো সব সময় মাথায় রাখবেন।
নতুন চুল গজানোর ঔষুধ কিঃ
নতুন চুল গজানোর জন্য কিছু সাধারণ ঔষধ ও পণ্য ব্যবহার করা হয়, যা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত। নিচে কিছু সাধারণ ঔষধ ও পণ্যের নাম দেওয়া হলোঃ
- মিনোক্সিডিল (Minoxidil) এটি একটি টপিকাল সলিউশন যা সরাসরি স্ক্যাল্পে প্রয়োগ করা হয়। এটি চুলের ফলিকলগুলিকে উদ্দীপ্ত করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। মিনোক্সিডিল সাধারণত ২% বা ৫% কনসেন্ট্রেশনে পাওয়া যায়।
- ফিনাস্টেরাইড (Finasteride): এটি একটি ওরাল মেডিকেশন যা সাধারণত পুরুষদের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ডিএইচটি (Dihydrotestosterone) হরমোনের মাত্রা কমিয়ে চুল পড়া রোধ করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
- বায়োটিন (Biotin): বায়োটিন একটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যা চুল, নখ এবং ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি ওরাল সাপ্লিমেন্ট হিসেবে গ্রহণ করা যায়।
- ক্যাফেইন শ্যাম্পু (Caffeine Shampoo): ক্যাফেইন সমৃদ্ধ শ্যাম্পু ব্যবহার করলে চুলের ফলিকল উদ্দীপ্ত হয় এবং চুলের বৃদ্ধি বাড়তে পারে।
- ভিটামিন এবং মিনারেল সাপ্লিমেন্ট: ভিটামিন এ, সি, ডি, ই, এবং আয়রন, জিংক ও ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো হয় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
চুলের যেকোনো সমস্যা থাকলে প্রথমে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, যাতে আপনার চুলের সমস্যার সঠিক কারণ নির্ণয় করে উপযুক্ত চিকিৎসা দেওয়া যেতে পারে।
চুল পড়ার রোধে কোন ভিটামিন খেতে হয়ঃ
চুল পড়া রোধে কিছু নির্দিষ্ট ভিটামিন ও মিনারেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে উল্লেখিত ভিটামিনগুলো চুলের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তা হলোঃ
- ভিটামিন এ
ভিটামিন এ সেবাম উৎপাদনে সাহায্য করে যা স্ক্যাল্পকে ময়েশ্চারাইজ করে এবং চুলের বৃদ্ধি বাড়াতে সহায়তা করে। গাজর, মিষ্টি আলু, পালং শাক, কুমড়ো ইত্যাদিতে ভিটামিন এ পাওয়া যায়।
- ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
বিশেষ করে বায়োটিন (ভিটামিন বি৭) চুলের বৃদ্ধির জন্য খুবই উপকারী। বায়োটিনের অভাব চুল পড়ার কারণ হতে পারে। ডিম, বাদাম, ফুলকপি, শিমের বিচি ইত্যাদিতে বায়োটিন পাওয়া যায়।
- ভিটামিন সি
ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে চুলকে রক্ষা করে। এছাড়া এটি কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে যা চুলের গঠন মজবুত করে। কমলালেবু, স্ট্রবেরি, কিউই, আমলকী ইত্যাদিতে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
- ভিটামিন ডি
ভিটামিন ডি চুলের ফলিকলগুলিকে উদ্দীপ্ত করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। সূর্যালোক, মাছের তেল, মাশরুম ইত্যাদিতে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
- ভিটামিন ই
ভিটামিন ই চুলের ফলিকলগুলিকে মজবুত করে এবং চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। বাদাম, সূর্যমুখী বীজ, পালং শাক ইত্যাদিতে ভিটামিন ই পাওয়া যায়।
চুলের স্বাস্থ্যের জন্য শুধু ভিটামিন গ্রহণই যথেষ্ট নয়, সঠিক পুষ্টিকর খাবার খাওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। তাই পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের পাশাপাশি প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন সাপ্লিমেন্টও নেওয়া যেতে পারে।
চুলের জন্য সবচেয়ে ভাল শ্যাম্পু কোনটিঃ
চুলের জন্য সবচেয়ে ভালো শ্যাম্পু নির্ভর করে আপনার চুলের ধরন ও সমস্যার উপর। তবে কিছু জনপ্রিয় এবং কার্যকর শ্যাম্পুর তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
- ডাভ ইন্টেন্স রেপেয়ার শ্যাম্পু (Dove Intense Repair Shampoo): চুল মেরামত এবং মসৃণ রাখতে সাহায্য করে।
- হেড অ্যান্ড শোল্ডারস এন্টি-ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু (Head & Shoulders Anti-Dandruff Shampoo): খুশকির সমস্যা সমাধানের জন্য উপযুক্ত।
- প্যান্টিন প্রো-ভি শ্যাম্পু (Pantene Pro-V Shampoo): চুল মজবুত করে এবং চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।
- হিমালয়া হরবাল শ্যাম্পু (Himalaya Herbal Shampoo): প্রাকৃতিক উপাদান সমৃদ্ধ, যা চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
চুলের-জন্য-সবেচেয়ে-ভাল-শ্যাম্পু-কোনটি |
- ট্রেসেমি কেরাটিন স্মুথ শ্যাম্পু (TRESemmé Keratin Smooth Shampoo): চুল মসৃণ এবং ম্যানেজেবল রাখে।
- ল'রিয়াল প্যারিস এক্সট্রা অর্ডিনারি ক্লে শ্যাম্পু (L'Oréal Paris Extraordinary Clay Shampoo): তৈলাক্ত চুলের জন্য উপযুক্ত।
- সানসিল্ক ব্ল্যাক শাইনি শ্যাম্পু (Sunsilk Black Shine Shampoo): চুলকে চকচকে এবং প্রাণবন্ত রাখে।
- ম্যাট্রিক্স বায়োলেজ স্মুথপ্রুফ শ্যাম্পু (Matrix Biolage Smoothproof Shampoo): ফ্রিজি ও সুন্দর চুল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
আপনার চুলের ধরন ও সমস্যা অনুযায়ী শ্যাম্পু নির্বাচন করুন। প্রয়োজনে ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ নিন।
অতিরিক্ত চুল পড়া কিসের লক্ষণঃ
অতিরিক্ত চুল পড়া বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। স্বাভাবিকভাবে প্রতিদিন ৫০-১০০টি চুল পড়া স্বাভাবিক হলেও যদি এর থেকে বেশি চুল পড়ে তবে তা সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। অতিরিক্ত চুল পড়ার অন্যতম কারণ হতে পারে স্ট্রেস বা মানসিক চাপ। মানসিক চাপের কারণে শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটে যা চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। এছাড়া পুষ্টির অভাব, বিশেষ করে প্রোটিন, ভিটামিন এ, সি, ডি, ই, এবং মিনারেলসের অভাবও চুল পড়ার কারণ হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ নিজের মাইন্ড কিভাবে শান্ত রাখবেন তার কিছু টিপস?
হরমোনের অস্বাভাবিকতা, যেমন থাইরয়েডের সমস্যা, পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS) এবং মেনোপজের সময় হরমোনের পরিবর্তনও চুল পড়ার একটি সাধারণ কারণ। এছাড়া, বিভিন্ন ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, স্ক্যাল্পের সংক্রমণ, এবং জিনগত কারণেও অতিরিক্ত চুল পড়া দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত চুল পড়া যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
মাথায় টাক পরার কারণ কিঃ
মাথায় টাক পড়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, এবং এই কারণগুলো ব্যক্তিভেদে বিভিন্ন হতে পারে। সাধারণত মাথায় টাক পড়ার প্রধান কারণগুলো নিম্নরূপঃ
- জেনেটিক বা বংশগত কারণ
অ্যান্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়া (Androgenetic Alopecia) বা পুরুষদের টাক পড়া সাধারণত জেনেটিক কারণে ঘটে। এই ধরণের টাক পড়া বংশগত এবং পিতার অথবা মাতার দিক থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া যায়।
- হরমোনের পরিবর্তন
হরমোনের পরিবর্তন, বিশেষ করে ডাইহাইড্রোটেস্টোস্টেরোন (DHT) নামক হরমোনের বৃদ্ধি, টাক পড়ার অন্যতম কারণ। ডিএইচটি হরমোন চুলের ফলিকলকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, যার ফলে চুলের বৃদ্ধি ধীরে ধীরে কমে যায় এবং চুল পড়ে যায়।
- স্ট্রেস ও মানসিক চাপ
অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ চুল পড়ার একটি সাধারণ কারণ। মানসিক চাপের কারণে শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটে যা চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে।
- খাদ্যাভ্যাস ও পুষ্টির অভাব
পুষ্টির অভাব, বিশেষ করে প্রোটিন, ভিটামিন বি, সি, ডি, এবং ই-এর অভাব চুল পড়ার কারণ হতে পারে। এছাড়া আয়রন এবং জিঙ্কের অভাবও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
- স্বাস্থ্য সমস্যা ও ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন থাইরয়েডের সমস্যা, পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS), এবং অটোইমিউন ডিজিজ চুল পড়ার কারণ হতে পারে। এছাড়া কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কেমোথেরাপি, অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টস, এবং হাইপারটেনশনের ঔষধও চুল পড়ার কারণ হতে পারে।
- স্ক্যাল্পের সংক্রমণ ও চর্মরোগ
স্ক্যাল্পের সংক্রমণ, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, এবং চর্মরোগ যেমন সেবোরিক ডার্মাটাইটিস, সোরিয়াসিস চুল পড়ার কারণ হতে পারে।
এই কারণগুলো মাথায় টাক পড়ার সাধারণ কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়। তবে যদি চুল পড়া দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পায়, তাহলে ডার্মাটোলজিস্ট বা ট্রাইকোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
মাথায় টাক পড়লে কি করণীয়ঃ
মাথায় টাক পড়লে করণীয় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। আপনার প্রথম কাজ হবে টাক পড়া শুরু হলে দেরি না করে ডার্মাটোলজিস্ট বা ট্রাইকোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসকেরা সাধারণত চুল পড়ার কারণ নির্ণয় করে সেই অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করেন। তারপর সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও পুষ্টি গ্রহণ করা জরুরি। খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, ভিটামিন বি, সি, ডি এবং ই যুক্ত খাবার রাখতে হবে।
আয়রন এবং জিঙ্কও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া মানসিক চাপ কমানো এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন। স্ট্রেস এবং উদ্বেগ চুল পড়ার একটি বড় কারণ, তাই মানসিক চাপ কমানোর জন্য যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন করতে পারেন। এছাড়াও, স্ক্যাল্পের যত্ন নেওয়া জরুরি। স্ক্যাল্প পরিষ্কার রাখার জন্য নিয়মিত শ্যাম্পু ব্যবহার করা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী স্ক্যাল্পের জন্য উপযুক্ত তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
চুল পড়া প্রতিরোধে মিনোক্সিডিল বা ফিনাস্টারাইড জাতীয় ঔষধও ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে এসব ঔষধ ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সবশেষে, যদি চুল পড়া অত্যন্ত বেশি হয় এবং সাধারণ পদ্ধতিতে নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তাহলে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট বা হেয়ার রিস্টোরেশন প্রক্রিয়া বিবেচনা করা যেতে পারে। তবে যেকোনো চিকিৎসা পদ্ধতির জন্য প্রথমে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই মাথায় টাক পড়লে আপনাকে এই সব কাজ করতে হবে।
লেখকের মক্তব্যঃ
আসা করি যে আপনি অল্প বয়সে চুল পরার কারণ কি সবকিছু বুঝতে পেরেছেন ও তার সাথে সাথে এটাও জানতে পেরেছেন যে নতুন চুল গজানোর ঔষুধ কি খাওয়া উচিত। আসা করি আপনার মনে আর কোনো প্রশ্ন নেয়।
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের কাছে।
আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন.........www.stylishsm.com
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url