ব্রেন টিউমার কেন হয় - ব্রেন টিউমারের লক্ষণ কি? বিস্তারিত জানুন?

আজকে আমরা জানবো যে কেন আমাদের ব্রেন টিউমার হয়। এটি হওয়ার কারণ কি আমাদের জীবনে। এর সাথে সাথে এটাও জানবো যে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ গুলো কি কি। আসুন জেনে নেওয়া যাক?

ভূমিকাঃ

আমাদের জীবনে নানান-ধরনের রোগ-বালায় এসে থাকে। কিন্তু এই  ব্রেন টিউমার রোগটি যেন আমাদের জীবনে পাহাড় ভেঙ্গে পড়ে। কেননা এই রোগটি খুব সিরায়াস পর্যায়ে একটি রোগ।

ব্রেন-টিউমার-কেন-হয়
ব্রেন-টিউমার-কেন-হয়            

তাই আসুন জেনে নি যে ব্রেন টিউমার কেন হয়ে থাকে আমাদের জীবনে। ও তার সাথে আমরা এটাও জানবো যে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ গুলো কি কি ধরনের ঘটে থাকে আমাদের সাথে। সব বিস্তারিত...।

ব্রেন টিউমার কেন হয়ঃ

মানুষের জীবনে বিভিন্ন ধরনের জিন রয়েছে যেটি টিউমারের প্রতিরোধ করে। এদেরকে বলা হয় সাপ্রেসর জিন। ব্রেন টিউমার হলো মস্তিষ্কের কোষের একটি অস্বাভাবিক বৃদ্ধির ফল যা মস্তিষ্কের বিভিন্ন ফাংশনকে প্রভাবিত করে। তবে ব্রেন টিউমার কেন হয়, তার নির্দিষ্ট কারণ এখনও সম্পূর্ণরূপে বোঝা যায়নি। তবে কিছু কারণ ব্রেন টিউমারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।

যেমনঃ জেনেটিক ফ্যাক্টর বা বংশগত ইতিহাস, যেখানে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ব্রেন টিউমারের ইতিহাস থাকলে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এছাড়াও, পরিবেশগত ফ্যাক্টর যেমন, রেডিয়েশন বা তেজস্ক্রিয়তার এক্সপোজার ব্রেন টিউমারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। কিছু ভাইরাস ইনফেকশনও ব্রেন টিউমারের সৃষ্টি করতে পারে। আরো কিছু ক্ষেত্রে, ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হলে বা অটোমিউন ডিজিজ থাকলে ব্রেন টিউমারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

আরো পড়ুনঃ জন্ডিস হলে আপনার যা-যা করণীয় কাজ করতে হবে?

বিভিন্ন ধরনের ব্রেন টিউমার রয়েছে, যেমন গ্লিওমা, মেনিঞ্জিওমা, পিটুইটারি অ্যাডেনোমা ইত্যাদি, যা বিভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ করে। সাধারণত, ব্রেন টিউমারের লক্ষণগুলি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং সময়মতো চিকিৎসা না হলে মারাত্মক হতে পারে। সঠিক চিকিৎসা এবং নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ব্রেন টিউমারের ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব।

ব্রেন টিউমারের লক্ষণ গুলো কি কিঃ

ব্রেন টিউমারের লক্ষণগুলি মস্তিষ্কের কোন অংশে টিউমারটি রয়েছে এবং টিউমারের আকার ও গতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। কিছু সাধারণ লক্ষণ ও উপসর্গ হলোঃ

  1. মাথাব্যথাঃ প্রচণ্ড ও নিয়মিত মাথাব্যথা, বিশেষ করে সকালে বা রাতে।
  2. বমি বমি ভাব ও বমিঃ সকালে বেশি বমি হয়।
  3. মেমোরি ও মনোযোগ সমস্যাঃ স্মৃতি হ্রাস ও মনোযোগের অভাব।
  4. দৃষ্টি সমস্যাঃ ঝাপসা দৃষ্টি, ডাবল ভিশন বা আংশিক দৃষ্টি হারানো।
  5. শ্রবণ সমস্যাঃ কানে শোনা কমে যাওয়া বা শোনা বন্ধ হয়ে যাবা।
  6. শারীরিক দুর্বলতাঃ শরীরের কোন একটি অংশে দুর্বলতা বা অসাড়তা।
  7. সমন্বয় সমস্যাঃ হাঁটা চলায় অসুবিধা, ও শরীরের ভারসাম্যহীনতা হারানো।
  8. ভাষা সমস্যাঃ কথা বলায় অসুবিধা, শব্দ খুঁজে পাওয়া সমস্যা।
  9. মুড পরিবর্তনঃ আচরণ ও মুডের হঠাৎ পরিবর্তন।
  10. অবসাদঃ চরম ক্লান্তি ও অবসাদ।
  11. কনভালশনঃ (খিঁচুনি) বিশেষ করে কোন ইতিহাস না থাকা সত্ত্বেও খিঁচুনি শুরু হওয়া।

এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ সময়মতো সঠিক চিকিৎসা করা গেলে ব্রেন টিউমারের ক্ষতি কমানো সম্ভব।

ব্রেন টিউমার হলে কি করা উচিতঃ

আমরা অনেকে জানি নে যে ব্রেন টিউমার হলে কি করা উচিত। আসুন জেনে নি যে আসলে ব্রেন টিউমার হলে আমাদের কি করা উচত আমাদের জীবন বাঁচানোর জন্য।

  • চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াঃ

যদি আপনি ব্রেন টিউমারের লক্ষণগুলো দেখতে পান তবে যত দ্রুত সম্ভব একজন নিউরোলজিস্ট বা নিউরোসার্জনের সাথে পরামর্শ করুন।

  • পরীক্ষা ও ডায়াগনোসিসঃ

সঠিক ডায়াগনোসিসের জন্য চিকিৎসক বিভিন্ন পরীক্ষার পরামর্শ দিতে পারেন যেমন MRI, CT স্ক্যান, বা বায়োপসি।

  • চিকিৎসার পরিকল্পনাঃ

ডায়াগনোসিসের পর চিকিৎসক আপনার জন্য একটি উপযুক্ত চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করবেন। এটি টিউমারের ধরণ, অবস্থান, আকার এবং আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য অবস্থার উপর নির্ভর করবে।

  • সার্জারিঃ

অনেক ক্ষেত্রে, টিউমার অপরেশনের জন্য সার্জারি প্রয়োজন হতে পারে। সার্জারি করলে টিউমারের আকার কমানো বা পুরোপুরি অপরেশন করা যেতে পারে।

আরো পড়ুনঃ ধূমপান করলে আমাদের স্বাস্থ্যর কি ভয়ানক ক্ষতি হয় জেনে নিন?

  • রেডিয়েশন থেরাপিঃ

সার্জারির পর বা সার্জারির পরিবর্তে টিউমার কোষ ধ্বংস করতে রেডিয়েশন থেরাপি ব্যবহার করা হতে পারে।

  • কেমোথেরাপিঃ

কেমোথেরাপি ওষুধ টিউমার কোষগুলিকে ধ্বংস করতে বা তাদের বৃদ্ধি ধীর করতে সাহায্য করতে পারে।

  • নিয়মিত যোগাযোগঃ

চিকিৎসার পর নিয়মিত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ রাখা জরুরি, যাতে আপনার চিকিৎসার অগ্রগতি মনিটর করা যায় এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসা পরিকল্পনা পরিবর্তন করা যায়।

  • জীবনযাত্রার পরিবরজায়ঃ

আপনার জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনা দরকার হতে পারে। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম, মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা, এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম আপনার সামগ্রিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

  • সমর্থন ও সহায়তাঃ

ব্রেন টিউমার একটি মানসিক চাপ তৈরি করতে পারে। তাই পরিবার, বন্ধু এবং সমর্থন গোষ্ঠীর সহায়তা নেওয়া জরুরি। প্রয়োজনে কাউন্সেলিং বা থেরাপির সাহায্য নিতে পারেন।

  • শিক্ষা ও সচেতনতাঃ

আপনার চিকিৎসা সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সঠিক তথ্য জানা আপনার নিজের এবং আপনার পরিবারের জন্য সহায়ক হতে পারে।

এ ধরনের গুরুতর সমস্যায় সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা খুবই প্রয়োজনীয় একটি দিক।

ব্রেন টিউমার অপারেশনের খরচ কত বাংলাদেশেঃ

বাংলাদেশে ব্রেন টিউমার অপারেশনের খরচ অনেকগুলি ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে। সাধারণত, অপারেশন খরচ হাসপাতালের ধরণ, অপারেশনের জটিলতা, সার্জনের দক্ষতা, এবং রোগীর সাধারণ স্বাস্থ্য অবস্থার উপর নির্ভরশীল। সরকারি হাসপাতালে এই খরচ তুলনামূলকভাবে কম হতে পারে, যেখানে বেসরকারি হাসপাতাল ও বিশেষায়িত ক্লিনিকে খরচ অনেক বেশি হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ হার্ট আট্যাক থেকে রক্ষা পেতে আপনার যা যা করণীয় কাজ করতে হবে?

সাধারণত, একটি ব্রেন টিউমার অপারেশনের খরচ ২,০০,০০০ থেকে ১০,০০,০০০ টাকা বা তারও বেশি হতে পারে। এই খরচের মধ্যে অপারেশনের ফি, হাসপাতালের চার্জ, ওষুধের খরচ, এবং পরবর্তী চিকিৎসা ও পুনর্বাসন ব্যয় অন্তর্ভুক্ত থাকে। বেসরকারি হাসপাতাল ও বিশেষায়িত সার্জনের ক্ষেত্রে এই খরচ আরও বেড়ে যেতে পারে। এছাড়া, অপারেশনের পর নিয়মিত ফলো-আপ ও থেরাপি প্রয়োজন হতে পারে যা অতিরিক্ত খরচের কারণ হতে পারে।

তবে, সঠিক খরচ নির্ধারণের জন্য নির্দিষ্ট হাসপাতাল বা চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা সবচেয়ে ভালো উপায়। তারা রোগীর নির্দিষ্ট অবস্থান ও প্রয়োজনের ভিত্তিতে একটি সঠিক খরচের ধারণা দিতে পারবে।

ব্রেন টিউমার হলে কি মানুষ বাঁচে?

ব্রেন টিউমার হলে মানুষের বাঁচার সম্ভাবনা অনেক ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে। টিউমারের ধরণ, আকার, অবস্থান, এবং রোগীর স্বাস্থ্য পরিস্থিতি এই ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু ব্রেন টিউমার সঠিক সময়ে শনাক্ত ও চিকিৎসা করা গেলে সম্পূর্ণভাবে নিরাময় করা সম্ভব। তবে, কিছু ক্ষেত্রে টিউমার এতটাই জটিল ও আক্রমণাত্মক হতে পারে যে তা নিরাময় করা কঠিন হয়ে যায়।

ব্রেন-টিউমার-হলে-কি-মানুষ-বাঁচে
ব্রেন-টিউমার-হলে-কি-মানুষ-বাঁচে            

প্রথমত, ব্রেন টিউমারের প্রাথমিক লক্ষণগুলো দ্রুত শনাক্ত করা জরুরি। মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, কথা বলার সমস্যা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। আধুনিক চিকিৎসা প্রণালী যেমন রেডিওথেরাপি, কেমোথেরাপি এবং সার্জারির মাধ্যমে অনেক ধরনের ব্রেন টিউমার নিরাময় সম্ভব। 

দ্বিতীয়ত, রোগীর মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসার পাশাপাশি রোগীর মানসিক শক্তি ও ইতিবাচক মনোভাব তাকে সুস্থ হতে অনেকটাই সাহায্য করতে পারে। পরিবারের সাপোর্ট এবং চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলা খুবই জরুরি।

সব মিলিয়ে, ব্রেন টিউমার হলে মানুষের বাঁচার সম্ভাবনা অনেকাংশে নির্ভর করে সময়মতো চিকিৎসা গ্রহণ এবং চিকিৎসার ধরন ও মানের উপর। সঠিক চিকিৎসা ও মানসিক সাহসের মাধ্যমে ব্রেন টিউমার থেকে অনেকেই সুস্থ হয়ে উঠতে পারে।

ব্রেন টিউমার হলে কি ঔষুধ খেতে হয়ঃ

ব্রেন টিউমার হলে নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ রোগীর অবস্থা অনুযায়ী চিকিৎসক পরামর্শ দিয়ে থাকেন। নিচে কিছু সাধারণ ঔষধের তালিকা দেয়া হলো, তবে মনে রাখতে হবে প্রতিটি রোগীর অবস্থা অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাওয়া উচিত নয়। তাই নিম্নে কিছু ঔষুধের নাম দেওয়া হলোঃ

  1. স্টেরয়েডসঃ ব্রেন টিউমার এবং এর আশেপাশে ফুলে যাওয়া কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ডেক্সামেথাসোন।
  2. অ্যান্টি-সিজার ওষুধঃ খিঁচুনি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন ফেনিটয়েন বা লেভেটিরাসিটাম।
  3. কেমোথেরাপিঃ কিছু নির্দিষ্ট ধরনের ব্রেন টিউমারের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, টেমোজোলোমাইড।
  4. পেইন রিলিভারসঃ ব্যথা কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয়, যেমন প্যারাসিটামল বা অপিওড।
  5. অ্যান্টি-নসিয়া ওষুধঃ বমি বা বমি বমি ভাব কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন ওন্দানসেট্রন।

এছাড়া, ব্রেন টিউমারের চিকিৎসার জন্য সার্জারি, রেডিওথেরাপি, এবং টার্গেটেড থেরাপির প্রয়োজন হতে পারে। এসব চিকিৎসার সময় ও পরে রোগীর ঔষধের প্রয়োজন হতে পারে।

তাই, ব্রেন টিউমারের চিকিৎসা এবং ঔষধ গ্রহণের ক্ষেত্রে সবসময় একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

ব্রেন টিউমার হলে কি হয়ঃ

ব্রেন টিউমার হলে মস্তিষ্কের কোষ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়, যা বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। ব্রেন টিউমার মূলত দুটি ধরনের হতে পারেঃ

  • বেনাইন (অক্ষতিকারক): এই ধরনের টিউমার সাধারণত অতি ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং শরীরের অন্য কোথাও ছড়ায় না।
  • ম্যালিগন্যান্ট (ক্ষতিকারক): এই ধরনের টিউমার দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং শরীরের অন্য অংশে ছড়িয়ে যেতে পারে।

ব্রেন টিউমার হলে যা হতে পারেঃ

  1. স্নায়বিক সমস্যাঃ মাথাব্যথা, ঝাপসা দেখা, দৃষ্টি সমস্যা, হঠাৎ করে ভারসাম্যহীনতা, এবং দেহের বিভিন্ন অংশে দুর্বলতা বা অবশ হয়ে যাওয়া।
  2. খিঁচুনিঃ টিউমারের কারণে মস্তিষ্কের কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটলে খিঁচুনি হতে পারে।
  3. মেমরি লসঃ স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া বা মনোযোগ ধরে রাখতে সমস্যা হতে পারে।
  4. ব্যক্তিত্ব পরিবর্তনঃ আচরণে পরিবর্তন, রাগ বা বিষণ্ণতা বাড়তে পারে।
  5. বমি বা বমি বমি ভাবঃ মস্তিষ্কের চাপ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে বমি বা বমি বমি ভাব হতে পারে।
  6. কথা বলার সমস্যাঃ কথা বলায় সমস্যা, কথা জড়িয়ে আসা বা ভাষাগত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

  চিকিৎসা

ব্রেন টিউমারের চিকিৎসা নির্ভর করে টিউমারের প্রকার, অবস্থান, এবং রোগীর সার্বিক স্বাস্থ্যের উপর। সাধারণত চিকিৎসার মধ্যে সার্জারি, রেডিওথেরাপি, কেমোথেরাপি, এবং টার্গেটেড থেরাপি অন্তর্ভুক্ত থাকে।

এছাড়া, রোগীর আরোগ্য এবং চিকিৎসার জন্য সবসময় একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। 

লেখকের মক্তব্যঃ

আসা করি যে আপনেরা বুঝতে পেরেছে যে ব্রেন টিউমার কেন হয় আমাদের শরীরে। এবং তার সাথে এটাও জানলেন যে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ গুলো কি কি ধরনের হয়ে থাকে। আসা করি ব্রেন টিউমার নিয়ে আর কোনো প্রশ্ন নেই আপনাদের মনে।

ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করে দিবেন আপনাদের প্রিয় মানুষের কাছে।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন.........www.stylishsm.com






( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url