নারিকেল খাওয়ার উপকারিতা ও অউপকারিতা? বিস্তারিত জেনে নিন?

নারিকেল খাবার উপকারিতা ও অউপকারিতা কি আমরা সকলেই জানি কিন্তু তার সঙ্গে আরো জানবো। নারিকেল তেল খাবার কিছু অসাধারণ নিয়ম আসন শুরু করা যাক। 


ভূমিকাঃ


আমরা সকলেই জানি নারিকেল খাবার বিভিন্ন ধরনের দিক রয়েছে। যেদিক নিয়ম মেনে চললে আমাদের শরীরে অনেক প্রষ্টিমানের খাবার যোগন দিয়ে থাকে। এজন্য নারিকেলের পানি,ও নারিকেল আমরা সকলেই পান করে থাকি।

নারিকেল খাওয়ার উপকারিতা
নারিকেল খাওয়ার উপকারিতা             

তাই আজকে আমরা জানবো নারিকেল খাবার কিছু উপকারিতা ও নারকেল তেল খাবার কিছু অসাধারণ নিয়ম। এটি আমাদের শরীরকে পুস্টি ও কোলেস্টেরল দিয়ে ভরিয়ে তোলে। যেটা আমাদের সকলেরই খাওয়া করা উচিত।


নারিকেল খাবার উপকারিতাঃ


নারিকেল খাবার উপকারিতা বেশ অনেকগুলো আছে। কেননা নারিকেল খেলে আমাকে শরীরে পুষ্টি জোগান দেয় এবং পুষ্টির মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। তাই আমরা সকলে নারিকেল খেয়ে থাকি। নারিকেল খাওয়ার উপকারিতা মেলা আছে যেমনঃ


  • পুষ্টিকর খাবারঃ  নারিকেল খেলে নারিকেলের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান থেকে থাকে যেমনঃ প্রোটিন, ভিটামিন, ফ্যাক্ট, ইত্যাদি প্রোটিন খাবার পেয়ে থাকি আমরা নারিকেল থেকে। যেটা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
  • রোগের স্বাস্থ্যঃ  নারিকেলের প্রচুর পরিমাণে ও প্রয়োজনীয় অমিনো এসিড থেকে থাকে। যা প্রোটিন যোগন দিতে অনেক সাহায্য করে। আমাদের রোগের স্বাস্থ্যের জন্য তাই এটি সকলের পান করা উচিত।
  • ওজন পরিচালনাঃ  নারিকেলে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন মিনারেল ও ফাইবার যেটি আমাদের ওজন পরিচালনা করতে সাহায্য করে। এছাড়া পেটের সমস্যা জ্বালাপোড়া ও ভারী অনুভূতি দূর করতে আমাদের পেটের ফ্যাট কমাতে নারিকেল সকলেরই খাওয়া উচিত।
  • মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যঃ  নারিকেলের অত্যন্ত পরিমাণে ভিটামিন কোরোটিন থাকে। যেটি মস্তিষ্কসুস্থ রাখতে সাহায্য করে। 


নারিকেলের ব্যবহার ও সুবিধাঃ


নারিকেল হচ্ছে একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার। নারিকেল খাওয়ার উপকারিতা বিভিন্ন ধরনের রয়েছে এটি আজকে আমরা আলোচনা করবোঃ


  1. নারিকেলের পানিঃ  নারকেলের পানি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় শীতল ও আমাদের দেহের জন্য স্বাস্থ্যকর। যেটি আমাদের শরীরে হাইড্রোশনের জন্য খুবই উপকারী হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  2. নারিকেলের পানি তরলতাঃ নারিকেলের পানি আমাদের দেহ ও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। কেননা নারিকেলের পানি পান করলে আমাদের দেহ সমস্ত ত্বকের বিভিন্ন ধরনের উজ্জ্বলতা দেখা যায়। এবং এই পানি পান করলে আমাদের শরীরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে। যেটি প্রাকৃতিকভাবে পুরোপুরি ন্যাচারাল।
  3. নারিকেলের তেলঃ  নারিকেলের পানি পান করার সাথে সাথে নারিকেলের তেল ও বিভিন্ন ধরনের কাজে লেগে থাকে। আমাদের জীবনে এই নারিকেলের তেল,মসলা, কেক, স্বাস্থ্যকর খাবার চর্বির উৎপাদন করে থাকে এই নারিকেলের তেল।
  4. নারিকেলের পাইঃ নারিকেলের পাই খুবই সুস্বাদু ও মিষ্টি এবং স্বাস্থ্যকর। যা স্বাস্থ্যকর জীবনে ভাষণে ব্যবহার করা হয়। 


নারিকেলর পানির প্রভাবঃ


নারিকেল পানির প্রভাব আমাদের জীবনে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যের লাভ বয়ে আনে। যেটি পান করে আমাদের শরীর সঠিক নিয়মে নিয়ন্ত্রণে থাকে এর আরো কিছু বিশেষ গুণ হলোঃ

নারিকেলের পানির প্রভাব
নারিকেলের পানির প্রভাব        

  1. হাইড্রেশনঃ নারিকেলের পানি খুবই তরল ও মাননীয় প্রাকৃতিক পানি যেটি পান করলে আমাদের শরীরে হাইড্রেশন নিশ্চিত করে। এবং কি এই নারিকেলের পানি গরমের দিনে পান করলে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা থেকে নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। তাই আমরা নারিকেল পানি চেষ্টা করবো প্রতিদিন পান করার।
  2. পুষ্টি সরবরাহঃ  নারিকেলের পানি বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকরের দিক বয়ে আনে আমাদের শরীরে। যেমন ধরা যায় ভিটামিন মিনারেল ক্যালসিয়াম কোলেস্টেরল ইত্যাদি এসব আমাদের শরীর পেয়ে থাকে নারিকেলের পানি থেকে।
  3. হৃদয়ের স্বাস্থ্যঃ নারিকেলের পানি পান করলে এটি হার্ট হেলথ এর জন্য বিশেষভাবে প্রয়োজনীয় একটি পানি হিসেবে গণনা করেছে ডাক্তারেরা।  কারণ এটির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে  কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহাজ্য করে থাকে। এবং হৃদয়ের স্বাস্থ্যর উন্নতি করতে সাহাজ্য করে। তাই নারিকেলের পানি সকলেরই পান করা উচিত।
  4. নারিকেল পানির লাভঃ প্রতিদিন আমরা যদি সকালে নারিকেলের পানি পান করতে পারি। তাহলে আমাদের শরীরের রক্তচাপ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এবং কি নারিকেলের পানি বিশেষভাবে কার্যকরী হয়ে থাকে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য। এবং শরীরের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি যোগান দিতে এই নারিকেল পানি পান করলে আমাদের শরীরে ক্যালসিয়াম কোলেস্টেরল পুষ্টি পটাশিয়াম সোডিয়াম ইত্যাদি পুষ্টিকর দিক হয়ে থাকে নারিকেল পানি থাকে। 


নারিকেল খাওয়ার ফলাফলঃ


নারিকেল খাবার ফলাফল প্রায় সকল মানুষেরই জানা কথা। এই নারিকেল ফলাফলের বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যকর দিক রয়েছে যেমনঃ


নারিকেল আমরা সাধারণত খাবারের বা পান করার কাজে ব্যবহার করে থাকি। নারিকেল খেলে আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের ও পুষ্টির পরিমাণ মাত্রা কমায়। এবং আমাদের শরীরে হার্ট হেলথের কাজে উন্নতি ব্যবহার করে। নারকেলে বেশ ক্যালরি ও পুষ্টি থাকায় আমাদের শরীরে শক্তি যোগান দেয় খুব তাড়াতাড়ি।


আরো পড়ুনঃ শরীর সঠিক পরিমান নিয়ন্ত্রণ রাখতে পেঁপের উপকারিতা?


তাই মাঝে মাঝে ক্লান্ত শরীর হয়ে গেলে নারিকেলের খেলে আমাদের শরীরে এনার্জি ও শক্তি বাড়ে এবং কি নারিকেল খেলে আমাদের হার্ট ও হৃদয় রোগ ভালো থাকে। এই নারিকেলের পানি রক্তের চাপ কমাতে এবং বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে নারিকেল বা নারিকেলের পানি পান করা খুবই প্রয়োজনীয় একটি দিক আমাদের শরীর ও জীবনে। তাই নারিকেল খাওয়ার উপকারিতা আমাদের বিশেষ গুন। 


নারিকেল শাঁসের উপকারিতাঃ


নারিকেল শাঁসের উপকারিতা আমাদের বিভিন্ন দিক দিয়ে উপকার ও শরীরের ক্যালসিয়াম জোগাতে সাহায্য করে। এবং এদের বিভিন্ন ধরনের দিক আছে যেমনঃ 


  • প্রোটিন ও মিনারেলের উত্তম উৎসঃ নারিকেলের পানির সাথে সাথে আমরা নারিকেলের শাঁসেরও বিভিন্ন ধরনের দিক ও গুণ পেয়ে থাকি স্বাস্থ্যে লাভের জন্য। নারিকেলের শাস থেকে আমাদের শরীর পেয়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম পুষ্টি মিনারেল ইত্যাদি প্রচুর পরিমানে পেয়ে থাকে। আমাদের শরীর তাই নারিকেলের শাঁস খাওয়া উচিত।
  • হার্ট হেলথের উন্নতিঃ নারিকেলের শাঁস থেকে আমরা পেয়ে থাকি বিভিন্ন ধরনের ফাইবার ও নিরামিষ ফ্যাক্ট। যেটি হার্ট হেলথ এর জন্য খুবই বিশেষভাবে কাজ করে থাকে মানুষের জীবনে। 
  • জ্বালা পোড়া থেকে মুক্তিঃ নারকেলের শাঁসের মধ্যে একটি তরল ও শীতল জাতীয় পুষ্টি পাওয়া যায় যেটি আমাদের বুকে জ্বালাপোড়া কমায়। এবং আমাদের শরীরে তাপমাত্রা স্তর বৃদ্ধি করে। 
  • শাঁসের লাভবান দিকঃ নারিকেল শাঁসের মধ্যে পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম ইত্যাদি পুষ্টি যার আমাদের শরীরের রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। পটাশিয়াম আমাদের শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য। শাঁসের মধ্যে ফাইবার থাকা আমাদের শরীরকে হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। নারিকেলের শাঁসের মধ্যে পাওয়া যায় অ্যামিনো এসিড যা দাঁতের মজবুত গঠন করে। এবং কি শরীর উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। তাই নারিকেলের শাঁস প্রতিদিন খাওয়া উচিত। নারিকেল খাওয়ার উপকারিতা থেকে আপনি যদি প্রতিদিন এক গ্লাস শাঁস খেয়ে থাকেন। তাহলে আপনি পেয়ে যাবেন ৭৭০ গ্রাম পটাশিয়ামের পুষ্টির গুণ।



নারিকেল পানির অউপকারিতাঃ


নারিকেলের পানে পান করার কিছু অউপকারিতা বয়ে যায়। কিন্তু নারিকেল পানির গুনোগান বেশ পুরনো। এবং সকলেরই জানা এর কিছু মাত্রা না মেনে খেলে নারিকেল পানির অউপকারিতা দেখা দেয় যেমনঃ


  1. প্রয়োজনীয় পুষ্টি না থাকাঃ নারিকেলের পানি পান করলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি সাধক করে থাকে। কিন্তু এ নারিকেলের পানির মধ্যে বিভিন্নতা থাকতে পারে। তাই সাধারণত বিভিন্ন ধরনের খাবারের মত এই পানি ব্যবহার হতে পারে। যা পুষ্টির সমস্যা দেখা দিতে পারে আমাদের শরীরে।
  2. মোটামুটি উচ্চ ক্যালরিঃ নারিকেলের পানি ক্যালরি দ্বারা সাধারণত পানির সমান হয়ে থাকে। বা তার বেশিও হতে পারে। এজন্য যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু সাবধানে খেতে হবে উচ্চ ক্যালরির জন্য।
  3. অতিরিক্ত ফ্যাক্ট এবং ক্যালরিঃ নারিকেলের পানিতে বেশ কিছু ধরনের ফ্যাক্টো ক্যালোরি জমা হয়ে থাকে। যা বেশি পরিমাণে পান করলে আমাদের প্রতিদিনের শরীরের এনার্জি ও ক্যালরি নষ্ট করে দিতে পারে। তাই যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু সীমাবদ্ধ নিয়ে খেতে হবে না হলে আমাদের শরীরের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  4. অনিয়মিত পানি খাবার ভুলঃ পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে যারা নারিকেলের পানি পান করে মধুর রসের মতো তৃপ্তি পায়। কিন্তু এতে করে তাদের শরীরে ক্ষতি হয় সেটি তারা জানে না অনিয়মিতভাবে নারিকেলের পানি পান করলে অতিরিক্ত ক্যালরি সংগ্রহের কারণ হতে পারে আমাদের শরীরে যা আমাদের জন্য ভালো নয়।  


নারিকেলের তেলের উপকারিতাঃ


নারিকেল তেল খাবার নিয়ম এবং এর উপকারিতা অনেক রয়েছে। তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম নিচে উল্লেখ করা হলোঃ


  • হৃদয়ের স্বাস্থ্যঃ নারিকেলের তেল ব্যবহার করে আমরা প্রাকৃতিক প্রতিশোধ নিয়ম অনুসারে চলি যা থেকে আমরা পেয়ে থাকি অমেগা- ৩ ফ্যাট যা অসংখ্য উপকার দিয়ে থাকে আমাদের হৃদরোগের জন্য।
  • ওজন পরিচালনাঃ নারিকেলের তেল ব্যবহারের প্রতি বাস্তব জীবনে ক্যালরি প্রায় একই হয়ে থাকে। কিন্তু তার পরেও এটি প্রয়োজনীয় ফ্যাট ও এশিডিক বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যা সাধারণ মানুষের জীবনে ওজন পরিচালনায় সাহায্য করে থাকে।
  • ত্বকের স্বাস্থ্যঃ  নারিকেল তেলের মধ্যে পাওয়া যায় ভিটামিন ই ও এক্সফোলিয়েটিং এর বিশেষ গুন পাওয়া যায়। যা আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য উজ্জ্বল ও উন্নতি সাধন করে। এই তেলের মাধ্যমে মানুষের আবির্ভাব আরো গ্লো করে থাকে।
  • হরমনের ব্যালান্সঃ নারিকেল তেল থেকে পাওয়া মডারেট কোলেস্টেরল আম্ল ও অন্যান গুরুত্বপূর্ন প্রোমোটর পাওয়া যায়। যেটি পুরুষ বা মহিলার হরমন ব্যালান্স রাখতে সাহাজ্য করে থাকে। 
  • নারিকেল তেলের বৈশিষ্ট্যঃ নারিকেল তেলে বিদ্যমান বিভিন্ন ধরনের লরিক এসিড পাওয়া যায়। যা ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য গুণ থাকে। যেটি ত্বককে  ফাংগাল ও ব্যাকটেরিয়াল সংক্রামক রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে এবং এর ভার সমস্যা বজায় রাখে। এই তেলের বৈশিষ্ট্য দ্বারা বিভিন্ন সংক্রমণ রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এবং কে আমাদের শরীরকে সঠিক পরিমাণে পুষ্টি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। 


নারিকেল খাওয়ার পার্শ্বপ্রভাবঃ


নারিকেল খাবার পার্শ্বপ্রভাব বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে মানুষের জীবনে তা হলোঃ


  1. প্রত্যাশিত গ্যাস ও পাচনের সমস্যাঃ নারিকেল প্রয়োজন অনুসারে খাওয়া উচিত। কেননা নারিকেল বেশি পরিমাণে খেলে পাচনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। 
  2. এলার্জি এবং অন্যান্য প্রতিক্রিয়াঃ কিছু মানুষের নারিকেল খাবার পর এলার্জি অনুভূতি হয়ে থাকে। যা শরীরের জন্য পাত্যক্রিয়া হিসেবে ভয়ঙ্কর দিক বয়ে আনে।
  3. অতিরিক্ত পান করার ফলঃ নারিকেলের পানি খুবই মিষ্টি ও সুস্বাদু লেগে থাকে মানুষের কাছে। কিন্তু এটি অতিরিক্ত পান করলে মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় তাতে করে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। 
  4. প্রতিশত ফ্যাটঃ নারিকেলের মধ্যে অতিরিক্ত ফ্যাট থাকতে পারে। যা অতিরিক্ত খাবারের সাথে সাথে মিশে শরীরকে মোটা করে ফেলে এবং তার শরীরের মধ্যে ফ্যাক্ট জমে দিতে পারে এজন্য সবকিছু নিয়ম অনুসারে খাওয়া উচিত।


নারিকেল তেল খাওয়ার নিয়মঃ 


নারিকেল তেল খাবার বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা রয়েছে আমাদের জীবনে আসুন জেনে নেওয়া যাক খেলে খেলে কি কি ধরনের উপকার পেয়ে থাকিঃ

নারিকেল তেল খাওয়ার নিয়ম
নারিকেল তেল খাওয়ার নিয়ম            

  •  স্বাস্থ্যগত পরিমাণে খাওয়া উচিতঃ নারিকেল তেলের মধ্যে উপকারিতা থাকলেও এটি ক্যালারি ও ফ্যাক্ট নিয়ে তৈরি করা। তাই প্রতিদিন নারিকেল তেল খাবার পরিমাণটি যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু রাখা উচিত। বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে।
  • নারিকেল তেল খাবারে ব্যবহারঃ  নারিকেল তেল কিছু পরিমান মানুষ ব্যবহার করে থাকে রান্না করার ক্ষেত্রে বা নিজের ত্বক উজ্জ্বল করতে। এই নারিকেলের তেল বিভিন্ন খাবারের তৈরি করা হয় যেমন কারী, সালাড ডিসার্ট ইত্যাদি।
  • স্বাস্থ্যকর রক্ষা করুনঃ নারিকেল তেল হয়তো আপনার দের জন্য উপকারিতা বয়ে এনে দিতে পারে। তবে প্রতিদিন ব্যবহারের ফলে এই ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের প্রয়োজন দিক যেমন প্রোটিন, ফাইবার, পুষ্টিযুক্ত, খাবার সহায়তা নিজেকে করতে হবে। 
  • নারিকেল তেলের বৈশিষ্ট্যঃ যে মানুষের বদ হজমের সমস্যা রয়েছে তারা এই নারিকেল তেল দিনে দু চামচ করে পান করতে পারেন। প্রতিদিন ২ চামচ করে পান করার অভ্যাস করলে নারিকেল তেলে থাকা এন্টি মাইক্রোবিয়াল পুস্টিক উপাদান যা মানুষের বদহজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এবং কি আপনি চাইলে এর তেল খালি মুখে না খেতে পারলে রান্নার সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন খেতে পারেন। এতে করে আপনার বদহজমের সমস্যা দূর হবে এবং শরীরে একটি সাধক হবে। 

লেখকের মক্তব্যঃ


নারিকেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা আশা করি বুঝতে পেরেছেন। তার সাথে এটাও বুঝতে পেরেছেন যে নারীকেল তেল খাবার বিভিন্ন ধরনের নিয়ম ও উপকার পাওয়া যায় আমাদের জীবনে। তাই আশা করি আপনি নারিকেল নিয়ে আর কোন চিন্তার বিষয়ে করবেন না।


আমার যদি এই ব্লকটি ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের ও পরিবারের মাঝে শেয়ার করে দিবেন। আর আপনাদের কোন কিছু জানার থাকলে আমাকে কমেন্ট করে চেষ্টা করবেন। আপনাদের মতামত অনুযায়ী আপনাদের প্রশ্নের উত্তর তাই সবাই ভাল থাকবেন।

আপনাদের আর কিছু জানতে বা শিখতে ইচ্ছা করলে ভিজিট করুন...www.stylishsm.com









( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )

 



 




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url