কিভাবে মোটা হওয়া যায় - ৭ দিনে মোটা হওয়ার উপায়? বিস্তারিত জেনে নিন?
কিভাবে মোটা হওয়া যায় ও তার সাথে আমরা জানবো যে। কিভাবে খুব সহজে তাড়াতাড়ি মোটা হওয়া যায়। সব কিছু আমরা জানবো। আসুন শুরু করা যাক?
ভূমিকাঃ
আমরা আমাদের নিত্যদিনের কাজ কামের মাঝে-মাঝে আমরা সবাই আমাদের শরীর ও দেহকে মোটা বা সতেজ রাখতে চাই। কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না যে। কি করলে আমরা মোটা হতে পারবো।
কিভাবে মোটা হওয়া যায় |
তাই আজকে আমরা বিশেষ কিছু খাবার ও ফর্মুলা জানবো যে। কি খেলে আমরা আমাদের নিত্যদিনের মাঝে মাঝে আমরা খুইব সহজে মোটা হতে পারবো। চলুন জেনে নেওয়া যাক?
কিভাবে মোটা হওয়া যায়ঃ
মোটা হবার জন্য শুধু ভালো ভালো খাবার বা ব্যায়াম করলেই চলবে না। এটি একটি শরীর স্বাস্থ্যের উপর নির্ভরশীল আপনার যদি খাদ্যভাস, ব্যায়াম, এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম, ভালো থাকে। তাহলে আপনি নিঃসন্দেহে মোটা হবার উপায় গুলো ফলো করলে মোটা হতে পারবেন। আসুন জেনে নিই মোটা হবার কিছু টিপস...।
মোটা হবার জন্য কিছু পুষ্টিকর খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ যেমন প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার তালিকায় রাখতে হবে। যেমনঃ
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারঃ
- ডিম।
- মুরগির মাংস।
- মাছ।
- বাদাম।
- দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার।
- ভাত।
- রুটি।
- পাস্তা।
- আলু।
- বাদাম ও বীজ।
- তেল।
- এভোকাডো।
এগুলো খাবার প্রতিদিন ৫-৬ বার খাওয়া উচিত আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী। খাবারের পরিমাণ এই সব খানার সময় মত খেলে মোটা হবার জন্য খুবই কার্যকর।
পরিমিত ব্যায়ামঃ
শরীরের ওজন ও বৃদ্ধি বাড়ানোর জন্য বিশেষ কিছু ব্যায়ামঃ
- পুসাব ব্যায়াম করতে হবে।
- জিমে যেতে হবে।
- দৌড়তে হবে।
- প্রতিদিন ১০০ হাতের পুসাব মারার প্রাকটিস করতে হবে।
এসব দামের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নেওয়া খুবই জরুরী। প্রতিদিন কম করে ৭-৮ ঘন্টা ঘুম নিশ্চিত করতে হবে। ওজন ও মোটা হবার জন্য আপনি প্রতিদিন দুধ এবং ফলের জুস খাবার শুরু করতে পারেন। দুধে ক্যালসিয়াম এবং ফলের জুসের ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ থাকে। যা আমাদের শরীরকে ওজন বাড়াতে খুবই উপকারী হিসেবে কাজ করে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলে গেছেন যে পুষ্টি ও সুষম খাদ্যভ্যাস এবং পরিমিত ব্যায়ামের করলে আমাদের দেহের ক্যালরি বাড়ে যাতে করে শরীর আরো বৃদ্ধি ও মোটা হয়।
কিভাবে ওজন বাড়ানো যায়ঃ
স্বাস্থ্যকর ওজন থাকা আমাদের শরীরে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা অনেক মানুষ চেষ্টা করে ওজন বাড়াতে বা বৃদ্ধি করতে পারে না। এর জন্য তাদের শরীরে নানা ধরনের সৃষ্টি দেখা যায়। তাই ওজন বাড়ানোর জন্য স্বাস্থ্যকর কিছু পদ্ধতি জেনে নিন...।
কিভাবে ওজন বাড়ানো যায় |
ওজন বাড়ানোর মূল উপকরণ হলো প্রতিদিনের খাদ্য অতিরিক্ত ক্যালরি যোগ করতে হবে। এবং যেসব খাদ্যের মধ্য বেশি পরিমাণে পুষ্টি,প্রোটিন,ও ক্যালরি পাওয়া যায়। সেগুলো খাওয়া উচিত এগুলো খেলে আমাদের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। যেমনঃ
- দুধ এবং দুনধজাত খাবারঃ পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুধ, দই,পনির।
- মাংস এবং মাছঃ গরুর মাংস, মুরগির মাংস, চর্বিযুক্ত মাছ ( যেমন সালমন )
- বাদাম ও বিজঃ কাজু,আমন্ড, চিয়া বিজ ইত্যাদি।
- তেল ও মাখনঃ অলিভ অয়েল, নারিকেল তেল, মাখন
- শস্য এবং শস্যজাতঃ ওটস, ব্রাউন রাইস, পূর্ণ শস্যর রুটি।
- ফল ও শাকসবজিঃ কলা, আভোকাডো, মিষ্টি আলু।
- ডিমঃ প্রতিদিন একটি বা দুটি করে ডিম খাওয়া।
- মাংস ও মাছঃ গরুর মাংস, মুরগির মাংস ও মাছ খাওয়ায়।
- ডাল ও শিমঃ মসরীর ডাল, ছোলা মটর
- দই ও পানিরঃ পূর্ণ চর্বিযুক্ত দই, পনির খাওয়া।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাক্ট ও ওজন বাড়ানোর খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই আসল কিছু ফ্যাক্ট জাতীয় খাবারের নাম জেনে নেওয়া যাক...।
- বাদাম ও বীজঃ কাজু,আমন্ড, সূর্যমুখী বিজ।
- তেলঃ অলিভ অয়েল, নারিকেল তেল।
- ফলঃ আভোকাডো, নারিকেল।
আমরা প্রতিদিন ৩ বেলা খাবার খেয়ে থাকি। এর মাঝে আমরা আরো বিভিন্ন ধরনের জিনিস খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা জানি না যে সেই গুলো খাবার আমাদের দেহে ক্যালরি যোগায় কি না। তাই আসুন জেনে নি যে কি ধরনের খাবার খাওয়া উচিতঃ
খাবারের সময়সূচি...।
- প্রাতরাশঃ দিন শুরুতে পুষ্টিকর এবং কি উচ্চ ক্যালরি খাবার খেতে হবে।
- মধ্যভোজঃ প্রোটন ও শস্য খাবার খেতে হবে।
- বিকেলের খাবারঃ বাদাম, ফল, দই
- রাতের খাবারঃ প্রোটিন এবং শাকসবজি সমৃদ্ধ রাখতে হবে।
- রাতের ঘুমানোর আগে বেশি পরিমাণে খাবার খাওয়া যাবে না।
এসব বিধি বিধান মেনে চলতে হবে এবং বিশেষ করে প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানো উচিত। তাহলে আমাদের শরীরে উচ্চ ক্যালরি প্রোটিন এবং পুষ্টির মান বাড়বে। যাতে করে আমাদের শরীর ও দেহের ওজন কার্যকারিতা ভাবে বেড়ে উঠবে। তাই এগুলোর রুটিন মেনে চলতে হবে।
সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়ঃ
আমাদের প্রতিদিন ওজন বাড়ানো ও মোটা হবার জন্য প্রতিদিন খালি পেটে সকালে উচ্চ ক্যালরি খাবার গ্রহণ করা উচিত। সকালে খালি পেটে উচ্চ ক্যালোরি খাবার খেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির ক্ষতি পূরণ দিকগুলো পূরণ হয়ে থাকে। যা আমাদের শরীরের শক্তি যোগাতে সাহায্য করে থাকে।
সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় |
উচ্চ ক্যালোরি খাবারঃ
- কলা ও দুধঃ কলাতে বিশেষ ধরনের প্রাকৃতিক শর্করা ও প্রোটিন থাকে। যা আমাদের শরীরে কার্বোহাইড্রেট সরবরাহ করে। এবং দুধ প্রোটিনের ক্ষতিপূরণ মেটায় যা আমাদের শরীরে ক্যালসিয়াম যোগানোর কাজে লাগে।
- ওটমিলঃ ওটমিল আমাদের শরীরে ফাইবারে ও কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ রাখে। এর সাথে মধু বা বাদাম যোগ করে খেলে আমাদের শরীরে ক্যালরি ও পুষ্টির মান বৃদ্ধি পায়।
- বাদামঃ কাজু, ফল, আমন্ড, আখরোট প্রভাতী বাদাম উচ্চ ক্যালোরি এবং প্রোটিন যুক্ত খাবার।
- প্রোটিন সুন্ধিঃ দুধ, ফল, প্রোটিন পাউডার, বাদাম,ইত্যাদি ওজন বৃদ্ধি সাধন।
শরীর স্বাস্থ্যকর রাখার খাবারঃ
আমাদের শরীরে বিশেষ ধরনের ফলমূল খেলে তা আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধি সাধন হয়ে থাকে। শরীরে পুষ্টি যোগানের জন্য কি কি ফল খাওয়া উচিত আসুন জেনে নেওয়া যাক।
ফলের মধ্য কলা, আপেল, আঙ্গুর, ইত্যাদি এই সব খাবার আমাদের শরীরে কার্বোহাইড্রেট ওজন বৃদ্ধি সাধন করে। এবং মিষ্টির মধ্য পড়ে মিষ্টি আলু,, মিষ্টি আলু খেলে আমাদের শরীরে পুষ্টির যোগান অভাব মেটাই।
এছাড়া আমাদের প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পানি পান করা উচিত এর ফলে আমাদের শরীর থেকে গ্যাস্টিক সমস্যা দূর হয়। এবং শরীরের পুষ্টি সাধন করে আমাদের প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। যাতে করে আমাদের শরীরে খাবারের পর উচ্চ ক্যালরি প্রোটিন স্বাস্থ্যকর ফ্যাক্ট খাবারের সাথে হাইক্লোরেট যুক্ত সবকিছু পেয়ে যায় আমাদের শরীর খুব সহজে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ওজন বাড়ানোর জন্য সুষম খাবার ও নিয়মিত পানি পান করা উচিত। যাতে করে আমাদের শরীর হেলদি ফিটনেস থাকে।
৭ দিনে মোটা হওয়ার উপায়ঃ
৭ দিনে মোটা হবার জন্য এবং ওজন বাড়ানোর জন্য বেশ ক্যালোরি গ্রহণ যুক্ত খাবার খেতে হবে প্রতিদিন দিনে কম করে হলেও ৫০০-১০০০ ক্যালরি গ্রহণ করলে আমাদের ওজন খুব তাড়াতাড়ি বাড়ানো সম্ভব। আর এর জন্য যা যা খেতে হবে তা নিম্নরূপ...।
৭ দিনে মোটা হওয়ার উপায় |
- পরিমাণ মতো চর্বিযুক্ত খাবার, দই,পনির খেতে হবে প্রতিদিন।
- গরুর মাংস, মুরগির মাংস, এবং চর্বিযুক্ত মাছ।
- প্রতিদিন কাজু বাদাম, পিনার বাটার, আমন্ড ইত্যাদি।
- এর সাথে সাথে শাকসবজি, ফলমূল, সবকিছু খেতে হবে প্রতিদিন।
- প্রতিদিন সকালে ওঠে কিসমিস খাওয়ায় অভ্যাস করুন।
- প্রতিদিন প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে।
- জিমে যান, গিয়ে ওজন বাড়ান বিভিন্ন পদ্ধতিতে।
- কেনো কাজের প্রতি কখনো টেনসন রাখবেন না।
এই গুলো নিয়মনীতি মেনে চললে আপনি কিছু দিনের মধ্যে মোটা হয়ে যেতে শুরু করবেন।
ছেলেদের মোটা হওয়ার উপায়ঃ
ছেলেদের বিশেষ করে ওজন এবং স্বাস্থ্যকর শরীর খুবই পছন্দ এবং ছেলেরা ওজন বাড়াতে বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকেন তাই আসুন জেনে নেই ওজন বাড়ানোর কিছু সাধারণ টিপসঃ
ছেলেদের মোটা হওয়ার উপায় |
ওজন বাড়ানোর প্রধান উপায় হল বেশি বেশি করে ক্যালরিযুক্ত প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়া। ক্যালরি ও প্রোটিনযুক্ত খাবার খেলে আমাদের শরীরে শর্করার ঘাটতি মিটায়। যার ফলে আমাদের শরীরে ওজন ও বৃদ্ধি সাধনায় হয়। এর জন্য আপনাকে কিছু বিশেষ ধরনের খাবার খেতে হবে। যেমন: চর্বিযুক্ত দই,দুধ, শর্করা আমিষ যুক্ত খাবার গরুর মাংস, মুরগির মাংস, এবং চর্বিযুক্ত মাছ, এর সাথে সাথে বডি ফিট রাখতে হলে আপনাকে প্রতিদিন কাজুবাদাম, ফল, পিনাট বাটার। এগুলো খাবার প্রতিদিন খেলে আপনার শরীর ক্যালরি পাবে এবং মোটা হতে সাহায্য করবে।
মেয়েদের মোটা হওয়ার ব্যায়ামঃ
মেয়েদের ওজন উত্তোলন ব্যায়াম বেশি গঠনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরে বিভিন্ন অংশের পেশীকে শক্তিশালী করে তোলে।
মেয়েদের মোটা হওয়ার ব্যায়াম |
ওজন উত্তোলন ব্যায়ামঃ
- ইস্কাইট ব্যায়ামঃ স্কাউট এর বিনিময়ে পায়ের পাতার পিসি এবং হিপ মাংসপেশিকে শক্তিশালী রাখা সম্ভব।
- দড়ি খেলাঃ মেয়েদের প্রতিদিন দড়ি খেলা উচিত।কেননা দড়ি খেললে শরীর ও শরীরের মাংসপেশি গুলো সুস্থ থাকে।
- বেঞ্জ প্রেসঃ বুক এবং বাহকের পিসিকে শক্তিশালী রাখার জন্য প্রতিদিন বেঞ্চ পুশআপ করা উচিত। এতে করে হাত ও বিভিন্ন দেহের হাড় শক্তিশালী হয়।
- রোং ব্যায়ামঃ রং ব্যায়াম দ্বারা পিঠ ও কাদের পিসি সংগঠনের শক্তিশালী সহায়ক করে।
ক্যালিস্থেনিকোস ব্যায়ামঃ
টেলি টেনিস ব্যায়াম দ্বারা নিজস্ব ওজন ব্যবহার করে কৃষি গঠন করা সম্ভব। যা ঘরে বা বাইরে করা যায় এর জন্য প্রশাপ বুক এবং বাহকের বেশি গঠন শক্ত রাখতে হবে। পুশাপ পিঠ এবং বাহকের পিসিকে শক্তিশালী রাখতে হবে। এবং লানজেস পায়ের পিসি ও মাংস বেশি সংগঠনের শক্তিশালী রাখতে হবে। এছাড়া পুরো দেহ পুরোপুরি সুস্থ রাখার জন্য সুইমিংপুলে সুইমিং করা উচিত। এতে করে আমাদের পুরো শরীর সতেজ হয়ে ওঠে। এগুলো নিয়ম মেনে চললে কিছুদিনের মধ্যে মেয়েরা পরিপূর্ণভাবে সুস্থ ও মোটা হয়ে উঠবে।
মোটা হওয়ার ঔষুধঃ
ওজন বৃদ্ধির জন্য এবং দেহ স্বাস্থ্য সুস্থ রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায় আপনি মোটা হবার জন্য ওষুধ ন্যাচারাল ভাবে খেতে পারেন তার জন্য আপনাকে সঠিক ওষুধটি বেছে নিতে হবে আর এখানে পেয়ে যাবেন আপনি সঠিক নিয়মে নীতিমালা...।
মোটা হওয়ার ঔষুধ |
- সাইপ্রোহেপ্টাডিন ( Cyproheptadine ) এটি ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। এবং কি এই ঔষুধ শিশু ও বড় সবাই খেতে পারবে।
- মেগেসট্রল অ্যাসিটেট ( Megestrol Acetete ) এটি সাধারণ যাদের ক্যান্সার আছে। বিশেষ করে তাদের জন্য ব্যবহিত হয়ে থাকে।
মাল্টিভিটামিন এবং মিনারেল সাপ্লিমেন্টঃ
মাল্টিভিটামিন এবং মিনারেল সাপ্লিমেন্ট এই ঔষুধ শরীরের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে। যেমনঃ
- জিংক সাপ্লিমেন্টঃ জিংক ঔষুধ আমাদের ক্ষুধা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- ভিটামিন ও সাপ্লিমেন্টঃ ভিটামিন ডি শরীরের ক্যালসিয়াম শোষণ বাড়ায় ও দেহের হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
- বি- ভিটামিন কমপ্লেক্সঃ ভিটামিন বি শরীরের শক্তি ও ক্ষয়বৃদ্ধি সাধন।
বিশেষজ্ঞেরা বলে গেছেন যে, ওজন বাড়ানোর জন্য ঔষুধ খাওয়া বেশি পরিমানে ভালো না। এই জন্য এই সব ঔষুধ খাওয়ার সময় অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না। তিনি আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিয়ে যার মধ্য পড়ে?
ঔষুধ কেনার সময় ডাক্তারের পরামর্শ |
- ডোজ নির্ধারণঃ ঔষুধ খাওয়ার সঠীক ব্যবহার ও পদ্ধতি জানতে হবে।
- পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে ভাল করে জানতে হবে।
- যেকোনো ঔষুধ খাওয়ার সময় নিজেকে সচেতন রাখবেন।
মোটা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ঔষুধ পাওয়া যায়। এই সব ঔষুধ পাওনি ব্যবহার করতে পারেন মোটা হওয়ার জন্য। কিন্তু জেসব খাবেন। তার আগে একবার ডাক্তারের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না। না হলে কিন্তু আপনি পরবর্তিতে সমস্যায় পরতে পারেন। তাই নিজেকে সর্তক রাখবেন।
লেখকের মক্তব্যঃ
কিভাবে মোটা হওয়া যায় ও তার সাথে সাথে মারা এটাও জানলাম যে কিভাবে ওজন বাড়ানো যায়। এই সব কিছু আমরা ভাল করে জেনে ফেলেছি। তাই আপনাদের আরো কিছু টিপস দরকার হলে আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন।
আমি চেস্টা করব আপনাদের মত করে নতুন কিছু লিখার।
আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন......www.stylishsm.com
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url