ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী কি? বিস্তারিত জেনে নিন?

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী কত কষ্টকর ছিলো। এবং কি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গোল সংখ্যা কত ছিল। তা আজকে আমরা সব কিছু জানবো পুরোপুরি ভাবে।

আসুন শুরু করা যাক।

ভূমিকাঃ

আমরা সবাই জানি যে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কোনো একটা সাধারণ মানুষের মত ছিল না। তার জীবনে সে অনেক কিছু সহ্য করেছে। তার জীবন থেকে অনেক কিছু হারিয়েছে।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী        

তাই আজকে আমরা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী ও তার সাথে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো গোল সংখ্যা কত ছিল সেটি বিস্তারিত জানবো। আমাদের প্রিয় খেলোয়ার ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর। 

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনীঃ

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ছোটকালের জীবন খুবই নিষ্পাপ ও কষ্টে ভরা গেছে। ক্রিস্টানীয় রোনালদোর পুরো নাম হচ্ছে ক্রিস্টানীয় রোনালদো দস সান্তোস আভেইরো। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর হচ্ছে একজন বিশ্বের নামকরা খেলোয়ার হিসাবে পরিচিতি পেয়ে থাকে। তিনি পর্তুগিজ দেশের প্রলিয়ার।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্ম হচ্ছে ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫ সালে মাদেইরায় পর্তুগালে জন্ম গ্রহণ করেন।ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফুটবল জীবন শুরু করেছিলো সেই ছোটকাল থেকে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শৈশব কাল কেটেছে তার একটি ছোট শহর ফুনচালে। তার পরিবার ছিলো খুবই হত দ্ররিদ্র ও গরিব।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ছোট বেলা থেকে খুব ফুটবল খেলার ইচ্ছা ও শখ ছিলো। সে হ্যাফ-প্যান পরে মাঠে ফুটবল নিয়ে দরাদরি করতো। কিছু বয়স পর হবার পরে সে ৮ বছর বয়সে একটি স্থানীয় ক্লাবে আন্দোরিনহায় যোগদান দেন। এবং কি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফুটবল খেলার ট্যালেন্টে ও প্রতিভা খুব শীঘ্রই সবার সামনে আসে। সবাই বুঝতে পারে যে এই ছেলেটা অনেক ভালো মানের একজন খেলোয়াড়।

আরো পড়ুনঃ লিওনেল মেসির জীবন কাহিনী কতটা ভয়াবহ ছিলো?


ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তার নিজের জীবন শুরু করেন লিসবন ক্লাব থেকে। এই ক্লাব থেকে সে ২০০৩ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগদান দেন। এই ক্লাবে খেলতে খেলতে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো একজন বিখ্যাত ও দ্রুত গতিতে খেলার পরিচয় পায়। এই ক্লাব থেকে খেলতে খেলতে সে প্রিমিয়ার লিগ, এফএ, কাপ এবং কি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিজের আত্তে নিয়ে আসেন।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ন্যাশনাল লিসবন ক্লাবে খেলার সুযোগ পান। তার পরে সে স্পোটিং লিসবন ক্লাবে যোগদান দেওয়ার পরে তার জীবনের রহস্যময় দিন ও জীবন নিধারণ করার সুযোগ পেয়ে জান ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বেশ মেলা গুলো ম্যাচ খেলতেন। কিন্তু সে কারো কাছে প্রচালিত ছিলো না। কিন্তু সে কখনো হাল ছেড়ে নি। 

অবশেষে সে ২০০৯ সালে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পুরো বিশ্বের সামনে একজন নামিদামি প্রলিয়ার হয়ে ওঠেন। রিয়েল মাদ্রিদে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বিভিন্ন ধরনের রেকর্ড ভেঙ্গেছেন। রিয়াল মাদ্রিদ থেকে তিনি চারটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা জিতেছেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো প্রায় দেখে গেছে যে পাঁচবার ব্যালন ডি'অর জিতেছেন।

২০১৮ সালে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো একটি দামি ইতিলির জুভেন্টাসে যোগ প্রদান করে থাকেন। এবং সেখানে সে তার প্রতিভা মানুষ্কে দেখিয়ে থাকেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো খেলে শেষ করে আবার ইউনাইটেডে অবস্থান করেন।

ক্রিস্টিয়ানো  রোনালদোর ব্যক্তিগত জীবনঃ

প্লিজ স্থানীয় রোনালদো একজন বিশ্বের নামকরা ফুটবলার এবং তিনি ব্যক্তি জীবনে খুবই প্রভাবশালী একজন ব্যক্তি। তার জীবনে বিভিন্ন ধরনের রেখা অনুমান নিয়ে এগিয়ে আজ তিনি এখানে পৌঁছেছেন। এখানে তার কিছু ব্যক্তিগত জীবনের গুরুত্ব দিক তুলে ধরা হলো...।

ক্রিস্টানীয় রোনালদোর চার সন্তান তা হলোঃ

  1. স্থানীয় রোনালদো জুনিয়রঃ ক্রিস্টানীয় রোনালদোর জুনিয়র এর জন্ম ১৭ই জুন ২০১০ সালে। তিনি রোনালদোর প্রথম সন্তান এবং তার মা'কে এটি পুরো পৃথিবীর কাছে গোপন রাখা হয়েছে।
  2. ইভা মারিয়া ও মাতেও রোনালদোঃ এই দুই সন্তান রোনালদোর জমজ জন্ম হয়েছিল তাদের জন্ম হয়েছিল ৮ জুন ২০১৭ সালে তারা দেখতে খুবই সুন্দর এবং তাদের জন্ম হয়েছিল সারোগেসির মাধ্যেমে। 
  3. আলানা মার্টিনা রোনালদোঃ এর জন্ম হয়েছে ১২ই নভেম্বর ২০১৭ তার মা জোর্জিনা রদ্রিগেস রোনালদোর বর্তমান জীবন সঙ্গী।

রোলানদার বর্তমান জীবনসঙ্গী জর্জিনা রদ্রিগেস তিনি একজন স্প্যানিশ মডেলার। তারা ২০১৬ সাল থেকে একসাথে হাসবেন্ড ওয়াইফ সম্পর্কে জড়িত এবং তারা সুখে শান্তিতে ঘর সংসারে বেঁধে আছে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তিনি রক্ত ডোনেট করেন বলে তার হাতে কোন ট্যাটু নাই। তিনি একজন নিষ্পাপ ও একজন সৎ মানুষ হিসেবে পরিচিত পাই পুরো পৃথিবীর কাছে এবং তার পরিবারের কাছে। 

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ব্যাক্তিগত জীবন
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ব্যাক্তিগত জীবন        

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আজ পর্যন্ত কোন ধরনের মদ পান করিনি। কেননা তার বাবা মদ পান করতে বলে তার বাবা অতি শীঘ্রই মারা যায়। এজন্য রোনালদো মদপানকে খুবই ঘেন্না দৃষ্টিতে দেখেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো একজন সৎ ও সমাজসেবী মানুষ তিনি বহুবার বিভিন্ন চ্যাটের কার্যক্রমের জন্য নিজের অর্থ ব্যয় করেছেন সাধারণ মানুষের জন্য। খ্রিস্টানদের ফাউন্ডেশন শিশুদের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা খেলাধুলা পড়াশুনা ইত্যাদি করার জন্য তিনি কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে থাকেন।

রোনালদো যে কোন শেষ করার পরে তিনি বাসায় গিয়ে চার ধরনের বডি ফিটনেস করেন এবং বিভিন্ন ধরনের পানি দিয়ে গোসল দেয়। খ্রিস্টানিয়া রোনালদো তার শরীরের যত্ন নিতে জিমে প্রচুর পরিমাণে সময় ব্যয় করেন। তার জীবনের বডি বানানো এবং সুষম আহার গ্রহন করার এবং সময়মতো বিশ্রাম গ্রহণ করা এটাই তার জীবনের একটি মূল অংশ।

এই কুঠোর রুটিন তিনি ফলো করেন বলে আজ তিনি একজন নামি দামি ফুটবলার হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তার জীবনের প্রচুর পরিমাণে কষ্ট করেছিলেন বলে আজ তিনি সকলের মুখ দেখতে পেরেছেন এই ফুটবল দ্বারা। তিনি জীবনের সব ধরনের স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছেন যেমন বিলাসবহুল বাড়ি গাড়ি ব্যক্তিগত জেড সবকিছুই আছে তার কাছে আজ।

তবুও তিনি সর্বদা পরিবারের প্রতি যত্নশীল এবং দায়িত্ববান থাকেন এবং ফ্যামিলি মেম্বারকে সবসময় সুখী রাখার চেষ্টা করে। তাই পৃথিবীর সকল মানুষ ক্রিস্টানিয়া রোনালদো কে খুব পরিমাণে ভালোবেসে থাকেন।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে কতগুলো সোনার বল আছেঃ

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে এই পর্যন্ত পাওয়া মোট পাঁচটি ব্যালন ডি'অর বা সোনার বল আছে।ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর এই পুরস্কার গুলো জিতেছেন ২০০৮,২০১৩,২০১৪,২০১৬, এবং কি ২০১৭ সালে ডি'অর প্রতি বছর বিশ্বের কিছু সেরা ফুটবলারকে এই গুলো পুরস্কার দিয়ে থাকেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর এই অর্জন করা পুরস্কার বিশ্বের নামকরা খেলোয়াড় হিসাবে ধরা হয়।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে কতগুলো সোনার বুট আছেঃ

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে ইতিহাস পাওয়া এই প্রজন্ত ইউরোপিয়ান ৪টি গোল্ডেন "শু" বা বলা যায় যে সোনার বুট আছে। তিনি এই পুরস্কার গুলো জিতেছেন ২০০৭,২০০৮,২০১০,২০১১,২০১৩,২০১৪,ও ২০১৫ মৌসুমে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে ইউরোপিয়ান সফল গোলদাতা হিসাবে মান হয়।


আরো পড়ুনঃ মুকেশ আম্বানির জীবন কাহিনীর রহস্য কি?


ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পুরস্কারঃ

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সে তার একটা নিজের প্রতিভা আছে। তিনি বেশ পরিশ্রমি ও কুঠোর পরিশ্রমের ফল হচ্ছে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তিনি ফুটবল জীবনে অনেক নাম ও সম্মমান অর্জন করেছন।

তার কিছু পুরষ্কার আছে তার জীবনে সেটি হলোঃ

ব্যালন ডি'অরঃ

  • ২০০৮
  • ২০১৩
  • ২০১৪
  • ২০১৬
  • ২০১৭
ফিফা দ্য বেস্ট মেন'স প্লেয়ারঃ
  • ২০১৬
  • ২০১৭
ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শুঃ
  • ২০০৭-২০০৮
  • ২০১০-২০১১
  • ২০১৩-২০১৪
  • ২০১৪-২০১৫
ফিফপ্রো ওয়ার্ল্ড ইলেভেনঃ
  • ২০০৭-২০২১ হয়েছিল প্রতি বছর
ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ গোল্ডেন বুটঃ
  • ২০২১
উয়েফা বেস্ট প্লেয়ার ইন ইউরোপ অ্য়াওয়ার্ডঃ
  • ২০১৪
  • ২০১৬
  • ২০১৭
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেরা খেলোয়াড়ঃ
  • ২০১৩-২০১৪
  • ২০১৫-২০১৬
  • ২০১৬-২০১৭
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সর্বোচ্চ গোলদাতাঃ
  • ২০০৭-২০০৮
  • ২০১২-২০১৩ থেকে ২০১৭-২০১৮ পর্যন্ত পর পর ৬ বছর
লা লিগা সর্বোচ্চ গোলদাতাঃ
  • ২০১০-২০১১
  • ২০১৩-২০১৪
  • ২০১৪-২০১৫
ম্যানচেস্টার ইইউনাইটেডঃ
  • প্রিমিয়ার লিগঃ ২০০৬,২০০৭,২০০৮,২০০৯
  • এফ এ কাপঃ ২০০৩-২০০৪
  • ফুটবল লিগ কাপঃ ২০০৫,২০০৬,২০০৮,২০০৯
  • ইউইএফ এ চ্যাম্পিয়ন্স লিগঃ ২০০৭,২০০৮
  • ফিফা বিশ্ব কাপঃ ২০০৮
রিয়াল মাদ্রিদঃ
  • লা লিগঃ ২০১১,২০১২,২০১৬,২০১৭
  • কোপা দেল রেঃ ২০১০,২০১১,২০১৩,২০১৪
  • ইউইএফ এ চ্যাম্পিয়ন্স লিগঃ ২০১৩,২০১৪,২০১৫,২০১৬,২০১৭,২০১৮
  • ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপঃ ২০১৪,২০১৬,২০১৭
জুভেন্টাসঃ
  • সিরি আঃ ২০১৮,২০১৯,২০২০
  • কোপা ইতালিয়াঃ ২০২০,২০২১
  • ইতালিয়ান সুপার কাপঃ ২০১৮,২০২০
অন্যানা সম্মান ও কিছু রেকর্ডঃ
  1. সর্বাধিক আন্তজার্তিক গোলের জন্য
  2. বহুবার নির্বাচিত হবার জন্য

ক্রিস্টানীয় রোনালদোর গোল সংখ্যা কতঃ

ক্রিস্টানীয় রোনালদো একজন নামকরা ফুটবলার খেলোয়ার। তিনি প্রত্যেক ম্যাচে খুব আসাধারণ গোল করে থাকেন। তার এই গোল দেওয়া দেখে মানুষ তার খেলার প্রতি মুগ্ধ হয়ে জান। উচ্চ হাইটে গোল দেওয়ার রেকর্ড এখন প্রজন্ত কোনো প্রলিয়ার ক্রিস্টানীয় রোলান্দোর রেকর্ড ভাঙ্গতে পারে নি। তার গোল করার কিছু বিবারণ নিচে দেওয়া হলো...।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গোল সংখ্যা
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গোল সংখ্যা        


আরো পড়ুনঃ ইলন মাস্কের জীবন কাহিনী কি ধরনের?


ক্লাব ক্যারিয়ারঃ

  • স্পোটিং লিবসনঃ
ম্যাচ সংখ্যাঃ ৩১
গোল সংখ্যাঃ ৫

  • ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডঃ
ম্যাচ সংখ্যাঃ২৯২   
গোল সংখ্যাঃ১১৮

  • রিয়াল মাদ্রিদঃ

ম্যাচ সংখ্যাঃ৪৩৮
গোল সংখ্যাঃ৪৫০

  • জুভেন্টাসঃ
ম্যাচ সংখ্যাঃ১৩৪
গোল সংখ্যাঃ ১০১

  • ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ( দ্বিতীয় পর্ব )
ম্যাচ সংখ্যাঃ ৫৪ ( ২০২৩ সাল পর্জন্ত )
গোল সংখ্যাঃ ২৭

  • আল নাসরঃ
ম্যাচ সংখ্যাঃ ১৪
গোল সংখ্যাঃ ১৭

  • আন্তজার্তিক ক্যারিয়ারঃ
ম্যাচ সংখ্যাঃ২০১
গোল সংখ্যাঃ ১২৩


ক্রিস্টানীয় রোনালদোর আমরা যদি সর্বমট গোল ধরি। তাহলে আমরা বুঝতে পারবো যে তার জীবনে গোল সংখ্যা আছে প্রায় ৮৬৪ টি। ২০২৪ সাল পর্জন্ত ধরা যায়। এই গোলের সংখ্যা যতদিন খেলবে ততদিন বেড়ে চলবে। 

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পরিবারঃ


ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তিনি একজন পৃথিবী জুড়ে নামকরা ফুটবল প্লেয়ার এবং কি তিনি একজন ভালো মানুষ হিসাবে পরিচিতি পেয়ে থাকে পুরো বিশ্বের কাছে। তিনি তার পরিবারকে সর্বোচ্চ সর্ব দিয়ে ভালবাসেন। এবং ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পরিবারের ভালবাসা সবাই দেখতে পাই তার সোশ্যাল মিডিয়া ও বিভিন্ন পোষ্টের মাধ্যমে।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বাবা হচ্ছেন হোসে দিনিস আভেইরো এবং মাতা হচ্ছেন মারিয়া ডলোরেস। তার বাবার পেশা ছিল একজন গার্ডেনার এবং মা ছিলেন একজন রাঁধুনি। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বাবা মদ পান করতো বলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তার বাবাকে পছন্দ করতেন না। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ৩ ভাই এবং ২ বোন আলমা ও কাতিয়া এবং এক ভাই হুগো। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বড় ভাই হচ্ছেন হুগো।

তাদের মধ্য সবার সাথে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ভালো সম্পর্ক আছে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তার পরিবার নিয়ে খুবই যত্নশীল ও দায়ীত্বশীল থাকেন সবসময়। বিশেষ করে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বেশি কেয়ার করেন তার মা'কে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তার মা'কে অনন্ত্য অপোরোম ভালবাসেন। সবসময় সম্মননা জানান এবং ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তার ভাই বোনের সাথে সম্পর্ক ভাল রাখার সবসময় চেষ্টা করেন।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো একজন ভাল সন্তান হিসাবে তার সংক্রিয় ভূমিকা পলম করন। এবং যখন সময় পায় তখন তিনি তার পরিবার সময় দিয়ে থাকেন। তিনি খুব হাসি খুশি একজ ব্যাক্তি। তার মধ্য প্রেম ভালবাসা অনন্ত্য ভাবে আছে। তাই ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে সবাই ভালবেসে থাকেন।

খ্রিস্টানীয় রোলানদোর ফুটবল ক্যারিয়ারঃ


ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর একজন বিশ্ব ফুটবলের অন্যতম খেলোয়ার। তিনি খুবই অসাধারণ দক্ষতা এবং মানুষের তা দিয়ে গোল করার ক্ষমতা রাখেন। এই দক্ষতা দেখে মানুষ ও ইতিহাস পৃথিবীর বিশ্বের শ্রেষ্ঠতম ফুটবলার হিসেবে স্থান দিয়েছে। এখানে কিছু রোনালদোর ফুটবল নিয়ে কথা বলা হলোঃ

রোনালদো ৫৯৮৫ সালে পর্তুগালের মাদেইরায় জন্মগ্রহণ করেন এবং তার ছোটবেলা খুবই গরীব ভাবে কেটেছে তিনি আট বছর বয়সে ফুটবল খেলা শুরু করেন এবং তিনি আন্দরিনহায় যোগদান করেন সেখান থেকে তিনি তার জীবনে ফুটবল খেলা শুরু করেন তার প্রতিভা দেখ প্রত্যেকটি মানুষ মুগ্ধ হয়েছে তার ফুটবল খেলা দেখার প্রতি।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফুটবল ক্যারিয়ার
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফুটবল ক্যারিয়ার        


স্পোর্টিং যুবদলের যোগ দেওয়ার পর রোলান্ডো তার প্রথম ম্যাচ খেলে ২০০২ সালে তিনি ৩১ টি ম্যাচে পাঁচটি গোল করেন যা একটি অসাধারণ এর বিষয় ছিল দর্শকের কাছে। এই খেলা দেখে বড় বড় ক্লাব রোনালদোর নজরে পড়ে। এরপরে তিনি ফুটবল জীবনে তাকে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তারপর থেকে তিনি খেলা শুরু করলেন ম্যানটিচার ইউনাইটেড এ। সেখানে তিনি থাকাকালীন লিবসনের প্রত্যেকটি ম্যাচ খেলতেন যেখানে ২৯২ টি ম্যাচে ১১৮ টি গোল দিয়ে সবাইকে মুগ্ধ করে ফেলেন।



এবং কি প্রিমিয়ার লিগ এবং এফ এ কাপ তিনি তার চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে নিজেরাই আত্তে আনেন। ২০০৯ সালে রোনালদো রিয়েল মাদ্রিদে যোগদান করেন এবং তৎকালীন সেখান থেকে খেলতে খেলতে তিনি বিশ্বের কাছে নামকরা ফুটবলার হয়ে ওঠেন। যার দ্বারা তার ক্যারিয়ার অত্যন্ত সফল হয়ে ওঠে। রোনালদো পর্তুগালের একটি জাতীয় দলের অত্যন্ত সফল ব্যক্তি ছিলেন।

তিনি ২০০৪ সালে জাতীয় দল থেকে খেলেছিলেন এবং ২০১ টি ম্যাচে ১২৩ টি গোল করেছেন। এর সাথে সাথে পর্তুগালে ২০১৬ সালে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছেন এবং ২০১৯ সালে ইয়েফা লীগ জিতে নিজের নাম গড়িয়েছেন। 

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর স্ট্যাল ও ফ্যাশনঃ


ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পৃথিবীর বিশ্ব তম একটি নামকরা ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি শুধু ফুটবল মাঠেই নয় তিনি তার জীবনে বিভিন্ন ধরনের ফ্যাশনের জগত হিসেবে একটি মানুষের কাছে আইকন। তার ব্যক্তিগত স্টল সাধারণ মানুষের থেকে অনেক আলাদা হয়ে থাকে। ত্রিস্তানিয়া রোনালদোর বেশিরভাগ লাক্সারি গাড়ি খুব পছন্দ করে। তার কিছু নিম্নরূপঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর স্টাইল ও ফ্যাশান
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর স্টাইল ও ফ্যাশান        

  • বিলাসবহুল স্যুটঃ স্থানীয় রোনালদো বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান বা অ্যাওয়ার্ড শোতে যখন যান তখন বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডেড বিলাসবহুল স্যুট পড়তে দেখা যায়। যেটা পড়লে রোলান্ডো কে আরো আকর্ষণে দেখায় মানুষের কাছে। 
  • ক্যাজুয়াল স্টাইলঃ ক্রিস্টানেরো রোলানদো সাধারণত ক্যাজুয়াল স্টাইল বেশি পছন্দ করে থাকেন। এই ক্যাজুয়াল স্টাইলে তিনি জিন্স টি-শার্ট এবং বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডেড জ্যাকেট ব্যবহার করেন যেটি দেখতে খুবই হট এন্ড আকর্ষণীয় লাগে। 
  • ফ্যাশন ব্রান্ডঃ
  • সি'আর সেভেন অন্তবাসঃ রোনালদোর সিআর সেভেন এই নামটা বিশ্বের কাছে সবার কাছে পরিচিত। এর নাম দ্বারা অন্তবাস কালেকশন বেশ জনপ্রিয় এবং মান-সম্পন্ন সব মানুষের কাছে।
  • সিআর সেভেন ডেনিমঃ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ডেনিম কানেকশন সবার কাছে খুবই জনপ্রিয় ও ব্যয়বহুল যা ফ্যাশনপ্রেমীদের ও প্রেমীদের মাঝে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
  • সি'আর ৭ কালেকশন সুঃ সিআর সেভেন এ ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ধরনের জুতা বাজারে পাওয়া যায় যা একটি স্টাইলিশ এবং আরামদায়ক হয়ে থাকে মানুষের কাছে এবং এটি প্রত্যেকটি মানুষের কাছে চেনা সিআর সেভেন। 
  • দামি ঘড়িঃ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর রোলেক্স ট্যাগ হিয়ার এবং ফ্লাক্স মুলার বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডেড ঘড়ি পড়তে পছন্দ করেন। তার হাতে একটি ডায়মন্ড লাগানো ঘড়ি থাকে যেটির দাম প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার উপরে।
  • সানগ্লাসঃ খ্রিস্টানিয়া রোনালদোকে আরও স্টাইলিশ ও হটনেস দেখানোর মূল কারণ হচ্ছে তার স্টাইলিশ সানগ্লাস। তার সানগ্লাস গুলো ব্র্যান্ডেড হয়ে থাকে যা পড়লে আরো আকর্ষনে দেখায় মানুষের কাছে। সানগ্লাস হচ্ছে রোনালদোর কাছে ফ্যাশনের একটি অন্যতম অংশ।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর খেলার কৌশলঃ


ক্রিস্টানীয় রোনালদো সে তার প্রতিভা ও খেলার কৌশল দেখে পুরা বিশ্বর কাছে নিজের নাম অর্জন করেছে। তার খেলার প্রতিভা ও কৌশল দেখে প্রত্যেকটা মানুষ হতভাগা তার ভিতরে সিংহের মতো ফুর্তি এবং গায়ে জোস নিয়ে তিনি মাঠে নামেন ফুটবল খেলতে। এখানে রোনালদোর ফুটবল খেলার কিছু কৌশল দেওয়া হলো...।

গতি ও চপলতাঃ

রোনালদোর নিজের গতি এবং সফলতা  তার ফুটবল খেলার একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য কেননা তিনি খুব দ্রত্ব গতিতে দৌড়াতে পারেন ফুটবল নিয়ে। এ বৈশিষ্ট্য তাকে মানুষের কাছে আরো আকর্ষণীয় করে তোলে। তিনি অত্যন্ত দূরত্ব এবং নিপুণভাবে দৌড়াতে পারেন যা ডিফেন্ডারদের এড়িয়ে যাওয়ার ক্ষমতা রাখেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবং অন্য প্লেয়ারকে গোল করার সুযোগ করে দেন তিনি।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর খেলার কৌশল
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর খেলার কৌশল        

 
ড্রিবলিং দক্ষতাঃ

রোলানদোর ফুটবল নিয়ে দৌড়ানোর ড্রিবলিং দক্ষতা অন্য প্লেয়ারের থেকে খুবই আলাদা তিনি বিভিন্ন ধরনের ডিবলিং ও কৌশল দেখিয়ে পিলারের কাছ থেকে ফুটবল নিয়ে যেতে সক্ষম। এবং তার পা থেকে ফুটবল কেড়ে নেওয়া খুবই ট্যাফ অন্য প্লেয়ারদের জন্য। তিনি ড্রিবলিং দেখে দত্ত গতিতে পিলিয়ারের চোখে ধুলো দিয়ে আঘাতে সক্ষম।

হেড করার ক্ষমতাঃ

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর হেড দিয়ে গোল করার রেকর্ড এখন পর্যন্ত ফিফার মাঠে কেউ ভাঙতে পারেনি। ২.৫০ ফুট হাই জাম দিয়ে গোল করার রেকর্ড করেছেন ফুটবল মাঠে। তার হেড করে গোল দেওয়ার ক্ষমতা খুবই অসাধারণ। তার উচ্চতা এবং শারীরিক সুখ ক্ষমতা তাকে হেড করার জন্য অনেক সাহায্য করে থাকে এবং অনেক সময় দেখা যায়। এবং অনেক সময় দেখা যায় যে কোর্নার থেকে বল তুলে দেওয়ার কিছুক্ষনের মধ্যে রোনালদো হেড করে গোল করে দেন। যেটা জনগণের কাছে খুবই মুগ্ধ করার একটি কৌশল।

ফ্রি কিক প্লান্টিকঃ

রোনালদোর ফ্রি কিক এবং প্লান্টিক নেবার সময় তিনি অত্যন্ত দক্ষ ও সাহস নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন মাঠে। তার ফ্রি কিক নেভার স্টাইল বাকি অন্য প্লেয়ারদের থেকে পুরো আলাদা। কেননা রোনালদো মারার আগে কিছুক্ষণ ওয়েট করে বলের গতি নিয়ন্ত্রণ এবং বলের ওপর কন্ট্রোল রাখার জন্য। প্লান্টিক নেবার সময় তার ধৈর্য এবং সুনির্দিষ্ট একটি লক্ষ্য থাকে গোলের মধ্যে যেটি তাকে গোল নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। এবং তার সাহস অনুযায়ী তিনি ফুল স্পিডে বল কি করেন এবং তার দক্ষ অনুযায়ী তিনি গোল করে থাকেন।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ফুটবল খেলার কৌশল বাকি প্লেয়ারের থেকে পুরো আলাদা। তার মধ্যে একটি জোস কাজ করে ফুটবল নিয়ে এজন্য তিনি ডেবলিন শর্ট, নেবার ক্ষমত্‌ হেড করার ক্ষমতা, সবকিছুই নিজের দক্ষ অনুযায়ী করেন যেটি মানুষকে আরো আকর্ষণীয় করে তোলে খ্রিস্টানের রোলান্ডো কে।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দানশীল কাজঃ


আমরা জেনেছি যে খ্রিস্টানীয় রোলানদো জীবন গল্প কি ধরনের এবং তার সাথে তার গোল সংখ্যাও জেনেছি। এবার জানব যে খ্রিস্টানের রোনালদোর কিছু দানশীল কাজ যা আমাদের জানা উচিত আসল শুরু করা যাক...।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দানশীল কাজ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দানশীল কাজ            

চিকিৎসা সেবাঃ

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো প্রায় কমবেশি সব ধরনের শিশুদের চিকিৎসা খরচ নিজে বাই করে থাকেন। এবং কি তারা কোন আক্রান্ত রোগে যুক্ত হলে তাদের অর্থ দিয়ে ও সব ধরনের সুযোগ সুবিধা দিয়ে তাদের সাহায্য করে থাকেন। এবং তাদের মঙ্গল কামনার জন্য প্রার্থনা করেন এ কাজটি দ্বারা মানুষ রোনালদোর ভক্ত হয়ে থাকে।


রক্ত ডোনেটঃ

খ্রিস্টানীয় রোনালদোর গায়ে কোন ধরনের ট্যাটু বা খাম জাতীয় কোন জিনিস পাওয়া যায় না। কারণ তিনি ছয় মাস পরপর রক্তদান করে থাকেন। তিনি এ রক্ত নিজের চ্যারিটি ও অসুস্থ শিশুদের জন্য বাই করে থাকেন। তিনি একটি অ্যাওয়ার্ড শোতে বলেছিলেন উনার রক্ত দিয়ে কারো যদি জীবন বাঁচে তাহলে তার থেকে খুশি আর কেউ হবে না।

হাসপাতাল নির্মাণ ও উন্নয়নঃ

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো অসুস্থ বাচ্চাদের জন্য এবং যারা সঠিক সময়ের অর্থের জন্য চিকিৎসা করাতে পারেন না যাতে করে তারা মারা যান এজন্য তিনি একটি হসপিটাল নির্মাণ করে দিয়েছেন গরিব দুঃখী মানুষের জন্য এ হাসপাতালে অসুস্থ শিশুদের ও বিভিন্ন ধরনের মানুষের ফ্রি চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়।

বৃদ্ধাশ্রম ও এতিমখানাঃ

পৃথিবীতে এরকম অনেক মানুষ ও শিশু আছে যারা সঠিক সময় ঘর-বাড়ি ও খাওয়া-দাওয়ার অভাবে মারা যান। এজন্য খ্রিস্টানের রোলান্ডো এইসব মানুষদের জন্য তার নিজ অর্থ ব্যয় করে বৃদ্ধাশ্রম ও এতিমখানা তৈরি করে দিয়েছেন সে মানুষদেরকে। যাতে করে তারা বেঁচে থাকতে পারে এই মানুষদের জন্য খ্রিস্টানের রোনালদোর নিজের পকেট থেকে টাকা ব্যয় করে থাকেন। তাদের সাথে যায় সময় কাটান এবং শিশুদের সাথে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলায় যুক্ত থাকেন।

লেখকের মক্তব্যঃ


ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী  ও আমরা তার সাথে জেনেছি যে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গোল সংখ্যা কত। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো হচ্ছে বিশ্বের মধ্য একটা নামকরা ফুটবল প্লেয়ার মানে পরিচিতি সবার কাছে। তিনি মানুষ হিসাবে অনেক খ্যাতি অর্জন করেছেন সকল মানুষের কাছে।

তাই বিশ্বের সবাই ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে খুব পরিমানে ভালবেসে থাকে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো সব সময় বলে থাকেন যে জীবনে কিছু করতে হলে নিজের উপর বিশ্বাস ও মা-বাবার ভালবাসা খুবই জুররি।

তাই আপনাদের আরো কিছু জানতে ইচ্ছা করলে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আমি চেস্টা করবো যে আপনার মনের মত কিছু লিখে আনতে।

আর কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন...... www.stylishsm.com











( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url