ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী কি? বিস্তারিত জেনে নিন?
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী কত কষ্টকর ছিলো। এবং কি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গোল সংখ্যা কত ছিল। তা আজকে আমরা সব কিছু জানবো পুরোপুরি ভাবে।
আসুন শুরু করা যাক।
ভূমিকাঃ
আমরা সবাই জানি যে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কোনো একটা সাধারণ মানুষের মত ছিল না। তার জীবনে সে অনেক কিছু সহ্য করেছে। তার জীবন থেকে অনেক কিছু হারিয়েছে।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী |
তাই আজকে আমরা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনী ও তার সাথে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো গোল সংখ্যা কত ছিল সেটি বিস্তারিত জানবো। আমাদের প্রিয় খেলোয়ার ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জীবন কাহিনীঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ছোটকালের জীবন খুবই নিষ্পাপ ও কষ্টে ভরা গেছে। ক্রিস্টানীয় রোনালদোর পুরো নাম হচ্ছে ক্রিস্টানীয় রোনালদো দস সান্তোস আভেইরো। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর হচ্ছে একজন বিশ্বের নামকরা খেলোয়ার হিসাবে পরিচিতি পেয়ে থাকে। তিনি পর্তুগিজ দেশের প্রলিয়ার।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্ম হচ্ছে ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫ সালে মাদেইরায় পর্তুগালে জন্ম গ্রহণ করেন।ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফুটবল জীবন শুরু করেছিলো সেই ছোটকাল থেকে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শৈশব কাল কেটেছে তার একটি ছোট শহর ফুনচালে। তার পরিবার ছিলো খুবই হত দ্ররিদ্র ও গরিব।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ছোট বেলা থেকে খুব ফুটবল খেলার ইচ্ছা ও শখ ছিলো। সে হ্যাফ-প্যান পরে মাঠে ফুটবল নিয়ে দরাদরি করতো। কিছু বয়স পর হবার পরে সে ৮ বছর বয়সে একটি স্থানীয় ক্লাবে আন্দোরিনহায় যোগদান দেন। এবং কি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফুটবল খেলার ট্যালেন্টে ও প্রতিভা খুব শীঘ্রই সবার সামনে আসে। সবাই বুঝতে পারে যে এই ছেলেটা অনেক ভালো মানের একজন খেলোয়াড়।
আরো পড়ুনঃ লিওনেল মেসির জীবন কাহিনী কতটা ভয়াবহ ছিলো?
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তার নিজের জীবন শুরু করেন লিসবন ক্লাব থেকে। এই ক্লাব থেকে সে ২০০৩ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগদান দেন। এই ক্লাবে খেলতে খেলতে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো একজন বিখ্যাত ও দ্রুত গতিতে খেলার পরিচয় পায়। এই ক্লাব থেকে খেলতে খেলতে সে প্রিমিয়ার লিগ, এফএ, কাপ এবং কি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিজের আত্তে নিয়ে আসেন।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ন্যাশনাল লিসবন ক্লাবে খেলার সুযোগ পান। তার পরে সে স্পোটিং লিসবন ক্লাবে যোগদান দেওয়ার পরে তার জীবনের রহস্যময় দিন ও জীবন নিধারণ করার সুযোগ পেয়ে জান ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বেশ মেলা গুলো ম্যাচ খেলতেন। কিন্তু সে কারো কাছে প্রচালিত ছিলো না। কিন্তু সে কখনো হাল ছেড়ে নি।
অবশেষে সে ২০০৯ সালে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পুরো বিশ্বের সামনে একজন নামিদামি প্রলিয়ার হয়ে ওঠেন। রিয়েল মাদ্রিদে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বিভিন্ন ধরনের রেকর্ড ভেঙ্গেছেন। রিয়াল মাদ্রিদ থেকে তিনি চারটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা জিতেছেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো প্রায় দেখে গেছে যে পাঁচবার ব্যালন ডি'অর জিতেছেন।
২০১৮ সালে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো একটি দামি ইতিলির জুভেন্টাসে যোগ প্রদান করে থাকেন। এবং সেখানে সে তার প্রতিভা মানুষ্কে দেখিয়ে থাকেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো খেলে শেষ করে আবার ইউনাইটেডে অবস্থান করেন।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ব্যক্তিগত জীবনঃ
প্লিজ স্থানীয় রোনালদো একজন বিশ্বের নামকরা ফুটবলার এবং তিনি ব্যক্তি জীবনে খুবই প্রভাবশালী একজন ব্যক্তি। তার জীবনে বিভিন্ন ধরনের রেখা অনুমান নিয়ে এগিয়ে আজ তিনি এখানে পৌঁছেছেন। এখানে তার কিছু ব্যক্তিগত জীবনের গুরুত্ব দিক তুলে ধরা হলো...।
ক্রিস্টানীয় রোনালদোর চার সন্তান তা হলোঃ
- স্থানীয় রোনালদো জুনিয়রঃ ক্রিস্টানীয় রোনালদোর জুনিয়র এর জন্ম ১৭ই জুন ২০১০ সালে। তিনি রোনালদোর প্রথম সন্তান এবং তার মা'কে এটি পুরো পৃথিবীর কাছে গোপন রাখা হয়েছে।
- ইভা মারিয়া ও মাতেও রোনালদোঃ এই দুই সন্তান রোনালদোর জমজ জন্ম হয়েছিল তাদের জন্ম হয়েছিল ৮ জুন ২০১৭ সালে তারা দেখতে খুবই সুন্দর এবং তাদের জন্ম হয়েছিল সারোগেসির মাধ্যেমে।
- আলানা মার্টিনা রোনালদোঃ এর জন্ম হয়েছে ১২ই নভেম্বর ২০১৭ তার মা জোর্জিনা রদ্রিগেস রোনালদোর বর্তমান জীবন সঙ্গী।
রোলানদার বর্তমান জীবনসঙ্গী জর্জিনা রদ্রিগেস তিনি একজন স্প্যানিশ মডেলার। তারা ২০১৬ সাল থেকে একসাথে হাসবেন্ড ওয়াইফ সম্পর্কে জড়িত এবং তারা সুখে শান্তিতে ঘর সংসারে বেঁধে আছে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তিনি রক্ত ডোনেট করেন বলে তার হাতে কোন ট্যাটু নাই। তিনি একজন নিষ্পাপ ও একজন সৎ মানুষ হিসেবে পরিচিত পাই পুরো পৃথিবীর কাছে এবং তার পরিবারের কাছে।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ব্যাক্তিগত জীবন |
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আজ পর্যন্ত কোন ধরনের মদ পান করিনি। কেননা তার বাবা মদ পান করতে বলে তার বাবা অতি শীঘ্রই মারা যায়। এজন্য রোনালদো মদপানকে খুবই ঘেন্না দৃষ্টিতে দেখেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো একজন সৎ ও সমাজসেবী মানুষ তিনি বহুবার বিভিন্ন চ্যাটের কার্যক্রমের জন্য নিজের অর্থ ব্যয় করেছেন সাধারণ মানুষের জন্য। খ্রিস্টানদের ফাউন্ডেশন শিশুদের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা খেলাধুলা পড়াশুনা ইত্যাদি করার জন্য তিনি কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে থাকেন।
রোনালদো যে কোন শেষ করার পরে তিনি বাসায় গিয়ে চার ধরনের বডি ফিটনেস করেন এবং বিভিন্ন ধরনের পানি দিয়ে গোসল দেয়। খ্রিস্টানিয়া রোনালদো তার শরীরের যত্ন নিতে জিমে প্রচুর পরিমাণে সময় ব্যয় করেন। তার জীবনের বডি বানানো এবং সুষম আহার গ্রহন করার এবং সময়মতো বিশ্রাম গ্রহণ করা এটাই তার জীবনের একটি মূল অংশ।
এই কুঠোর রুটিন তিনি ফলো করেন বলে আজ তিনি একজন নামি দামি ফুটবলার হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো তার জীবনের প্রচুর পরিমাণে কষ্ট করেছিলেন বলে আজ তিনি সকলের মুখ দেখতে পেরেছেন এই ফুটবল দ্বারা। তিনি জীবনের সব ধরনের স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছেন যেমন বিলাসবহুল বাড়ি গাড়ি ব্যক্তিগত জেড সবকিছুই আছে তার কাছে আজ।
তবুও তিনি সর্বদা পরিবারের প্রতি যত্নশীল এবং দায়িত্ববান থাকেন এবং ফ্যামিলি মেম্বারকে সবসময় সুখী রাখার চেষ্টা করে। তাই পৃথিবীর সকল মানুষ ক্রিস্টানিয়া রোনালদো কে খুব পরিমাণে ভালোবেসে থাকেন।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে কতগুলো সোনার বল আছেঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে এই পর্যন্ত পাওয়া মোট পাঁচটি ব্যালন ডি'অর বা সোনার বল আছে।ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর এই পুরস্কার গুলো জিতেছেন ২০০৮,২০১৩,২০১৪,২০১৬, এবং কি ২০১৭ সালে ডি'অর প্রতি বছর বিশ্বের কিছু সেরা ফুটবলারকে এই গুলো পুরস্কার দিয়ে থাকেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর এই অর্জন করা পুরস্কার বিশ্বের নামকরা খেলোয়াড় হিসাবে ধরা হয়।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে কতগুলো সোনার বুট আছেঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে ইতিহাস পাওয়া এই প্রজন্ত ইউরোপিয়ান ৪টি গোল্ডেন "শু" বা বলা যায় যে সোনার বুট আছে। তিনি এই পুরস্কার গুলো জিতেছেন ২০০৭,২০০৮,২০১০,২০১১,২০১৩,২০১৪,ও ২০১৫ মৌসুমে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে ইউরোপিয়ান সফল গোলদাতা হিসাবে মান হয়।
আরো পড়ুনঃ মুকেশ আম্বানির জীবন কাহিনীর রহস্য কি?
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পুরস্কারঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সে তার একটা নিজের প্রতিভা আছে। তিনি বেশ পরিশ্রমি ও কুঠোর পরিশ্রমের ফল হচ্ছে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তিনি ফুটবল জীবনে অনেক নাম ও সম্মমান অর্জন করেছন।
তার কিছু পুরষ্কার আছে তার জীবনে সেটি হলোঃ
ব্যালন ডি'অরঃ
- ২০০৮
- ২০১৩
- ২০১৪
- ২০১৬
- ২০১৭
- ২০১৬
- ২০১৭
- ২০০৭-২০০৮
- ২০১০-২০১১
- ২০১৩-২০১৪
- ২০১৪-২০১৫
- ২০০৭-২০২১ হয়েছিল প্রতি বছর
- ২০২১
- ২০১৪
- ২০১৬
- ২০১৭
- ২০১৩-২০১৪
- ২০১৫-২০১৬
- ২০১৬-২০১৭
- ২০০৭-২০০৮
- ২০১২-২০১৩ থেকে ২০১৭-২০১৮ পর্যন্ত পর পর ৬ বছর
- ২০১০-২০১১
- ২০১৩-২০১৪
- ২০১৪-২০১৫
- প্রিমিয়ার লিগঃ ২০০৬,২০০৭,২০০৮,২০০৯
- এফ এ কাপঃ ২০০৩-২০০৪
- ফুটবল লিগ কাপঃ ২০০৫,২০০৬,২০০৮,২০০৯
- ইউইএফ এ চ্যাম্পিয়ন্স লিগঃ ২০০৭,২০০৮
- ফিফা বিশ্ব কাপঃ ২০০৮
- লা লিগঃ ২০১১,২০১২,২০১৬,২০১৭
- কোপা দেল রেঃ ২০১০,২০১১,২০১৩,২০১৪
- ইউইএফ এ চ্যাম্পিয়ন্স লিগঃ ২০১৩,২০১৪,২০১৫,২০১৬,২০১৭,২০১৮
- ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপঃ ২০১৪,২০১৬,২০১৭
- সিরি আঃ ২০১৮,২০১৯,২০২০
- কোপা ইতালিয়াঃ ২০২০,২০২১
- ইতালিয়ান সুপার কাপঃ ২০১৮,২০২০
- সর্বাধিক আন্তজার্তিক গোলের জন্য
- বহুবার নির্বাচিত হবার জন্য
ক্রিস্টানীয় রোনালদোর গোল সংখ্যা কতঃ
ক্রিস্টানীয় রোনালদো একজন নামকরা ফুটবলার খেলোয়ার। তিনি প্রত্যেক ম্যাচে খুব আসাধারণ গোল করে থাকেন। তার এই গোল দেওয়া দেখে মানুষ তার খেলার প্রতি মুগ্ধ হয়ে জান। উচ্চ হাইটে গোল দেওয়ার রেকর্ড এখন প্রজন্ত কোনো প্রলিয়ার ক্রিস্টানীয় রোলান্দোর রেকর্ড ভাঙ্গতে পারে নি। তার গোল করার কিছু বিবারণ নিচে দেওয়া হলো...।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গোল সংখ্যা |
আরো পড়ুনঃ ইলন মাস্কের জীবন কাহিনী কি ধরনের?
ক্লাব ক্যারিয়ারঃ
- স্পোটিং লিবসনঃ
- ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডঃ
- রিয়াল মাদ্রিদঃ
- জুভেন্টাসঃ
- ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ( দ্বিতীয় পর্ব )
- আল নাসরঃ
- আন্তজার্তিক ক্যারিয়ারঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পরিবারঃ
খ্রিস্টানীয় রোলানদোর ফুটবল ক্যারিয়ারঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফুটবল ক্যারিয়ার |
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর স্ট্যাল ও ফ্যাশনঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর স্টাইল ও ফ্যাশান |
- বিলাসবহুল স্যুটঃ স্থানীয় রোনালদো বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান বা অ্যাওয়ার্ড শোতে যখন যান তখন বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডেড বিলাসবহুল স্যুট পড়তে দেখা যায়। যেটা পড়লে রোলান্ডো কে আরো আকর্ষণে দেখায় মানুষের কাছে।
- ক্যাজুয়াল স্টাইলঃ ক্রিস্টানেরো রোলানদো সাধারণত ক্যাজুয়াল স্টাইল বেশি পছন্দ করে থাকেন। এই ক্যাজুয়াল স্টাইলে তিনি জিন্স টি-শার্ট এবং বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডেড জ্যাকেট ব্যবহার করেন যেটি দেখতে খুবই হট এন্ড আকর্ষণীয় লাগে।
- ফ্যাশন ব্রান্ডঃ
- সি'আর সেভেন অন্তবাসঃ রোনালদোর সিআর সেভেন এই নামটা বিশ্বের কাছে সবার কাছে পরিচিত। এর নাম দ্বারা অন্তবাস কালেকশন বেশ জনপ্রিয় এবং মান-সম্পন্ন সব মানুষের কাছে।
- সিআর সেভেন ডেনিমঃ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ডেনিম কানেকশন সবার কাছে খুবই জনপ্রিয় ও ব্যয়বহুল যা ফ্যাশনপ্রেমীদের ও প্রেমীদের মাঝে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
- সি'আর ৭ কালেকশন সুঃ সিআর সেভেন এ ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ধরনের জুতা বাজারে পাওয়া যায় যা একটি স্টাইলিশ এবং আরামদায়ক হয়ে থাকে মানুষের কাছে এবং এটি প্রত্যেকটি মানুষের কাছে চেনা সিআর সেভেন।
- দামি ঘড়িঃ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর রোলেক্স ট্যাগ হিয়ার এবং ফ্লাক্স মুলার বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডেড ঘড়ি পড়তে পছন্দ করেন। তার হাতে একটি ডায়মন্ড লাগানো ঘড়ি থাকে যেটির দাম প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার উপরে।
- সানগ্লাসঃ খ্রিস্টানিয়া রোনালদোকে আরও স্টাইলিশ ও হটনেস দেখানোর মূল কারণ হচ্ছে তার স্টাইলিশ সানগ্লাস। তার সানগ্লাস গুলো ব্র্যান্ডেড হয়ে থাকে যা পড়লে আরো আকর্ষনে দেখায় মানুষের কাছে। সানগ্লাস হচ্ছে রোনালদোর কাছে ফ্যাশনের একটি অন্যতম অংশ।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর খেলার কৌশলঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর খেলার কৌশল |
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দানশীল কাজঃ
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দানশীল কাজ |
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url