মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি? বিস্তারিত জেনে নিন?

মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি ও  মাছ চাষের উপযুক্ত সময় কি ধরনের হয়ে থাকে। সেটি আমরা জানবো এই আর্টিকেল থেকে। তাহলে আসুন শুরু করা যাক?

ভূমিকাঃ

এই মাছ চাষ করার পদ্ধতি যুগ যুগ ধরে চলে আসছে আমাদের পৃথিতে। এই মাছ চাষ করা গ্রামের মানুষের একটি উন্নত মানের কর্ম হিসেবে ধরা হয়। 
মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি
মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি                    

মাছ চাষের জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি ও মাছ চাষের উপযুক্ত সময় ভেবে বিভিন্ন ধরনের টেকনিক অবলম্বন করে থাকেন। যাতে করে তাদের মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি ভালো হয় এবং লাভজনক হয়।

মাছ চাষের পদ্ধতিঃ

মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি ও নীতিমালা হলো মাছ চাষের একটি প্রতিক্রিয়া যা মৎস্য নামে পরিচিত। মাছ চাষের জন্য তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী খাবার ও জলাশয়ের প্রয়োজন হয়ে থাকে। এবং এগুলো সঠিকভাবে রাখলে মাছ চাষ করা উন্নত মানের হয়।

কৃত্রিম প্রতিক্রায় যেভাবে চাষ করবেন তা তাহলে...

  1. বাদামি ও ফরমালিন প্রতিক্রিয়াঃ লার্ভা মাছ চাষ করার জন্য উৎপাদনে ব্যতীত সব ধরনের ব্যবস্থা রাখতে হবে ও জলাশয় পরিমাণ মতো রাখতে হবে। তাহলে এর মধ্যে জলাশয়ের স্থানে এই মাছ চাষ করা উপযুক্ত হবে। 
  2. মাছের খাবার প্রদানঃ স্বাভাবিক মাছ চাষ করার পদ্ধতিতে মাছের খাদ্য স্বাভাবিক হয়ে থাকে। কিন্তু কৃত্রিম মাছ চাষ করার পদ্ধতিতে কৃত্রিম মাছের খাবারের মান উচ্চমাত্রায় রাখতে হয়। তাহলে তারা সঠিক মাত্রার পোশকাংশ পেয়ে থাকে। জা তারাতারি বেড়ে ওঠে।
  1. বিশেষভাবে যত্ন ও পরিষ্কারঃ একটি পুকুরে যে ধরনের মাছ চাষ করা হোক না কেন। পুকুরের পানি যেন পরিষ্কার ও স্বচ্ছ জলাশয় হয়ে থাকে। সেদিকে পুরোপুরি খেয়াল রাখতে হবে। পরিষ্কার জ্শলয় থাকলে একটি পুকুরে যেকোনো মাছ চাষ করা সম্ভব হয়।
  2. পর্যবেক্ষণ ও যত্নশীলতাঃ পুকুরে মাছ চাষ করার সময় সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যে। একটি পুকুরের মাছ চাষের জন্য সঠিক পরিমাণে যত্ন পর্যবেক্ষণ নিতে হবে। আক্রমণ প্রতিরোধ, রোগ, ইত্যাদি থেকে মাছ ও পুকুরে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। 

মাছ চাষ করার উপযুক্ত সময়ঃ

মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি ও উপযুক্ত সময় বিভিন্ন মাছ বিভিন্ন সময়ে চাষ করা হয়। কিন্তু সাধারণত অনেক সময় দেখা যায় যে প্রাথমিক পদ্ধতিতে প্রায় কোন রীতিতে বেশি ভাগ এই মাছ চাষ করা হয়। এই গরম কাল বলতে সাধারণত বৈশাখ মাস থেকে শুরু হয়। এবং সাধারণত মে মাসে শেষ হয়। মাছ চাষ করার জন্য পানি সাধারণত উষ্ণ ঠাণ্ডা হয়ে থাকে। এবং চাষ করার ক্ষেত্রে প্রচুর খাবার খেতে দিতে হবে। এবং পানি পরিষ্কার রাখার দায়িত্ব নিতে হবে। 
তবে বিভিন্ন ধরনের মাছ চাষ করার জন্য বিভিন্ন সময় উপলব্ধি হয় তা হলো...।
শিং রুই কাতল মাগুর ইত্যাদি এসব মাছ চাষ করার জন্য সাধারণত গরম ঋতু প্রয়োজন হয়ে থাকে। 
চিংড়ি পাঙ্গাশ ইত্যাদি এই সব মাছের জন্য সাধারণত শীতকাল প্রয়োজন হয়ে থাকে।
এসব মাছ চাষ করার জন্য সাধারণত উপযুক্ত সময় বাধা আছে প্রকতিতে। যা এ সময়ে এসব মাছ চাষ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়। 

মাছ চাষের পরামর্শঃ

মাছ চাষের পরামর্শ মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি নিয়ে কিছু কথা বলা হল তা মনোযোগ দিয়ে পড়ুনঃ

  1. সঠিক জলাশয় নির্বাচন করবেনঃ মাছ চাষ করার জন্য সঠিক জলাশয় নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।কেননা মাছ চাষের বৃদ্ধি ও সুস্থ থাকার জন্য জলাশয়ের পানি পরিষ্কার ও স্বচ্ছ হওয়া খুবই দরকার। এতে করে মাছের পানির ভিতরে অক্সিজেন নিতে সুবিধা পাই। 
মাছ চাষের পরামর্শ
মাছ চাষের পরামর্শ            

  1. সঠিক মাছের নির্বাচন করবেনঃ আপনার পুকুরে কি ধরনের মাছ চাষ করবেন এবং আপনার পুকুরে কি ধরনের জলাশয় রয়েছে। সেটি ভেবে তারপর মাছ নির্বাচন করবেন।কেননা সব পুকুরের সব ধরনের মাছ চাষ করা যায় না। প্রাকৃতিক মাছ নির্বাচন করতে হলে নীল টিলাপিয়া, শিং, মাছ ইত্যাদি গুলো বেছে নিতে পারেন।
  2. সঠিক পরিমাণে খাবারঃ মাছ চাষ করার ক্ষেত্রে মাছের খাবার অত্যন্ত জরুরী।কেননা খাবারের বিনিময়ে তারা দুরুত আকারে বেড়ে ওঠে।মাছের খাবার সব সময় সঠিক পরিমাণ অনুযায়ী দিবেন।  এতে করে তাদের বেড়ে যাওয়ার মাত্রা পোষকাংশ বৃদ্ধি পায়।
  3. পর্যবেক্ষণ ও যত্নশীলতাঃ মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি ও সময় প্রতিনিয়ত খেয়াল রাখতে হবে যে। তাদের পর্যবেক্ষণ ও যত্ন সঠিক পরিমাণে আছে কি না। এই সব খেয়াল রাখলে মাছের বৃদ্ধি পাওয়া বেড়ে যাবে। ও তাদের যত্নশীল নেওয়ার কারণে তারা অতি দূরত্ব বেড়ে উঠবে। 
  4. আদর্শ পরিবেশঃ মাছ চাষ করার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে। মাছ চাষ করার আশেপাশে যেন পরিবেশটির স্বচ্ছ ও সুন্দরতা পরিবেশে নিয়ে ঘেরা থাকে। যাতে করে গাছপালার হার বেশি থাকে। এতে করে মাছের অক্সিজেন নেবা অনেক সহজ হয়ে পড়ে।

মাছ চাষের বার্তাঃ

মাছ চাষের বার্তা বলতে বোঝানো হয়েছে যে মাছ চাষ করার জন্য সব ধরনের প্রয়োজনীয় জ্ঞান পরামর্শ ও উপায় থাকা দরকার। কেননা যারা নতুন ব্যক্তির মাছ চাষ করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য এই বার্তা জ্ঞান একটি উৎসব হিসেবে কাজ করে। এই মাছ সাধারণত প্রয়োজনীয় তথ্য পরামর্শ ও উপযুক্ত জলাশয়ের নির্বাচন দ্বারা হয়ে থাকে। মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি ও উপযুক্ত খাবার পরিচর্যা করতে হবে। এবং কি এই বার্তা অনুযায়ী মাছের কি ধরনের কি প্রয়োজন।

এর সাথে অন্যান্য আরো জিনিসগুলো ও বিষয়গুলির উপরে জ্ঞান ও উল্লেখ রাখতে হবে। মাছ চাষের বার্তা গুলি সম্প্রসারিত প্রকৃতির মাধ্যমে হতে হবে। যা মাছ চাষ করার জন্য বিশেষভাবে বিশেষজ্ঞরা বলে গেছেন এই বৈঠকের কাজ করতে হলে মাছ চাষ করা ভালো হয়।

মাছ চাষের উন্নত পদ্ধতিঃ

মাছ চাষের উন্নত পদ্ধতি বলতে বোঝনা হয়েছে যে আজকের যুগের প্রযুক্তিকে। কেননা প্রযুক্তি অনেক উন্নত হয়েছে মাছ চাষ করার দিক দিয়ে। এটি সাধারণত উপযুক্ত জলাশয়ে নির্বাচন করা হয়ে থাকে। যে মাছের উপযুক্ত নির্বাচন এবং প্রাকৃতিক বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত খাবার প্রদান সরবরাহ জলাশয়ের ব্যবহার ও পরিচর্যার সুযোগ প্রয়োজন অনুযায়ী সব ধরনের সুবিধা পেয়ে থাকে মাছেরা।
মাছ চাষের উন্নত প্রদ্ধতি
মাছ চাষের উন্নত প্রদ্ধতি                

এই নতুন প্রজক্তি থেকে। তাই এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে মাছ চাষ করে উন্নত মানের লাভজনক দিক পেয়ে থাকে জেলেরা। এখনকার যুগে সব কিছুই টেলনোলজির মাধেমে সম্ভব হয়ে পড়েছে এই মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি।

মাছ চাষের সমস্যার সমাধানঃ

মাছ চাষ করার প্রদ্ধতির ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় যে মাছ চাষ করার ক্ষেত্রে অনেক উত্থান পাওয়া যায়। যেমন জলাশয়ের অপরকে সুপ্ত পরিস্থিতি বিভিন্ন ধরনের রোগ পোকামাকড়,ভ্যাক্সিনেশ,আরো ভিক্টরিয়া জনিত সমস্যা এগুলো মানুষকে রক্ষা করতে হবে মাছ চাষের জন্য যেমন...।
 
  1. জলাশয় পরিষ্কারঃ মাছ চাষ করার পুকুর সব সময় পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। কেননা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকলে মাছের অক্সিজেন নিতে সুবিধা হয়। এজন্য জলাশয় পানি পরিষ্কার রাখতে হবে। যেমন স্যানিটেশন বাকবন্ধ ও চুন ইত্যাদি দ্বারা জলাশয় পরিষ্কার রাখা যায় সম্ভব।
  2. পরিচর্যমূলক ব্যবস্থাঃ পরিচর্যা মূলক ব্যবস্থা বলতে বোঝায় মাছের নিয়মিত খাবার প্রদান করা। জলাশয় পরিষ্কার রাখা মাছকে তার সঠিক সময়ে খাবার দিয়ে বেরিয়ে তোলা। মাছের বৃদ্ধির হার বাড়ানো।
  3. রোগ ও পোকা নিয়ন্ত্রণঃ মাছ চাষ করার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন মাছের জলাশয়ে কোন ধরনের রোগ বা পোকামাকড় না থাকে। এসব রোগ পোকামাকড় থেকে  সিনেশন পরিস্থিতি ও যৌগিক নিয়মাবলী অবলম্বন করতে হবে।

মাছ চাষের উচ্চফলনঃ

মাছ চাষ করা উচ্চ ফলন হতে পারে যেমন রূপচর মাছ নীল টিলাপিয়া। এ ধরনের মাছ অনেক উচ্চফলন হতে পারে। তাই এসব মাছ চাষ করার আগে বিভিন্ন পরিস্থিতি ভেবে নিতে হবে কেননা। যেঁ কোনো সময় পরিস্থতি পরিবর্তন হতে।পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে তবে এই মাছগুলো উচ্চফলনের কিছু দিক নিচে বন্টনা করা হলো...।

  1. উপযুক্ত জলাশয়ের নির্বাচনঃ মাছ চাষ করার জন্য উপযুক্ত জলাশয় নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেসব জলাশয় মাছের উচ্চফলন হয় সেসব মাছের প্রজাতিকে উচ্চফলন হিসেবে ধরা হয়। 
  2. উপযুক্ত খাবার প্রদানঃ এই মাছগুলো চাষ করার ক্ষেত্রে উচ্চফলন এবং এর খাবার প্রদান করা খুবই প্রয়োজন একটি বিষয়। কেননা তাদের উচ্চ গতিতে বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার। ও পরিমান মত অক্সিজেন দিতে হয়।
  3. উচ্চ ফলন চাষঃ উচ্চ ফলন মাছ চাষ করতে হলে নিয়মিত ভাবে তাদের পর্যবেক্ষণ ও যত্নশীলতা দিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী খাবার ও অক্সিজেন যদি পাই তাহলে তারা উচ্চ ফলন অনুযায়ী বেড়ে ওঠে।
  4. সঠিক পরিচর্যাঃ মাছের সঠিক পরিচর্যা বেড়ে ওঠা ও উচ্চ করনের জন্য নিয়মিত পরিস্করতা যত্নশীল ও প্রযুক্তিগত সরঞ্জ্যাম ব্যবহার করা উচিত। এতে করে মাছ অতি দূরত্ব বেড়ে ওঠে। 

মাছ চাষের সাহায্যঃ

আসুন জেনে নেওয়া যাক মাছ চাষের সাহায্য করার কিছু নিয়মাবলী।
 
  1. প্রশিক্ষণ ও পরামর্শঃ মাছ চাষকারী যদি নতুন হয়ে থাকে তাহলে তাকে প্রথমে প্রশিক্ষণ ও মানুষের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে হবে। এরকম অনেক স্থায়ী সরকারী ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আছে যারা মাছ প্রশিক্ষণ নিয়ে সেবা দিয়ে থাকে। তাদের কাছ থেকে জ্ঞান ও পরামর্শ নিতে হবে ভালোভাবে মাছ চাষ করার জন্য। 
  2. সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগঃ যারা নতুন ব্যক্তি মাছ চাষ করবেন তারা সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগ করুন। সেখানে অনেক ধরনের মাছ চাষ করার সেমিনার কার্যশালা ও বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। যেখানে আপনি অংশ নিয়ে কিভাবে মাছ চাষ করলে ভালো হয়। সে বিষয়ে অনেক জ্ঞান লাভ অর্জন করতে পারবেন। এবং কি বিভিন্ন ধরনের টেকনিক শিখতে পারবেন। 
  3. প্রয়োজনীয় সরঞ্জ্যাম ও পরিস্থিতিঃ মাছ চাষ করার আগে প্রয়োজনীয় সরঞ্জ্যাম ও পরিস্থিতি ভালোভাবে বুঝতে হবে। কেননা মাছ চাষ করলে জলাশয়ের দিক। মাছের খাবার কি ধরনের আকার আকৃতি রাখা দরকার সে বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। এতে করে মাছ চাষ করার পরিস্থিতির সম্পর্কে বিবেচনার সদস্য জ্ঞান লাভ করবেন।
  4. তথ্য সংগ্রহঃ মাছ চাষ করতে হলে সর্বপ্রথম সব জায়গা থেকে তথ্য ও জ্ঞান সংগ্রহ করতে হবে। যেমন ইন্টারনেট, বই, ইউটিউ্‌ব, ফেসবুক, প্রফেশনালদের কথা ইত্যাদি এসব বিষয় থেকে ধারণা রাখতে হবে মাছ চাষ করতে হলে।
  5. প্রয়োজনীয় অনুমোদন ও লাইসেন্সঃ মাছ চাষ করার ক্ষেত্রে আগে যেটা করবেন সেটি হচ্ছে প্রয়োজনীয় অনুমোদন এবং লাইসেন্স করে নিতে হবে। যাতে করে মাছ চাষ করার সময় আপনাকে কোন ধরনের ব্যক্তি কোন দিক দিয়ে বাধা প্রাপ্তি না করতে পারে। 

রূপচাঁদা মাছ চাষ পদ্ধতিঃ

রূপচাঁদা মাছ চাষের ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে পণ্যকারি মাত্র চাষ। এই মাছ চাষ করতে হলে মুখতঃ উপজেলা বা গ্রামের কেন্দ্রের ছাদের প্রস্তুতি রাখত্য হবে। এই রূপচাঁদা মাছ চাষের জন্য দুই ধরনের কৌশল করা হয় তাহলে। 

  1. স্বাধীন কৌশলঃ স্বাধীন কৌশল পদ্ধতি অবলম্বন করে রূপচাঁদা মাছ চাষ করলে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। এটি মূলত ছোট মাছের চাষে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। হয়। বা শীতল সাগর জলে স্বাধীন জলে এই মাছের চাষ করা হয় আর এই স্বাধীন কৌশল অবলম্বন করে মাছ চাষ করলে পোকা কীটনাশক ও অসুখের কারণ সরিয়ে নিতে হয়।
  2. যোগদান কৌশলঃ এই যোগদান কৌশল অবলম্বন করে মাছ চাষ করলে মাছের বৃদ্ধি কেন্দ্রের সাথে সম্পাদনের কাজ করে থাকে। এই পদ্ধতিতে সাধারণত বড় মাছের জন্য চাষ করা হয়ে থাকে। এর জন্য মৎস্য সংস্থা বা অন্যান্য বড় প্রতিষ্ঠানের সাথে একত্রে করা হয়। যেখানে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি এবং পরিচালনার জন্য মাছ চাষ কৌশল সরবরাহ করা হয়। মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি উপর আবলম্বন করে।

মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতিঃ

মাছ চাষ করার ক্ষেত্রে পুকুর যেভাবে নির্বাচন করবেন তা নিচে অবলম্বন করা হলো। 
  1. জমি নির্ধারণঃ মাছ চাষ করার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম একটি নির্ধারণ করতে হবে ভালো পরিমাণের জমি। যেখানে মাছ চাষের জন্য পুকুর খনন করে তার স্থায়ী নির্বাচন করা যায়।
  2. পুকুর প্রস্তুতিঃ পুকুর প্রস্তুতি করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে পুকুরের গভীরতা কতটুকু হল কতটুকু পরিমাণ কাদা রইল এবং পানি কি পরিমাণে আছে। পানি যদি বেশি পরিমাণে সবুজ হয়ে থাকে। তাহলে সেটি চুল ও কীটনাশক দিয়ে পানি সঠিক পরিমাণে আনতে হবে। তাহলে মাছ চাষ করা যেতে পারে। মাছ চাষ করার ক্ষেত্রে জলাশয় পরিষ্কার থাকা খুবই গুরুত্বপুর্ন। কেননা জলাশয় পরিষ্কার না থাকলে মাছ বেশি দিন টিকতে পারে না। পুকুরে খনন করার সাথে সাথে খেয়াল রাখতে হবে যেঁ। উপরে চার পাশে যেন বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট পোকামাকড়ের জায়গা থাকে। এবং কি গাছপালা থাকে এতে করে মাছেরা অক্সিজেন নিতে পারে খুব সহজে।
  3. মাছের প্রজাতি নির্বাচনঃ পুকুরের যেসব ধরনের মাছ চাষ করা হবে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মাছের প্রজাতির উপর নির্বাচন মাছ চাষ করার পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। মাছের উপযুক্ত প্রজাতি বাছাই করতে হবে কেননা সব কুকুরের সব ধরনের মাছ চাষ করা যায় না সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

লেখকের মক্তব্যঃ


মাছ চাষ করার প্রদ্ধতি ও মাছ চাষের উপযুক্ত সময় কি পরিমানে হতে পারে। আসা করি আপনেরা ভালভাবে বুঝে গেছেন। মাছ চাষ এটি একটি পুরাতন যুগের রীতিনীতি হয়ে আসছে। এই মাছ চাষ প্রদ্ধতি বেশীর ভাগ গ্রামে প্রচালিত হয়ে থাকে।

তাই এই মাছ নিয়ে আপনাদের আরো কিছুন জানার থাকলে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আমি চেষ্টা করবো আপনাদের মনের মত করে কিছু লিখার। তাই এতী আপনার কাছে ভালো লাগলে অবশ্যই সবার সাথে শেয়ার করবেন।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে ভিজিট করুন www.stylishsm.com








( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url