রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি? বিস্তারিত জেনে নিন?

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি এটি সবাই জানতে চাই। আমাদের রাজশাহী পুরো বাংলাদেশ জুড়ে একটি বিখ্যাত শহরের নামে পরিচয় পেতে থাকে। আমাদের সিটি ক্লিন ও গ্রীন সিটির নামে বেশী বিখ্যাত। 

আমাদের আজকে আলোচলনা থাকবে আমাদের  সবার প্রিয় রাজশীর সিটি নিয়ে। তাই আমাদের সঙ্গে থাকুন। তার সাথে আমরা এটাও জানবো যে আমাদের রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক স্পর্ট কোনটি?

তাহলে আসুন যেনে নেওয়া যাক আমাদের প্রিয় রাজশাহীর সিটির কিছু বিখ্যাত কথা। যেটা শুনে আপনি ও রাজশাহীর প্রেমে পরে যাবেন?

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি
রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি
   

ভূমিকাঃ

রাজশাহীর পুরানো যুগে নাম ছিল রাজলক্ষী। এই নামটি রাজারা রেখেছিলেন বহু বছর আগে। তার পরে আস্তে আস্তে দিন বদলাতে শুরু করলো। তার পর রাজলক্ষী থেকে হল রাজশাহী। তাই মানুষের বলে থাকেন যে রাজশাহী হচ্ছে প্রাচীনতম একটি শহর।

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি? রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান হলো পুরো রাজশাহী জুড়ে রাজশাহী সিটি বিখ্যাত। কেননা রাজশাহীর চারপাশে সবুজ রঙের গাছপালা আছে ও বিভিন্ন ধরনের সুন্দর সুন্দর জাইগাই আছে যেটি মানুষের দিক আক্রষণ করে থাকে। এটি রাজশাহীর  সিটির একটি মহাত্ত।

রাজশাহী হচ্ছে সব দিক দিয়ে এগিয়ে আছে। রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক স্পর্ট বলেন। ঘুরার কোনো অভাব নেই প্রিয় রাজশাহীতে। তাই যেনে নিন রাজশাহীর আরো কিছু?

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি? সেগুলোর তা নিম্নরূপ....।

  • পদ্মা গার্ডেন

পদ্মা গার্ডেন একটি জনপ্রিও জাইগাই রাজশাহীর। যেখানে সবাই যেতে চাই। এখানে আপনি পাবেন রাতের বেলা ছেলে মেয়ের সুর সঙ্গিতের মিলন মেলা। এখানে আপনি কিছু মুখোরোচ খাবার পাবেন।  যেমনঃ আচার দিয়ে পেয়ারা মাখানো, চটপটি,ফুচকা,মুরি ভাজা আরো অনন্য কিছু।

  • লালন্সা মঞ্চ

লালন্সা মঞ্চ হছে রাজশাহীর পর্দা পারের তীরে অবস্থিত। এখানে গেলে আপনি পাবেন বিভিন্ন ধরনের কিছু মুখোরোচ খাবার। যেমনঃ চটপটি, ফুকচা, মুরি ভাজা, ফিশফ্রাই আরো কিছু দৃষ্টি আক্রশন করার জিনিস। এটি রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক স্পর্ট হিসাবে ধরা যায়।

  • টি- বাঁধ

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি তার মধ্য টি-বাধ রাজশাহীর খাতাতে আছে। টি-বাঁধ দেখতে ( T ) এর মতো। তাই একে টি-বাধ বলা হয়। এই টি-বাধে গেলে আপনি অনেক ধরনের খাবার খেতে পারবেন। যেমনঃ চটপটি, ফুচকা, বিভিন্ন ধরনের আচার, সুস্বাদু পেয়ারা মাখানো ইত্যাদি।

  • আই-বাধ

আই-বাঁধ হচ্ছে ( i ) এর মতো সোজা একটি জাইগা। তাই একে আই বাঁধ বলা হয়। আই-বাঁধ থেকে আপনি নদী দেখার মজা খুব সহজে আপ্যায়ন করতে পারবেন। আই-বাধ থেকে নদীর দিকে তাকালে যেন ভরা নদীর ঢেউ-এ মনটা ভরে যাই। এখানে আপনি অক্টপাস ফিশফ্রাই, মুরিভাজা, ফুচকা ইত্যাদি অনেক কিছু খেতে পারবেন।

  • সি এন্ড বি

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি? এটি ধরা যাই বিশেষ করে ( সি এন্ড বি মোর ) রাজশাহীর একটি নাম করা জাইগা। এইখানে রাতে বিশেষ করে ছেলে মেয়ের আগমন ঘটে ঘুরে বেডানোর জন্য। সি এন্ড বি মোড়ের বিখ্যাত একটি খাবার হচ্ছে রানা ভাইয়ের মিষ্টি ও পুরি।

এটি পুরো সি এন্ড বি জুড়ে খ্যাতি অর্জন করে থাকে। তার সাথে আরো কিছু আছে যেমন ধরা যাই। পাপড় ভাজা, হালিম, বার্গার, বিভিন্ন ধরনের চা, মুরিভাজা ইত্যাদি।

  • রাজশাহীর আলোকিত রাস্তা

রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক স্পর্ট অনেক গুলো আছে। যার মধ্যে মানুষের দৃষ্টি আক্রসন করে থাকে এই রাজশাহীর আলোকিত রাস্তা। রাজশাহীর রাস্তা বিভিন্ন ধরনের সুন্দর সুন্দর পোলদিয়ে রাস্তা উন্নয়ন করা হয়েছে। যা দেখতে পুরোপুরি ভাবে অসাধারন লাগে।

  • রাজশাহী কলেজ

রাজশাহী কলেজ হচ্ছে রাজশাহীর নাম করা একটি কলেজ। এই কলেজ দেখতে খুব অসাধারন লাগে। বাইরে যেমন বঙ্গবন্ধুর ইস্টচু লাগানো আছে। তেমনি ভিতরে আছে ছেলে মেয়ের খেলাধুলা করার মাঠ। রাজশাহী কলেজ হচ্ছে রাজশাহীর স্নান।

  • এ এইচ এম কামরুজ্জামান সরণীয় চিডিয়াখানা

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি? এবং কি মানুষের মন ভাল রাখার জন্য মানুষের রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক স্পর্ট নামে খ্যাত রাজশাহীর এ এইচ এম কামরুজ্জামান চিডিয়াখানা পার্ক। বিশাল জাইগা জুড়ে এই পার্ক অবস্থিত। এই পার্কে খেলাধুলা করার ও বিভিন্ন ধরনের খাবারের সুব্যবস্থা রয়েছে।

  • রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়  

রাজশাহীর  বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে রাজশাহী বিখ্যাত স্থান গুলোর মধ্যে একটি। রাজশাহীর নাম করা ও দামি ইউনিভার্সিটি হচ্ছে এই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। একে রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক স্পর্ট ও বলা যাই নিসন্ধেই। বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনি পাবেন পুরানো যুগের ঐতিহাসিক জিনিস দেখার সুযোগ।

রাজশাহীর তাপমাত্রাঃ

রাজশাহীর সিটি হচ্ছে ক্লিন ও গ্রীন সিটির নামে খ্যাত। এই সিটিতে বেশীর ভাগ গরম আবহাওয়া থাকে। সময় সময় আবার ঠাণ্ডা পরে যাই। এই সব ধরনের মজা নিতে সবার কাছে ভাল লাগে। এই সিটিতে যারা থাকে তারা এই রাজশাহী সিটিকে অনেক ভালোবেসে থাকে।

কেননা এই রাজশাহীতে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাই। সময় সময় আবহাওয়া চেঞ্জ হয়ে যাই। কিন্তু রাজশাহীতে কম বেশী সব ধরনের আবহাওয়ার মজা নিতে পারবেন। রাজশাহীতে গরম ও ঠাণ্ডা কম পরিমানে থেকে থাকে।

রাজশাহীর কিছু মুখোরোচ খাঁবার            

রাজশাহীর কিছু বিখ্যাত ও মুখোরোচ খাবারঃ

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি সেটি আমরা জেনেছি? আবার আসুন জেনে নি যে রাজশাহীর বিখ্যাত কিছু খাবারের নাম? তা নিম্নরূপ...।

  • রাজশাহীর আম।
  • নিউমার্কেটের হালিম।
  • সি এন্ড বি মোড়ের পুরি ও মিষ্টি।
  • বর্ণালির বিখ্যাত চা।
  • বাজারের বিখ্যাত চা।
  • আলিপট্টির বট পরোটা।
  • আই-বাধের অক্টপাস ফিশফ্রাই।
  • গার্ডেন এর আচার দিয়ে পেয়ারা মাখানো।
  • বাজারের বিখ্যাত কালাই রুটি।
  • রাজশাহীর বিখ্যাত মিষ্টি।
  • সিটি হাটের কালাভুনা।
  • মরমোরিতে হাঁসের মাংস দিয়ে ভাত।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের লেবুচুর ও ভাজা।
  • নিউমার্কেটে কাচ্চি ভাইয়ের বিরিয়ানি।
  • টি-বাধে বিভিন্ন ধরনের ফলের রস দিয়ে আইসক্রিম।

রাজশাহীর বিখ্যাত কিছু ঘুরার জাইগা ও পিকনিক স্পর্টঃ

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি এবং এর সাথে রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক স্পর্ট নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

রাজশাহীতে এই রকম অনেক জাইগা আছে। যেখানে মানুষ ঘুরতে যাই। তার মধ্যে একটি বিখ্যাত জাইগা হলো সাফিনা পার্ক। এই সাফিনা পার্ক মানুষের দৃষ্টি আক্রসন করছে। এই পার্ক সাধারণত রাজশাহীর মধ্যে গোদা গাডিতে উপস্থিত আছে। সাফিনা পার্ক মানুষের একটি প্রিয় মানুষের সাথে সময় কাটানোর ভালো জাইগা।

গোদা গাডি থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দূরে নাচোলের রোডের পাঁশে দিগরাম খেজুরতলায় রয়েছে এই সাফিনা পার্ক। এই পার্কে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা করার খলনা। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে বিনেদোন কেন্দ্র। এই সাফিনা পার্কের নির্মেতা হচ্ছে ২ জন।

১ ( সহোদর ফজলুর রহমান )
২ ( সাইফুল ইসলাম )

এরা ২ জন ২০১২ সালে নিজের জমিতে গডে তলে রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক স্পর্ট।
এর সাথে আরো কিছু জাইগা আছে জেমনঃ
  • রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
  • মুক্ত মঞ্ছ।
  • এ এইচ এম কামরুজ্জামান পার্ক
  • নদাপারার জিয়া পার্ক।
  • নাটরের গ্রীনভ্যালি।
  • পদ্মা নদীর তীর ইত্যাদি।
  • সাফিনা পার্ক।
রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি       


রাজশাহীর কিছু বিখ্যাত ব্যাক্তিঃ

রাজশাহীর কিছু বিখ্যাত ব্যাক্তি আছেন যারা রাজশাহী সিটির জন্য মুল্যবান ব্যাক্তি হিসাবে খ্যাত। যেমনটি ধরা যায়...।

  • এ এইচ এম কামরুজ্জামান। তার ছেলে,
  • এ এইচ এম খায়রুজ্জমান ( লিটন )
  • মোহামুদ শামসুজ্জোহা।
  • মোহামুদ হাসনাত আবুল কামরুজ্জামান।
  • শহিদস্নৃতি শ্রেষ্ঠবীর মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
  • পালন সরকার।
  • প্রফেসর হবিবুর রহমান।
  • প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

রাজশাহীর দর্শনীয় স্থানঃ

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি সেটি আমরা জেনেছি? ঢাকা যেমন যানবাহনের জন্য ও অতিরিক্ত মানুষের বসবাসের জন্য নষ্টর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তেমনি রাজশাহী সিটি এই গুলো দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। রাজশাহীতে ঢাকার মত কোনো জাম নেয়। বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে থাকে। 

মানুষ এই রাজশাহী শহরে ঘুরতে খুব পছন্দ করে। রাজশাহীর কিছু দর্শনীয় স্থান আছে।
আসুন সেটি জেনে নেওয়া যাক...।
  • রাজশাহীতে সেরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
  • গ্রন্থগার আছে রাজশাহীতে।
  • স্নারণীয় এ এইচ এম কামরুজ্জামান পার্ক।
  • বাবার মাজার শাহ মুখদুম ইত্যাদি।
  • এই সব রাজশাহীর কিছু দর্শনীয় স্থান। 

রাজশাহীর নোকাল ভাষাঃ

বাংলাদেশের মাতৃভাষা হচ্ছে বাংলা। তাই সবাই বাংলা ভাষাই কথা বলে। বাংলাই কথা বলার কিন্তু একটা আলাদাই মজা আছে। যেটা সবার কাছে জনপ্রিয়। রাজশাহীর ভাষাটা অন্য জাইগার তুলনায় কিছুটা ভিন্ন। রাজশাহীর ভাষাতে একটা আলাদা ভাব থাকে। একটা আলাদা মিষ্টি থাকে। রাজশাহীর ভাষা প্রায় সবার কাছে জনপ্রিয় একটি ভাষা।

রাজশাহীর প্রধান ভাষা জাবত বরেন্দ্রী ভাষা হিসাবে পরিচিতি পেয়ে থাকে। পর্দাপারের তীরে যারা বসবাস করে। তাদের মুখে মানাই এই বরেন্দ্রী ভাষা। এ ছাড়া দেখা যাই রাজশাহীর বাইরেও রাজশাহীর ভাষার প্রত্যরণা রয়েছে। যেমনঃ নাওগা ফেরিঘাট,মালদাহ,দিনাজপুর এলাকা ইত্যাদি। রাজশাহীর আরো কিছু নোকাল ভাষা আছে। যেটা কম বেশী সবাই ব্যবহার করে থাকে। যেমনঃ
  • মামুর বেটা
আর রাজশাহীর নোকাল প্রত্যেকটা ছেলের মুখে এই ( ব্যাড়া ) শব্দটা থাকবেই। রাজশাহীর একটা ব্রান্ড শব্দ হচ্ছে এই ( ব্যাড়া ) শব্দ।

রাজশাহীর পর্দা পার্ক ভ্রুমন স্থানঃ

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান এই নদীর ্পর্দা পার্ক ধরা যাই। এই পদ্মা নদী রাজশাহীর পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে তাকালে দেখা যাবে যে।পদ্মা নদীর এক অপরূপ দৃশ্য। এইখানে মানুষ ভ্রমন করে অনেক মজা পেয়ে থাকে। তারপর এই পার্কে আপনি পেয়ে যাবেন বিভিন্ন ধরনের খাবার, বিভিন্ন রঙের আর্ট করা টেবিল চেয়ার।

নৈকা ভ্রুমন খুব সহজ, গান বাজনা করার সুযোগ ইত্যাদি। নদী আমাদের মায়ের মতো। তাই এই পর্দা পারে জেতে হলে কারো কিছু টিকিট বা টাকার কোনো ধরনের প্রয়োজন হয় না। তাই বাইরের মানুষ এই জাইগা অনেক পছন্দ করে থাকে।

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান            


রাজশাহীর সেরা ইউনিভার্সিটিঃ

রাজশাহীর সেরা ইউনিভার্সিটি হলো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। এইখানে হাজার হাজার ছেলে এবং মেয়ে প্রতিবছর আডমিশন দিয়ে থাকে। এই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশুনা করবে বলে। প্রত্যেক ছেলে মেয়ের স্বপ্ন হয় যে। সে জেনো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করবে।

এই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান ও রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক স্পোর্ট হিসাবে ধরা যাই। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে অনার্স কমপ্লিট করার জন্য বেস্ট। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেখার জন্য ও পড়াশুনা করার জন্য মানুষ দূর দুরান্ত থেকে আসে এই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আডমিশনের সময় হাজার রকমের মানুষ দেখা যাই এই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করলে জীবনের বেস্ট মুহূর্ত গুলো মজা করা যাই খুব সহজে। এইখনে
কোনো কিছুর অভাব নেয় বললে চলে। তাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সবার কাছে প্রিয়।

রাজশাহীর আমঃ

রাজশাহীর বিখ্যাত স্থান কোনটি এটির সাথে সাথে আপনাকে এটাও জানতে হবে যে রাজশাহীর বিখ্যাত ফল কোনটি? রাজশাহীর বিখ্যাত ফল হচ্ছে আম। এই আম রাজশাহীতে খুব সহজে মানুষ কিনতে পারে। তার সাথে সাথে খুব মজা করে খেতেও পারে। রাজশাহীতে আমের দাম খুব নিম্নমানের। এই জন্য রাজশাহীর সকল মানুষ প্রাণ ভরে এই আম খেতে পারে।

মিষ্টি কিছু ভেবে মানুষেরা বসে আছে আমের সুগন্ধ নিয়ে। যাকে বলা হয় রাজশাহীর বিখ্যাত আম। এই আমের জন্য মানুষ দূর দুরন্ত থেকে আসে রাজশাহীতে আম খেতে। মানুষ রুপের নেশা ভুলতে পারে। কিন্তু রাজশাহীর আমের নেশা না।

রাজশাহীর কিছু বিখ্যাত আম। যেমনঃ

  • ক্ষীরশাপাত
  • ন্যাংরা আম
  • গোপাল ভোগ
  • ফজলি আম
  • হিমসাগর
  • আম রুপালি
  • টক মিষ্টি আম ইত্যাদি।

রাজশাহী সিটির মেয়রঃ

রাজশাহী যেমনটা দেখতে সুন্দর চারপাশে সবুজ রঙ্গের গাছপালা। তৃণলতা দিয়ে যেমন রাজশাহী সিটি সৌন্দর্যের ভাব প্রকাশ করে। তেমনি মনের মতো মানুষ পেয়েছে রাজশাহী বাসী রাজশাহীর মেয়র পদপ্রাথীকে। রাজশাহী সিটির মেয়র হচ্ছেন এ এইচ এম খায়রুজ্জমান ( লিটন )।

তিনি হচ্ছেন শিল্প এ এইচ এম কাম্রুজ্জমানের ছেলে। রাজশাহী সিটির মেয়রের জন্ম হয় ( ১৪ঠা আগস্ট ১৯৫৯ সালে ) তিনি বাংলাদেশের নাম করা আওয়ামী লীগের একজন প্রেসিডিয়াম ব্যাক্তি। তিনি এখন রাজশাহীর সিটিকর্পোশেনের দায়িত্ব পালন করে থাকেন।

তার সাথে সাথে রাজশাহীর সিটিকর্পোশেন আরো বাডিয়ে তুলেছেন। জাইগা জাইগা রাস্তা করছেন। মানুষের দেখা ও ঘুরার জন্য বিভিন্ন পার্ক, নদীর তীর, গাডেন আরো সৌন্দর্যে ভরিয়ে তুলেছে। রাজশাহীতে যানবাহনের সুযোগ-সুবিধার জন্য ফ্লাইওভার করে দিয়েছে। মানুষের চলাচলের জন্য অনেক জাইগাই ওভারব্রিজ করে দিয়েছে।

এক কথাই বলতে গেলে রাজশাহী সিটির মেয়র তার রাজশাহী বাসীর জন্য অগুন্তি কাজ করে থাকে। এই জন্য সবাই তাকে খুব পছন্দ করে থাকে। রাজশাহী সিটির মেয়র হচ্ছে রাজশাহীর গর্ডফ্যাদার।

রাজশাহীর বিখ্যাত রেল স্টেশন   

রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশানঃ

রাজশাহীর মধ্যে সবচেয়ে বড় স্টেশান হচ্ছে এই রেলওয়ে স্টেশান। এই স্টেশান প্রায় ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে জনগনের সেবা দেওয়ার জন্য। এইখান থেকে আপনি খুব সহজে ট্রেন যাত্রা ও ট্রেনের টিকিট করতে পারবেন।

এই রাজশাহীর রেলওয়ে স্টেশান রাতের বেলা খুব সুন্দর ভাবে লাইট দিয়ে সাজানো থাকে। সেটি দেখতে আসাধারন লাগে মানুষের। রেলওয়ে স্টেশান থেকে বেশী টিকিট বিক্রি হয় ঢাকার।

রাজশাহীর চিকিৎসা জেনে নিনঃ

রাজশাহীর চিকিৎসা নিয়ে কথা বললে আমাদের মাথাই আসে রাজশাহী মেডিকেল। এই রাজশাহী মেডিকেলে বিভিন্ন জাইগা থেকে মানুষ আসে তাদের রোগ প্রতিরোধ চিকিৎসা করাতে। রাজশাহীতে খুব কম পরিমানে টাকা দিয়ে ভালো চিকিৎসা করানো যাই। রাজশাহী মেডিকেলে সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবা যাই। রাজশাহীর মেডিকেল পুরো বাংলাদেশ জুড়ে পরিচিত।

এইখানে সকল প্রকারের রোগ চিকিৎসা করা হয়। চিকিৎসা ভালো না হয়ে যাবা প্রজন্ত থাকা ও খবারের কোনো আসুবিধা হয় না। রাজশাহী মেডিকেলে সব সময় ডাক্তার ও নার্স সেবা দিয়ে থাকে মানুষকে। মেডিকেলের পাশাপাশি আরো রয়েছে সেবা দেওয়ার মুহূর্ত। যেমন ( লক্ষীপুর ) এই লক্ষীপুর হচ্ছে সেবা দেওয়ার কাঁরখানা। লক্ষীপুরে রাজত্ব করে একমাত্র ( পপুলার )

পপুলারে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ আসে থাকে চিকিৎসা করানোর জন্য। পপুলারে ডাক্তারের কোনো অভাব থাকে না। সব সময় ডাক্তার পাবা যাই। চিকিৎসার দিক দিয়ে রাজশাহীর কোনো তুলনা হয় না। তাই সবাই চিকিৎসা করার জন্য এবং রাজশাহীর বিখ্যাত পিকনিক করার জন্য সবাই রাজশাহীকে বেছে নেয়।

রাজশাহীর কিছু বিখ্যাত মিস্টিঃ

আজকে আমরা কিছু কথা বলবো রাজশাহীর বিখ্যাত কিছু মিষ্টি নিয়ে। রাজশাহীর যেমন আম ফেমাস তেমনি এর সাথে জুড়ে আছে রাজশাহীর মিষ্টির কথা। রাজশাহীর মিষ্টির মধ্যে একটা সুস্বাদু ভাব অন্য রকমি আছে। আসুন জেনে নি কিছু মিষ্টির নাম...।
  • কালোজাম
  • রসমালাই
  • রসকদম
  • ক্ষীরভোগ
  • কাটাভোগ
  • পাতাপ্যাড়া
  • দুধের ছানা দিয়ে মিষ্টি
  • হাসিখুশি
  • ক্ষীরভোগ কালোজাম
  • সন্দেশ
  • দুধের সর দিয়ে তৈরি পঞ্চ মিষ্টি
  • সাদা মিষ্টি ইত্যাদি।
রাজশাহীর বিখ্যাত মন্দির        


রাজশাহীর পুঠিয়া মন্দিরঃ

রাজশাহীর নাম করা শিব মন্দির রাজশাহীর পুঠিয়াতে আবস্থিত। এই মন্দিরে প্রতি বছর ভক্তরা জল ঢালতে যাই রাজশাহী পুঠিয়া বাড়ি। রাজশাহীর সিটির প্রায় ২৩ কি.মি পূর্বে স্থান পেয়েছে এই পুঠিয়া মন্দির। এই মন্দিরে প্রায় অনেক গুলো ঐতিহাসিক মন্দির আছে। তার মধ্যে হলো শিব মন্দির। যেখানে অনেক ভক্তরা জল ঢালতে যাই।


এর পরে রয়েছে রাজা রানির মন্দির। তাদের ঘরবাডি, মন্দির। রানি যে পুকুরে গোসল করতো সে পুকুর এখনো রয়েছে। এই পুঠিয়া রাজ সংখ্যাক পরিবার ও জমিদারের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ঐতিহাসিক মন্দির। এর পাস দিয়ে চলে গেছে রথ যাত্রা।

যেখানে গীয়ে মানুষ তাদের মনের ইচ্ছা মতো শখের জিনিস পাত্র কিনতে পারে। তাই এই মন্দিরকে রাজশাহীর বিখ্যাত মন্দির বলা হয়ে থাকে।

লেখকের মক্তব্যঃ

আপনাদের থেকে আসা করা যাই যে আপনি রাজশাহীর সমন্ধে যা জানতে চেয়েছিলেন। তা আপনি হয়তো জেনে গেছেন। রাজশাহী হচ্ছে মানুষের সব দিক দিয়ে ভাল মানের একটি শহর এটি কমবেশি সবাই মনে করে।

আপনার কোন শহর পছন্দ তা কমেন্ট করে বলবেন। আমি চেষ্টা করবো আপনার মনের ইচ্ছা পূরণ করার। আপনাদের যদি এই রাজশাহীর সমন্ধে পড়ে একটিও ভালো লাগে তাহলে আপনাদের বন্ধুকে অবশ্যই সেয়ার করবেন। আর বলবেন যে রাজশাহী সিটি কতো সুন্দর। আরো কিছু জানতে www.stylishsm.com এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।










( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )









এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url