৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত? বিস্তারিত জেনে নিন?

 আপনারা হয়তো জানেন না যে। ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত । কিংবা কোন খাবার খাওয়ালে শিশুদের জন্য ভালো হবে। তাই এই বিষয়টি আপনাকে জানানোর জন্য আজ আমরা আপনার কাছে হাজির হয়েছি। তাঁর সাথে আপনি এটিও জানতে পারবেন যে। আপনাদের শিশুদের রোগ প্রতিরোধের জন্য টিকাদান কেন জরুরী?

যেহেতু শিশু ও বাচ্চাদের লালন পালন করার বিষয় নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত থাকে। যে কি করলে তাদের জন্য ভালো হয়। ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত। সেটি নিয়ে আজকে আমাদের আলোচনা। আসুন শুরু করা যাক...।

ভূমিকাঃ  

পৃথিবীর ইতিহাস সাক্ষী যে, পৃথিবীতে কোনো শিশু জন্ম হবার পর কমসে ৬ মাস সে তাঁর মায়ের দুধ পান করে থাকে। তাঁর পরে ৬ মাস পেরিয়ে গেলে। তারপর সে কোনো কিছু খেতে পারে। সে খাবারের পাশাপাশি শিশুকে যদি বাড়তি ও প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়ানো উচিত। যাতে করে সে পুরোপুরি ভাবে বেডে ওঠে।
আপনারা আপনাদের বাচ্চাদের চেষ্টা করবেন প্রতিদিন প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়ানো। যেমন শাকসবজি পেঁপে ডাল টমেটো ইত্যাদি এসব খাবার। এ ধরনের প্রোটিন যুক্ত খাবার প্রতিদিন বাচ্চাকে দিলে তারা ছোট থেকেই সমস্ত ধরনের বৃদ্ধি পেতে থাকে। 

যাতে করে তাদের দাঁতের মাড়ি দাঁত হাড় মেরুদন্ড ইত্যাদি সমস্ত ভাবে তাদের শরীর পুষ্টি অনুযায়ী বেড়ে ওঠে। আর আমরা জানি যে শিশুরা ৬ মাসের আগে মায়ের বুকের দুধ ছাড়া আর কিছু খেতে পারে না। তাই আমাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে যে। ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত। কিংবা কোন খাবারটি খাওয়ালে শিশুরা ভাল পরিমানে দেহে পুষ্টি পাবে।

এর সাথে আমরা আরো জানবো যে শিশুদের রোগ প্রতিরোধের জন্য টিকাদান কেন জরুরি হয়ে থাকে। সে বিষয়ে জেনে রাখা প্রত্যেক মানুষের দরকার।

৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত
৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত?        

শিশুদের রোগ প্রতিরোধের জন্য টিকাদান সম্পর্কে যেনে নিনঃ

শিশু জন্মর পরে প্রত্যেক শিশুকে টিকাদান করা অন্তত্য প্রয়োজন। কেননা টিকাদান করলে শিশুদের জীবনে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। যাতে করে সে পুষ্টির সাথে বেড়ে ওঠে। অনেক ধরনের অপত্যশিত রোগ ও জীবানুকে ক্ষয় করার ক্ষমতা রাখে এই টিকা। তাই শিশুদের রোগ প্রতিরোধের জন্য টিকাদান খুবই জরুরি একটি বিষয়।

বিশেষজ্ঞদের মত, আনুযায়ি এই টিকাদান আমাদের দেশে কম করে হলেও ২০০ বছরের বেশী সময় ধরে এই টিকাদান সেবা দিয়ে আসছে ও বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দিচ্ছে। শিশুরা প্রাক ও তাঁর জীবনের প্রারম্ভিক শৈবল নিয়ে নিজের মতো করে পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিয়ে। তাদের কিছু পরিমান সময় লেগে যাই। শিশু থেকে বাল্যকাল সময়ের দিকে পৈছাঁতে।

৬ মাস থেকে প্রায় ৬ বছর বয়স অনুযায়ী দেখা যাই । প্রায় ৬০ জনের ও বেশী শিশু এক সাথে কোথায় যদি অবস্থান করে। তাহলে কিছু রোগ এক শিশু থেকে আরেক শিশুতে পরিণত হয়ে থাকে। তাই শিশু যখন জন্মগ্রহণ করবে তাকে অবশ্যই টিকাদান করানো উচিত। এতে করে শিশুর দেহে প্রয়োজন আনুসারে এন্টিবডি তৈরি হয়ে থাকে। 

আর এই এন্টিবডি বেশ প্রয়োজন একটি জিনিস শিশুর শরীরে রোগ প্রতিরোধ করতে। তাই ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত। তা ছাড়াও শিশুদের রোগ প্রতিরোধের জন্য টিকাদান কেন জরুরী আপনি সেটা হয়তো ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

টিকাদান কর্মসুচি সমহঃ  আপনি যে আপনার শিশুকে টিকা দিচ্ছেন তা আমাদের পুরো দেশ জুড়ে সরকারি  ভাবে অথয়ানে পেয়ে যাবেন। তা নিম্নোমুখীঃ
  • ০৬ থেকে ০৫ বছর শিশুব্যাপী ভিটামিন যুক্ত খাবার দিতে হবে।
  • ভিটিমিন খাবারের সাথে ক্যাপ্সুল কর্মসুচি নিধারিত পালন করতে হবে।
সেবা সমূহঃ  ডাক্তারের পরিমর্শ আনুজায়ি টিয়াকদানের কর্মসুচি ০৬ বছরের শিশুদের প্রায় ১০টি করে টিকাদান করা হয়। টিকাদান করলে যে সব রোগ সমহ থেকে রক্ষা পাবা যাই তা হলো...।
  • যক্ষা থেকে রক্ষা পাবা যাই।
  • ডিপথেরিয়া রোগ থেকে মুক্তি।
  • হুপিং কাশি থেকে মুক্তি।

বয়স অনুযায়ী শিশুর খাবার তালিকাঃ 

৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত। একটি শিশু ছোটো থেকে বেড়ে ওঠার জন্য তাঁর শরীরে সঠিক পরিমানে সুমষ ও প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়ানো উচিত শিশুকে। কেননা প্রেটিন বা ভিটামিন যুক্ত খাবার না পেলে বাচ্চারা তাদের শরীরে এনার্জি পাই না।

একটি শিশু যখন জন্ম নেয় পৃথিবীতে তখন সে একটি নবজাত শিশু হিসাবে থাকে। এই নবজাত শিশুর খাবার তালিকা সব সময় এক রকম থাকে না। তাদের বেড়ে ওঠার সাথে সাথে শিশুদের দেহের ও খাবারের তালিকা পরিবর্তন করতে হয়। একমাত্র ভালো ডাক্তারের পর্মরশ নিয়ে।

তাই আপনাদের শিশুদের বেডে ওঠার সাথে সাথে তাদের দেহের পুস্টির কথা ভাবতে হবে। তাকে সাঠিক পরিমানে সুমষ ও প্রোটিন যুক্ত খাবার দিতে হবে। সঠিক পরিমানে শিশুদের রোগ প্রতিরোধের জন্য টিকাদান দিতে হবে। যাতে করে সে শিশু পরিপূণ ভাবে বেড়ে ওঠে।

নবজাত শিশু থেকে ৬ মাসের শিশুঃ 

জন্মের পর নবজাত থেকে শুরু করে নবজাত সহকারে প্রায় ২ বছর প্রযন্ত শিশুদের দেহের দৈহিক ও তাদের মানসিক সুস্থ রাখার জন্য। শিশুর মায়ের দুধ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে একটি শিশুর জীবনে। ডাক্তারের মতে শিশুর জন্মর পরে যে প্রথম একটি হলুদ আকৃতির কিছু শাল দুধ রয়ে যাই। যেটি একটি শিশুর নবজাতের প্রকৃতিক রোগ বালায় পতিরোধের ক্ষমতা সাধন ও বৃদ্ধি এবং কি অন্যানা ভিটামিন প্রোটিন যুক্ত খাবার সরবারাহ করতে সক্ষম।

কিন্তু অধিক বার দেখা যাই যে কিছু মা থাকেন। যারা নবজাতকের জন্য ভয়ানক দিক আপন করে নেয়। মানুষের কথায় বিশ্বাস করে এই গুলো ফেলে দেয়। যা একেবারেই করা উচিত নয়। পরে শিশুর এই শাল দুধ না পাবাই শিশুর ভয়ানক দিক হয়ে দাড়াই। নবজাতের সাথে সাথে আমাদেরকে ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত। এটাও যেনে রাখা ভালো। জন্মর পরে শিশুদের কম করে হলেও ৬ মাস একমাত্র মায়ের বুকের দুধ ছাড়া অন্য কিছু খাওয়ানো চলবে না।

যেমন খুচোরি, পানীয়, গরুর দুধ, ছাগলের দুধ ইত্যাদি। এই সব খাবার থেকে শিশুদের দূরে রাখতে হবে। এ ছাড়া অনেক সময় দেখা গেছে যে মায়ের দুধ শিশু পান করলে শিশুর অনেক ধরনের রোগ বালাই দূর হয়। এবং কি তাঁর দেহে পুষ্টি সাধন হয়। মায়ের দুধ পান করলে বিভিন্ন ক্যান্সারের মতো রোগ থেকে রক্ষা পাবা যাই। তাই আমার শিশুদের পালন করার সময় সব দিক দিয়ে খেয়াল রাখবো।

কোনো শিশু যদি মায়ের দুধ সঠিক ভাবে না পাই। তাহলে তাকে ভালো কোনো শিশু ডাক্তারের মতামত নিয়ে কাজ করতে হবে।জাতে করে শিশুর কোনো সমস্যা না হয়ে থাকে। শিশুর যেকোনো খাবারের পরিমাণ 60 শতাংশের কম রাখলে শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো।

৫ বছরের শিশুর খাবার তালিকাঃ

শিশু জন্মর ৬ মাস পর মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো উচিত। এর পাশাপাশি কিছু আরো প্রেটিন যুক্ত খাবার খাবাতে হবে আপনার শিশুকে। যাতে করে সে খাবারের সাথে ক্যালসিয়াম পুরো মাত্রাই পেয়ে থাকে। 

অনেকেই আছেন যারা জানেন না  শিশুকে কি পরিমান খাবার দেওয়া উচিত। তাই ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত। তা নিম্নরুপ নিচে প্রকাশ করা হলোঃ

  • ৫ বছর শিশুর বয়স হলে তাকে শকরা ও ক্যালসিয়াম খাঁবার দেওয়া উচিত।
  • ৫ বছর হলে ভালো পরিমানের আমিষ জুক্ত খাবার দিতে হবে শিশুকে। 
  • খাবারের পাশাপাশি শিশুকে হরলিক্স খাওয়ানো উচিত।
  • ৫ বছর হলে শিশু স্কুল যাই এর জন্য তাকে প্রতিদিন ভাত, রুটি, নুডলুস দেওয়া উচিত।
  • এই সব খাবার খেলে শিশু বেশী পরিমানে কার্বোহাইড্রেট পেয়ে থাকে।
  • তাই শিশুকে প্রোটিন যুক্ত খাবার দেন এতে করে তাঁর জীবনে বিকাশ ঘটবে।
  • আর শিশু যেন বেশী পরিমানের তেল বা মিষ্টি জাতিও খাবার না খাই। সে দিকে খেয়াল রাখা প্রত্যেক মা বাবার দায়িত্ব।
আসা করি আপনি ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত। তা পুরো পুরি ভাবে বুঝতে পেরেছেন।

৩ বছর শিশুর খাবার তালিকাঃ  

আগের যুগে দেখা যেত যে মা বাবারা চাঁদ তারা দেখিয়ে শিশুকে খাবার খাবাতো। কিন্তু আজকের যুগে ঘটনো পুরো চেঞ্জ হয়ে গেছে। এখনকার শিশুকে খাবার খাবাতে হলে মা বাবাকে শিশু হতে হয়। কেননা আস্তে আস্তে দিন বদলাছে। তাই এখনকার শিশুকে প্রেটিন যুক্ত খাবার খাবানো অনেক মুশকিলের কাজ। 

তাই আমরা আগেই জেনেছি যে ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত। এই ভাবে আমরা যদি শিশুকে খাবার খাবিয়ে থাকি তাহলে চলবে না। তাদেরকে কি খাবানো ভাল হবে চলুন যেনে নেবা যাক......

  • ৩ বছরের শিশুকে বেশী পরিমানে শকরা ও আমিষ জাতিও খাবার দিতে হবে।
  • খাবার দেওয়ার সময় দেখতে হবে যে যেন বেশী পরিমানে তেল না থাকে।
  • ৩ বছরের শিশুকে প্রায় দিনে কম করে হলেও ৩ বেলা খাবার খাবাতে হবে।
  • ৩ বছরের শিশুকে লিখার টেবিলে খাতে দিন। যাতে করে সে খাবার পাশাপাশি কিছু পড়াশুনা শিখতে পারে।
  • শিশুর সঙ্গে যদি শিশু হতে পারেন। তাহলে দেখবেন যে আপনার শিশুকে আপনি যা বলবেন শিশু সেটি শুনবে।
  • শিশুকে এই সব খাবারের পাশাপাশি হরলিক্স খাবাবেন।
  • হরলিক্সের মধ্যে প্রচুর পরিমানে ইস্টামিনা ও ভিটামিন থাকে। যা শিশুর জন্য ভাল দিক।
  • শিশুকে সব সময় আদর করে খাবার খায়াবেন। এতে করে শিশু হাসি মুখে সব কাজ করবে।

তাই আপনার কাছে আসা করা যাই যে আপনি ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত। সেটি আপনি হয়তো ভাল ভাবে যেনে গেছেন।

৪ বছর বাচ্চার ওজনঃ

জন্মর পর ৩ থেকে ৪ এবং কি ৫ বছর প্রযন্ত। যদি ছেলে শিশু মানুষ জন্ম হয়। তাহলে দেখতে হবে যে তাঁর ওজন কত। যদি তাঁর ওজন মিনিমাম ১৪ থেকে ১৭ কেজি হয়ে থাকে। তাহলে বুঝতে পারবেন যে আপনার শিশু পুরোপুরি ভাবে স্বাভাবিক রুপে আছে।

আবার দেখা যাই যে মেয়ে মানুষ জন্ম গ্রহন করলে তাঁর ওজন ছেলে মানুষের তুলোনায় কম হয়ে থাকে। মেয়ের জন্মর পর যদি দেখেন যে মেয়ের ওজন ১৪ থেকে ১৬ কেজির মধ্যে আছে। তাহলে ভেবেনিন আপনার মেয়ে নর্মালই ভাল আছে। 

৩ বছরের শিশুকে যেসব শেখানো উচিতঃ 

একটি শিশু জন্মর গ্রহনের পর থেকে তাকে লালন পালন করে থাকে তাদের মা বাবা। তাই দাদা দাদিরা বলেগেছেন যে। আপনি শিশুকে ছোটকাল থেকে যেটা শেখাবেন। শিশু সেটি শিখে বড় হতে থাকে। আপনার শিশুকে ছোটকাল থেকে যদি ভাল আদপ কায়দা আচার আচারণ ভালো করে শিকখান। তাহলে দেখবেন যে। সে শিশুটি আপনার আনুযায়ি বেড়ে ওঠবে। সেই শিশুটির জীবন ভাল ও সফল করে তুলবে এই ভালো ধরনের একটি ব্যবহার।

আর এই ভালো ব্যাববহার একটি ছেলেকে করে তুলে আমাদের দেশের ভালো মানের একটি নাগরিক। ভালো ব্যাববহার না জানলে মানুষ আপনাকে মূল্য দিবে না। আপনার সাথে ঠিক করে কথা প্রযন্ত বলবে না। তাই ৩ বছরের শিশুকে কি শেখাবেন তা নিম্নর্রুপঃ

  • বাচ্চাদের জীবনে অনেক কিছু করার থাকে। কোনটি করলে তাদের ভাল হবে সেটি ভেবে আপনার বাচ্চাকে প্রস্তত করুন।
  • বাচ্চাকে ছোটোকাল থেকেই ভাল ধরনের ব্যাবহার করা শেখান।
  • বাচ্চার ওপর কখনো রাগ দেখিয়ে কথা বললবেন না।
  • বাচ্চার সামনে এমন কিছু বলবেন না। যেটা শুনলে বাচ্চার খারাপ লাগে।
  • বাচ্চার সামনে সব সময় হাসি মুখে কথা বলেন। যাতে করে সে আপনার কথা শুনে সেটি বলার চেষ্টা করে। এ জন্য সব সময় ভালো কথা বলুন।
৩-বছরের-শিশুকে-যেসব-শেখানো-উচিত
৩-বছরের-শিশুকে-যেসব-শেখানো-উচিত        
  • মা বাবার সাথে যেন মিষ্টি করে কথা বলবে। সে ধরনের কথা শেখান।
  • বাচ্চাকে ফোন, ল্যাপটপ সোশাল মিডিয়া থেকে দূরে রাখবেন।
  • বাচ্চাকে আপনার কথা বলার সাথে সাথে পড়াশুনার কিছু কিছু কথা বলুন।
  • ৩ বছরের বাচ্চাকে আপনি যেটা শেখাবেন। বাচ্চারা সেটি শিখবে।
  • ছোটকাল থেকে বাচ্চাকে অন্যর সাহায্য করা শেখান।
  •  কেউ যদি বাচ্চাকে কোনো দিক দিয়ে সাহায্য করে থাকে। তাহলে বাচ্চাকে ধন্যবাদ বলা শেখাবেন।
  • অন্যর কষ্ট দেখলে সে যেন আগে এগিয়ে যাই। সেই মানুষত্ব শেখাবেন।
  • কোনো কাজে ভুল হয়ে গেলে।  ভুল শিকার করে নেবেটাই ভালো কাজ এটা বুঝাবেন।
  • বাচ্চার মধ্যে অটুট ভাবে মানবতা গড়ে তুলবেন। যেন সে সবার সাহায্য করতে পারে।
  • কারে সাথে যেন কোনো রকম খারাপ ব্যাবহার না করে। কিংবা উচ্চসুরে কথা না বলে সেটি ভালো করে শেখাবেন বাচ্চাকে।
  • সময়ের মূল্য দিয়ে যেন সব ধরনের কাজকাম শেষ করতে পারে। সেই ম্যানারস শেখাবেন।
  • আমাদের পরিবেশে কি ভাবে সময় ধরে চলতে হবে। সে ধরনের বুঝ দিবেন বাচ্চাকে।
  • বাচ্চাকে কোনো কিছু বুঝাতে হলে বাচ্চার মতো বাচ্চা হতে হবে।
  • বাচ্চার মতো যদি কোনো কিছু বুঝানো যাই। তাহলে সে ঠিক দেখবেন আপনার কথা শুনবে।
  • বাচ্চাকে সব সময় হাসি খুশি রাখার চেষ্টা করবেন।
  • বাচ্চার সাদা মনে কখনো কালো দাগ লাগতে দেবেন না।
  • বাচ্চারা অনেক মিষ্টি হয়। তাই তাদের সাথে ভালো ব্যাবহার  করুন। দেখবেন যে বাচ্চাটা আপনার মন জয় করে নিয়েছে।
  • জীবনে কি করলে ভালো ভাবে জীবন গড়ে ওঠবে। সে সিধান্ত সে যেন নিজে নিতে পারে। এমন ভাবে তাকে ছোটকাল থেকে বড় করবেন।
  • বাচ্চারা হাসি খুশি থাকলে পরিবারে সবাই ভালো থাকে।
  • তাই বাচ্চাকে ছোটকাল থেকে আদর যন্ত্র করে বড় করুন।

লেকখকের মক্তব্যঃ

আপনেরা হয়তো যেনে গেছেন যে ৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাকে কি খাওয়ানো উচিত । কি ধরনের সেবা দেওয়া উচিত। কি করলে শিশুর জীবন ভালো ভাবে গড়ে ওঠবে। আপনেরা সব কিছু বুঝে গেছেন আসা করি। তাই শিশুকে নিজের মতো করে বড় ও জ্রাগত করে তুলুন। 

যাতে করে সে ছোটকাল থেকেই ভাল মন্দ বুঝতে পারে। আর যদি আপনার এই আটিকেলটি পরে ভাল লাগে। তাহলে অবশ্যিই আপনার বন্ধু... ও ফ্যামেলির সাথে শেয়ার করুন। তাদেরকে জানিয়ে দেন যে। শিশু পালন কি ভাবে করতে হয়। 

আর আপনার যদি আরো কিছু জানতে ইচ্ছা করে। তাহলে আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন। আমি সেটি solved করে দেবার চেষ্টা করবো। আজকের মত এখানেই শেষ। আবার দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে।  আরো কিছু জানতে www.stylishsm.com এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।








আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।

comment url