আমাদের পরিবেশ ও সমাজ? বিস্তারিত জেনে নিন?
আমাদের পরিবেশ ও সমাজ কি সেটি হয়তো আমরা সম্পুর্ণ ভাবে জানি না। যে আমাদের সমাজে কি ভাবে চলতে হবে। এবং কি ভাবে সবার সাথে ওঠা বসা করতে হবে সেটি অনেকেরই জানা নেই। তাই আজ আমরা জানবো আমাদের পরিবেশের সমাজের কিছু বিষয় নিয়ে। তার সাথে আরও জানব যে আমাদের পরিবেশ সমস্যা ও প্রতিকার কিভাবে সমাধান করা যায়।
আমরা আমাদের পরিবেশ ও সমাজকে কিভাবে কাজে লাগাবো। এবং আমাদের পরিবেশ সমস্যা পতিকার কিভাবে শর্টকাট ভাবে সমাধান করা যায়। সে বিষয়ে বোঝানোর জন্য আজ আমরা হাজির হয়েছি। তাহলে আসন সময় নষ্ট না করে শুরু করা যাক?
ভূমিকাঃ
আমাদের আশেপাশে এবং কি আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তা নিয়ে আমাদের পরিবেশ গঠিত হয়ে আছে। আমাদের পরিবেশ ও সমাজ এমন ভাবে প্রাকৃতির সাথে মিশে আছে যা মনে হয় মানব জাতির অপরিসীম একটি মিলন মেলা।
যুগের পর যুগ মানব সভ্যতার ইতিহাসের দিকে তাকালে পাওয়া যায় বহুদিনের কিছু প্রাচীনতম কাল থেকে এই পরিবেশ ও সমাজ জাতির মানুষ একে অপরের সাথে সঙ্গী হয়ে বন্ধনের সাথে মিলে আছে। এজন্য বলা হয় যে মানব জাতি হয়ে থাকে খুবই ঐতিহ্যময় এবং সুসৃষ্টিশীল।
আমাদের এই প্রাকৃতির উপরে গড়ে উঠেছে প্রাচীনতম সমাজের মানব প্রজাতির উদ্ভিদ বিকাশের উন্ননয়। আমাদের প্রকৃতিক পরিবেশ ও সমাজে কিছু মুল্যবান জিনিস নিয়ে গঠিত হয়ে থাকে।যেমন ধরা যাই মাটি, পানি, বাতাস, বায়ু, আরো অনেক কিছু আছে আমাদের পরিবেশে।
যা কখনো বলে বোঝানো যাবে না। আমাদের মানব জাতি এই সব জিনিস ছাড়া তারা অচল হয়ে পড়বে। তাই আমাদের পরিবেশকে ভালোবাসতে শিখতে হবে। তাঁর সাথে এটাও দেখতে হবে যে আমাদের পরিবেশ সমস্যা ও প্রতিকার কি ভাবে দূর করা যাই?
আমাদের পরিবেশ ও সমাজ |
প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশ বলতে কি বোঝায়ঃ
প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশ বলতে কি বোঝায় যে। একজন মানুষের কাছে তাঁর সমাজ মানে হলো সব মানুষকে নিয়ে সমস্ত কাজে প্রভাবিত হয়ে থাকাটাই হলো পরিবেশ। এই পরিবেশে বিভিন্ন ধরনের মানুষ বসবাস করে থাকে। আমরা এই পরিবেশ থেকে অনেক কিছু পেয়ে থাকি।
যা আমাদের জীবন যাত্রার কাজে লাগে থাকে।। যেটা পেয়ে আমরা আমাদের নিত্যদিনের কাজ কাম করে থাকি। এই পরিবেশের সাথে জুড়ে আছে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্টান। সাংস্কৃতি অনুষ্টান, শারীরিক বিষয় ও এর সাথে আন্তভুক্ত হয়ে থাকে।
তাই আমদের পরিবেশকে এই মাটি পানি বায়ু আলো আরো অনেক কিছুর জন্য ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। আমরা আমাদের পরিবেশের কাছে আভারি হয়ে থাকবো সারা জীবন।
প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সামাজিক পরিবেশের মধ্যে পার্থক্যঃ
আমাদের পরিবেশ ও সমাজ নিয়ে মানুষের অনেক কিছু জানার থাকে। তাই জেনে নিন যে আমাদের পরিবেশকে নিয়ে আমাদেরকে থাকতে হবে। এই জন্য কিছু কিছু নিজের মনের মত করে নিতে হয়।
যেমনটি দেখা যাই তা নিম্নরূপ...
প্রাকৃতিক পরিবেশঃ আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তা নিয়ে আমাদের পরিবেশ। আর এই পরিবেশ কেউ কখনো তৈরি করতে পারে না। এটি একটি ওপরআলার দান হিসাবে আমরা পেয়ে থাকি। যেটার তুলোনা কারে সাথে হয় না। এই প্রকৃতিক পরিবেশ আমাদের নিঃশ্বাসের সাথে মিশে আছে।
সামাজিক পরিবেশঃ সামাজিক পরিবেশ বলতে বোঝাই যে যেটি মানুষ দ্বারা তৈরি করা হয়ে থাকে। আমরা আমাদের চারিপাশে যা কিছু দেখতে পাই। ওই সব কিছু সামাজিক পরিবেশ দ্বারা নির্মিত গঠন করা। যেমন ঘরবাড়ি,অফিস আদালত, মেডিকেল, শিক্ষা প্রতিষ্টান ইত্যাদি।
প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর জলবায়ুর প্রভাব কি কিঃ
আমাদের পরিবেশ বেঁচে থাকার জন্য বৃষ্টিপাত অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যাই যে অতিরিক্ত সব কিছু হয়ে যাই। আমাদের পরিবেশ ও সমাজ যেটার জন্য আমাদের পরিবেশর জলবায়ুর কাছে নত। জলবায়ুর কিছু প্রকারভেদ নিচে প্রকাশ করা হলো...।
- আবহাওয়া যদি ২.১ এর বেশী হয়। তাহলে তাপমাত্রাও চরম ভাবে বেড়ে যায়।
- আমাদের পরিবেশে মাটির উপর ৩.১ প্রভাব ফেলে থাকে।
- জলবায়ুর কারণে সমুদ্রে পৃষ্ঠের হাইট বেড়ে ৪.১ হয়।
- মহাসাগরের বরফ ও শীতল তুষার ৫.১ হিমহ্রস বৃদ্ধি পাই।
- পরিবেশের প্রাণী ও প্রাকৃতির ৬.১ স্বল্পভাগের বস্ততন্ত্র।
- জলবায়ুর কারণে তাপমাত্রা পরিবর্তন হয়ে যাই।
- টিপিং প্রভাবের কারণে জলবায়ু অপরিবর্তনীয় হয়ে যাই।
- সুস্বাস্থ্য খাবার যজ্ঞশীল ও পানি যজ্ঞশীল হয়।
রাজশাহীর কিছু বিখ্যাত স্থান |
শুষ্ক পরিবেশের আবহাওয়াঃ
যে সব পরিবেশে বেশীর ভাগ বৃষ্টিপাত হয় না। সে সব এলাকা হয়ে ওঠে শুষ্ক আদ্রতার পরিবেশ। যেসব পরিবেশে বৃষ্টিপাত নেই। সেসব জাইগা হয়ে ওঠে মরুভুমির আস্কারার আবস্থান। জলবায়ুর কারণে দেখা যাই একটি প্রশ্নের উল্লেখ্য বিশেষ কিছু ধারা যেটি দেখা যাই বৃষ্টিপাত না হলে জলবায়ুর পরিবর্তন।
আমাদের পরিবেশে শুধুমাত্র সারা বছরটা জুড়ে ৩০০ মিলিমিটার থেকে পাওয়া যাই কিছু পরিমান বৃষ্টিপাত। এই জলবায়ুর মূল কারণ হচ্ছে জলবায়ুর হার উচ্চসারে বাষ্পীভানীয়ও বেড়ে যাওয়া।
আমাদের পরিবেশ সমস্যা ও প্রতিকার ঃ
আমাদের চরপাশে যা কিছু আছে তা নিয়ে আমাদের পরিবেশ। কিন্তু এই সুন্দর পরিবেশে অনেক সময় দেখা যাই যে আমাদের কিছু অবুঝ বোঝার কারণে আমরা আমাদের পরিবেশ ও সমাজ নষ্ট করে ফেলছি। তা নিম্নরূপ...।
পরিবেশে বায়ু দূষণের কারণঃ আমরা পরিবেশে বেঁচে থাকি প্রকৃতির কিছু মূুল্যবান জিনিস নিয়ে। যেমন বাতাস পানি জল মাটি আরো অন্যন্যা। আমরা আমাদের এই পরিবেশ নষ্ট করে থাকি সাধারণত ময়লা আবর্জনা যেখানে সেখানে পুড়িয়ে। এই গুলো পুড়ে গিয়ে এর জ্বালানি ধোয়া বাতাসের সঙ্গে মিশ্রত হয়ে বায়ু দূষণ করছে।
তাই এই দূষিত বায়ু অক্সসিজেন হিসাবে মানু্ষের ভিতরে গিয়ে তাদের বিভিন্ন ধরনের রোগে এক্রান্ত করছে। যেমন
- মানুষের নিশ্বাস নিতে কষ্ট হছে।
- ক্যান্সারের মত রোগে অক্রন্ত হয়ে পড়ছে।
- দূষিত পানি পান করে জন্ডিস রোগে ভুকছে ইত্যাদি।
- আমাদের পরিবেশ সমস্যা ও প্রতিকার রক্ষা করা উচিত।
পরিবেশ ও মানব সমাজঃ
মানুষের জন্মর পর থেকেই একটি ছেলের মত আমাদেরকে মানুষ করে আসছে আমাদের এই সুন্দর একটি পরিবেশ। সুষমগন্ধ শেষ হতেই প্রাকৃতির উপর নির্ভরযোগ্য হতে হয়। যুগের পর যুগ ধরে আদি মানুষেরা গুহায় বসবাস করে তাদের জীবন নির্বাহ করতো। আস্তে আস্তে তারা আগুন ও কৃষি বিষয়ে জেনে ওঠলো।
আমাদের পরিবেশ ও সমাজ কৃষি কাজের দ্বারা মানুষের পশুপালন জীবনযাত্রা শুরু হলো। মানুষ মনে করলো যে তার ছেলে মেয়ে ও পশুপালন রক্ষা করবে এই রোদ বৃষ্টি মেঘ থেকে। বেড়ে জেতে লাগলো একত্রে সমাজে জীবের প্রয়োজন। মানুষ পরে গেল চিন্তাই তাদের ভব্যিষং নিধারন করতে।
দিক নিদিষ্টর মাধেমে মানুষ চেয়ে বসলো কষ্টের কিছু লাঘবের। আদিম যুগের মানুষেরা এক সাথে বসবাস করতে করতে গড়ে তুললো একটি পরিবেশ ও সমাজ। আস্তে আস্তে উন্নয়ন হতে শুরু করলো আদিম যুগের সভ্যতা।
বায়ু দূষণ রোধ করতে কিছু করণীয়ঃ
আমাদের পরিবেশ সমস্যা ও প্রতিকার সমাধান করতে হলে আমাদের সমাজের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। কেননা মানুষ যদি এগিয়ে না আসে তাহলে একা কখনো পরিবেশ রোধ করা সম্ভব নয়। এই পরিবেশ রোধ করতে যা যা করতে হবে আমাদেরকে তা কিছু সন্ধিবিছেদ...।
- বায়ু দূষণ রোধ করতে হলে জানবাহনের চলাচল কম করতে হবে।
- গাড়ির কালো ধোয়া যেন বেশী পরিমানে ব্যবহিত না হয় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- অকারণে গাড়ির হর্ন বাজানো যাবে না।
- দূষিত পানিকে খাবার যোগ্য করে তুলতে হবে।
- পরিবেশের জন্য খাবার যেন দূষিত না হয়ে পরে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা পুড়ানো যাবে না।
- খাদ্য সুষমিত সংরক্ষণে সঠিক উপদেশ নেয়া উচিত।
- সমাজের মানুষকে এটি খেয়াল রাখতে হবে যেন। মাটি পানি জল ইত্যাদি তাদের জন্য দূষিত না হয়।
- আমাদের পরিবেশ আমাদেরকে রক্ষা করতে হবে।
শারিরীক পরিবেশের স্বাস্থ্যর উপর প্রভাবঃ
আমাদের পরিবেশ ও সমাজ যদি দূষণকারী হয়ে থাকে। তাহলে দেখা যাবে যে এই দূষণের ফলে মানুষ বিভিন্ন দিক দিয়ে অসুস্থ্য হয়ে পড়ছে। যাতে করে মানুষের শ্বাসকষ্টের রোগ জন্ডিসের রোগ আবার ক্যান্সার প্রযন্ত হয়ে থাকে। যারা আমাদের সমাজের মানুষ কিছু অর্থ আয় করে বলে তাদেরকে বায়ু দূষিত এলাকায় থাকতে হয়।
যাতে করে তারা বিভিন্ন ধরনের রোগে এক্রান্ত অবস্থায় থাকে। তাদেরকে দূষিত পানি পান করতে হয় এতে করে অনেক শিশু ও গর্ভবতী মহিলারা অপ্যশিত রোগে ভুকতে থাকেন।
লেখকের মক্তব্যঃ
আমাদের পরিবেশ ও সমাজ কিভাবে কাজ করে থাকে। তা আমরা হয়তো ভালভাবে জেনে গেছি আসা করি। তাই আমাদের পরিবেশ নিয়ে আমাদেরকে সতর্ক হতে হবে। যেন আমাদের জন্য অন্য কারো ক্ষতি না হয়। সে দিকে আমাদেরকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
তাই আপনার যদি আর কিছু জানতে ইচ্ছা করে। তাহলে আমাকে অবশ্যই জানাবেন কমেন্টের মাধ্যমে। আসা করি আপনি এই ব্লগটি পরে নিস্তিত ভাবে জেনে গেছেন সব কিছু। আরো কিছু জানতে www.stylishsm.com এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )
স্টাইলিশ এস এম নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হবে।
comment url